নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
পুনর্বাসনসহ দুই দফা দাবি পূরণের জন্য জুলাই আন্দোলনে আহত চার যুবক রাজধানীর জাতীয় চক্ষুবিজ্ঞান ইনস্টিটিউটে ভর্তি থাকা অবস্থায় বিষপান করেছেন। পরে তাঁদের শহীদ সোহরাওয়ার্দী মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে ভর্তি করা হয়। বর্তমানে তাঁরা শঙ্কামুক্ত বলে চিকিৎসকেরা জানিয়েছেন।
আজ রোববার দুপুরে আগারগাঁওয়ের জাতীয় চক্ষুবিজ্ঞান ইনস্টিটিউটে পরিচালকের কক্ষে একটি বৈঠক চলাকালে এ ঘটনা ঘটে। বিষপানকারী চারজন হলেন শিমুল, মারুফ, সাগর ও আখতার হোসেন (আবু তাহের)।
হাসপাতাল সূত্রে জানা গেছে, জুলাই ফাউন্ডেশনের প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তার (সিইও) সঙ্গে চলমান বৈঠকের সময় ওই চারজন দাবি নিয়ে তাঁর কক্ষে যান। সিইও তাঁদের অপেক্ষা করতে বললে ক্ষুব্ধ হয়ে সেখানেই বিষপান করেন তাঁরা। প্রাথমিকভাবে ধারণা করা হচ্ছে, তাঁদের কাছে আগে থেকেই বিষ ছিল।
ঘটনার সত্যতা নিশ্চিত করে জাতীয় চক্ষুবিজ্ঞান ইনস্টিটিউট ও হাসপাতালের পরিচালক অধ্যাপক ডা. খায়ের আহমেদ চৌধুরী বলেন, ‘জুলাই আন্দোলনে আহত হয়ে ভর্তি থাকা চারজন আজ বিষপান করেছেন। তবে তাৎক্ষণিকভাবে তাঁদের শহীদ সোহরাওয়ার্দী মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে পাঠানো হয়েছে এবং বর্তমানে তাঁরা সম্পূর্ণ সুস্থ আছেন।’
তিনি আরও জানান, ‘আজ আমাদের একটি মিটিং ছিল জুলাই ফাউন্ডেশনের সিইওর সঙ্গে। মিটিং চলাকালে তাঁরা সিইওর সঙ্গে কথা বলতে আসেন। তিনি হাসপাতালের পরিচালকের সঙ্গে কথা শেষ করে আহতদের সঙ্গে কথা বলবেন বলে জানান। কিন্তু তাঁরা বের হয়ে সেখানে বিষ পান করেন। এরপরই তাঁদের দ্রুত হাসপাতালে পাঠানো হয়। বর্তমানে চারজনই সুস্থ আছেন।’ তাঁদের মধ্যে একজন এক মাস আগে সিঙ্গাপুর থেকে চিকিৎসা নিয়ে এসেছেন বলে ও জানান তিনি।
ডা. খায়ের আহমেদ চৌধুরী বলেন, ‘বর্তমানে হাসপাতালে ৫৫ জন রোগী চিকিৎসা নিচ্ছেন। তাঁদের মধ্যে ৪৬ জন সুস্থ আছেন এবং তাঁদের আর হাসপাতালে ভর্তি থাকার প্রয়োজন নেই। সাত-আটজনের চিকিৎসা প্রয়োজন, তাঁদের কিছু সমস্যা রয়েছে। তবে তাঁরা এখনো যেতে চাচ্ছেন না, সম্ভবত তাঁরা মনে করছেন এখানে ডাক্তাররা আছেন এবং চিকিৎসা চলছেই, তাই তাঁরা নিরাপদে আছেন।’
তবে তিনি বলেন, ‘যাঁরা বর্তমানে হাসপাতালে চিকিৎসা নিচ্ছেন, তাঁদের বেশির ভাগই মানসিকভাবে ভালো নেই। তাঁরা আশঙ্কা করছেন যে যদি হাসপাতাল থেকে চলে যান, তাহলে তাঁদের পুনর্বাসনসহ বিভিন্ন সমস্যা এবং সংকটে পড়তে পারেন। তাই তাঁরা হাসপাতাল ছাড়তে চাচ্ছেন না।’
তিনি অভিযোগ করে বলেন, ‘তাঁদের চিকিৎসা শেষ। তারপরও তাঁরা জোর করে হাসপাতালে ভর্তি থাকতে চাচ্ছেন। হাসপাতালের চিকিৎসক বোর্ড তাঁদের ভর্তি দেয়নি। কিন্তু জুলাই ফাউন্ডেশন থেকে তাঁরা লিখিত এনে গত বৃহস্পতিবার রাতে জোর করে আবারও ভর্তি হয়েছেন। এ ছাড়া গত বৃহস্পতিবার স্টাফদের সঙ্গেও তাঁদের ঝগড়া হয়।’
পুনর্বাসনসহ দুই দফা দাবি পূরণের জন্য জুলাই আন্দোলনে আহত চার যুবক রাজধানীর জাতীয় চক্ষুবিজ্ঞান ইনস্টিটিউটে ভর্তি থাকা অবস্থায় বিষপান করেছেন। পরে তাঁদের শহীদ সোহরাওয়ার্দী মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে ভর্তি করা হয়। বর্তমানে তাঁরা শঙ্কামুক্ত বলে চিকিৎসকেরা জানিয়েছেন।
আজ রোববার দুপুরে আগারগাঁওয়ের জাতীয় চক্ষুবিজ্ঞান ইনস্টিটিউটে পরিচালকের কক্ষে একটি বৈঠক চলাকালে এ ঘটনা ঘটে। বিষপানকারী চারজন হলেন শিমুল, মারুফ, সাগর ও আখতার হোসেন (আবু তাহের)।
হাসপাতাল সূত্রে জানা গেছে, জুলাই ফাউন্ডেশনের প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তার (সিইও) সঙ্গে চলমান বৈঠকের সময় ওই চারজন দাবি নিয়ে তাঁর কক্ষে যান। সিইও তাঁদের অপেক্ষা করতে বললে ক্ষুব্ধ হয়ে সেখানেই বিষপান করেন তাঁরা। প্রাথমিকভাবে ধারণা করা হচ্ছে, তাঁদের কাছে আগে থেকেই বিষ ছিল।
ঘটনার সত্যতা নিশ্চিত করে জাতীয় চক্ষুবিজ্ঞান ইনস্টিটিউট ও হাসপাতালের পরিচালক অধ্যাপক ডা. খায়ের আহমেদ চৌধুরী বলেন, ‘জুলাই আন্দোলনে আহত হয়ে ভর্তি থাকা চারজন আজ বিষপান করেছেন। তবে তাৎক্ষণিকভাবে তাঁদের শহীদ সোহরাওয়ার্দী মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে পাঠানো হয়েছে এবং বর্তমানে তাঁরা সম্পূর্ণ সুস্থ আছেন।’
তিনি আরও জানান, ‘আজ আমাদের একটি মিটিং ছিল জুলাই ফাউন্ডেশনের সিইওর সঙ্গে। মিটিং চলাকালে তাঁরা সিইওর সঙ্গে কথা বলতে আসেন। তিনি হাসপাতালের পরিচালকের সঙ্গে কথা শেষ করে আহতদের সঙ্গে কথা বলবেন বলে জানান। কিন্তু তাঁরা বের হয়ে সেখানে বিষ পান করেন। এরপরই তাঁদের দ্রুত হাসপাতালে পাঠানো হয়। বর্তমানে চারজনই সুস্থ আছেন।’ তাঁদের মধ্যে একজন এক মাস আগে সিঙ্গাপুর থেকে চিকিৎসা নিয়ে এসেছেন বলে ও জানান তিনি।
ডা. খায়ের আহমেদ চৌধুরী বলেন, ‘বর্তমানে হাসপাতালে ৫৫ জন রোগী চিকিৎসা নিচ্ছেন। তাঁদের মধ্যে ৪৬ জন সুস্থ আছেন এবং তাঁদের আর হাসপাতালে ভর্তি থাকার প্রয়োজন নেই। সাত-আটজনের চিকিৎসা প্রয়োজন, তাঁদের কিছু সমস্যা রয়েছে। তবে তাঁরা এখনো যেতে চাচ্ছেন না, সম্ভবত তাঁরা মনে করছেন এখানে ডাক্তাররা আছেন এবং চিকিৎসা চলছেই, তাই তাঁরা নিরাপদে আছেন।’
তবে তিনি বলেন, ‘যাঁরা বর্তমানে হাসপাতালে চিকিৎসা নিচ্ছেন, তাঁদের বেশির ভাগই মানসিকভাবে ভালো নেই। তাঁরা আশঙ্কা করছেন যে যদি হাসপাতাল থেকে চলে যান, তাহলে তাঁদের পুনর্বাসনসহ বিভিন্ন সমস্যা এবং সংকটে পড়তে পারেন। তাই তাঁরা হাসপাতাল ছাড়তে চাচ্ছেন না।’
তিনি অভিযোগ করে বলেন, ‘তাঁদের চিকিৎসা শেষ। তারপরও তাঁরা জোর করে হাসপাতালে ভর্তি থাকতে চাচ্ছেন। হাসপাতালের চিকিৎসক বোর্ড তাঁদের ভর্তি দেয়নি। কিন্তু জুলাই ফাউন্ডেশন থেকে তাঁরা লিখিত এনে গত বৃহস্পতিবার রাতে জোর করে আবারও ভর্তি হয়েছেন। এ ছাড়া গত বৃহস্পতিবার স্টাফদের সঙ্গেও তাঁদের ঝগড়া হয়।’
২০১৯ সালের গোড়ায় মডেল মসজিদের কাজ শুরু হয়। এখন ২০২৫ সালের মাঝামাঝি চলছে, প্রায় সাত বছর পার হলেও ৮০ শতাংশ কাজও শেষ হয়নি। অথচ তিন বছরের চুক্তিতে কাজ শুরু হয়েছিল।”
৩০ মিনিট আগেজমানো পানি পচে দুর্গন্ধ ছড়াচ্ছে, মশা ও মাছির জন্ম হয়ে পরিবেশ চরম আকারে দুষিত হচ্ছে। দ্রুত পৌর শহরের অর্ধলাখ মানুষকে রক্ষায় কালভার্ট ও ড্রেনেজ দখল করে স্থাপনা উচ্ছেদের দাবি জানিয়েছেন ভুক্তভোগীরা। অভিযোগ রয়েছে পৌর কর্তৃপক্ষ পানি নিস্কাশনে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নেয়ার আশ্বাস দিলেও কার্যকর ব্যবস্থা নিচ্ছেন
৩৪ মিনিট আগেসরেজমিনে কুর্নী ও বহনতলী এলাকায় গিয়ে দেখা গেছে, সড়কের বিভিন্ন স্থানে বড় বড় গর্তে বৃষ্টির পানি জমে আছে। এতে গর্তের গভীরতা ও অবস্থান বোঝা কঠিন হয়ে পড়েছে চালকদের জন্য। প্রতিনিয়ত যানবাহন এসব গর্তে পড়ে দুর্ঘটনার শিকার হচ্ছে।
১ ঘণ্টা আগেউপজেলার বড়বিল-তুলাবিল-কালাপানি সড়কের পান্নাবিল এলাকায় একটি ব্রিজ সম্পূর্ণভাবে দেবে গেছে। এ ছাড়া একসত্যাপাড়া-বড়বিল, যোগ্যাছোলা-আছারতলী ও গচ্ছাবিল-চইক্যাবিল সড়কে চলমান কার্পেটিং প্রকল্পের ৪০-৫০ শতাংশ ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে। কংক্রিট-বালু দিয়ে প্রস্তুত সড়ক অংশ খরস্রোতে ভেসে গেছে।
১ ঘণ্টা আগে