নারায়ণগঞ্জ প্রতিনিধি
নারায়ণগঞ্জ শহরের নয়ামাটি এলাকায় সন্ত্রাস ও চাঁদাবাজির প্রতিবাদে লাঠিমিছিল করেছে হোসিয়ারি পল্লির ব্যবসায়ীরা। শহরের নয়ামাটি, করিম মার্কেট ও গুলশান হলো এলাকার ব্যবসায়ীরা লাঠি হাতে ও বাঁশি বাজিয়ে এই মিছিল করেন।
আজ শনিবার দুপুর ১২টায় হোসিয়ারি সমিতির সভাপতি বদিউজ্জামান বদু ও সহসভাপতি আব্দুস সবুর খান সেন্টুর নেতৃত্বে এই মিছিল বের হয়। পরে পথসভার মধ্য দিয়ে কর্মসূচি শেষ হয়।
পথসভায় বাংলাদেশ হোসিয়ারি অ্যাসোসিয়েশনের সভাপতি বদিউজ্জামান বদু বলেন, ‘আমরা চাঁদাবাজিতে অতিষ্ঠ হয়ে সব ব্যবসায়ীদের একত্রিত করে লাঠিমিছিল করেছি। কিছু দুষ্কৃতকারী, চাঁদাবাজ মার্কেটে এসে মালিকদের কাছে জোর করে চাঁদা দাবি করে। আমরা আইনকে শ্রদ্ধা করি। কিন্তু আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী এই চাঁদাবাজদের বিরুদ্ধে দৃশ্যমান কোনো ব্যবস্থা নেয় না। তাই লাঠিমিছিল করে বুঝিয়ে দিলাম, আমরাও চাঁদাবাজদের প্রতিহত করতে পারি। কিন্তু আমরা আইন হাতে তুলে নিলাম না। শুধু সন্ত্রাসীদের বুঝিয়ে দিলাম, সন্ত্রাসী চাঁদাবাজি করলে আমরাও প্রতিহত করতে প্রস্তুত।’ তিনি আরও বলেন, ‘নয়ামাটি ও করিম সুপার মার্কেট এলাকাটা হোসিয়ারি ব্যবসায়ীদের এলাকা। এখানে প্রতিদিন কোটি টাকার পণ্য কেনাবেচা হয়। এখানে হোসিয়ারি মালিকদের কাছে থেকে চাঁদাবাজির ঘটনা বেশি ঘটে। প্রশাসনকে এগুলো গুরুত্ব দিয়ে দেখার অনুরোধ থাকবে আমাদের। পাশাপাশি হোসিয়ারি শ্রমিকেরা প্রায়ই ছিনতাইয়ের শিকার হয়। আমরা প্রশাসনকে বলব, আপনারা সক্রিয় হন, এদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা গ্রহণ করুন। ব্যবসায়ীরা দিনের পর দিন এই অত্যাচার সহ্য করবে না।’
এদিকে নারায়ণগঞ্জ সদর মডেল থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) নাছির আহমেদ বলেন, ‘নারায়ণগঞ্জে দৃশ্যমান বড় কোনো সন্ত্রাসী ঘুরে বেড়াচ্ছে, এমন কোনো ঘটনার প্রমাণ পাওয়া যাবে না। ছোটখাটো কিছু চুরি-ছিনতাই হয়ে থাকতে পারে। এদের বিরুদ্ধে আমরা নিয়মিত অভিযান চালিয়ে আইনের আওতায় আনছি। তাঁরা লাঠিমিছিল করলেও তাঁদের অভিযোগ সুস্পষ্ট নয়। সুস্পষ্ট কারও বিষয়ে অভিযোগ পেলে আমরা ব্যবস্থা নিব।’
নারায়ণগঞ্জ শহরের নয়ামাটি এলাকায় সন্ত্রাস ও চাঁদাবাজির প্রতিবাদে লাঠিমিছিল করেছে হোসিয়ারি পল্লির ব্যবসায়ীরা। শহরের নয়ামাটি, করিম মার্কেট ও গুলশান হলো এলাকার ব্যবসায়ীরা লাঠি হাতে ও বাঁশি বাজিয়ে এই মিছিল করেন।
আজ শনিবার দুপুর ১২টায় হোসিয়ারি সমিতির সভাপতি বদিউজ্জামান বদু ও সহসভাপতি আব্দুস সবুর খান সেন্টুর নেতৃত্বে এই মিছিল বের হয়। পরে পথসভার মধ্য দিয়ে কর্মসূচি শেষ হয়।
পথসভায় বাংলাদেশ হোসিয়ারি অ্যাসোসিয়েশনের সভাপতি বদিউজ্জামান বদু বলেন, ‘আমরা চাঁদাবাজিতে অতিষ্ঠ হয়ে সব ব্যবসায়ীদের একত্রিত করে লাঠিমিছিল করেছি। কিছু দুষ্কৃতকারী, চাঁদাবাজ মার্কেটে এসে মালিকদের কাছে জোর করে চাঁদা দাবি করে। আমরা আইনকে শ্রদ্ধা করি। কিন্তু আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী এই চাঁদাবাজদের বিরুদ্ধে দৃশ্যমান কোনো ব্যবস্থা নেয় না। তাই লাঠিমিছিল করে বুঝিয়ে দিলাম, আমরাও চাঁদাবাজদের প্রতিহত করতে পারি। কিন্তু আমরা আইন হাতে তুলে নিলাম না। শুধু সন্ত্রাসীদের বুঝিয়ে দিলাম, সন্ত্রাসী চাঁদাবাজি করলে আমরাও প্রতিহত করতে প্রস্তুত।’ তিনি আরও বলেন, ‘নয়ামাটি ও করিম সুপার মার্কেট এলাকাটা হোসিয়ারি ব্যবসায়ীদের এলাকা। এখানে প্রতিদিন কোটি টাকার পণ্য কেনাবেচা হয়। এখানে হোসিয়ারি মালিকদের কাছে থেকে চাঁদাবাজির ঘটনা বেশি ঘটে। প্রশাসনকে এগুলো গুরুত্ব দিয়ে দেখার অনুরোধ থাকবে আমাদের। পাশাপাশি হোসিয়ারি শ্রমিকেরা প্রায়ই ছিনতাইয়ের শিকার হয়। আমরা প্রশাসনকে বলব, আপনারা সক্রিয় হন, এদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা গ্রহণ করুন। ব্যবসায়ীরা দিনের পর দিন এই অত্যাচার সহ্য করবে না।’
এদিকে নারায়ণগঞ্জ সদর মডেল থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) নাছির আহমেদ বলেন, ‘নারায়ণগঞ্জে দৃশ্যমান বড় কোনো সন্ত্রাসী ঘুরে বেড়াচ্ছে, এমন কোনো ঘটনার প্রমাণ পাওয়া যাবে না। ছোটখাটো কিছু চুরি-ছিনতাই হয়ে থাকতে পারে। এদের বিরুদ্ধে আমরা নিয়মিত অভিযান চালিয়ে আইনের আওতায় আনছি। তাঁরা লাঠিমিছিল করলেও তাঁদের অভিযোগ সুস্পষ্ট নয়। সুস্পষ্ট কারও বিষয়ে অভিযোগ পেলে আমরা ব্যবস্থা নিব।’
২০১৯ সালের গোড়ায় মডেল মসজিদের কাজ শুরু হয়। এখন ২০২৫ সালের মাঝামাঝি চলছে, প্রায় সাত বছর পার হলেও ৮০ শতাংশ কাজও শেষ হয়নি। অথচ তিন বছরের চুক্তিতে কাজ শুরু হয়েছিল।”
৩২ মিনিট আগেজমানো পানি পচে দুর্গন্ধ ছড়াচ্ছে, মশা ও মাছির জন্ম হয়ে পরিবেশ চরম আকারে দুষিত হচ্ছে। দ্রুত পৌর শহরের অর্ধলাখ মানুষকে রক্ষায় কালভার্ট ও ড্রেনেজ দখল করে স্থাপনা উচ্ছেদের দাবি জানিয়েছেন ভুক্তভোগীরা। অভিযোগ রয়েছে পৌর কর্তৃপক্ষ পানি নিস্কাশনে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নেয়ার আশ্বাস দিলেও কার্যকর ব্যবস্থা নিচ্ছেন
৩৬ মিনিট আগেসরেজমিনে কুর্নী ও বহনতলী এলাকায় গিয়ে দেখা গেছে, সড়কের বিভিন্ন স্থানে বড় বড় গর্তে বৃষ্টির পানি জমে আছে। এতে গর্তের গভীরতা ও অবস্থান বোঝা কঠিন হয়ে পড়েছে চালকদের জন্য। প্রতিনিয়ত যানবাহন এসব গর্তে পড়ে দুর্ঘটনার শিকার হচ্ছে।
১ ঘণ্টা আগেউপজেলার বড়বিল-তুলাবিল-কালাপানি সড়কের পান্নাবিল এলাকায় একটি ব্রিজ সম্পূর্ণভাবে দেবে গেছে। এ ছাড়া একসত্যাপাড়া-বড়বিল, যোগ্যাছোলা-আছারতলী ও গচ্ছাবিল-চইক্যাবিল সড়কে চলমান কার্পেটিং প্রকল্পের ৪০-৫০ শতাংশ ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে। কংক্রিট-বালু দিয়ে প্রস্তুত সড়ক অংশ খরস্রোতে ভেসে গেছে।
১ ঘণ্টা আগে