নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
পবিত্র ঈদুল আজহার দিনে সামর্থ্যবান ব্যক্তিরা পশু কোরবানি দেন। আর এই কোরবানি উপলক্ষে বিভিন্ন পেশার শ্রমজীবীরা মৌসুমি কসাই বনে যান। অভিজ্ঞতা আর কৌশলের ঘাটতি থাকায় তাই ঘটে ছোটখাটো দুর্ঘটনা। কোরবানির পশু কাটতে গিয়ে রাজধানী ঢাকার বিভিন্ন এলাকাসহ আশপাশের বিভিন্ন উপজেলা থেকেও চিকিৎসা নিতে ঢাকা মেডিকেলে এসেছেন অনেকে।
আজ রোববার ঈদের দিন সকাল সাড়ে নয়টা থেকে এ প্রতিবেদন লেখা পর্যন্ত (সন্ধ্যা ৭ টা) ঢাকা মেডিকেলে হাত-পাসহ শরীরের বিভিন্ন স্থানে কাটা ও আঘাতের চিহ্ন নিয়ে ঢাকা মেডিকেলে এসেছেন ১৫০ জন। তাঁদের মধ্যে গরুর ধাক্কা ও শিংয়ের গুঁতায় অনেকে আহত হয়েছেন। বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন ঢাকা মেডিকেল জরুরি বিভাগের দায়িত্বরত আবাসিক সার্জন (আরএস) ডাক্তার আলাউদ্দিন।
ডাক্তার আলাউদ্দিন বলেন, গত বছরে তুলনায় এ ধরনের রোগীর সংখ্যা অর্ধেকের চেয়েও কম। আমরা নিয়মিত চিকিৎসা দিয়ে যাচ্ছি এবং আহতদের অনেকেই চলে গেছে। বাকি যারা রয়েছেন তাঁরাও চলে যাবেন। এদের সমস্যা ভর্তি করে রাখার মতো অত গুরুতর না।
তিনি আরও বলেন, আহতদের মধ্যে অনেকেই গুরুতর জখম হলেও কাউকে ভর্তি রাখা হয়নি। বেশির ভাগ লোকেরই হাত কাটা পা কাটা, আঙুল কাটা, গাল কাটাসহ শরীরের বিভিন্ন স্থানে আঘাতের চিহ্ন রয়েছে। আমরা প্রয়োজনীয় চিকিৎসা দিয়ে তাঁদের ছেড়ে দিয়েছি।
গরু জবাই দেওয়ার জন্য পা বাঁধতে গিয়ে আহত হয়েছেন পুরান ঢাকার ওয়ারি এলাকার বাসিন্দা টুকু মিয়া (৩৮)। তিনি বলেন, আমি ১৫ বছর ধরে কসাইর কাজ করে আসছি। আমার বাপ চাচারাও কসাই ছিলেন। রোববার বেলা ১১টার দিকে ওয়ারি র্যাকিং স্ট্রিট একটি বসায় গরু ফেলানোর সময় গরুটি লাফিয়ে উঠে আমার শরীরে আঘাত করলে আমি ছিটকে গিয়ে দেয়ালের সঙ্গে আঘাত পাই, এতে আমার মাথা এবং শরীরে অনেক ব্যথা পেয়েছি। হাসপাতালে এসে চিকিৎসা নিয়েছি।
তিনি আরও জানান, হাসপাতালে চিকিৎসা শেষে চিকিৎসকেরা কিছু ওষুধ দিয়েছেন।
ঢাকা মেডিকেল সূত্রে জানা গেছে, গত বছরের তুলনায় কোরবানি ঈদে আহত সংখ্যা কম। চিকিৎসা নিতে আসা আহতের প্রয়োজনীয় চিকিৎসার ব্যবস্থা করা হচ্ছে।
চিকিৎসকের বলছেন, আহতদের বেশির ভাগই মৌসুমি কসাইয়ের পাশাপাশি শখের বশে গরু কোরবানির সময় সহযোগিতা ও গোশত কাটতে গিয়ে আহত হয়েছেন। কোরবানি দেওয়ার সময় চাকু দিয়ে কারও হাত, কারও পা, এমনকি কারও শরীরের বিভিন্ন অংশ কেটে যাওয়া রোগীর সংখ্যা বেশি।
কোরবানি করতে গিয়ে আহত রোগীদের বেশির ভাগ ঢাকা মেডিকেল, সোহরাওয়ার্দী মেডিকেল ও মিটফোর্ড হাসপাতালে চিকিৎসা নিচ্ছেন। ঈদে রোগীদের সেবা দিতে প্রস্তুত ছিল বেশির ভাগ সরকারি হাসপাতাল।
পবিত্র ঈদুল আজহার দিনে সামর্থ্যবান ব্যক্তিরা পশু কোরবানি দেন। আর এই কোরবানি উপলক্ষে বিভিন্ন পেশার শ্রমজীবীরা মৌসুমি কসাই বনে যান। অভিজ্ঞতা আর কৌশলের ঘাটতি থাকায় তাই ঘটে ছোটখাটো দুর্ঘটনা। কোরবানির পশু কাটতে গিয়ে রাজধানী ঢাকার বিভিন্ন এলাকাসহ আশপাশের বিভিন্ন উপজেলা থেকেও চিকিৎসা নিতে ঢাকা মেডিকেলে এসেছেন অনেকে।
আজ রোববার ঈদের দিন সকাল সাড়ে নয়টা থেকে এ প্রতিবেদন লেখা পর্যন্ত (সন্ধ্যা ৭ টা) ঢাকা মেডিকেলে হাত-পাসহ শরীরের বিভিন্ন স্থানে কাটা ও আঘাতের চিহ্ন নিয়ে ঢাকা মেডিকেলে এসেছেন ১৫০ জন। তাঁদের মধ্যে গরুর ধাক্কা ও শিংয়ের গুঁতায় অনেকে আহত হয়েছেন। বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন ঢাকা মেডিকেল জরুরি বিভাগের দায়িত্বরত আবাসিক সার্জন (আরএস) ডাক্তার আলাউদ্দিন।
ডাক্তার আলাউদ্দিন বলেন, গত বছরে তুলনায় এ ধরনের রোগীর সংখ্যা অর্ধেকের চেয়েও কম। আমরা নিয়মিত চিকিৎসা দিয়ে যাচ্ছি এবং আহতদের অনেকেই চলে গেছে। বাকি যারা রয়েছেন তাঁরাও চলে যাবেন। এদের সমস্যা ভর্তি করে রাখার মতো অত গুরুতর না।
তিনি আরও বলেন, আহতদের মধ্যে অনেকেই গুরুতর জখম হলেও কাউকে ভর্তি রাখা হয়নি। বেশির ভাগ লোকেরই হাত কাটা পা কাটা, আঙুল কাটা, গাল কাটাসহ শরীরের বিভিন্ন স্থানে আঘাতের চিহ্ন রয়েছে। আমরা প্রয়োজনীয় চিকিৎসা দিয়ে তাঁদের ছেড়ে দিয়েছি।
গরু জবাই দেওয়ার জন্য পা বাঁধতে গিয়ে আহত হয়েছেন পুরান ঢাকার ওয়ারি এলাকার বাসিন্দা টুকু মিয়া (৩৮)। তিনি বলেন, আমি ১৫ বছর ধরে কসাইর কাজ করে আসছি। আমার বাপ চাচারাও কসাই ছিলেন। রোববার বেলা ১১টার দিকে ওয়ারি র্যাকিং স্ট্রিট একটি বসায় গরু ফেলানোর সময় গরুটি লাফিয়ে উঠে আমার শরীরে আঘাত করলে আমি ছিটকে গিয়ে দেয়ালের সঙ্গে আঘাত পাই, এতে আমার মাথা এবং শরীরে অনেক ব্যথা পেয়েছি। হাসপাতালে এসে চিকিৎসা নিয়েছি।
তিনি আরও জানান, হাসপাতালে চিকিৎসা শেষে চিকিৎসকেরা কিছু ওষুধ দিয়েছেন।
ঢাকা মেডিকেল সূত্রে জানা গেছে, গত বছরের তুলনায় কোরবানি ঈদে আহত সংখ্যা কম। চিকিৎসা নিতে আসা আহতের প্রয়োজনীয় চিকিৎসার ব্যবস্থা করা হচ্ছে।
চিকিৎসকের বলছেন, আহতদের বেশির ভাগই মৌসুমি কসাইয়ের পাশাপাশি শখের বশে গরু কোরবানির সময় সহযোগিতা ও গোশত কাটতে গিয়ে আহত হয়েছেন। কোরবানি দেওয়ার সময় চাকু দিয়ে কারও হাত, কারও পা, এমনকি কারও শরীরের বিভিন্ন অংশ কেটে যাওয়া রোগীর সংখ্যা বেশি।
কোরবানি করতে গিয়ে আহত রোগীদের বেশির ভাগ ঢাকা মেডিকেল, সোহরাওয়ার্দী মেডিকেল ও মিটফোর্ড হাসপাতালে চিকিৎসা নিচ্ছেন। ঈদে রোগীদের সেবা দিতে প্রস্তুত ছিল বেশির ভাগ সরকারি হাসপাতাল।
সিলেটের রাজনীতির ‘সৌন্দর্য’ প্রধান রাজনৈতিক দলগুলোর নেতাদের সৌহার্দ্য। চোরাচালান, বালু-পাথর লুটসহ নানা অপকর্মেও তাঁদের ‘মিলমিশের’ বিষয়টিও বেশ আলোচিত-সমালোচিত। বিখ্যাত পর্যটন স্পট সাদাপাথরের পাথর লুটের পর বিষয়টি আবার আলোচনায় এসেছে। পাথর লুটপাটে বিএনপির অন্তত ২৮ নেতার জড়িত থাকার অভিযোগ উঠেছে।
৫ ঘণ্টা আগেসাদাপাথর, জাফলং, বিছনাকান্দির পর এবার লুটপাটে অস্তিত্ব হারানোর পথে সিলেটের জৈন্তাপুর উপজেলার রাংপানি। সেখান থেকেও শুরু হয়েছে পাথর চুরি। দিনদুপুরে ঘটছে এসব ঘটনা। রাংপানি পর্যটনকেন্দ্র একসময় শ্রীপুর নামে পরিচিত ছিল। সালমান শাহসহ বেশ কয়েকজন জনপ্রিয় নায়কের সিনেমার শুটিং হয়েছিল সেই সময়।
৫ ঘণ্টা আগেনদ-নদীতে পানি বাড়ায় রাজশাহী বিভাগের পাঁচ জেলায় কমপক্ষে সাড়ে ছয় হাজার পরিবার পানিবন্দী হয়ে পড়েছে। ভাঙনের কবলে পড়েছে অনেক বাড়িঘর। গতকাল রোববার সকাল থেকে পদ্মার পানি কমছে। এর ফলে ভাঙন আরও বেড়ে যাওয়ার আশঙ্কা করছে নদীপারের মানুষ। এদিকে রংপুরের পীরগাছায় অর্ধশত পরিবার এখন নদীভাঙনের কারণে অসহায় দিন পার করছে
৬ ঘণ্টা আগেচাঁপাইনবাবগঞ্জ জেলা সদর হাসপাতালেই ডেঙ্গুর হটস্পট রয়েছে বলে অভিযোগ উঠেছে। এ ছাড়া হাসপাতালের চিকিৎসাসেবা নিয়ে প্রশ্ন তুলেছেন রোগী ও তাঁদের স্বজনেরা।
৬ ঘণ্টা আগে