নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
মাইকেল মধুসূদনের অবদান, বিশেষ করে বাংলা সাহিত্য ও সংস্কৃতি চর্চার ক্ষেত্রে আজকে অনেকটাই বিস্মৃত ও প্রায় অবহেলিত। বাঙালি ‘বীর’ চায় কিন্তু বীরকে সঠিক মর্যাদা দিতে পারে না।
আজ শনিবার (২৭ জানুয়ারি) মহাকবি মাইকেল মধুসূদনের ২০০তম জন্মবার্ষিকী উপলক্ষে জাগরণ সাংস্কৃতিক স্কোয়াডের উদ্যোগে আলোচনা সভায় বক্তারা এসব কথা বলেন।
রাজধানীর মহাখালীতে একাত্তরের ঘাতক দালাল নির্মূল কমিটির কার্যালয়ে অনুষ্ঠিত এ সভায় জাগরণ সাংস্কৃতিক স্কোয়াডের প্রথম প্রতিষ্ঠাবার্ষিকীও উদ্যাপন করা হয়।
‘১৯৭১: গণহত্যা-নির্যাতন আর্কাইভ ও জাদুঘর ট্রাস্টের’ সভাপতি বঙ্গবন্ধু অধ্যাপক মুনতাসীর মামুন প্রধান অতিথির বক্তব্যে বলেন, ‘সাহিত্য পড়া মানুষ না হলেও আমি সারা জীবন সাহিত্য-সংস্কৃতির সঙ্গে জড়িত ছিলাম। সেই দায়বদ্ধতা থেকেই আজকে মাইকেল মধুসূদন দত্তের দু শ তম জন্মজয়ন্তী অনুষ্ঠানে যোগদান করা। মাইকেল মধুসূদন দত্তের বিদ্রোহী চেতনা জাগরণ সংস্কৃতি স্কোয়াডের সদস্যদের লালন করে সমাজের সকল কুসংস্কারের বিরুদ্ধে লড়তে হবে।’
ঘাতক দালাল নির্মূল কমিটির সভাপতি শাহরিয়ার কবির বলেন, ‘বাংলা ভাষা ও সাহিত্যের দু শ বছরের পাঠ পরিক্রমায় মাইকেল মধুসূদন দত্তকে আমরা দেখি প্রথম সংস্কারবিরোধী আধুনিক কবি ও নাট্যকার রূপে, যিনি বাংলা কাব্য রচনার প্রচলিত ধারা বদলে দিয়েছেন অমিত্রাক্ষর ছন্দের প্রবর্তন এবং একই সঙ্গে আধুনিক বাংলা নাটক রচনার পাশাপাশি মঞ্চে প্রদর্শনের মাধ্যমে। কাজী নজরুল ইসলামকে সংগত কারণে বিদ্রোহী কবি বলা হয়। বাংলা সাহিত্যে বিষয় ও আঙ্গিকের ক্ষেত্রে প্রথম বিদ্রোহ করেছেন মাইকেল।’
জাগরণ সাংস্কৃতিক স্কোয়াডের প্রধান সমন্বয়ক নাট্যজন আসিফ মুনীর বলেন, ‘মাইকেল মধুসূদনের আজকে অনেকটাই বিস্মৃত ও প্রায় অবহেলিত। আজকের বিশেষ দিনটি সাড়ম্বরে পালিত না হলেও বছরজুড়ে আয়োজন থাকা উচিত। ষাট ও সত্তরের দশকে বাংলা নব নাট্যচর্চাতেও মধুসূদনের নাটক অনুপ্রাণিত করেছে।’
জাগরণ সাংস্কৃতিক স্কোয়াডের সভাপতি যাত্রাশিল্পী ও নির্দেশক মিলন কান্তি দের সভাপতিত্বে সংগঠনের সাধারণ সম্পাদক চলচ্চিত্রনির্মাতা পিন্টু সাহার সঞ্চালনায় অনুষ্ঠানে আরও আলোচনায় অংশ নেন জাগরণ সাংস্কৃতিক স্কোয়াডের সহসভাপতি অভিনেতা ড. আবদুল বারী ও সাংস্কৃতিককর্মী এস.বি. বিপ্লব, জাগরণ সাংস্কৃতিক স্কোয়াডের সমন্বয়কারী নাট্যজন আসিফ মুনীর, জাগরণ সাংস্কৃতিক স্কোয়াডের গবেষণা সম্পাদক অধ্যাপক এসএম সারওয়ার মোর্শেদ।
মাইকেল মধুসূদনের অবদান, বিশেষ করে বাংলা সাহিত্য ও সংস্কৃতি চর্চার ক্ষেত্রে আজকে অনেকটাই বিস্মৃত ও প্রায় অবহেলিত। বাঙালি ‘বীর’ চায় কিন্তু বীরকে সঠিক মর্যাদা দিতে পারে না।
আজ শনিবার (২৭ জানুয়ারি) মহাকবি মাইকেল মধুসূদনের ২০০তম জন্মবার্ষিকী উপলক্ষে জাগরণ সাংস্কৃতিক স্কোয়াডের উদ্যোগে আলোচনা সভায় বক্তারা এসব কথা বলেন।
রাজধানীর মহাখালীতে একাত্তরের ঘাতক দালাল নির্মূল কমিটির কার্যালয়ে অনুষ্ঠিত এ সভায় জাগরণ সাংস্কৃতিক স্কোয়াডের প্রথম প্রতিষ্ঠাবার্ষিকীও উদ্যাপন করা হয়।
‘১৯৭১: গণহত্যা-নির্যাতন আর্কাইভ ও জাদুঘর ট্রাস্টের’ সভাপতি বঙ্গবন্ধু অধ্যাপক মুনতাসীর মামুন প্রধান অতিথির বক্তব্যে বলেন, ‘সাহিত্য পড়া মানুষ না হলেও আমি সারা জীবন সাহিত্য-সংস্কৃতির সঙ্গে জড়িত ছিলাম। সেই দায়বদ্ধতা থেকেই আজকে মাইকেল মধুসূদন দত্তের দু শ তম জন্মজয়ন্তী অনুষ্ঠানে যোগদান করা। মাইকেল মধুসূদন দত্তের বিদ্রোহী চেতনা জাগরণ সংস্কৃতি স্কোয়াডের সদস্যদের লালন করে সমাজের সকল কুসংস্কারের বিরুদ্ধে লড়তে হবে।’
ঘাতক দালাল নির্মূল কমিটির সভাপতি শাহরিয়ার কবির বলেন, ‘বাংলা ভাষা ও সাহিত্যের দু শ বছরের পাঠ পরিক্রমায় মাইকেল মধুসূদন দত্তকে আমরা দেখি প্রথম সংস্কারবিরোধী আধুনিক কবি ও নাট্যকার রূপে, যিনি বাংলা কাব্য রচনার প্রচলিত ধারা বদলে দিয়েছেন অমিত্রাক্ষর ছন্দের প্রবর্তন এবং একই সঙ্গে আধুনিক বাংলা নাটক রচনার পাশাপাশি মঞ্চে প্রদর্শনের মাধ্যমে। কাজী নজরুল ইসলামকে সংগত কারণে বিদ্রোহী কবি বলা হয়। বাংলা সাহিত্যে বিষয় ও আঙ্গিকের ক্ষেত্রে প্রথম বিদ্রোহ করেছেন মাইকেল।’
জাগরণ সাংস্কৃতিক স্কোয়াডের প্রধান সমন্বয়ক নাট্যজন আসিফ মুনীর বলেন, ‘মাইকেল মধুসূদনের আজকে অনেকটাই বিস্মৃত ও প্রায় অবহেলিত। আজকের বিশেষ দিনটি সাড়ম্বরে পালিত না হলেও বছরজুড়ে আয়োজন থাকা উচিত। ষাট ও সত্তরের দশকে বাংলা নব নাট্যচর্চাতেও মধুসূদনের নাটক অনুপ্রাণিত করেছে।’
জাগরণ সাংস্কৃতিক স্কোয়াডের সভাপতি যাত্রাশিল্পী ও নির্দেশক মিলন কান্তি দের সভাপতিত্বে সংগঠনের সাধারণ সম্পাদক চলচ্চিত্রনির্মাতা পিন্টু সাহার সঞ্চালনায় অনুষ্ঠানে আরও আলোচনায় অংশ নেন জাগরণ সাংস্কৃতিক স্কোয়াডের সহসভাপতি অভিনেতা ড. আবদুল বারী ও সাংস্কৃতিককর্মী এস.বি. বিপ্লব, জাগরণ সাংস্কৃতিক স্কোয়াডের সমন্বয়কারী নাট্যজন আসিফ মুনীর, জাগরণ সাংস্কৃতিক স্কোয়াডের গবেষণা সম্পাদক অধ্যাপক এসএম সারওয়ার মোর্শেদ।
২০১৯ সালের গোড়ায় মডেল মসজিদের কাজ শুরু হয়। এখন ২০২৫ সালের মাঝামাঝি চলছে, প্রায় সাত বছর পার হলেও ৮০ শতাংশ কাজও শেষ হয়নি। অথচ তিন বছরের চুক্তিতে কাজ শুরু হয়েছিল।”
৩১ মিনিট আগেজমানো পানি পচে দুর্গন্ধ ছড়াচ্ছে, মশা ও মাছির জন্ম হয়ে পরিবেশ চরম আকারে দুষিত হচ্ছে। দ্রুত পৌর শহরের অর্ধলাখ মানুষকে রক্ষায় কালভার্ট ও ড্রেনেজ দখল করে স্থাপনা উচ্ছেদের দাবি জানিয়েছেন ভুক্তভোগীরা। অভিযোগ রয়েছে পৌর কর্তৃপক্ষ পানি নিস্কাশনে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নেয়ার আশ্বাস দিলেও কার্যকর ব্যবস্থা নিচ্ছেন
৩৫ মিনিট আগেসরেজমিনে কুর্নী ও বহনতলী এলাকায় গিয়ে দেখা গেছে, সড়কের বিভিন্ন স্থানে বড় বড় গর্তে বৃষ্টির পানি জমে আছে। এতে গর্তের গভীরতা ও অবস্থান বোঝা কঠিন হয়ে পড়েছে চালকদের জন্য। প্রতিনিয়ত যানবাহন এসব গর্তে পড়ে দুর্ঘটনার শিকার হচ্ছে।
১ ঘণ্টা আগেউপজেলার বড়বিল-তুলাবিল-কালাপানি সড়কের পান্নাবিল এলাকায় একটি ব্রিজ সম্পূর্ণভাবে দেবে গেছে। এ ছাড়া একসত্যাপাড়া-বড়বিল, যোগ্যাছোলা-আছারতলী ও গচ্ছাবিল-চইক্যাবিল সড়কে চলমান কার্পেটিং প্রকল্পের ৪০-৫০ শতাংশ ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে। কংক্রিট-বালু দিয়ে প্রস্তুত সড়ক অংশ খরস্রোতে ভেসে গেছে।
১ ঘণ্টা আগে