নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
বাংলাদেশের শিক্ষা, প্রযুক্তি, বাণিজ্যিক উন্নয়ন এবং গবেষণার ক্ষেত্রে বড় ধরনের সহযোগিতা করার ব্যাপারে ফ্রান্স আগ্রহ প্রকাশ করেছে বলে জানিয়েছেন ডাক, টেলিযোগাযোগ ও তথ্যপ্রযুক্তি প্রতিমন্ত্রী জুনাইদ আহমেদ পলক।
আজ রোববার আগারগাঁওয়ের আইসিটি টাওয়ারে বাংলাদেশে নিযুক্ত ফ্রান্সের রাষ্ট্রদূত ম্যারি মাসদুপুঁইয়ের সঙ্গে বৈঠক শেষে এসব কথা বলেন তিনি। এ ছাড়া তারা শিক্ষা, প্রযুক্তি, স্টার্টআপ, দক্ষতা উন্নয়নসহ বিভিন্ন বিষয় নিয়ে বিস্তারিত আলোচনা করেন।
বৈঠক শেষে সাংবাদিকদের পলক বলেন, প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার রপ্তানি পণ্যের বৈচিত্র্যকরণ, রপ্তানি গন্তব্যের বৈচিত্র্যকরণ এবং রপ্তানি বাজারের বৈচিত্র্যকরণ করার নীতিকে আমরা অনুসরণ করছি। সে কারণেই তৈরি পোশাকের পর আইসিটি খাতকে বেশি গুরুত্ব দেওয়া হচ্ছে।
তিনি বলেন, ‘প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা মহাকাশে আমাদের নিজেদের আর্থ অবজারভেটরি স্যাটেলাইট উৎক্ষেপণ করার লক্ষ্য নির্ধারণ করেছেন। দেশের সকল তথ্য-উপাত্ত বিশ্লেষণ করা, আবহাওয়ার পূর্বাভাস, কৃষিজ উৎপাদনসহ অন্যান্য নিরাপত্তাসহ সার্বভৌমত্ব রক্ষার জন্য নিজস্ব স্যাটেলাইট প্রয়োজন। ইতিমধ্যে ফ্রান্স-বাংলাদেশ স্যাটেলাইট তৈরিতে একটি সমঝোতা স্মারক স্বাক্ষর হয়েছে। ভবিষ্যতে দুই দেশের নীতিগত সিদ্ধান্তের মাধ্যমে কার্যক্রম শুরু হবে।’
পলক বলেন, ‘আগামী ২০৪১ সালের স্মার্ট বাংলাদেশ বিনির্মাণে বাংলাদেশ-ফ্রান্স যেভাবে এক সঙ্গে কাজ করছে সেটা অব্যাহত থাকবে। শিক্ষা, প্রযুক্তি, বাণিজ্যিক উন্নয়ন, গবেষণা, সাইবার সিকিউরিটি এবং স্যাটেলাইটের ক্ষেত্রে বাংলাদেশ-ফ্রান্স এক সঙ্গে কাজ করবে।’
সাংবাদিকদের সঙ্গে মতবিনিময়কালে বাংলাদেশে নিযুক্ত ফ্রান্সের রাষ্ট্রদূত ম্যারি মাসদুপুঁই বলেছেন, ‘আমরা বিভিন্ন ক্ষেত্রে অগ্রগতি পর্যালোচনা করছি, যেমন শিক্ষা, কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা, সাইবার নিরাপত্তা, ফিউচার স্টার্টআপ সামিট, যা শিগগিরই বাংলাদেশে অনুষ্ঠিত হবে।’
তিনি আরও বলেন, ‘প্রতিমন্ত্রীর ফ্রান্স সফরের প্রস্তুতি, ফ্রান্সের অনেক আকর্ষণীয় সংস্থার সঙ্গে বৈঠকের বিষয়ে আলোচনা করেছি। আমরা ভবিষ্যতের পর্যবেক্ষণ উপগ্রহ সম্পর্কে দুটি কোম্পানি, বিএসসিএল এবং এয়ারবাস ডিফেন্স অ্যান্ড স্পেস এর মধ্যে আলোচনার অগ্রগতি পর্যালোচনা করেছি। বাংলাদেশ একটি সার্বভৌম মহাকাশ রাষ্ট্রে পরিণত হতে যাচ্ছে।’
বাংলাদেশের শিক্ষা, প্রযুক্তি, বাণিজ্যিক উন্নয়ন এবং গবেষণার ক্ষেত্রে বড় ধরনের সহযোগিতা করার ব্যাপারে ফ্রান্স আগ্রহ প্রকাশ করেছে বলে জানিয়েছেন ডাক, টেলিযোগাযোগ ও তথ্যপ্রযুক্তি প্রতিমন্ত্রী জুনাইদ আহমেদ পলক।
আজ রোববার আগারগাঁওয়ের আইসিটি টাওয়ারে বাংলাদেশে নিযুক্ত ফ্রান্সের রাষ্ট্রদূত ম্যারি মাসদুপুঁইয়ের সঙ্গে বৈঠক শেষে এসব কথা বলেন তিনি। এ ছাড়া তারা শিক্ষা, প্রযুক্তি, স্টার্টআপ, দক্ষতা উন্নয়নসহ বিভিন্ন বিষয় নিয়ে বিস্তারিত আলোচনা করেন।
বৈঠক শেষে সাংবাদিকদের পলক বলেন, প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার রপ্তানি পণ্যের বৈচিত্র্যকরণ, রপ্তানি গন্তব্যের বৈচিত্র্যকরণ এবং রপ্তানি বাজারের বৈচিত্র্যকরণ করার নীতিকে আমরা অনুসরণ করছি। সে কারণেই তৈরি পোশাকের পর আইসিটি খাতকে বেশি গুরুত্ব দেওয়া হচ্ছে।
তিনি বলেন, ‘প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা মহাকাশে আমাদের নিজেদের আর্থ অবজারভেটরি স্যাটেলাইট উৎক্ষেপণ করার লক্ষ্য নির্ধারণ করেছেন। দেশের সকল তথ্য-উপাত্ত বিশ্লেষণ করা, আবহাওয়ার পূর্বাভাস, কৃষিজ উৎপাদনসহ অন্যান্য নিরাপত্তাসহ সার্বভৌমত্ব রক্ষার জন্য নিজস্ব স্যাটেলাইট প্রয়োজন। ইতিমধ্যে ফ্রান্স-বাংলাদেশ স্যাটেলাইট তৈরিতে একটি সমঝোতা স্মারক স্বাক্ষর হয়েছে। ভবিষ্যতে দুই দেশের নীতিগত সিদ্ধান্তের মাধ্যমে কার্যক্রম শুরু হবে।’
পলক বলেন, ‘আগামী ২০৪১ সালের স্মার্ট বাংলাদেশ বিনির্মাণে বাংলাদেশ-ফ্রান্স যেভাবে এক সঙ্গে কাজ করছে সেটা অব্যাহত থাকবে। শিক্ষা, প্রযুক্তি, বাণিজ্যিক উন্নয়ন, গবেষণা, সাইবার সিকিউরিটি এবং স্যাটেলাইটের ক্ষেত্রে বাংলাদেশ-ফ্রান্স এক সঙ্গে কাজ করবে।’
সাংবাদিকদের সঙ্গে মতবিনিময়কালে বাংলাদেশে নিযুক্ত ফ্রান্সের রাষ্ট্রদূত ম্যারি মাসদুপুঁই বলেছেন, ‘আমরা বিভিন্ন ক্ষেত্রে অগ্রগতি পর্যালোচনা করছি, যেমন শিক্ষা, কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা, সাইবার নিরাপত্তা, ফিউচার স্টার্টআপ সামিট, যা শিগগিরই বাংলাদেশে অনুষ্ঠিত হবে।’
তিনি আরও বলেন, ‘প্রতিমন্ত্রীর ফ্রান্স সফরের প্রস্তুতি, ফ্রান্সের অনেক আকর্ষণীয় সংস্থার সঙ্গে বৈঠকের বিষয়ে আলোচনা করেছি। আমরা ভবিষ্যতের পর্যবেক্ষণ উপগ্রহ সম্পর্কে দুটি কোম্পানি, বিএসসিএল এবং এয়ারবাস ডিফেন্স অ্যান্ড স্পেস এর মধ্যে আলোচনার অগ্রগতি পর্যালোচনা করেছি। বাংলাদেশ একটি সার্বভৌম মহাকাশ রাষ্ট্রে পরিণত হতে যাচ্ছে।’
আবেদনকারীদের মধ্যে ২৫ শতাংশ নারী (৪৪৪টি মামলা) এবং ৭৫ শতাংশ পুরুষ (১ হাজার ৩৩২টি মামলা) ছিলেন। এই সময়ের মধ্যে আদালতের বিচারপ্রার্থীরা মোট ২ কোটি ২৩ লাখ ৬৫ হাজার ৭০০ টাকা ক্ষতিপূরণ পেয়েছেন।
২৯ মিনিট আগেমামুন আহমেদ বলেন, ক্যান্সার শুধু একটি রোগ নয়; এটি এমন এক দীর্ঘ যাত্রা যা রোগী, পরিবার ও সমাজকে গভীরভাবে প্রভাবিত করে। বিশ্বের অন্যতম বড় স্বাস্থ্য চ্যালেঞ্জ হিসেবে ক্যান্সার প্রতিরোধ ও চিকিৎসায় ইতোমধ্যেই যুগান্তকারী অগ্রগতি হয়েছে। ক্যান্সার চিকিৎসায় প্রচলিত ‘একই পদ্ধতি সবার জন্য’ ধারণার অবসান ঘটেছে।
৪২ মিনিট আগেপ্রধান বিচারপতি ড. সৈয়দ রেফাত আহমেদ-এর নেতৃত্বে ইউরোপীয় ইউনিয়নসহ (ইইউ) বিভিন্ন দেশের রাষ্ট্রদূত এবং উন্নয়ন সহযোগী সংস্থার প্রতিনিধি দল বরিশালের বিচারিক প্রতিষ্ঠানগুলো পরিদর্শন করেছেন।
৪৪ মিনিট আগেপ্রসূতি সীমা আক্তারের মা রেবা বেগম বলেন, "সিজারিয়ান অপারেশনের পর শিশুটির গায়ে কাপড় পেঁচিয়ে আমার হাতে তুলে দেয়। পরে শিশুটির শরীরে রক্ত দেখতে পাই। গায়ের কাপড় খুললে পেটে ছুরির আঘাতের চিহ্ন দেখা যায়। বিষয়টি ক্লিনিক কর্তৃপক্ষকে জানাতে গেলে ডা. নুসরাত জাহান ও নার্সসহ ক্লিনিক ছেড়ে পালিয়ে যায়।"
১ ঘণ্টা আগে