নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
এক ছাত্রকে নির্যাতনের অভিযোগে দায়ের করা মামলায় রাজধানীর উইলস লিটল ফ্লাওয়ার স্কুল অ্যান্ড কলেজের সাত শিক্ষকসহ নয় জনকে জামিন দেওয়া হয়েছে। আজ সোমবার ঢাকার মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট ফারজানা শাকিলা সুমু চৌধুরী তাদের জামিন দেন।
এই নয় জন আজ সোমবার আইনজীবীর মাধ্যমে আত্মসমর্পণ করে জামিন চান। শুনানি শেষে আদালত প্রত্যেককে জামিন দেন এবং মামলাটি বিচারের জন্য অন্য আদালতে বদলির নির্দেশ দেন।
যাদের জামিন দেওয়া হয়েছে তারা হলেন প্রতিষ্ঠানটির ভারপ্রাপ্ত অধ্যক্ষ আ.ন.ম. সামসুল আলম, সহকারী প্রধান শিক্ষক (দিবা শাখা) মো. নাসির উদ্দিন, সহকারী শিক্ষক ফয়সাল শামীম, মো. আতিক, ফেরদৌসী সুমী, তরিকুল আজম খান, প্রিতীষ বিশ্বাস এবং সিকিউরিটি গার্ড জিয়াউল হক জিয়া ও মাসুদ রানা।
এক ছাত্রকে নির্যাতনের অভিযোগে বাবার দায়ের করা মামলায় পুলিশ ব্যুরো অব ইনভেস্টিগেশনের (পিবিআই) দেওয়া প্রতিবেদন গ্রহণ করে গত ২৩ অক্টোবর আদালত শিক্ষক সহ ৯ জনের বিরুদ্ধে সমন জারি করেন।
বাদীর আইনজীবী মো. আলাউদ্দিন এই বিষয়টি নিশ্চিত করেন।
গত ২২ ফেব্রুয়ারি ঢাকার মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট আদালতে মামলাটি দায়ের করেন ভুক্তভোগী ছত্রের বাবা এবং প্রতিষ্ঠানটির সাবেক গভর্নিং বডির সদস্য শফিকুর রহমান। ওইদিন বাদীর জবানবন্দি গ্রহণ করে অভিযোগের বিষয়ে তদন্তের জন্য পিবিআইকে নির্দেশ দেন আদালত।
মামলার আরজিতে বাদী শফিকুর রহমান বলেন, তিনি উইলস লিটল ফ্লাওয়ার স্কুল অ্যান্ড কলেজের মাধ্যমিক শাখায় ২০১৭ থেকে ২০২২ সাল পর্যন্ত গভর্নিং বডির নির্বাচিত সদস্য ছিলেন। তার ছেলে তাইফুর রহমান (নাহিয়ান) ২০২২ সালে এই স্কুলের ৯ম শ্রেণি মানবিক (দিবা) শাখার ছাত্র ছিল।
শফিকুর রহমান গভর্নিং বডির অভিভাবক প্রতিনিধি থাকার সময়ে প্রতিষ্ঠানটির বাংলা মাধ্যম দিবা শাখার সহকারী প্রধান শিক্ষক মো. নাসির উদ্দিনকে (দুই নম্বর আসামি) সাময়িক বরখাস্ত এবং তাঁর অসদাচরণের বিরুদ্ধে তদন্ত কমিটি গঠন হয়। সেই তদন্ত কমিটির আহ্বায়ক ছিলেন বাদী শফিকুর রহমান। এ সময় নাসির উদ্দিনের বিরুদ্ধে অভিযোগ প্রমাণিত হওয়ায় ভারপ্রাপ্ত অধ্যক্ষ আবুল হোসেনের বরাবর এক প্রতিবেদন দাখিল করেন তিনি।
মামলার আরজিতে আরও বলা হয়, এরপর থেকে আসামিরা তাকে (শফিকুর রহমান) ও তার ছেলে নাহিয়ানের প্রতি বিরূপ আচরণসহ শারীরিক ও মানসিক নির্যাতন চালিয়ে আসছেন। তারা কারণে-অকারণে নাহিয়ানকে ক্লাসে দাঁড় করিয়ে রাখা, ছোট করে কথা বলা, অন্যান্য শিক্ষার্থীদের সামনে হেয় করা এবং বিভিন্ন প্রকার ভয়ভীতি দেখাতেন। একপর্যায়ে নাহিয়ান শারীরিক ও মানসিকভাবে বিপর্যস্ত হয়ে পড়লে তাকে হাসপাতালে ভর্তি করা হয়।
এক ছাত্রকে নির্যাতনের অভিযোগে দায়ের করা মামলায় রাজধানীর উইলস লিটল ফ্লাওয়ার স্কুল অ্যান্ড কলেজের সাত শিক্ষকসহ নয় জনকে জামিন দেওয়া হয়েছে। আজ সোমবার ঢাকার মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট ফারজানা শাকিলা সুমু চৌধুরী তাদের জামিন দেন।
এই নয় জন আজ সোমবার আইনজীবীর মাধ্যমে আত্মসমর্পণ করে জামিন চান। শুনানি শেষে আদালত প্রত্যেককে জামিন দেন এবং মামলাটি বিচারের জন্য অন্য আদালতে বদলির নির্দেশ দেন।
যাদের জামিন দেওয়া হয়েছে তারা হলেন প্রতিষ্ঠানটির ভারপ্রাপ্ত অধ্যক্ষ আ.ন.ম. সামসুল আলম, সহকারী প্রধান শিক্ষক (দিবা শাখা) মো. নাসির উদ্দিন, সহকারী শিক্ষক ফয়সাল শামীম, মো. আতিক, ফেরদৌসী সুমী, তরিকুল আজম খান, প্রিতীষ বিশ্বাস এবং সিকিউরিটি গার্ড জিয়াউল হক জিয়া ও মাসুদ রানা।
এক ছাত্রকে নির্যাতনের অভিযোগে বাবার দায়ের করা মামলায় পুলিশ ব্যুরো অব ইনভেস্টিগেশনের (পিবিআই) দেওয়া প্রতিবেদন গ্রহণ করে গত ২৩ অক্টোবর আদালত শিক্ষক সহ ৯ জনের বিরুদ্ধে সমন জারি করেন।
বাদীর আইনজীবী মো. আলাউদ্দিন এই বিষয়টি নিশ্চিত করেন।
গত ২২ ফেব্রুয়ারি ঢাকার মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট আদালতে মামলাটি দায়ের করেন ভুক্তভোগী ছত্রের বাবা এবং প্রতিষ্ঠানটির সাবেক গভর্নিং বডির সদস্য শফিকুর রহমান। ওইদিন বাদীর জবানবন্দি গ্রহণ করে অভিযোগের বিষয়ে তদন্তের জন্য পিবিআইকে নির্দেশ দেন আদালত।
মামলার আরজিতে বাদী শফিকুর রহমান বলেন, তিনি উইলস লিটল ফ্লাওয়ার স্কুল অ্যান্ড কলেজের মাধ্যমিক শাখায় ২০১৭ থেকে ২০২২ সাল পর্যন্ত গভর্নিং বডির নির্বাচিত সদস্য ছিলেন। তার ছেলে তাইফুর রহমান (নাহিয়ান) ২০২২ সালে এই স্কুলের ৯ম শ্রেণি মানবিক (দিবা) শাখার ছাত্র ছিল।
শফিকুর রহমান গভর্নিং বডির অভিভাবক প্রতিনিধি থাকার সময়ে প্রতিষ্ঠানটির বাংলা মাধ্যম দিবা শাখার সহকারী প্রধান শিক্ষক মো. নাসির উদ্দিনকে (দুই নম্বর আসামি) সাময়িক বরখাস্ত এবং তাঁর অসদাচরণের বিরুদ্ধে তদন্ত কমিটি গঠন হয়। সেই তদন্ত কমিটির আহ্বায়ক ছিলেন বাদী শফিকুর রহমান। এ সময় নাসির উদ্দিনের বিরুদ্ধে অভিযোগ প্রমাণিত হওয়ায় ভারপ্রাপ্ত অধ্যক্ষ আবুল হোসেনের বরাবর এক প্রতিবেদন দাখিল করেন তিনি।
মামলার আরজিতে আরও বলা হয়, এরপর থেকে আসামিরা তাকে (শফিকুর রহমান) ও তার ছেলে নাহিয়ানের প্রতি বিরূপ আচরণসহ শারীরিক ও মানসিক নির্যাতন চালিয়ে আসছেন। তারা কারণে-অকারণে নাহিয়ানকে ক্লাসে দাঁড় করিয়ে রাখা, ছোট করে কথা বলা, অন্যান্য শিক্ষার্থীদের সামনে হেয় করা এবং বিভিন্ন প্রকার ভয়ভীতি দেখাতেন। একপর্যায়ে নাহিয়ান শারীরিক ও মানসিকভাবে বিপর্যস্ত হয়ে পড়লে তাকে হাসপাতালে ভর্তি করা হয়।
শ্রীনগরে মাহবুব আমিন (৬০) নামের এক প্রবাসীর ঝুলন্ত লাশ উদ্ধার করেছে পুলিশ। আজ বুধবার উপজেলার ধাইসার গ্রাম থেকে লাশটি উদ্ধার করা হয়। প্রাথমিকভাবে পুলিশের ধারণা, ওই প্রবাসী আত্মহত্যা করেছেন।
১৬ মিনিট আগেরংপুর নগরীর ইসলামবাগ আর কে রোড এলাকায় অবস্থিত ইন্টারন্যাশনাল হসপিটালে এক প্রসূতির মৃত্যুর অভিযোগের পর ভ্রাম্যমাণ আদালত অভিযান চালিয়ে হাসপাতালটিকে ২ লাখ টাকা জরিমানা করেছেন। আজ বুধবার বিকেল ৫টার দিকে জেলা প্রশাসনের এক্সিকিউটিভ ম্যাজিস্ট্রেট মো. মাহমুদুল ইসলামের নেতৃত্বে পরিচালিত এই অভিযানে...
২১ মিনিট আগেসমাবেশে শিক্ষার্থী বলেন, বর্ষা মৌসুম এলেই এমএম কলেজের সামনের সড়কসহ আশপাশের কোনো সড়ক দিয়ে চলাচল করা যায় না। অল্প বৃষ্টিতে জলাবদ্ধতার সৃষ্টি হয়। এতে কলেজে যাতায়াতকারী শিক্ষক-শিক্ষার্থীসহ খড়কী এলাকার মানুষকে অবর্ণনীয় দুর্ভোগে পড়তে হয়। এক দশকের বেশি সময় ধরে চলাচলের অনুপযোগী হয়ে পড়েছে।
২৪ মিনিট আগেলামিম খান তাদের সঙ্গে তিতাস নদীতে গোসল করতে নামে। এ সময় দুই নৌকার মাঝখানে পড়ে গিয়ে সে মারাত্মকভাবে আহত হয়। তাকে উদ্ধার করে প্রথমে নবীনগর সদর হাসপাতালে নিয়ে গেলে চিকিৎসক উন্নত চিকিৎসার জন্য ব্রাহ্মণবাড়িয়া সদর হাসপাতালে পাঠান। তাকে ব্রাহ্মণবাড়িয়া সদর হাসপাতালে নিয়ে গেলে কর্তব্যরত চিকিৎসক...
২৭ মিনিট আগে