নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
জাতীয়তাবাদী আইনজীবী ফোরামের সভাপতি জয়নুল আবেদীন বলেছেন, বিএনপির সময়ে খালেদা জিয়া আইন কর্মকর্তা ও বিচারক নিয়োগে প্রথম জাতীয়তাবাদী দলের আইন সম্পাদকের সঙ্গে আলাপ করতেন। তিনি (আইন সম্পাদক) কী করবেন, তাঁকে বলে দেওয়া হতো। বলা হতো, আপনি (আইন সম্পাদক) বারের সভাপতির সঙ্গে আলাপ করবেন, সিনিয়র আইনজীবীদের সঙ্গে আলাপ করবেন। তারপর রিপোর্টের ভিত্তিতে দক্ষ বিচারপতি নিয়োগ করব। সেভাবেই বিএনপি করেছে। ১৯৯৩ সালে একটু ভুল হয়েছিল। চারজন বিচারপতি নিয়োগ হয়েছিল। তখন আইন সম্পাদক, বারের সভাপতি ও প্রধান বিচারপতির সঙ্গে আলোচনা করা হয়নি। তাতে দেখা গেল, দুজন চিহ্নিত দুর্নীতিবাজ। পরে বারের পক্ষ থেকে বলার পর তাঁদের শপথ পড়ানো হয়নি। তখন প্রধানমন্ত্রী খালেদা জিয়া নিয়োগের গেজেট বাতিল করেছিলেন।
বুধবার (৭ মে) ‘ফ্যাসিস্ট শেখ হাসিনার দোসর আইন কর্মকর্তাদের পদত্যাগ ও অস্বচ্ছ প্রক্রিয়ায় বিচারপতি নিয়োগের প্রতিবাদে বিক্ষোভ ও আইনজীবী সমাবেশে’ এসব কথা বলেন জয়নুল আবেদীন। ‘বৈষম্যবিরোধী আইনজীবী সমাজের’ ব্যানারে বিএনপিপন্থী আইনজীবীরা এই সমাবেশের আয়োজন করেন। এতে সভাপতিত্ব করেন জাতীয়তাবাদী আইনজীবী ফোরামের সুপ্রিম কোর্ট ইউনিটির আহ্বায়ক ব্যারিস্টার বদরুদ্দোজা বাদল।
বিএনপির ভাইস চেয়ারম্যান জয়নুল আবেদীন বলেন, ‘বারকে (সুপ্রিম কোর্ট আইনজীবী সমিতি) বলতে চাই, আপনারা এখনো ঘুমাচ্ছেন। আর আমরা শুনছি, বিচারক নিয়োগপ্রক্রিয়া চালু হয়ে গেছে। গোপনে গোপনে আপনারা (সরকার) কাদের নিয়োগ দিচ্ছেন? আইন কর্মকর্তা যেভাবে নিয়োগ হয়েছে, সেভাবে? আইনজীবীরা সেটা হতে দেবে না। বারের দায়িত্ব রয়েছে এগুলো দেখার। কারা গত ১৭ বছর তাদের পেশাকে রেখে রাস্তায় দাঁড়িয়ে, কারা ফ্যাসিস্টের বিরুদ্ধে আন্দোলন করেছে। এখন আপনারা সব সুশীল হয়ে গেছেন? সুশীল হলে চলবে না।’
জয়নুল আবেদীন বলেন, ‘যারা ১৭ বছর আন্দোলন করেছে, তাদের অবশ্যই রাখতে হবে। অন্যথায় জাতীয়তাবাদী আইনজীবী ফোরাম এই দেশে সর্ববৃহৎ আইনজীবীদের সংগঠন। ৯০ হাজারের মতো আইনজীবী আছেন। তাঁদের মধ্যে ৭০-৮০ হাজার জাতীয়তাবাদী আইনজীবী ফোরামের সদস্য। কাজেই আমরা কিন্তু বসে থাকব না। আমরা দেখব, আপনারা (সরকার) আগামী দিনে কীভাবে দায়িত্ব পালন করছেন। আমরা যখন স্বৈরশাসকের বিরুদ্ধে আন্দোলন করতাম, তখন স্বৈরশাসকের দোসররা এসে বাধা দিত। তারা আমাদের সভা পণ্ড করার জন্য চেষ্টা করত। আজকে যাঁরা সরকারি আইন কর্মকর্তা হয়েছেন, তাঁদের অনেককে সে সময় মাঠে দেখিনি। এটা খুবই দুঃখজনক। আপনারা ভালোয় ভালোয় চলে আসুন।’
জাতীয়তাবাদী আইনজীবী ফোরামের মহাসচিব ব্যারিস্টার কায়সার কামাল বলেন, ‘চিন্তা করতে পারিনি, আমাদের আজকেও দাঁড়াতে হবে। অবস্থাদৃষ্টে মনে হচ্ছে, বর্তমান সরকার সত্যিকার অর্থে শেখ হাসিনা এবং তাঁর দোসরদের বিচার চাই কি না? কারণ, যে শেখ হাসিনাকে বিদায় করতে হাজার হাজার ছাত্র-জনতা রক্ত দিয়েছিল, সেই শেখ হাসিনার সমর্থনপুষ্ট ও অন্ধ ভক্ত রাষ্ট্রের আইন কর্মকর্তা অনেকে নিয়োগ পেয়েছেন। আগে থেকে এখন পর্যন্ত বহাল তবিয়তে আছেন।’
বিএনপির আইন সম্পাদক কায়সার কামাল বলেন, ‘আমরা স্পষ্ট করে বলতে চাই, যার বিরুদ্ধে অভিযোগ, সেই অভিযুক্তের বিচার যিনি করবেন, তিনিই যদি আইন কর্মকর্তা হন, তাহলে শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে কোনো বিচার হবে? এখন তাই দেখতে পাচ্ছি। অনেক আইন কর্মকর্তা ছাত্রলীগ, যুবলীগ করতেন। অবিলম্বে তাঁদের পদত্যাগ করতে হবে বা মন্ত্রণালয় তাঁদের বরখাস্ত করুন। অন্যথায় আইনজীবীরা সচিবালয় পর্যন্ত যাবে। বিচারক নিয়োগের প্রক্রিয়া নাকি শুরু হয়েছে। আমাদের স্পষ্ট দাবি, স্বচ্ছতার সঙ্গে বিচারক নিয়োগ করতে হবে। একটি অধ্যাদেশ জারি করা হয়েছে। ওই অধ্যাদেশ নিয়ে শুনানি শেষে হাইকোর্ট পর্যবেক্ষণ দিয়েছেন। আগে পর্যবেক্ষণ দেখব আমরা। তার আগেই যদি অধ্যাদেশের আলোকে বিচারক নিয়োগ দেওয়া হয়, তাহলে আইনজীবী সমাজ মেনে নেবে না।’
এ ছাড়া আইনজীবী ফোরামের সাংগঠনিক সম্পাদক গাজী কামরুল ইসলাম সজল বলেন, ‘গত ১৭ বছর সবাইকে নিয়ে আন্দোলন করেছি। আমরা ভেবেছিলাম, বাংলাদেশে বিচারের নামে আর অবিচার হবে না। এখন দেখছি, সর্ষের মধ্যে ভূত ঢুকেছে। যারা এখনো ফ্যাসিস্ট সরকারের পক্ষে কাজ করছেন, অবিলম্বে পদত্যাগ করুন। ভালোয় ভালোয় বাড়িতে চলে যান। আমরা আপনাদের কোর্টে প্র্যাকটিস করতে দেব না। আমার সুশীল বিচারপতি দরকার নেই। আমার দরকার যে সঠিক বিচার করতে পারবেন এবং যিনি গণতান্ত্রিক মনের একজন বিচারপতি।’
প্রধান বিচারপতির দৃষ্টি আকর্ষণ করে কামরুল ইসলাম সজল বলেন, ‘১০ আগস্টের ইতিহাস আপনি ভুলে যাবেন না। ওই দিন তৎকালীন প্রধান বিচারপতি ওবায়দুল হাসানের নেতৃত্বে জুডিশিয়াল ক্যু হওয়ার কথা ছিল। আমরা সেদিন জুডিশিয়াল ক্যু ব্যাহত করেছি। যদি সেই জুডিশিয়াল ক্যু সফল হতো, তাহলে আমরা যে কজন ছিলাম, সবার গলায় ফাঁসির দড়ি পড়ত। আমাদের সেই ঝুঁকির বিনিময়ে আজকে আপনি প্রধান বিচারপতির চেয়ার অলংকৃত করছেন। এই সব ত্যাগ মনে রেখে আপনাকে বিচারপতি নিয়োগ করতে হবে।’
জাতীয়তাবাদী আইনজীবী ফোরামের সভাপতি জয়নুল আবেদীন বলেছেন, বিএনপির সময়ে খালেদা জিয়া আইন কর্মকর্তা ও বিচারক নিয়োগে প্রথম জাতীয়তাবাদী দলের আইন সম্পাদকের সঙ্গে আলাপ করতেন। তিনি (আইন সম্পাদক) কী করবেন, তাঁকে বলে দেওয়া হতো। বলা হতো, আপনি (আইন সম্পাদক) বারের সভাপতির সঙ্গে আলাপ করবেন, সিনিয়র আইনজীবীদের সঙ্গে আলাপ করবেন। তারপর রিপোর্টের ভিত্তিতে দক্ষ বিচারপতি নিয়োগ করব। সেভাবেই বিএনপি করেছে। ১৯৯৩ সালে একটু ভুল হয়েছিল। চারজন বিচারপতি নিয়োগ হয়েছিল। তখন আইন সম্পাদক, বারের সভাপতি ও প্রধান বিচারপতির সঙ্গে আলোচনা করা হয়নি। তাতে দেখা গেল, দুজন চিহ্নিত দুর্নীতিবাজ। পরে বারের পক্ষ থেকে বলার পর তাঁদের শপথ পড়ানো হয়নি। তখন প্রধানমন্ত্রী খালেদা জিয়া নিয়োগের গেজেট বাতিল করেছিলেন।
বুধবার (৭ মে) ‘ফ্যাসিস্ট শেখ হাসিনার দোসর আইন কর্মকর্তাদের পদত্যাগ ও অস্বচ্ছ প্রক্রিয়ায় বিচারপতি নিয়োগের প্রতিবাদে বিক্ষোভ ও আইনজীবী সমাবেশে’ এসব কথা বলেন জয়নুল আবেদীন। ‘বৈষম্যবিরোধী আইনজীবী সমাজের’ ব্যানারে বিএনপিপন্থী আইনজীবীরা এই সমাবেশের আয়োজন করেন। এতে সভাপতিত্ব করেন জাতীয়তাবাদী আইনজীবী ফোরামের সুপ্রিম কোর্ট ইউনিটির আহ্বায়ক ব্যারিস্টার বদরুদ্দোজা বাদল।
বিএনপির ভাইস চেয়ারম্যান জয়নুল আবেদীন বলেন, ‘বারকে (সুপ্রিম কোর্ট আইনজীবী সমিতি) বলতে চাই, আপনারা এখনো ঘুমাচ্ছেন। আর আমরা শুনছি, বিচারক নিয়োগপ্রক্রিয়া চালু হয়ে গেছে। গোপনে গোপনে আপনারা (সরকার) কাদের নিয়োগ দিচ্ছেন? আইন কর্মকর্তা যেভাবে নিয়োগ হয়েছে, সেভাবে? আইনজীবীরা সেটা হতে দেবে না। বারের দায়িত্ব রয়েছে এগুলো দেখার। কারা গত ১৭ বছর তাদের পেশাকে রেখে রাস্তায় দাঁড়িয়ে, কারা ফ্যাসিস্টের বিরুদ্ধে আন্দোলন করেছে। এখন আপনারা সব সুশীল হয়ে গেছেন? সুশীল হলে চলবে না।’
জয়নুল আবেদীন বলেন, ‘যারা ১৭ বছর আন্দোলন করেছে, তাদের অবশ্যই রাখতে হবে। অন্যথায় জাতীয়তাবাদী আইনজীবী ফোরাম এই দেশে সর্ববৃহৎ আইনজীবীদের সংগঠন। ৯০ হাজারের মতো আইনজীবী আছেন। তাঁদের মধ্যে ৭০-৮০ হাজার জাতীয়তাবাদী আইনজীবী ফোরামের সদস্য। কাজেই আমরা কিন্তু বসে থাকব না। আমরা দেখব, আপনারা (সরকার) আগামী দিনে কীভাবে দায়িত্ব পালন করছেন। আমরা যখন স্বৈরশাসকের বিরুদ্ধে আন্দোলন করতাম, তখন স্বৈরশাসকের দোসররা এসে বাধা দিত। তারা আমাদের সভা পণ্ড করার জন্য চেষ্টা করত। আজকে যাঁরা সরকারি আইন কর্মকর্তা হয়েছেন, তাঁদের অনেককে সে সময় মাঠে দেখিনি। এটা খুবই দুঃখজনক। আপনারা ভালোয় ভালোয় চলে আসুন।’
জাতীয়তাবাদী আইনজীবী ফোরামের মহাসচিব ব্যারিস্টার কায়সার কামাল বলেন, ‘চিন্তা করতে পারিনি, আমাদের আজকেও দাঁড়াতে হবে। অবস্থাদৃষ্টে মনে হচ্ছে, বর্তমান সরকার সত্যিকার অর্থে শেখ হাসিনা এবং তাঁর দোসরদের বিচার চাই কি না? কারণ, যে শেখ হাসিনাকে বিদায় করতে হাজার হাজার ছাত্র-জনতা রক্ত দিয়েছিল, সেই শেখ হাসিনার সমর্থনপুষ্ট ও অন্ধ ভক্ত রাষ্ট্রের আইন কর্মকর্তা অনেকে নিয়োগ পেয়েছেন। আগে থেকে এখন পর্যন্ত বহাল তবিয়তে আছেন।’
বিএনপির আইন সম্পাদক কায়সার কামাল বলেন, ‘আমরা স্পষ্ট করে বলতে চাই, যার বিরুদ্ধে অভিযোগ, সেই অভিযুক্তের বিচার যিনি করবেন, তিনিই যদি আইন কর্মকর্তা হন, তাহলে শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে কোনো বিচার হবে? এখন তাই দেখতে পাচ্ছি। অনেক আইন কর্মকর্তা ছাত্রলীগ, যুবলীগ করতেন। অবিলম্বে তাঁদের পদত্যাগ করতে হবে বা মন্ত্রণালয় তাঁদের বরখাস্ত করুন। অন্যথায় আইনজীবীরা সচিবালয় পর্যন্ত যাবে। বিচারক নিয়োগের প্রক্রিয়া নাকি শুরু হয়েছে। আমাদের স্পষ্ট দাবি, স্বচ্ছতার সঙ্গে বিচারক নিয়োগ করতে হবে। একটি অধ্যাদেশ জারি করা হয়েছে। ওই অধ্যাদেশ নিয়ে শুনানি শেষে হাইকোর্ট পর্যবেক্ষণ দিয়েছেন। আগে পর্যবেক্ষণ দেখব আমরা। তার আগেই যদি অধ্যাদেশের আলোকে বিচারক নিয়োগ দেওয়া হয়, তাহলে আইনজীবী সমাজ মেনে নেবে না।’
এ ছাড়া আইনজীবী ফোরামের সাংগঠনিক সম্পাদক গাজী কামরুল ইসলাম সজল বলেন, ‘গত ১৭ বছর সবাইকে নিয়ে আন্দোলন করেছি। আমরা ভেবেছিলাম, বাংলাদেশে বিচারের নামে আর অবিচার হবে না। এখন দেখছি, সর্ষের মধ্যে ভূত ঢুকেছে। যারা এখনো ফ্যাসিস্ট সরকারের পক্ষে কাজ করছেন, অবিলম্বে পদত্যাগ করুন। ভালোয় ভালোয় বাড়িতে চলে যান। আমরা আপনাদের কোর্টে প্র্যাকটিস করতে দেব না। আমার সুশীল বিচারপতি দরকার নেই। আমার দরকার যে সঠিক বিচার করতে পারবেন এবং যিনি গণতান্ত্রিক মনের একজন বিচারপতি।’
প্রধান বিচারপতির দৃষ্টি আকর্ষণ করে কামরুল ইসলাম সজল বলেন, ‘১০ আগস্টের ইতিহাস আপনি ভুলে যাবেন না। ওই দিন তৎকালীন প্রধান বিচারপতি ওবায়দুল হাসানের নেতৃত্বে জুডিশিয়াল ক্যু হওয়ার কথা ছিল। আমরা সেদিন জুডিশিয়াল ক্যু ব্যাহত করেছি। যদি সেই জুডিশিয়াল ক্যু সফল হতো, তাহলে আমরা যে কজন ছিলাম, সবার গলায় ফাঁসির দড়ি পড়ত। আমাদের সেই ঝুঁকির বিনিময়ে আজকে আপনি প্রধান বিচারপতির চেয়ার অলংকৃত করছেন। এই সব ত্যাগ মনে রেখে আপনাকে বিচারপতি নিয়োগ করতে হবে।’
অ্যাম্বুলেন্সকে ধাক্কা দেওয়া সেই বাসের সুপারভাইজার ও হেলপারকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। আজ বৃহস্পতিবার বিকেল ৫টার দিকে রাজধানীর ঢাকা মেডিকেল কলেজ এলাকা থেকে তাঁদের গ্রেপ্তার করা হয়। গ্রেপ্তার ব্যক্তিরা হলেন গোল্ডেন লাইন নামের বাসের সুপারভাইজার কল্যাণ বিশ্বাস ও হেলপার শান্ত। কল্যাণ বিশ্বাসের বাড়ি ফরিদপুর
৭ মিনিট আগেহযরত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরে পাঁচজন ভারতীয় নাগরিকের কাছে থেকে বিপুল বিদেশি মদ, মোবাইল ফোন ও শাড়ি জব্দ করা হয়েছে। আজ বৃহস্পতিবার (৮ মে) দুপুরে বিমানবন্দরের ইমিগ্রেশন এলাকা থেকে এসব মদ, মোবাইল ফোন ও শাড়ি জব্দ করা হয়।
১৬ মিনিট আগেনাটোরে আদালতের মধ্যে হট্টগোল ও বিচারকাজে বাধা দেওয়ার অপরাধে অ্যাডভোকেট আলেক উদ্দিন শেখ নামের এক আইনজীবীকে ২০০ টাকা অর্থদণ্ড প্রদান করেন নাটোরের জুডিশিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট শানু আকন্দ। পরে আদালতের কাছে নিঃশর্ত ক্ষমা চাওয়ায় সেই দণ্ড স্থগিত করে আইনজীবী আলেক উদ্দিন শেখকে তিরস্কার করেন এবং ভবিষ্যতের জন্য স
১৯ মিনিট আগেগোপালগঞ্জের কোটালীপাড়া উপজেলায় বকনা বাছুর না পেয়ে খালি হাতে ফিরে গেছেন অর্ধশতাধিক জেলে। আজ বৃহস্পতিবার উপজেলা পরিষদ চত্বরে জেলেদের মধ্যে বকনা বাছুর বিতরণ করা হয়। তবে ১২০ জেলেকে ১২০টি বকনা বাছুর বিতরণের কথা থাকলেও সবাই তা পাননি।
৩৭ মিনিট আগে