নিজস্ব প্রতিবেদক, নারায়ণগঞ্জ থেকে
ইভিএমের কারচুপিতে পরাজয় হয়েছে বলে অভিযোগ করেছেন নারায়ণগঞ্জ সিটি করপোরেশন (নাসিক) নির্বাচনে হেরে যাওয়া স্বতন্ত্র মেয়র পদপ্রার্থী তৈমুর আলম খন্দকার। যে কারণে এই পরাজয়কে ‘পরাজয়’ বলে মনে করছেন না তিনি।
রোববার সন্ধ্যায় নাসিক নির্বাচনের ফলাফল ঘোষণার পরে তাৎক্ষণিক প্রতিক্রিয়া জানাতে গিয়ে তৈমুর আলম এই অভিযোগ করেন। তিনি বলেন, ‘জনগণ আমাকে নির্বাচনে সর্বাত্মক সমর্থন দিয়েছে। সর্বাত্মকভাবে সহযোগিতা করেছে। কিন্তু ইভিএমের কারচুপির জন্য আমার পরাজয় হয়েছে। এই পরাজয়কে আমি পরাজয় মনে করি না। আমি ভোটকেন্দ্রে জনগণের উপস্থিতি স্বতঃস্ফূ্র্ত মনে করি। কিন্তু জনগণ ভোট দিতে পারে নাই। ভেতরেও একটা ইঞ্জিনিয়ারিং হয়েছে। নইলে এত ব্যবধান (ভোট) হতে পারে না।’
সদ্য নির্বাচিত মেয়র সেলিনা হায়াৎ আইভীর বিষয়ে মন্তব্য জানতে চাইলে তৈমুর বলেন, ‘আমি তাঁর বিষয়ে আগেও কিছু বলি নাই। এখনো কিছু বলব না। খেলা হয়েছে সরকার বনাম তৈমুর আলম।’
দলীয় সিদ্ধান্তের বাইরে গিয়ে নাসিক নির্বাচনে মেয়র পদে প্রার্থী হন বিএনপির পদ হারানো নেতা তৈমুর। রোববার অনুষ্ঠিত নির্বাচনে আওয়ামী লীগ মনোনীত প্রার্থী সেলিনা হায়াৎ আইভীর কাছে ৬৬ হাজার ৯৩১ ভোটে হেরে যান তৈমুর।
ভবিষ্যৎ রাজনৈতিক পরিকল্পনা সম্পর্কে জানতে চাইলে বিএনপি থেকে অব্যাহতি পাওয়া এই নেতা বলেন, ‘রাজনীতি করতে দল লাগে না। তৈমুর আলম খন্দকারের পদ-পদবির দরকার নাই। তবে বিএনপি আমার রক্তের সঙ্গে মিশে আছে। এটা নিয়েই আমি মরতে চাই।’
এর আগে বিকেলে ভোট গ্রহণ শেষ হওয়ার পর তৈমুর সাংবাদিকদের বলেন, ‘সরকার বা নির্বাচন কমিশনের দৃশ্যমান কোনো কারচুপি না হয়ে থাকলে জনগণের যেকোনো রায় মেনে নেব।’
ভোটের পরিবেশ সম্পর্কে এ সময় তৈমুর আলম বলেন, ‘গোলযোগ ছাড়াই ভোট গ্রহণ সম্পন্ন হয়েছে। তবে বিতর্কিত কিছু হয়েছে কি না, সেটা দেখতে হবে। কারণ ইভিএমের বিষয়ে আমাদের শঙ্কা আছে।’
তৈমুর অভিযোগ করেন, নির্বাচন চলাকালে তাঁর কর্মী-সমর্থকদের নানাভাবে হয়রানি করা হয়েছে। নির্বাচনের দিন বিভিন্ন স্থান থেকে তৈমুর আলমের পক্ষের ৯ জন কর্মীকে আটক করা হয়েছে বলেও অভিযোগ করেন তিনি।
ইভিএমের কারচুপিতে পরাজয় হয়েছে বলে অভিযোগ করেছেন নারায়ণগঞ্জ সিটি করপোরেশন (নাসিক) নির্বাচনে হেরে যাওয়া স্বতন্ত্র মেয়র পদপ্রার্থী তৈমুর আলম খন্দকার। যে কারণে এই পরাজয়কে ‘পরাজয়’ বলে মনে করছেন না তিনি।
রোববার সন্ধ্যায় নাসিক নির্বাচনের ফলাফল ঘোষণার পরে তাৎক্ষণিক প্রতিক্রিয়া জানাতে গিয়ে তৈমুর আলম এই অভিযোগ করেন। তিনি বলেন, ‘জনগণ আমাকে নির্বাচনে সর্বাত্মক সমর্থন দিয়েছে। সর্বাত্মকভাবে সহযোগিতা করেছে। কিন্তু ইভিএমের কারচুপির জন্য আমার পরাজয় হয়েছে। এই পরাজয়কে আমি পরাজয় মনে করি না। আমি ভোটকেন্দ্রে জনগণের উপস্থিতি স্বতঃস্ফূ্র্ত মনে করি। কিন্তু জনগণ ভোট দিতে পারে নাই। ভেতরেও একটা ইঞ্জিনিয়ারিং হয়েছে। নইলে এত ব্যবধান (ভোট) হতে পারে না।’
সদ্য নির্বাচিত মেয়র সেলিনা হায়াৎ আইভীর বিষয়ে মন্তব্য জানতে চাইলে তৈমুর বলেন, ‘আমি তাঁর বিষয়ে আগেও কিছু বলি নাই। এখনো কিছু বলব না। খেলা হয়েছে সরকার বনাম তৈমুর আলম।’
দলীয় সিদ্ধান্তের বাইরে গিয়ে নাসিক নির্বাচনে মেয়র পদে প্রার্থী হন বিএনপির পদ হারানো নেতা তৈমুর। রোববার অনুষ্ঠিত নির্বাচনে আওয়ামী লীগ মনোনীত প্রার্থী সেলিনা হায়াৎ আইভীর কাছে ৬৬ হাজার ৯৩১ ভোটে হেরে যান তৈমুর।
ভবিষ্যৎ রাজনৈতিক পরিকল্পনা সম্পর্কে জানতে চাইলে বিএনপি থেকে অব্যাহতি পাওয়া এই নেতা বলেন, ‘রাজনীতি করতে দল লাগে না। তৈমুর আলম খন্দকারের পদ-পদবির দরকার নাই। তবে বিএনপি আমার রক্তের সঙ্গে মিশে আছে। এটা নিয়েই আমি মরতে চাই।’
এর আগে বিকেলে ভোট গ্রহণ শেষ হওয়ার পর তৈমুর সাংবাদিকদের বলেন, ‘সরকার বা নির্বাচন কমিশনের দৃশ্যমান কোনো কারচুপি না হয়ে থাকলে জনগণের যেকোনো রায় মেনে নেব।’
ভোটের পরিবেশ সম্পর্কে এ সময় তৈমুর আলম বলেন, ‘গোলযোগ ছাড়াই ভোট গ্রহণ সম্পন্ন হয়েছে। তবে বিতর্কিত কিছু হয়েছে কি না, সেটা দেখতে হবে। কারণ ইভিএমের বিষয়ে আমাদের শঙ্কা আছে।’
তৈমুর অভিযোগ করেন, নির্বাচন চলাকালে তাঁর কর্মী-সমর্থকদের নানাভাবে হয়রানি করা হয়েছে। নির্বাচনের দিন বিভিন্ন স্থান থেকে তৈমুর আলমের পক্ষের ৯ জন কর্মীকে আটক করা হয়েছে বলেও অভিযোগ করেন তিনি।
রাজধানীর রামপুরা ব্রিজের দুই রেলিং ঢুকে আছে একটি বাসের মাঝ বরাবর। যাত্রী নিতে আরেক বাসের সঙ্গে প্রতিযোগিতায় নেমে চালক নিয়ন্ত্রণ হারালে ‘রইছ’ নামের বাসটির এই দশা হয়। ৪ জুন সকালের এই দুর্ঘটনায় বাসটি দুমড়ে-মুচড়ে যায়। যাত্রী বেশি নিতে বাসচালকদের অসুস্থ প্রতিযোগিতা, লক্কড়ঝক্কড় ও ফিটনেসবিহীন বাস দুর্ঘটনা
২ ঘণ্টা আগেগোপালগঞ্জ জেলা শহরের গুরুত্বপূর্ণ কয়েকটি সড়কে বছরের পর বছর বাস, ট্রাক ও মাইক্রোবাস পার্ক করে রাখা হচ্ছে। বিভিন্ন সড়কের এক লেন দখল করে রাখা হচ্ছে এসব যানবাহন। এতে প্রতিদিন যানজটসহ নানা ভোগান্তিতে পড়ছে মানুষ। মালিক-শ্রমিকেরা বলছেন, নির্ধারিত স্ট্যান্ড না থাকায় বাধ্য হয়ে রাস্তায় গাড়ি রাখছেন তাঁরা।
২ ঘণ্টা আগেআলুতে বছরের পর বছর লাভ করে অভ্যস্ত জয়পুরহাটের কৃষক ও ব্যবসায়ীরা। তবে এবার পড়েছেন বড় ধরনের বিপাকে। একদিকে বাজারে আলুর দাম অস্থির, অন্যদিকে হিমাগারে সংরক্ষণ ব্যয় বেড়ে যাওয়ায় হিমশিম খাচ্ছেন সবাই। সংরক্ষণ মৌসুমের শুরুতে স্থানীয় প্রশাসনের চাপে ভাড়া না বাড়াতে বাধ্য হলেও পরে কিছু হিমাগারের মালিক নানা অজুহা
২ ঘণ্টা আগেনীলফামারীর সৈয়দপুরে চলছে জুয়ার জমজমাট আসর। উপজেলার দেড় শতাধিক স্থানে এসব আসর বসে বলে জানা গেছে। প্রতিদিন ২০-৩০ লাখ টাকা লেনদেন হয় এসব আসরে। সেই হিসাবে প্রতি মাসে জুয়াড়িদের কাছে হাতবদল হয় ৬ থেকে ৯ কোটি টাকা। এদিকে, জুয়ার কারণে অনেক পরিবার সর্বস্বান্ত হচ্ছে। জুয়ার টাকা সংগ্রহ করতে গিয়ে এলাকায় বেড়েছে
৩ ঘণ্টা আগে