সিদ্ধিরগঞ্জ (নারায়ণগঞ্জ) প্রতিনিধি
ঈদুল আজহাকে কেন্দ্র করে প্রিয়জনের সঙ্গে ঈদের আনন্দ ভাগাভাগি করে নিতে নাড়ির টানে গ্রামে ছুটছেন যাত্রীরা। ফলে ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়কের নারায়ণগঞ্জ অংশে যাত্রীর চাপ বেড়েছে। সেই সঙ্গে বেড়েছে যানবাহনের চাপও। তবে এখনো পর্যন্ত মহাসড়কের কোথাও কোনো যানজট সৃষ্টি হয়নি। যাত্রীরা নির্বিঘ্নেই তাঁদের গন্তব্যস্থলে যেতে পারছেন।
আজ বৃহস্পতিবার দুপুরে ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়কের সিদ্ধিরগঞ্জের শিমরাইল মোড়ে সরেজমিন এমনই চিত্র দেখা যায়।
সরেজমিন দেখা গেছে, দুপুরের পর থেকে অধিকাংশ গার্মেন্টস বন্ধ করে দেওয়ায় পোশাকশ্রমিকেরা গ্রামে যাচ্ছেন। সেই সঙ্গে ঈদের আগে বাড়তি দুর্ভোগ এড়াতে অনেকেই পরিবারের সদস্যদের গ্রামে পাঠিয়ে দিচ্ছেন। তবে তাঁদের অভিযোগ, নির্দিষ্ট ভাড়ার চেয়ে অতিরিক্ত ভাড়া আদায় করছেন বাসমালিকেরা।
রাবেয়া খাতুন নামের এক পোশাকশ্রমিক বলেন, ‘আজ ঈদের ছুটি পেলাম। এর আগেই বেতন-বোনাস পেয়েছি। আগামীকাল থেকে চাপ বাড়তে পারে। তাই আজই গ্রামে চলে যাচ্ছি।’
রিয়াজুল হাসান নামের এক ব্যবসায়ী বলেন, ‘বাড়তি ঝামেলা এড়াতে আজ পরিবারের বাকি সদস্যদের গ্রামে পাঠিয়ে দিচ্ছি। আমি ঈদের আগের দিন গ্রামে যাব। কোনো যানজট দেখতে না পেলেও ভাড়া একটু বেশি নেওয়া হচ্ছে।’
ফারুক হোসেন নামের এক বাসচালক বলেন, ‘সায়েদাবাদ থেকে অল্প সময়ের মধ্যেই শিমরাইল মোড়ে এসেছি। কোথাও কোনো যানজট পাইনি। অন্যবারের তুলনায় এবার মহাসড়কের পরিস্থিতি বেশ ভালো।’
কাঁচপুর হাইওয়ে থানার শিমরাইল ক্যাম্পের টিআই এ কে এম শরফুদ্দিন বলেন, ‘মহাসড়কের কোথাও কোনো যানজট নেই। যাত্রীরা নির্বিঘ্নে তাঁদের গন্তব্যস্থলে যেতে পারছেন। যাত্রীদের ঈদযাত্রা নির্বিঘ্ন করতে আমরা মহাসড়কে নিরলস কাজ করে যাচ্ছি।’
ঈদুল আজহাকে কেন্দ্র করে প্রিয়জনের সঙ্গে ঈদের আনন্দ ভাগাভাগি করে নিতে নাড়ির টানে গ্রামে ছুটছেন যাত্রীরা। ফলে ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়কের নারায়ণগঞ্জ অংশে যাত্রীর চাপ বেড়েছে। সেই সঙ্গে বেড়েছে যানবাহনের চাপও। তবে এখনো পর্যন্ত মহাসড়কের কোথাও কোনো যানজট সৃষ্টি হয়নি। যাত্রীরা নির্বিঘ্নেই তাঁদের গন্তব্যস্থলে যেতে পারছেন।
আজ বৃহস্পতিবার দুপুরে ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়কের সিদ্ধিরগঞ্জের শিমরাইল মোড়ে সরেজমিন এমনই চিত্র দেখা যায়।
সরেজমিন দেখা গেছে, দুপুরের পর থেকে অধিকাংশ গার্মেন্টস বন্ধ করে দেওয়ায় পোশাকশ্রমিকেরা গ্রামে যাচ্ছেন। সেই সঙ্গে ঈদের আগে বাড়তি দুর্ভোগ এড়াতে অনেকেই পরিবারের সদস্যদের গ্রামে পাঠিয়ে দিচ্ছেন। তবে তাঁদের অভিযোগ, নির্দিষ্ট ভাড়ার চেয়ে অতিরিক্ত ভাড়া আদায় করছেন বাসমালিকেরা।
রাবেয়া খাতুন নামের এক পোশাকশ্রমিক বলেন, ‘আজ ঈদের ছুটি পেলাম। এর আগেই বেতন-বোনাস পেয়েছি। আগামীকাল থেকে চাপ বাড়তে পারে। তাই আজই গ্রামে চলে যাচ্ছি।’
রিয়াজুল হাসান নামের এক ব্যবসায়ী বলেন, ‘বাড়তি ঝামেলা এড়াতে আজ পরিবারের বাকি সদস্যদের গ্রামে পাঠিয়ে দিচ্ছি। আমি ঈদের আগের দিন গ্রামে যাব। কোনো যানজট দেখতে না পেলেও ভাড়া একটু বেশি নেওয়া হচ্ছে।’
ফারুক হোসেন নামের এক বাসচালক বলেন, ‘সায়েদাবাদ থেকে অল্প সময়ের মধ্যেই শিমরাইল মোড়ে এসেছি। কোথাও কোনো যানজট পাইনি। অন্যবারের তুলনায় এবার মহাসড়কের পরিস্থিতি বেশ ভালো।’
কাঁচপুর হাইওয়ে থানার শিমরাইল ক্যাম্পের টিআই এ কে এম শরফুদ্দিন বলেন, ‘মহাসড়কের কোথাও কোনো যানজট নেই। যাত্রীরা নির্বিঘ্নে তাঁদের গন্তব্যস্থলে যেতে পারছেন। যাত্রীদের ঈদযাত্রা নির্বিঘ্ন করতে আমরা মহাসড়কে নিরলস কাজ করে যাচ্ছি।’
রাজধানীর রামপুরা ব্রিজের দুই রেলিং ঢুকে আছে একটি বাসের মাঝ বরাবর। যাত্রী নিতে আরেক বাসের সঙ্গে প্রতিযোগিতায় নেমে চালক নিয়ন্ত্রণ হারালে ‘রইছ’ নামের বাসটির এই দশা হয়। ৪ জুন সকালের এই দুর্ঘটনায় বাসটি দুমড়ে-মুচড়ে যায়। যাত্রী বেশি নিতে বাসচালকদের অসুস্থ প্রতিযোগিতা, লক্কড়ঝক্কড় ও ফিটনেসবিহীন বাস দুর্ঘটনা
১ ঘণ্টা আগেগোপালগঞ্জ জেলা শহরের গুরুত্বপূর্ণ কয়েকটি সড়কে বছরের পর বছর বাস, ট্রাক ও মাইক্রোবাস পার্ক করে রাখা হচ্ছে। বিভিন্ন সড়কের এক লেন দখল করে রাখা হচ্ছে এসব যানবাহন। এতে প্রতিদিন যানজটসহ নানা ভোগান্তিতে পড়ছে মানুষ। মালিক-শ্রমিকেরা বলছেন, নির্ধারিত স্ট্যান্ড না থাকায় বাধ্য হয়ে রাস্তায় গাড়ি রাখছেন তাঁরা।
২ ঘণ্টা আগেআলুতে বছরের পর বছর লাভ করে অভ্যস্ত জয়পুরহাটের কৃষক ও ব্যবসায়ীরা। তবে এবার পড়েছেন বড় ধরনের বিপাকে। একদিকে বাজারে আলুর দাম অস্থির, অন্যদিকে হিমাগারে সংরক্ষণ ব্যয় বেড়ে যাওয়ায় হিমশিম খাচ্ছেন সবাই। সংরক্ষণ মৌসুমের শুরুতে স্থানীয় প্রশাসনের চাপে ভাড়া না বাড়াতে বাধ্য হলেও পরে কিছু হিমাগারের মালিক নানা অজুহা
২ ঘণ্টা আগেনীলফামারীর সৈয়দপুরে চলছে জুয়ার জমজমাট আসর। উপজেলার দেড় শতাধিক স্থানে এসব আসর বসে বলে জানা গেছে। প্রতিদিন ২০-৩০ লাখ টাকা লেনদেন হয় এসব আসরে। সেই হিসাবে প্রতি মাসে জুয়াড়িদের কাছে হাতবদল হয় ৬ থেকে ৯ কোটি টাকা। এদিকে, জুয়ার কারণে অনেক পরিবার সর্বস্বান্ত হচ্ছে। জুয়ার টাকা সংগ্রহ করতে গিয়ে এলাকায় বেড়েছে
২ ঘণ্টা আগে