নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
অবিভক্ত ঢাকার সাবেক মেয়র, সাবেক মন্ত্রী ও বিএনপির জাতীয় স্থায়ী কমিটির সদস্য মির্জা আব্বাসকে পাঁচ দিনের রিমান্ডে নেওয়া হয়েছে। আজ বুধবার ঢাকার মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট শফি উদ্দিন রিমান্ড মঞ্জুর করেন। রাজধানীর শাহজাহানপুর থানায় দায়ের করা একটি নাশকতার মামলায় গ্রেপ্তার দেখিয়ে তাঁকে রিমান্ডে নেওয়া হয়। দুপুরে শাহজাহানপুর থানা-পুলিশ আব্বাসকে আদালতে হাজির করে।
মামলার তদন্ত কর্মকর্তা মহানগর গোয়েন্দা পুলিশ ডিবির পরিদর্শক নুরুল ইসলাম পাঁচ দিনের রিমান্ড আবেদন করেন। অন্যদিকে রিমান্ডের আবেদন বাতিল পূর্বক জামিনের আবেদন করেন আব্বাসের আইনজীবীরা। শুনানি শেষে আদালত জামিনের আবেদন নামঞ্জুর করে পাঁচ দিনের রিমান্ড মঞ্জুর করেন। আদালতের শাহজাহানপুর থানার সাধারণ নিবন্ধন কর্মকর্তা এসআই শাহ আলম রিমান্ডের বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন।
এর আগে গতকাল মঙ্গলবার রাত ৮টার দিকে রাজধানীর শহীদবাগ এলাকা থেকে মির্জা আব্বাসকে গ্রেপ্তার করা হয়। গত ২৯ অক্টোবর রাজধানীর শাহজাহানপুর থানায় এসআই মোস্তাফিজুর রহমান বাদী হয়ে মির্জা আব্বাসকে প্রধান আসামি করে মামলা করেন। মামলায় ৪৯ জনের নাম উল্লেখসহ ৭০০-৮০০ জনকে অজ্ঞাতনামা আসামি করা হয়।
মামলার অভিযোগে বলা হয়েছে, গত ২৮ অক্টোবর বিকেল ৩টা ৪০ মিনিটে নয়াপল্টনে সমাবেশ শেষে বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য মির্জা আব্বাস উদ্দিন আহমেদ ওরফে আব্বাসের নেতৃত্বে ও নির্দেশনায় বিএনপি ও এর অঙ্গসংগঠনের ৭০০-৮০০ নেতা-কর্মী বেআইনিভাবে দেশীয় অস্ত্রে সজ্জিত হয়ে স্লোগান দেয়। তারা জনমনে আতঙ্ক ও ভীতি সৃষ্টি করে শাহজাহানপুর থানাধীন এলাকায় বিভিন্ন প্রকার নাশকতামূলক ও ধ্বংসাত্মক কার্যক্রম পরিচালনা এবং পুলিশ সদস্যদের হত্যার উদ্দেশ্যে ইট পাটকেল নিক্ষেপ করে। ককটেল বিস্ফোরণ ঘটায় ও পুলিশের সরকারি কাজে বাধা প্রদান করে তারা। এ সময় আসামিরা এক পুলিশ সদস্যের অস্ত্র ছিনিয়ে নিয়ে যায়।
মির্জা আব্বাসের রিমান্ড মঞ্জুর করার পক্ষে ঢাকা মহানগর পি পি আব্দুল্লাহ আবু বিভিন্ন যুক্তি তুলে ধরেন। তিনি বলেন, আব্বাসের নেতৃত্বে ৭০০-৮০০ বিএনপির নেতা-কর্মী পুলিশের ওপর হামলা করে অস্ত্র ছিনিয়ে নেয়। পুলিশকে হত্যার উদ্দেশ্যে ইট-পাটকেল নিক্ষেপ করে। পুলিশের কর্তব্যকাজে বাধা দেয়। দেশকে অস্থিতিশীল করতে আর কী কী পরিকল্পনা করেছে এবং এই পরিকল্পনার সঙ্গে আর কারা জড়িত ও যারা এই ঘটনার সঙ্গে জড়িত তাদের খুঁজে বের করতে রিমান্ডে নেওয়া।
আসামি পক্ষে শুনানি করেন অ্যডভোকেট মোসলেউদ্দিন জসিম, খুরশিদ আলম মিয়া, জয়নাল আবেদীন মেজবাহ, চৌধুরী মহিউদ্দিন প্রমুখ।
আইনজীবীরা বলেন, মির্জা আব্বাস ওই ঘটনার সঙ্গে জড়িত নন। তাঁকে মিথ্যাভাবে রাজনৈতিক হয়রানি করার জন্য এই মামলা করা হয়েছে। ঘটনার দিন বিএনপির মহাসমাবেশে কারা হামলা করেছে সেটা সারা বিশ্ব দেখেছে।
আইনজীবীরা আরও বলেন, মহাসমাবেশ পণ্ড করার জন্য আওয়ামী লীগ এই ঘটনা ঘটিয়েছে। এটা ষড়যন্ত্রমূলক মামলা। সব নেতাদের আসামি করে তাদের কারাগারে আটক রেখে আন্দোলন নস্যাত করার জন্য এই মামলা।
আইনজীবীরা বলেন মির্জা আব্বাস একজন সাবেক মন্ত্রী ঢাকার সাবেক মেয়র তাকে জামিন দিলে তিনি পালাবেন না। পুলিশ অযৌক্তিকভাবে রিমান্ডের আবেদন করেছে।
অবিভক্ত ঢাকার সাবেক মেয়র, সাবেক মন্ত্রী ও বিএনপির জাতীয় স্থায়ী কমিটির সদস্য মির্জা আব্বাসকে পাঁচ দিনের রিমান্ডে নেওয়া হয়েছে। আজ বুধবার ঢাকার মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট শফি উদ্দিন রিমান্ড মঞ্জুর করেন। রাজধানীর শাহজাহানপুর থানায় দায়ের করা একটি নাশকতার মামলায় গ্রেপ্তার দেখিয়ে তাঁকে রিমান্ডে নেওয়া হয়। দুপুরে শাহজাহানপুর থানা-পুলিশ আব্বাসকে আদালতে হাজির করে।
মামলার তদন্ত কর্মকর্তা মহানগর গোয়েন্দা পুলিশ ডিবির পরিদর্শক নুরুল ইসলাম পাঁচ দিনের রিমান্ড আবেদন করেন। অন্যদিকে রিমান্ডের আবেদন বাতিল পূর্বক জামিনের আবেদন করেন আব্বাসের আইনজীবীরা। শুনানি শেষে আদালত জামিনের আবেদন নামঞ্জুর করে পাঁচ দিনের রিমান্ড মঞ্জুর করেন। আদালতের শাহজাহানপুর থানার সাধারণ নিবন্ধন কর্মকর্তা এসআই শাহ আলম রিমান্ডের বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন।
এর আগে গতকাল মঙ্গলবার রাত ৮টার দিকে রাজধানীর শহীদবাগ এলাকা থেকে মির্জা আব্বাসকে গ্রেপ্তার করা হয়। গত ২৯ অক্টোবর রাজধানীর শাহজাহানপুর থানায় এসআই মোস্তাফিজুর রহমান বাদী হয়ে মির্জা আব্বাসকে প্রধান আসামি করে মামলা করেন। মামলায় ৪৯ জনের নাম উল্লেখসহ ৭০০-৮০০ জনকে অজ্ঞাতনামা আসামি করা হয়।
মামলার অভিযোগে বলা হয়েছে, গত ২৮ অক্টোবর বিকেল ৩টা ৪০ মিনিটে নয়াপল্টনে সমাবেশ শেষে বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য মির্জা আব্বাস উদ্দিন আহমেদ ওরফে আব্বাসের নেতৃত্বে ও নির্দেশনায় বিএনপি ও এর অঙ্গসংগঠনের ৭০০-৮০০ নেতা-কর্মী বেআইনিভাবে দেশীয় অস্ত্রে সজ্জিত হয়ে স্লোগান দেয়। তারা জনমনে আতঙ্ক ও ভীতি সৃষ্টি করে শাহজাহানপুর থানাধীন এলাকায় বিভিন্ন প্রকার নাশকতামূলক ও ধ্বংসাত্মক কার্যক্রম পরিচালনা এবং পুলিশ সদস্যদের হত্যার উদ্দেশ্যে ইট পাটকেল নিক্ষেপ করে। ককটেল বিস্ফোরণ ঘটায় ও পুলিশের সরকারি কাজে বাধা প্রদান করে তারা। এ সময় আসামিরা এক পুলিশ সদস্যের অস্ত্র ছিনিয়ে নিয়ে যায়।
মির্জা আব্বাসের রিমান্ড মঞ্জুর করার পক্ষে ঢাকা মহানগর পি পি আব্দুল্লাহ আবু বিভিন্ন যুক্তি তুলে ধরেন। তিনি বলেন, আব্বাসের নেতৃত্বে ৭০০-৮০০ বিএনপির নেতা-কর্মী পুলিশের ওপর হামলা করে অস্ত্র ছিনিয়ে নেয়। পুলিশকে হত্যার উদ্দেশ্যে ইট-পাটকেল নিক্ষেপ করে। পুলিশের কর্তব্যকাজে বাধা দেয়। দেশকে অস্থিতিশীল করতে আর কী কী পরিকল্পনা করেছে এবং এই পরিকল্পনার সঙ্গে আর কারা জড়িত ও যারা এই ঘটনার সঙ্গে জড়িত তাদের খুঁজে বের করতে রিমান্ডে নেওয়া।
আসামি পক্ষে শুনানি করেন অ্যডভোকেট মোসলেউদ্দিন জসিম, খুরশিদ আলম মিয়া, জয়নাল আবেদীন মেজবাহ, চৌধুরী মহিউদ্দিন প্রমুখ।
আইনজীবীরা বলেন, মির্জা আব্বাস ওই ঘটনার সঙ্গে জড়িত নন। তাঁকে মিথ্যাভাবে রাজনৈতিক হয়রানি করার জন্য এই মামলা করা হয়েছে। ঘটনার দিন বিএনপির মহাসমাবেশে কারা হামলা করেছে সেটা সারা বিশ্ব দেখেছে।
আইনজীবীরা আরও বলেন, মহাসমাবেশ পণ্ড করার জন্য আওয়ামী লীগ এই ঘটনা ঘটিয়েছে। এটা ষড়যন্ত্রমূলক মামলা। সব নেতাদের আসামি করে তাদের কারাগারে আটক রেখে আন্দোলন নস্যাত করার জন্য এই মামলা।
আইনজীবীরা বলেন মির্জা আব্বাস একজন সাবেক মন্ত্রী ঢাকার সাবেক মেয়র তাকে জামিন দিলে তিনি পালাবেন না। পুলিশ অযৌক্তিকভাবে রিমান্ডের আবেদন করেছে।
রিফাতের বাবা দুলাল শরীফ আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘আমার শারীরিক অবস্থা খুবই খারাপ। আমার ছেলেকে যারা নির্মমভাবে হত্যা করেছে, জীবিত থাকতে এই হত্যাকাণ্ডের বিচার দেখে যেতে চাই। এত দিন হয়ে গেল, প্রধান আসামির ফাঁসির রায় এখনো কার্যকর করা হয়নি। আমি সরকারের কাছে প্রার্থনা জানাই, দ্রুত ফাঁসির রায় কার্যকর করার
৩ মিনিট আগেপাহাড় ভ্রমণে পর্যটকদের মানতে হয় নানা নির্দেশনা। সঙ্গে জীবনরক্ষাকারী সামগ্রীর পাশাপাশি রাখতে হয় অভিজ্ঞ গাইড। আবহাওয়ার পূর্বাভাস জেনে ঘর থেকে বের হওয়ার দায়িত্ব সত্ত্বেও অনেকে তা না মেনেই পরিবার নিয়ে বের হন। এতে তাঁরা নিজেদের বিপদই ডেকে আনছেন, অনেক সময় হারাচ্ছেন প্রাণ। সংশ্লিষ্ট ব্যক্তিরা বলছেন, নিয়ম ন
২৪ মিনিট আগেজানা গেছে, মিয়ানমারের সরকারি বাহিনীর সঙ্গে সংঘাতের জন্য মিয়ানমারে বিদ্রোহী গোষ্ঠীগুলোর অস্ত্র কেনার জন্য টাকা দরকার। সেই টাকা জোগাড় করতে এপারে বাংলাদেশ সীমান্তে থাকা রোহিঙ্গা ও দেশি মাদক কারবারিদের কাছে অল্প দামে বিভিন্ন ধরনের মাদক বিক্রি করছে তারা। মিয়ানমারের অভ্যন্তরীণ অস্থিরতা বাড়ার সঙ্গে...
২৮ মিনিট আগেএকটি অ্যাসফল্ট মিক্সিং প্ল্যান্ট নিয়ে ছয় বছর ধরে ভুগছে রাজশাহীর গোদাগাড়ী উপজেলার পাহাড়পুর গ্রামের মানুষ। প্ল্যান্টের কালো ধোঁয়ার কারণে আশপাশের মাঠের ফসল নষ্ট হয়ে যাচ্ছে। মারা যাচ্ছে পুকুরের মাছ। শ্বাস-প্রশ্বাস নিতেও সমস্যা হচ্ছে মানুষের। অনেকে আক্রান্ত হয়েছেন শ্বাসকষ্টজনিত অসুখে। উপজেলা প্রশাসনকে
১ ঘণ্টা আগে