নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
করোনার গণটিকার কথা এলে মানুষের উপচে পড়া ভিড়ের চিত্র সামনে আসে। ঢাকা উত্তর সিটি করপোরেশনের চলমান ওয়ার্ডভিত্তিক গণটিকা কর্মসূচিতে সেই চিত্র নেই। আজ মঙ্গলবার ডিএনসিসির ৩৫ ও ৩৬ নম্বর ওয়ার্ড ঘুরে দেখা গেছে, স্বাস্থ্যকর্মীরা টিকাদান কেন্দ্রে মানুষের জন্য অপেক্ষা করছেন, কিন্তু টিকা নিতে আসা মানুষের সংখ্যা প্রত্যাশার চেয়ে অনেক কম।
সংশ্লিষ্টরা বলছেন, গণটিকা কর্মসূচিতে আগের মতো প্রচার-প্রচারণা এবার হয়নি। ফলে অনেক মানুষ টিকা দেওয়ার কথা জানেই না। তবে সিটি করপোরেশন সূত্র বলছে, এরই মধ্যে অনেক মানুষ টিকার আওতায় চলে এসেছে। আর মানুষের মধ্যে করোনাভীতি আগের মতো নেই। এসব কারণে টিকাকেন্দ্রে মানুষের ভিড় নেই।
ডিএনসিসির ৩৬ নম্বর ওয়ার্ডের টিকাদান কেন্দ্রের স্বাস্থ্যকর্মী লাইলা আফরোজা বলেন, 'টিকা দেওয়ার বিষয়ে এবার মাইকিং করা হয়নি। অনলাইনে রেজিস্ট্রেশন ছাড়াই করোনার টিকা দেওয়া যাবে এটা অনেকে জানে না। তবে দুপুরের পর মানুষের সংখ্যা বাড়তে পারে।'
রাজধানীর মধুবাগ এলাকার টেকনিশিয়ান কবির উদ্দিন (৩৭) টিকা নিতে এসেছেন ডিএনসিসির ৩৬ নম্বর ওয়ার্ডের কেন্দ্রে। কবির আজকের পত্রিকাকে জানান, অনলাইনে নিবন্ধন করার ঝামেলা এড়াতে এত দিন টিকা নেওয়া হয়নি তাঁর। তবে আজকে জাতীয় পরিচয়পত্রের ফটোকপি জমা দিয়েই টিকা নিতে পেরেছেন। টিকা দেওয়ার তথ্য তিনি পেয়েছেন তাঁর এক প্রতিবেশীর কাছে।
ডিএনসিসির ৩৫ নম্বর ওয়ার্ড কাউন্সিলরের অফিসে টিকার জন্য এসেছেন নয়াটোলার রুবি বেগম (৪৬)। তিনি জানালেন, তাঁর বোনের কাছে তথ্য পেয়ে তিনি টিকা নিতে এসেছেন।
৩৫ নম্বর ওয়ার্ড টিকাদান কেন্দ্রের সুপারভাইজার ইকবাল সিদ্দিকী বলেন, দিনের শুরুতে সবাই বিভিন্ন কাজে ব্যস্ত থাকেন। বেলা বাড়ার সঙ্গে সঙ্গে টিকা নিতে আসা মানুষের সংখ্যাও বাড়বে। তিনি জানিয়েছেন, তাঁর কেন্দ্রে দিনে ৫০০ মানুষকে টিকা দেওয়ার লক্ষ্যমাত্রা ঠিক করা হয়েছে।
এ বিষয়ে জানতে ঢাকা উত্তর সিটি করপোরেশনের (ডিএনসিসি) প্রধান স্বাস্থ্য কর্মকর্তা ব্রিগেডিয়ার জেনারেল মো. জোবায়দুর রহমান আজকের পত্রিকাকে বলেন, 'অনেক মানুষ টিকার আওতায় আসতে পারেননি। তাঁদের টিকা দেওয়া হচ্ছে। যাঁরা রেজিস্ট্রেশন করেছেন, কিন্তু ভ্যাকসিনের মেসেজ পাননি, তাঁরা নিতে পারবেন। এ ছাড়া যাঁরা রেজিস্ট্রেশন করেননি, এনআইডি কার্ড বা জন্ম সনদ নিয়ে এলে টিকা নিতে পারবেন। যাঁদের এসবের কিছুই নেই, তাঁরা কাউন্সিলরের প্রত্যয়নপত্র দিয়ে টিকা নিতে পারবেন। এবারের গণটিকা কার্যক্রমে ডিএনসিসির ৫ লাখ মানুষকে টিকা দেওয়া হবে।'
প্রচারণার বিষয়ে জোবায়দুর রহমান বলেন, 'প্রচার-প্রচারণা আছে। তবে মানুষের করোনাভীতি কেটে যাওয়ায় টিকার আগ্রহ নেই। আগে তো সবাই টিকা নেওয়ার জন্য মরিয়া ছিল। এ ছাড়া অনেক মানুষ তো এরই মধ্যে টিকার আওতায় চলে এসেছে।'
করোনার গণটিকার কথা এলে মানুষের উপচে পড়া ভিড়ের চিত্র সামনে আসে। ঢাকা উত্তর সিটি করপোরেশনের চলমান ওয়ার্ডভিত্তিক গণটিকা কর্মসূচিতে সেই চিত্র নেই। আজ মঙ্গলবার ডিএনসিসির ৩৫ ও ৩৬ নম্বর ওয়ার্ড ঘুরে দেখা গেছে, স্বাস্থ্যকর্মীরা টিকাদান কেন্দ্রে মানুষের জন্য অপেক্ষা করছেন, কিন্তু টিকা নিতে আসা মানুষের সংখ্যা প্রত্যাশার চেয়ে অনেক কম।
সংশ্লিষ্টরা বলছেন, গণটিকা কর্মসূচিতে আগের মতো প্রচার-প্রচারণা এবার হয়নি। ফলে অনেক মানুষ টিকা দেওয়ার কথা জানেই না। তবে সিটি করপোরেশন সূত্র বলছে, এরই মধ্যে অনেক মানুষ টিকার আওতায় চলে এসেছে। আর মানুষের মধ্যে করোনাভীতি আগের মতো নেই। এসব কারণে টিকাকেন্দ্রে মানুষের ভিড় নেই।
ডিএনসিসির ৩৬ নম্বর ওয়ার্ডের টিকাদান কেন্দ্রের স্বাস্থ্যকর্মী লাইলা আফরোজা বলেন, 'টিকা দেওয়ার বিষয়ে এবার মাইকিং করা হয়নি। অনলাইনে রেজিস্ট্রেশন ছাড়াই করোনার টিকা দেওয়া যাবে এটা অনেকে জানে না। তবে দুপুরের পর মানুষের সংখ্যা বাড়তে পারে।'
রাজধানীর মধুবাগ এলাকার টেকনিশিয়ান কবির উদ্দিন (৩৭) টিকা নিতে এসেছেন ডিএনসিসির ৩৬ নম্বর ওয়ার্ডের কেন্দ্রে। কবির আজকের পত্রিকাকে জানান, অনলাইনে নিবন্ধন করার ঝামেলা এড়াতে এত দিন টিকা নেওয়া হয়নি তাঁর। তবে আজকে জাতীয় পরিচয়পত্রের ফটোকপি জমা দিয়েই টিকা নিতে পেরেছেন। টিকা দেওয়ার তথ্য তিনি পেয়েছেন তাঁর এক প্রতিবেশীর কাছে।
ডিএনসিসির ৩৫ নম্বর ওয়ার্ড কাউন্সিলরের অফিসে টিকার জন্য এসেছেন নয়াটোলার রুবি বেগম (৪৬)। তিনি জানালেন, তাঁর বোনের কাছে তথ্য পেয়ে তিনি টিকা নিতে এসেছেন।
৩৫ নম্বর ওয়ার্ড টিকাদান কেন্দ্রের সুপারভাইজার ইকবাল সিদ্দিকী বলেন, দিনের শুরুতে সবাই বিভিন্ন কাজে ব্যস্ত থাকেন। বেলা বাড়ার সঙ্গে সঙ্গে টিকা নিতে আসা মানুষের সংখ্যাও বাড়বে। তিনি জানিয়েছেন, তাঁর কেন্দ্রে দিনে ৫০০ মানুষকে টিকা দেওয়ার লক্ষ্যমাত্রা ঠিক করা হয়েছে।
এ বিষয়ে জানতে ঢাকা উত্তর সিটি করপোরেশনের (ডিএনসিসি) প্রধান স্বাস্থ্য কর্মকর্তা ব্রিগেডিয়ার জেনারেল মো. জোবায়দুর রহমান আজকের পত্রিকাকে বলেন, 'অনেক মানুষ টিকার আওতায় আসতে পারেননি। তাঁদের টিকা দেওয়া হচ্ছে। যাঁরা রেজিস্ট্রেশন করেছেন, কিন্তু ভ্যাকসিনের মেসেজ পাননি, তাঁরা নিতে পারবেন। এ ছাড়া যাঁরা রেজিস্ট্রেশন করেননি, এনআইডি কার্ড বা জন্ম সনদ নিয়ে এলে টিকা নিতে পারবেন। যাঁদের এসবের কিছুই নেই, তাঁরা কাউন্সিলরের প্রত্যয়নপত্র দিয়ে টিকা নিতে পারবেন। এবারের গণটিকা কার্যক্রমে ডিএনসিসির ৫ লাখ মানুষকে টিকা দেওয়া হবে।'
প্রচারণার বিষয়ে জোবায়দুর রহমান বলেন, 'প্রচার-প্রচারণা আছে। তবে মানুষের করোনাভীতি কেটে যাওয়ায় টিকার আগ্রহ নেই। আগে তো সবাই টিকা নেওয়ার জন্য মরিয়া ছিল। এ ছাড়া অনেক মানুষ তো এরই মধ্যে টিকার আওতায় চলে এসেছে।'
রোববার রাত ৮টার দিকে ৫৮ বিজিবির অধীনস্থ গয়েশপুর বিওপির হাবিলদার শিশিরের নেতৃত্বে একটি টহল দল সীমান্ত ইউনিয়নের পিচমোড় থেকে আটটি স্বর্ণের বার এবং ছোট একটি স্বর্ণের টুকরাসহ গয়েশপুরের তেতুল মণ্ডলের ছেলে মো. মমিনকে আটক করে। তিনি বাইসাইকেলে স্বর্ণের বারগুলো ভারতে পাচার করার উদ্দেশ্যে নিয়ে যাচ্ছিলেন।
৮ মিনিট আগেইজারাদার ফরহাদ তালুকদার ও তাঁর সহযোগীরা রাজনৈতিক প্রভাব খাটিয়ে রোববার পশুর হাট বসিয়ে সাধারণ ব্যবসায়ীদের কাছ থেকে অতিরিক্ত খাজনা আদায় করছেন। আমি জেলা প্রশাসকের কাছে লিখিত অভিযোগ দিয়েছি, কিন্তু এখনো কোনো কার্যকর ব্যবস্থা নেওয়া হয়নি।
১১ মিনিট আগেগত রমজানের শুরুতে হঠাৎ ধরা পড়ে তার ব্লাড ক্যানসার। আর্থিক সংকটে প্রাথমিক চিকিৎসার পর থেমে যায় তার চিকিৎসা কার্যক্রম। বিষয়টি জানাজানি হলে উপজেলার মানবিক স্বেচ্ছাসেবীরা এগিয়ে আসেন। সমাজের বিভিন্ন শ্রেণি-পেশার মানুষের কাছে সাহায্য চেয়ে তারা প্রায় পৌনে তিন লাখ টাকা সংগ্রহ করেন।
১৫ মিনিট আগেরাজধানীর রামপুরা ব্রিজের দুই রেলিং ঢুকে আছে একটি বাসের মাঝ বরাবর। যাত্রী নিতে আরেক বাসের সঙ্গে প্রতিযোগিতায় নেমে চালক নিয়ন্ত্রণ হারালে ‘রইছ’ নামের বাসটির এই দশা হয়। ৪ জুন সকালের এই দুর্ঘটনায় বাসটি দুমড়ে-মুচড়ে যায়। যাত্রী বেশি নিতে বাসচালকদের অসুস্থ প্রতিযোগিতা, লক্কড়ঝক্কড় ও ফিটনেসবিহীন বাস দুর্ঘটনা
৫ ঘণ্টা আগে