নিজস্ব প্রতিবেদক
খেতাবপ্রাপ্ত বীর মুক্তিযোদ্ধাদের ১০ হাজার টাকা করে বছরে দুটি উৎসব ভাতা দেওয়া হবে। এছাড়া খেতাবপ্রাপ্ত বীর মুক্তিযোদ্ধা, যুদ্ধাহত বীর মুক্তিযোদ্ধা এবং শহীদ মুক্তিযোদ্ধা পরিবারকে দুই হাজার টাকা করে বাংলা নববর্ষ ভাতা দেবে সরকার।
পাশাপাশি খেতাবপ্রাপ্ত ও যুদ্ধাহত জীবিত বীর মুক্তিযোদ্ধারা মহান বিজয় দিবসে পাঁচ হাজার টাকা করে পাবেন।
প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার সভাপতিত্বে আজ সোমবার ভার্চ্যুয়াল মন্ত্রিসভা বৈঠকে বীর মুক্তিযোদ্ধাদের জন্য এসব উৎসব ভাতা অনুমোদন দেওয়া হয়।
বৈঠক শেষে মন্ত্রিপরিষদ সচিব খন্দকার আনোয়ারুল ইসলাম সচিবালয়ে সাংবাদিকদের বলেন, সাধারণ বীর মুক্তিযোদ্ধারা সব ধরনের ভাতা পাচ্ছেন। কিন্তু খেতাবপ্রাপ্ত বীর মুক্তিযোদ্ধা, যুদ্ধাহত বীর মুক্তিযোদ্ধা ও শহীদ মুক্তিযোদ্ধা পরিবার উৎসব ভাতা, বিজয় দিবস ও বাংলা নববর্ষ ভাতা পাচ্ছিলেন না। তারা এখন ১০ হাজার টাকা হারে দুটি উৎসব ভাতা, বাংলা নববর্ষ ভাতা হিসেবে দুই হাজার টাকা এবং বিজয় দিবস ভাতা হিসেবে পাঁচ হাজার টাকা পাবেন।
মন্ত্রিপরিষদ সচিব জানান, বর্তমানে ৫ হাজার ২২২ জন যুদ্ধাহত বীর মুক্তিযোদ্ধাকে পঙ্গুত্বের মাত্রাভেদে চারটি (এ, বি, সি ও ডি) শ্রেণিতে মাসিক ৪৫ হাজার টাকা থেকে সর্বনিম্ন ২৫ হাজার টাকা, ৯৫২ জন মৃত যুদ্ধাহত মুক্তিযোদ্ধার পরিবারকে মাসে ২৫ হাজার টাকা, ৫ হাজার ৮১৬ জন শহীদ মুক্তিযোদ্ধার পরিবারের সদস্যদেরকে মাসে ৩০ হাজার টাকা করে সম্মানী ভাতা এবং বছরে ১০ হাজার টাকা করে দুটি উৎসব ভাতা দেওয়া হচ্ছে।
এছাড়া সাতজন বীরশ্রেষ্ঠের পরিবারকে মাসে ৩৫ হাজার টাকা, ৬৮ বীর উত্তম পরিবারকে মাসিক ২৫ হাজার টাকা, ১৭৫ বীর বিক্রম পরিবারকে মাসে ২০ হাজার টাকা এবং ৪২৬ বীর প্রতীক পরিবারকে প্রতি মাসে ১৫ হাজার টাকা করে সম্মানি ভাতা দেওয়া হচ্ছে। কিন্তু খেতাবপ্রাপ্ত বীর মুক্তিযোদ্ধারা এতদিন কোনো উৎসব ভাতা, বাংলা নববর্ষ ভাতা এবং খেতাবপ্রাপ্ত জীবিত মুক্তিযোদ্ধারা মহান বিজয় দিবস ভাতা পাচ্ছিলেন না।
যেখানে আর সাধারণ বীর মুক্তিযোদ্ধারা মাসে ১২ হাজার টাকা হারে সম্মানি ভাতার পাশাপাশি ১০ হাজার টাকা করে দুটটি উৎসব ভাতা, দুই হাজার টাকা বাংলা নববর্ষ ভাতা এবং জীবিত মুক্তিযোদ্ধারা পাঁচ হাজার টাকা করে মহান বিজয় দিবস ভাতা পান।
খেতাবপ্রাপ্ত বীর মুক্তিযোদ্ধাদের ১০ হাজার টাকা করে বছরে দুটি উৎসব ভাতা দেওয়া হবে। এছাড়া খেতাবপ্রাপ্ত বীর মুক্তিযোদ্ধা, যুদ্ধাহত বীর মুক্তিযোদ্ধা এবং শহীদ মুক্তিযোদ্ধা পরিবারকে দুই হাজার টাকা করে বাংলা নববর্ষ ভাতা দেবে সরকার।
পাশাপাশি খেতাবপ্রাপ্ত ও যুদ্ধাহত জীবিত বীর মুক্তিযোদ্ধারা মহান বিজয় দিবসে পাঁচ হাজার টাকা করে পাবেন।
প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার সভাপতিত্বে আজ সোমবার ভার্চ্যুয়াল মন্ত্রিসভা বৈঠকে বীর মুক্তিযোদ্ধাদের জন্য এসব উৎসব ভাতা অনুমোদন দেওয়া হয়।
বৈঠক শেষে মন্ত্রিপরিষদ সচিব খন্দকার আনোয়ারুল ইসলাম সচিবালয়ে সাংবাদিকদের বলেন, সাধারণ বীর মুক্তিযোদ্ধারা সব ধরনের ভাতা পাচ্ছেন। কিন্তু খেতাবপ্রাপ্ত বীর মুক্তিযোদ্ধা, যুদ্ধাহত বীর মুক্তিযোদ্ধা ও শহীদ মুক্তিযোদ্ধা পরিবার উৎসব ভাতা, বিজয় দিবস ও বাংলা নববর্ষ ভাতা পাচ্ছিলেন না। তারা এখন ১০ হাজার টাকা হারে দুটি উৎসব ভাতা, বাংলা নববর্ষ ভাতা হিসেবে দুই হাজার টাকা এবং বিজয় দিবস ভাতা হিসেবে পাঁচ হাজার টাকা পাবেন।
মন্ত্রিপরিষদ সচিব জানান, বর্তমানে ৫ হাজার ২২২ জন যুদ্ধাহত বীর মুক্তিযোদ্ধাকে পঙ্গুত্বের মাত্রাভেদে চারটি (এ, বি, সি ও ডি) শ্রেণিতে মাসিক ৪৫ হাজার টাকা থেকে সর্বনিম্ন ২৫ হাজার টাকা, ৯৫২ জন মৃত যুদ্ধাহত মুক্তিযোদ্ধার পরিবারকে মাসে ২৫ হাজার টাকা, ৫ হাজার ৮১৬ জন শহীদ মুক্তিযোদ্ধার পরিবারের সদস্যদেরকে মাসে ৩০ হাজার টাকা করে সম্মানী ভাতা এবং বছরে ১০ হাজার টাকা করে দুটি উৎসব ভাতা দেওয়া হচ্ছে।
এছাড়া সাতজন বীরশ্রেষ্ঠের পরিবারকে মাসে ৩৫ হাজার টাকা, ৬৮ বীর উত্তম পরিবারকে মাসিক ২৫ হাজার টাকা, ১৭৫ বীর বিক্রম পরিবারকে মাসে ২০ হাজার টাকা এবং ৪২৬ বীর প্রতীক পরিবারকে প্রতি মাসে ১৫ হাজার টাকা করে সম্মানি ভাতা দেওয়া হচ্ছে। কিন্তু খেতাবপ্রাপ্ত বীর মুক্তিযোদ্ধারা এতদিন কোনো উৎসব ভাতা, বাংলা নববর্ষ ভাতা এবং খেতাবপ্রাপ্ত জীবিত মুক্তিযোদ্ধারা মহান বিজয় দিবস ভাতা পাচ্ছিলেন না।
যেখানে আর সাধারণ বীর মুক্তিযোদ্ধারা মাসে ১২ হাজার টাকা হারে সম্মানি ভাতার পাশাপাশি ১০ হাজার টাকা করে দুটটি উৎসব ভাতা, দুই হাজার টাকা বাংলা নববর্ষ ভাতা এবং জীবিত মুক্তিযোদ্ধারা পাঁচ হাজার টাকা করে মহান বিজয় দিবস ভাতা পান।
মাদকের কারবার, কিশোর গ্যাংয়ের নিয়ন্ত্রণ, ব্যক্তি আক্রোশ ও এলাকায় আধিপত্য বিস্তার নিয়ে একাধিক সন্ত্রাসী গ্রুপের বিরোধে খুলনা নগরীতে বাড়ছে বিভিন্ন অপরাধ। গত ১১ মাসে খুলনা মেট্রোপলিটন পুলিশের (কেএমপি) আটটি থানায় ৩০টির বেশি হত্যাকাণ্ড সংঘটিত হয়েছে।
২ ঘণ্টা আগে‘বান হইলে যে ক্ষতি হয়, না হইলে আমগো এর চেয়ে বেশি ক্ষতি হয়। চরের জমিতে ধান, কলাই আর আগাম বাদাম ফলানো যায় না। এবার সময়মতো বান না হওয়ায় চরে এগুলা আবাদ করা যায় নাই। ধান না হইলে মাইনষের খাওনের কষ্ট হইব।’ বর্ষাকালে পর্যাপ্ত পরিমাণে মৌসুমি বৃষ্টি আর বন্যার দেখা না মেলায় কৃষির ক্ষতি নিয়ে কথাগুলো...
২ ঘণ্টা আগেসিরাজগঞ্জের রায়গঞ্জ উপজেলায় পরিত্যক্ত টায়ার পুড়িয়ে তৈরি হচ্ছে সড়কে পিচ ঢালাইয়ের জন্য জ্বালানি তেল (ফার্নেস অয়েল) ও ইটভাটায় ব্যবহৃত কালি। আবাদি জমিতে স্থাপিত এই কারখানার কালো ধোঁয়া ও দুর্গন্ধে আশপাশের বাসিন্দাদের স্বাস্থ্য ও পরিবেশ ক্ষতির মুখে পড়েছে।
২ ঘণ্টা আগেএত দিন কুড়িগ্রাম থেকে গাইবান্ধার পলাশবাড়ী পয়েন্ট দিয়ে ঢাকায় যাতায়াত করতে হতো। রংপুর হয়ে পলাশবাড়ী যেতে অতিক্রম করতে হতো প্রায় ১৩০ কিলোমিটার পথ। এখনো একই পথে যাতায়াত করতে হবে। তবে গাইবান্ধার সুন্দরগঞ্জ ও কুড়িগ্রামের চিলমারীকে সংযুক্ত করা মাওলানা ভাসানী সেতু উদ্বোধনের ফলে কুড়িগ্রাম-পলাশবাড়ীর...
২ ঘণ্টা আগে