নারায়ণগঞ্জের সোনারগাঁওয়ে তৃতীয় শ্রেণির এক শিক্ষার্থীর দুই সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ে নিয়মিত উপস্থিত থাকা নিয়ে শুরু হয়েছে আলোচনা-সমালোচনা। এ নিয়ে উপজেলা শিক্ষা কর্মকর্তা হাজিরা খাতাসহ দুই স্কুলের প্রধান শিক্ষককে তলব করলে এ ঘটনার সত্যতাও মেলে। স্থানীয়রা বলছেন, বিদ্যালয় পরিচালনা কমিটির সভাপতি হওয়ার কারণে একটি স্কুলে অধ্যয়নরত থাকলেও আরেকটিতে ভর্তি করেছেন মেয়ের বাবা। এই অভিযোগ উপজেলার পাচঁপীর দরগাহ এলাকার বাসিন্দা আক্তার মামুন শিপার নামে এক ব্যক্তির বিরুদ্ধে।
খোঁজ নিয়ে জানা গেছে, আক্তার মামুন শিপারের মেয়ে মোগরাপাড়া সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের নিয়মিত শিক্ষার্থী। প্রথম শ্রেণি থেকেই সে ওই স্কুলে পড়ছে। চলতি বছরের জুন মাসে তিনি প্রত্যয়নপত্র ছাড়া মেয়েকে পাচঁপীর দরগাহ সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের তৃতীয় শ্রেণিতে ভর্তি করেন। দুটি বিদ্যালয়েরই হাজিরা খাতায় তাঁর মেয়ের উপস্থিতি নিয়মিত দেখা যাচ্ছে। নিয়মিত উপস্থিত না হলেও পাচঁপীর দরগাহ সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক শামসুন্নাহারের নির্দেশে একজন শ্রেণিশিক্ষক সঞ্জয় কুমার দাস নিয়মিত তাঁর মেয়ের হাজিরা দিয়ে যাচ্ছেন। বিষয়টি জানাজানি হলে উপজেলা শিক্ষা কর্মকর্তা হাজিরা খাতাসহ দুই স্কুলের প্রধান শিক্ষককে তলব করেন।
এ নিয়ে মোগরাপাড়া সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক নিতাই চন্দ্র বর্মণ জানান, আক্তার মামুন শিপারের মেয়ে আমার প্রতিষ্ঠানের তৃতীয় শ্রেণির নিয়মিত ছাত্রী। সে অন্য কোনো স্কুলে ভর্তি হয়েছে কি না, আমার জানা নেই।
পাঁচপীর দরগাহ সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের তৃতীয় শ্রেণির শ্রেণিশিক্ষক সঞ্জয় কুমার দাস বলেন, ‘আক্তার মামুন শিপারের মেয়ে মাঝেমধ্যে স্কুলে আসে। তবে সে প্রতিদিনই একবার এসে হাজিরা দিয়ে যায়।’
এ বিষয়ে জানতে চাইলে আক্তার মামুন শিপার বলেন, ‘আমার মেয়ে মোগরাপাড়া সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ে লেখাপড়া করে। পরে তাকে জুন মাসে পাঁচপীর দরগাহ সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ে ভর্তি করেছি। সে এখন দুটি স্কুলেই লেখাপড়া করে।’
পাচঁপীর দরগাহ সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক শামসুন্নার জানান, ‘চলতি বছরের জুন মাসে ওই মেয়ে এই স্কুলে ভর্তি হয়। সে সপ্তাহে বৃহস্পতিবার বিদ্যালয়ে আসে। প্রত্যয়নপত্র দেওয়ার জন্য তার অভিভাবককে বলেছি। তবে হাজিরা খাতায় প্রতিদিন কী কারণে উপস্থিতি দেখানো হয়েছে এ বিষয়ে শ্রেণিশিক্ষকই বলতে পারবেন।’
এ নিয়ে জানতে চাইলে উপজেলা প্রাথমিক শিক্ষা কর্মকর্তা দৌলতর রহমান বলেন, ‘দুটি স্কুলে একই সময়ে উপস্থিত থাকতে পারে বিষয়টি গ্রহণযোগ্য নয়। বিষয়টি কীভাবে ঘটেছে তা তদন্ত করে দেখা হচ্ছে।’
নারায়ণগঞ্জের সোনারগাঁওয়ে তৃতীয় শ্রেণির এক শিক্ষার্থীর দুই সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ে নিয়মিত উপস্থিত থাকা নিয়ে শুরু হয়েছে আলোচনা-সমালোচনা। এ নিয়ে উপজেলা শিক্ষা কর্মকর্তা হাজিরা খাতাসহ দুই স্কুলের প্রধান শিক্ষককে তলব করলে এ ঘটনার সত্যতাও মেলে। স্থানীয়রা বলছেন, বিদ্যালয় পরিচালনা কমিটির সভাপতি হওয়ার কারণে একটি স্কুলে অধ্যয়নরত থাকলেও আরেকটিতে ভর্তি করেছেন মেয়ের বাবা। এই অভিযোগ উপজেলার পাচঁপীর দরগাহ এলাকার বাসিন্দা আক্তার মামুন শিপার নামে এক ব্যক্তির বিরুদ্ধে।
খোঁজ নিয়ে জানা গেছে, আক্তার মামুন শিপারের মেয়ে মোগরাপাড়া সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের নিয়মিত শিক্ষার্থী। প্রথম শ্রেণি থেকেই সে ওই স্কুলে পড়ছে। চলতি বছরের জুন মাসে তিনি প্রত্যয়নপত্র ছাড়া মেয়েকে পাচঁপীর দরগাহ সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের তৃতীয় শ্রেণিতে ভর্তি করেন। দুটি বিদ্যালয়েরই হাজিরা খাতায় তাঁর মেয়ের উপস্থিতি নিয়মিত দেখা যাচ্ছে। নিয়মিত উপস্থিত না হলেও পাচঁপীর দরগাহ সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক শামসুন্নাহারের নির্দেশে একজন শ্রেণিশিক্ষক সঞ্জয় কুমার দাস নিয়মিত তাঁর মেয়ের হাজিরা দিয়ে যাচ্ছেন। বিষয়টি জানাজানি হলে উপজেলা শিক্ষা কর্মকর্তা হাজিরা খাতাসহ দুই স্কুলের প্রধান শিক্ষককে তলব করেন।
এ নিয়ে মোগরাপাড়া সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক নিতাই চন্দ্র বর্মণ জানান, আক্তার মামুন শিপারের মেয়ে আমার প্রতিষ্ঠানের তৃতীয় শ্রেণির নিয়মিত ছাত্রী। সে অন্য কোনো স্কুলে ভর্তি হয়েছে কি না, আমার জানা নেই।
পাঁচপীর দরগাহ সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের তৃতীয় শ্রেণির শ্রেণিশিক্ষক সঞ্জয় কুমার দাস বলেন, ‘আক্তার মামুন শিপারের মেয়ে মাঝেমধ্যে স্কুলে আসে। তবে সে প্রতিদিনই একবার এসে হাজিরা দিয়ে যায়।’
এ বিষয়ে জানতে চাইলে আক্তার মামুন শিপার বলেন, ‘আমার মেয়ে মোগরাপাড়া সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ে লেখাপড়া করে। পরে তাকে জুন মাসে পাঁচপীর দরগাহ সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ে ভর্তি করেছি। সে এখন দুটি স্কুলেই লেখাপড়া করে।’
পাচঁপীর দরগাহ সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক শামসুন্নার জানান, ‘চলতি বছরের জুন মাসে ওই মেয়ে এই স্কুলে ভর্তি হয়। সে সপ্তাহে বৃহস্পতিবার বিদ্যালয়ে আসে। প্রত্যয়নপত্র দেওয়ার জন্য তার অভিভাবককে বলেছি। তবে হাজিরা খাতায় প্রতিদিন কী কারণে উপস্থিতি দেখানো হয়েছে এ বিষয়ে শ্রেণিশিক্ষকই বলতে পারবেন।’
এ নিয়ে জানতে চাইলে উপজেলা প্রাথমিক শিক্ষা কর্মকর্তা দৌলতর রহমান বলেন, ‘দুটি স্কুলে একই সময়ে উপস্থিত থাকতে পারে বিষয়টি গ্রহণযোগ্য নয়। বিষয়টি কীভাবে ঘটেছে তা তদন্ত করে দেখা হচ্ছে।’
বরিশালের আইএসিআইবি নার্সিং ইনস্টিটিউটে এবার ডিপ্লোমা ইন নার্সিং সায়েন্স অ্যান্ড মিডওয়াইফারি কোর্সে ৫০ আসনের বিপরীতে একজন শিক্ষার্থীও ভর্তি হননি। অন্যদিকে পটুয়াখালীর ড. জাফর নার্সিং কলেজে সমানসংখ্যক আসনের বিপরীতে মাত্র ১০ জন শিক্ষার্থী ভর্তি হয়েছেন।
৩ ঘণ্টা আগেঠাকুরগাঁওয়ের বালিয়াডাঙ্গী উপজেলার দুওসুও ইউনিয়ন পরিষদের (ইউপি) মহিলাবিষয়ক অধিদপ্তর কর্তৃক বাস্তবায়িত ভালনারেবল উইমেন বেনিফিটের (ভিডব্লিউবি) সুবিধাভোগী আজনুর আক্তার। দুই দিন ধরে ইউপি কার্যালয়ে ঘুরছেন ৫ মাসের বরাদ্দকৃত চাল উত্তোলনের জন্য। কিন্তু ইউনিয়ন পরিষদের প্রশাসনিক কর্মকর্তা রফিকুল ইসলামের...
৩ ঘণ্টা আগেলালমনিরহাটে ধর্মীয় কটূক্তির অভিযোগে নরসুন্দর বাবা-ছেলেকে হেনস্তা ও গ্রেপ্তারের প্রতিবাদে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে বিক্ষোভ ও বিক্ষোভ মিছিল হয়েছে। সোমবার (২৩ জুন) রাত ১০ টায় ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে ‘নিপীড়নের বিরুদ্ধে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়’ প্রতিবাদ ও বিক্ষোভ মিছিল আয়োজন করে জগন্নাথ হল ও অন্যান্য হল ও ছাত্র...
৩ ঘণ্টা আগেসাবেক প্রধান নির্বাচন কমিশনার (সিইসি) কে এম নূরুল হুদাকে মব সৃষ্টি করে হেনস্তা ও শারীরিকভাবে লাঞ্ছনার ঘটনায় জড়িত অভিযোগে হানিফ মিয়া নামের একজনকে আটক করা হয়েছে। সেনাবাহিনীর একটি দল সোমবার রাতে তাঁকে আটক করে উত্তরা পশ্চিম থানায় হস্তান্তর করে। হানিফ উত্তরা পশ্চিম থানা স্বেচ্ছাসেবক দলের সদস্যসচিব।
৪ ঘণ্টা আগে