নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
নির্বাচন কমিশনের (ইসি) দায়ের করা প্রতারণা ও জাল জালিয়াতির মামলায় ডা. সাবরিনা শারমিন হোসেন ওরফে সাবরিনা আরিফ চৌধুরী কারাগারে প্রথম শ্রেণির কয়েদির মর্যাদা চান। আজ বৃহস্পতিবার ঢাকার অতিরিক্ত চিফ মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট তোফাজ্জল হোসেনের আদালতে এই আবেদন করেন।
সাবরিনার আইনজীবী প্রণব কুমার কান্তি কাশিমপুর কেন্দ্রীয় কারাগারে থাকা সাবরিনাকে প্রথম শ্রেণির মর্যাদা দিতে আবেদন করেন। শুনানি শেষে আদালত আগামী ২২ নভেম্বর ধার্য তারিখে সাবরিনাকে আদালতে হাজিরের নির্দেশ দেন। তাঁর উপস্থিতিতে শুনানি অনুষ্ঠিত হবে বলে আদালত আদেশে উল্লেখ করেন।
বাড্ডা থানার আদালতের সাধারণ নিবন্ধন শাখার কর্মকর্তা পুলিশের উপপরিদর্শক (এসআই) রণপ কুমার জানান, আসামির উপস্থিতিতে আদালত তাঁর আবেদনটি শুনবেন।
২০২০ সালের ৩১ আগস্ট ডা. সাবরিনার বিরুদ্ধে গুলশান থানা নির্বাচন অফিসার মোহাম্মদ মমিন মিয়া বাদী হয়ে রাজধানীর বাড্ডা থানায় এ মামলা দায়ের করেন। মামলায় বলা হয়, মিথ্যা তথ্য দিয়ে দ্বৈত ভোটার হয়ে এবং একাধিক জাতীয় পরিচয়পত্র নিয়ে আইন অনুযায়ী অপরাধ করেছেন সাবরিনা। তাঁর দুটি এনআইডির তথ্য তুলে ধরে বিবাদীর বিরুদ্ধে আইনগত ব্যবস্থা নিতে বলা হয়।
২০১০ সালের জাতীয় পরিচয় নিবন্ধন আইনের ১৪ ও ১৫ ধারায় এ মামলা দায়ের করা হয়েছে। ১৪ ধারায় মিথ্যা তথ্য দেওয়ার অভিযোগ প্রমাণিত হলে সর্বোচ্চ এক বছরের কারাদণ্ড ও ২০ হাজার টাকা অর্থদণ্ডের বিধান আছে। আর ১৫ ধারায় একাধিক জাতীয় পরিচয়পত্র নেওয়ার অভিযোগ প্রমাণিত হলেও একই শাস্তি হতে পারে। এ মামলায় ২০২০ সালের ২২ নভেম্বর জামিন পান সাবরিনা। তবে অন্য মামলায় জামিন না পাওয়ায় তাঁকে কারাগারে থাকতে হয়।
চলতি বছর ১৯ জুলাই করোনা ভাইরাসের নমুনা পরীক্ষা নিয়ে প্রতারণার মামলায় জেকেজি হেলথ কেয়ারের শীর্ষ কর্মকর্তা ডা. সাবরিনা ও তাঁর স্বামী আরিফুল হক চৌধুরীসহ আট আসামিকে পৃথক তিন ধারায় ১১ বছর করে কারাদণ্ড দেন আদালত।
নির্বাচন কমিশনের (ইসি) দায়ের করা প্রতারণা ও জাল জালিয়াতির মামলায় ডা. সাবরিনা শারমিন হোসেন ওরফে সাবরিনা আরিফ চৌধুরী কারাগারে প্রথম শ্রেণির কয়েদির মর্যাদা চান। আজ বৃহস্পতিবার ঢাকার অতিরিক্ত চিফ মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট তোফাজ্জল হোসেনের আদালতে এই আবেদন করেন।
সাবরিনার আইনজীবী প্রণব কুমার কান্তি কাশিমপুর কেন্দ্রীয় কারাগারে থাকা সাবরিনাকে প্রথম শ্রেণির মর্যাদা দিতে আবেদন করেন। শুনানি শেষে আদালত আগামী ২২ নভেম্বর ধার্য তারিখে সাবরিনাকে আদালতে হাজিরের নির্দেশ দেন। তাঁর উপস্থিতিতে শুনানি অনুষ্ঠিত হবে বলে আদালত আদেশে উল্লেখ করেন।
বাড্ডা থানার আদালতের সাধারণ নিবন্ধন শাখার কর্মকর্তা পুলিশের উপপরিদর্শক (এসআই) রণপ কুমার জানান, আসামির উপস্থিতিতে আদালত তাঁর আবেদনটি শুনবেন।
২০২০ সালের ৩১ আগস্ট ডা. সাবরিনার বিরুদ্ধে গুলশান থানা নির্বাচন অফিসার মোহাম্মদ মমিন মিয়া বাদী হয়ে রাজধানীর বাড্ডা থানায় এ মামলা দায়ের করেন। মামলায় বলা হয়, মিথ্যা তথ্য দিয়ে দ্বৈত ভোটার হয়ে এবং একাধিক জাতীয় পরিচয়পত্র নিয়ে আইন অনুযায়ী অপরাধ করেছেন সাবরিনা। তাঁর দুটি এনআইডির তথ্য তুলে ধরে বিবাদীর বিরুদ্ধে আইনগত ব্যবস্থা নিতে বলা হয়।
২০১০ সালের জাতীয় পরিচয় নিবন্ধন আইনের ১৪ ও ১৫ ধারায় এ মামলা দায়ের করা হয়েছে। ১৪ ধারায় মিথ্যা তথ্য দেওয়ার অভিযোগ প্রমাণিত হলে সর্বোচ্চ এক বছরের কারাদণ্ড ও ২০ হাজার টাকা অর্থদণ্ডের বিধান আছে। আর ১৫ ধারায় একাধিক জাতীয় পরিচয়পত্র নেওয়ার অভিযোগ প্রমাণিত হলেও একই শাস্তি হতে পারে। এ মামলায় ২০২০ সালের ২২ নভেম্বর জামিন পান সাবরিনা। তবে অন্য মামলায় জামিন না পাওয়ায় তাঁকে কারাগারে থাকতে হয়।
চলতি বছর ১৯ জুলাই করোনা ভাইরাসের নমুনা পরীক্ষা নিয়ে প্রতারণার মামলায় জেকেজি হেলথ কেয়ারের শীর্ষ কর্মকর্তা ডা. সাবরিনা ও তাঁর স্বামী আরিফুল হক চৌধুরীসহ আট আসামিকে পৃথক তিন ধারায় ১১ বছর করে কারাদণ্ড দেন আদালত।
রাজধানীর নিউমার্কেট এলাকায় ঢাকা কলেজ ও সিটি কলেজের শিক্ষার্থীদের মধ্যে দফায় দফায় সংঘর্ষ চলছে। এতে দুই শিক্ষার্থী আহত হয়েছে বলে জানা গেছে। আজ বৃহস্পতিবার বেলা সাড়ে ১১টার দিকে কথাকাটাকাটিকে কেন্দ্র করে এ সংঘর্ষের সূত্রপাত হয়।
১২ মিনিট আগেজাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয় কেন্দ্রীয় শিক্ষার্থী সংসদ (জাকসু) ও হল সংসদ নির্বাচনে নিরাপত্তা নিশ্চিতের জন্য ক্যাম্পাসে তিন দিন স্ট্রাইকিং ফোর্স হিসেবে সেনা মোতায়েনের সিদ্ধান্ত নিয়েছে নির্বাচন কমিশন।
৩৯ মিনিট আগেখাগড়াছড়ির রামগড়ে উপজেলায় মা ও মেয়েকে গলা কেটে হত্যার ঘটনা ঘটেছে। বুধবার (২০ আগস্ট) রাতের কোনো এক সময়ে রামগড় সদর ইউনিয়নের পূর্ব বাগানটিলা এলাকায় এই ঘটনা ঘটে।
১ ঘণ্টা আগেজুলাই-আগস্টের আন্দোলনে আশুলিয়ায় গুলি করে হত্যার পর লাশ পোড়ানোর ঘটনায় দায়ের করা মানবতাবিরোধী অপরাধের মামলায় অভিযোগ গঠন করে আদেশ দিয়েছেন ট্রাইব্যুনাল।
১ ঘণ্টা আগে