ফরিদপুর প্রতিনিধি
ফরিদপুর-৪ (ভাঙ্গা-সদরপুর-চরভদ্রাসন) আসনে টানা তৃতীয়বারের মতো জয়লাভ করেছেন স্বতন্ত্র প্রার্থী ঈগল প্রতীকের মজিবুর রহমান চৌধুরী ওরফে নিক্সন চৌধুরী। তিনি তাঁর এই জয় আওয়ামী লীগ সভাপতি ও প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনাকে উৎসর্গ করেছেন।
আজ রোববার রাত ১০টার দিকে ফরিদপুর জেলা প্রশাসকের কার্যালয়ের সম্মেলনকক্ষে ফলাফল ঘোষণা করেন রিটার্নিং কর্মকর্তা জেলা প্রশাসক কামরুল আহসান তালুকদার।
নিক্সন চৌধুরী পেয়েছেন ১ লাখ ৪৮ হাজার ৩৫ ভোট। তাঁর নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী নৌকা প্রতীকের প্রার্থী কাজী জাফর উল্যাহ পেয়েছেন ১ লাখ ২৪ হাজার ৬৬ ভোট।
নিক্সন চৌধুরী বলেন, ‘জনগণ স্বতঃস্ফূর্তভাবে আমাকে ২৪ হাজার ভোটের ব্যবধানে বিজয়ী করেছেন। এ বিজয় নৌকার বিপক্ষের বিজয় নয়, এ বিজয় জনগণের উন্নয়ন ও মূল্যায়নের বিজয়। আগামীতে জনগণকে সঙ্গে নিয়ে প্রধানমন্ত্রীর দিকনির্দেশনায় উন্নয়নের ধারাকে অব্যাহত রাখব।’
ফরিদপুরের অতিরিক্ত পুলিশ সুপার (ক্রাইম অ্যান্ড অপস্) শৈলেন চাকমা বলেন, প্রতিটি কেন্দ্রে শান্তিপূর্ণভাবে ভোট গ্রহণের লক্ষ্যে আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর সদস্যরা নিরলসভাবে কাজ করেন। এ ছাড়া যেকোনো অপ্রীতিকর ঘটনা এড়াতেও আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী তৎপর ছিল।
ফরিদপুর রিটার্নিং কর্মকর্তা ও জেলা প্রশাসক মো. কামরুল আহসান তালুকদার বলেন, ফরিদপুরের চারটি আসনে মোট ভোটকেন্দ্রের সংখ্যা ছিল ৬৫৪। পুরো নির্বাচনী এলাকায় ৫ স্তরের নিরাপত্তাব্যবস্থা নেওয়া হয়। তাই তো বড় ধরনের কোনো অপ্রীতিকর ঘটনা ছাড়াই নির্বাচন অবাধ ও সুষ্ঠু হয়েছে।
তিনি বলেন, ফরিদপুরের চারটি আসনে ৩৪ জন নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট, ১০ জন জুডিশিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট, ৪ জন জজ দায়িত্বে ছিলেন। এ ছাড়া পুলিশ, আনসার, বিজিবির পাশাপাশি স্ট্রাইকিং ফোর্স হিসেবে সেনাবাহিনী ও র্যাব টহলে সার্বক্ষণিক কাজ করে।
ফরিদপুর-৪ (ভাঙ্গা-সদরপুর-চরভদ্রাসন) আসনে টানা তৃতীয়বারের মতো জয়লাভ করেছেন স্বতন্ত্র প্রার্থী ঈগল প্রতীকের মজিবুর রহমান চৌধুরী ওরফে নিক্সন চৌধুরী। তিনি তাঁর এই জয় আওয়ামী লীগ সভাপতি ও প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনাকে উৎসর্গ করেছেন।
আজ রোববার রাত ১০টার দিকে ফরিদপুর জেলা প্রশাসকের কার্যালয়ের সম্মেলনকক্ষে ফলাফল ঘোষণা করেন রিটার্নিং কর্মকর্তা জেলা প্রশাসক কামরুল আহসান তালুকদার।
নিক্সন চৌধুরী পেয়েছেন ১ লাখ ৪৮ হাজার ৩৫ ভোট। তাঁর নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী নৌকা প্রতীকের প্রার্থী কাজী জাফর উল্যাহ পেয়েছেন ১ লাখ ২৪ হাজার ৬৬ ভোট।
নিক্সন চৌধুরী বলেন, ‘জনগণ স্বতঃস্ফূর্তভাবে আমাকে ২৪ হাজার ভোটের ব্যবধানে বিজয়ী করেছেন। এ বিজয় নৌকার বিপক্ষের বিজয় নয়, এ বিজয় জনগণের উন্নয়ন ও মূল্যায়নের বিজয়। আগামীতে জনগণকে সঙ্গে নিয়ে প্রধানমন্ত্রীর দিকনির্দেশনায় উন্নয়নের ধারাকে অব্যাহত রাখব।’
ফরিদপুরের অতিরিক্ত পুলিশ সুপার (ক্রাইম অ্যান্ড অপস্) শৈলেন চাকমা বলেন, প্রতিটি কেন্দ্রে শান্তিপূর্ণভাবে ভোট গ্রহণের লক্ষ্যে আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর সদস্যরা নিরলসভাবে কাজ করেন। এ ছাড়া যেকোনো অপ্রীতিকর ঘটনা এড়াতেও আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী তৎপর ছিল।
ফরিদপুর রিটার্নিং কর্মকর্তা ও জেলা প্রশাসক মো. কামরুল আহসান তালুকদার বলেন, ফরিদপুরের চারটি আসনে মোট ভোটকেন্দ্রের সংখ্যা ছিল ৬৫৪। পুরো নির্বাচনী এলাকায় ৫ স্তরের নিরাপত্তাব্যবস্থা নেওয়া হয়। তাই তো বড় ধরনের কোনো অপ্রীতিকর ঘটনা ছাড়াই নির্বাচন অবাধ ও সুষ্ঠু হয়েছে।
তিনি বলেন, ফরিদপুরের চারটি আসনে ৩৪ জন নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট, ১০ জন জুডিশিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট, ৪ জন জজ দায়িত্বে ছিলেন। এ ছাড়া পুলিশ, আনসার, বিজিবির পাশাপাশি স্ট্রাইকিং ফোর্স হিসেবে সেনাবাহিনী ও র্যাব টহলে সার্বক্ষণিক কাজ করে।
রাজধানীর রামপুরা ব্রিজের দুই রেলিং ঢুকে আছে একটি বাসের মাঝ বরাবর। যাত্রী নিতে আরেক বাসের সঙ্গে প্রতিযোগিতায় নেমে চালক নিয়ন্ত্রণ হারালে ‘রইছ’ নামের বাসটির এই দশা হয়। ৪ জুন সকালের এই দুর্ঘটনায় বাসটি দুমড়ে-মুচড়ে যায়। যাত্রী বেশি নিতে বাসচালকদের অসুস্থ প্রতিযোগিতা, লক্কড়ঝক্কড় ও ফিটনেসবিহীন বাস দুর্ঘটনা
২ ঘণ্টা আগেগোপালগঞ্জ জেলা শহরের গুরুত্বপূর্ণ কয়েকটি সড়কে বছরের পর বছর বাস, ট্রাক ও মাইক্রোবাস পার্ক করে রাখা হচ্ছে। বিভিন্ন সড়কের এক লেন দখল করে রাখা হচ্ছে এসব যানবাহন। এতে প্রতিদিন যানজটসহ নানা ভোগান্তিতে পড়ছে মানুষ। মালিক-শ্রমিকেরা বলছেন, নির্ধারিত স্ট্যান্ড না থাকায় বাধ্য হয়ে রাস্তায় গাড়ি রাখছেন তাঁরা।
২ ঘণ্টা আগেআলুতে বছরের পর বছর লাভ করে অভ্যস্ত জয়পুরহাটের কৃষক ও ব্যবসায়ীরা। তবে এবার পড়েছেন বড় ধরনের বিপাকে। একদিকে বাজারে আলুর দাম অস্থির, অন্যদিকে হিমাগারে সংরক্ষণ ব্যয় বেড়ে যাওয়ায় হিমশিম খাচ্ছেন সবাই। সংরক্ষণ মৌসুমের শুরুতে স্থানীয় প্রশাসনের চাপে ভাড়া না বাড়াতে বাধ্য হলেও পরে কিছু হিমাগারের মালিক নানা অজুহা
২ ঘণ্টা আগেনীলফামারীর সৈয়দপুরে চলছে জুয়ার জমজমাট আসর। উপজেলার দেড় শতাধিক স্থানে এসব আসর বসে বলে জানা গেছে। প্রতিদিন ২০-৩০ লাখ টাকা লেনদেন হয় এসব আসরে। সেই হিসাবে প্রতি মাসে জুয়াড়িদের কাছে হাতবদল হয় ৬ থেকে ৯ কোটি টাকা। এদিকে, জুয়ার কারণে অনেক পরিবার সর্বস্বান্ত হচ্ছে। জুয়ার টাকা সংগ্রহ করতে গিয়ে এলাকায় বেড়েছে
৩ ঘণ্টা আগে