রামু (কক্সবাজার) প্রতিনিধি
কক্সবাজারের রামুতে দুই যুবককে অ্যাসিড নিক্ষেপের ঘটনায় মানববন্ধন করা হয়েছে। আজ শনিবার দুপুর ৩টার দিকে রামু চৌমুহনী গোল চত্বরে এসএসসি ব্যাচ ২০০৫ ও রামুর সর্বস্তরের জনসাধারণের ব্যানারে এই মানববন্ধন আয়োজন করা হয়।
রামু ছাত্রলীগের যুগ্ম-আহ্বায়ক জিৎময় বড়ুয়ার সঞ্চালনায় বিভিন্ন স্তরের মানুষ মানববন্ধনে বক্তব্য রাখেন। ভুক্তভোগী টিপু বড়ুয়ার বন্ধু এসএসসি ব্যাচ-২০০৫ এর প্রতিনিধি হিসেবে স্বাগত বক্তব্য রাখেন উজ্জ্বল বড়ুয়া, অন্যান্যদের মধ্যে বক্তব্য রাখেন, জেলা যুবলীগ নেতা পলক বড়ুয়া আপ্পু, রামু প্রেস ক্লাবের সভাপতি নীতিশ বড়ুয়া, রামু ছাত্রলীগের আহ্বায়ক তসলিম উদ্দিন সোহেল, ফঁতেখারকুল ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান সিরাজুল ইসলাম ভুট্টো, এমইউপি সদস্য বিপুল বড়ুয়া আব্বু, আজিজুল হক আজিজ প্রমুখ।
মানববন্ধনে বক্তারা বলেন, অ্যাসিড নিক্ষেপের ঘটনায় ৭২ ঘণ্টা পার হলেও এখনো পর্যন্ত কাউকে গ্রেপ্তার করতে পারেনি পুলিশ। দুই দুইবার টিপু ও দিপক বড়ুয়ার ওপর হামলা হলেও এখনো কোনো অভিযুক্তকে গ্রেপ্তার না করা লজ্জাজনকও।
গত মঙ্গলবার রাতে চৌমুহনীতে ‘টিপু মটর সার্ভিসিং’ এর দোকান বন্ধ করে আরেক সহযোগী দিপক বড়ুয়াসহ দ্বীপ শ্রীকুল যাওয়ার পথে ভিক্টর প্লাজার সামনে গেলে একটি সিএনজিযোগে পাঁচ-ছয় জন অজ্ঞাত লোক এসে মুহূর্তেই অ্যাসিড নিক্ষেপ করে দ্রুত পালিয়ে যায়। এর আগে গত মাসেও এই দুই যুবকের ওপর ছুরিকাঘাতের ঘটনা ঘটেছিল।
মানববন্ধনে টিপু বড়ুয়ার মা প্রকৃতা বড়ুয়া বলেন, ‘আমার ছেলের ওপর হামলাকারীদের বিচার চাই। বারবার হামলার কারণ কী তা দ্রুত বের করা হোক।’
এদিকে মানববন্ধনে রামু প্রেস ক্লাবের সভাপতি নীতিশ বড়ুয়া বলেন, ‘আমরা টিপু ও দিপক বড়ুয়ার পরিবারের সঙ্গে কথা বলে জানতে পারি টিপু বড়ুয়ার ওপর দুইবার হামলা করেছে তাঁর ভগ্নিপতি পুলিশ কনস্টেবল নিখিল বড়ুয়া। সুষ্ঠু তদন্ত সাপেক্ষে ব্যবস্থা গ্রহণের দাবি জানাই।’
অ্যাসিড হামলার মূল অভিযুক্ত পুলিশ কনস্টেবল রামু উপজেলার হাজারীকুল গ্রামের মৃত প্রদীপ বড়ুয়ার ছেলে নিখিল বড়ুয়া বর্তমানে সিআইডি চট্টগ্রামের বিশেষ পুলিশ সুপারের কার্যালয়ে কনস্টেবল হিসেবে কর্মরত আছেন বলে জানা গেছে।
কনস্টেবল নিখিল বড়ুয়ার বিরুদ্ধে আরও একাধিক প্রতারণা ও সন্ত্রাসী কার্যক্রমের অভিযোগ করেন টিপু বড়ুয়ার পরিবার। টিপু বড়ুয়ার চাচা বিমল বড়ুয়া জানান, কনস্টেবল হয়েও এএসআই পরিচয়ে আইডি কার্ড নিয়ে চাঁদাবাজি, আসল পিতা রাজারকুল গ্রামের সীতানাথ বড়ুয়া হলেও পিতার নাম বদলে প্রদীপ বড়ুয়া বলে ভুয়া পরিচয়ে পুলিশের চাকরি নেওয়া, অপ্রাপ্ত বয়স্ক এক মেয়েকে বিয়েসহ একাধিক অভিযোগ থাকলেও নিলিখ বড়ুয়া এখনো বেপরোয়া হয়ে নানান হুমকি-ধমকি দিচ্ছেন।
এসব অভিযোগের বিষয়ে জানতে পুলিশ সদস্য নিখিল বড়ুয়ার সঙ্গে মোবাইলে যোগাযোগ করা হলে তিনি আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘আমার বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্র করা হচ্ছে। অ্যাসিড হামলার ঘটনায় আমি জড়িত নই।’ এ সময় দ্বিতীয় বিয়ে ও অন্যান্য অভিযোগও অস্বীকার করেন তিনি।
অ্যাসিড হামলার ঘটনায় মামলা হয়েছে কিনা জানতে চাইলে রামু থানার পরিদর্শক (তদন্ত) অরূপ কুমার চৌধুরী বলেন, ‘তাদের পরিবার অভিযোগ দিয়েছে। সন্ধ্যায় তাদের আবার আসতে বলেছি। মামলা হবে।’
এ ছাড়া অভিযুক্ত পুলিশ সদস্যের বিরুদ্ধে মামলা করতে হলে কর্তৃপক্ষের আদেশের কথাও জানান এই পুলিশ কর্মকর্তা।
কক্সবাজারের রামুতে দুই যুবককে অ্যাসিড নিক্ষেপের ঘটনায় মানববন্ধন করা হয়েছে। আজ শনিবার দুপুর ৩টার দিকে রামু চৌমুহনী গোল চত্বরে এসএসসি ব্যাচ ২০০৫ ও রামুর সর্বস্তরের জনসাধারণের ব্যানারে এই মানববন্ধন আয়োজন করা হয়।
রামু ছাত্রলীগের যুগ্ম-আহ্বায়ক জিৎময় বড়ুয়ার সঞ্চালনায় বিভিন্ন স্তরের মানুষ মানববন্ধনে বক্তব্য রাখেন। ভুক্তভোগী টিপু বড়ুয়ার বন্ধু এসএসসি ব্যাচ-২০০৫ এর প্রতিনিধি হিসেবে স্বাগত বক্তব্য রাখেন উজ্জ্বল বড়ুয়া, অন্যান্যদের মধ্যে বক্তব্য রাখেন, জেলা যুবলীগ নেতা পলক বড়ুয়া আপ্পু, রামু প্রেস ক্লাবের সভাপতি নীতিশ বড়ুয়া, রামু ছাত্রলীগের আহ্বায়ক তসলিম উদ্দিন সোহেল, ফঁতেখারকুল ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান সিরাজুল ইসলাম ভুট্টো, এমইউপি সদস্য বিপুল বড়ুয়া আব্বু, আজিজুল হক আজিজ প্রমুখ।
মানববন্ধনে বক্তারা বলেন, অ্যাসিড নিক্ষেপের ঘটনায় ৭২ ঘণ্টা পার হলেও এখনো পর্যন্ত কাউকে গ্রেপ্তার করতে পারেনি পুলিশ। দুই দুইবার টিপু ও দিপক বড়ুয়ার ওপর হামলা হলেও এখনো কোনো অভিযুক্তকে গ্রেপ্তার না করা লজ্জাজনকও।
গত মঙ্গলবার রাতে চৌমুহনীতে ‘টিপু মটর সার্ভিসিং’ এর দোকান বন্ধ করে আরেক সহযোগী দিপক বড়ুয়াসহ দ্বীপ শ্রীকুল যাওয়ার পথে ভিক্টর প্লাজার সামনে গেলে একটি সিএনজিযোগে পাঁচ-ছয় জন অজ্ঞাত লোক এসে মুহূর্তেই অ্যাসিড নিক্ষেপ করে দ্রুত পালিয়ে যায়। এর আগে গত মাসেও এই দুই যুবকের ওপর ছুরিকাঘাতের ঘটনা ঘটেছিল।
মানববন্ধনে টিপু বড়ুয়ার মা প্রকৃতা বড়ুয়া বলেন, ‘আমার ছেলের ওপর হামলাকারীদের বিচার চাই। বারবার হামলার কারণ কী তা দ্রুত বের করা হোক।’
এদিকে মানববন্ধনে রামু প্রেস ক্লাবের সভাপতি নীতিশ বড়ুয়া বলেন, ‘আমরা টিপু ও দিপক বড়ুয়ার পরিবারের সঙ্গে কথা বলে জানতে পারি টিপু বড়ুয়ার ওপর দুইবার হামলা করেছে তাঁর ভগ্নিপতি পুলিশ কনস্টেবল নিখিল বড়ুয়া। সুষ্ঠু তদন্ত সাপেক্ষে ব্যবস্থা গ্রহণের দাবি জানাই।’
অ্যাসিড হামলার মূল অভিযুক্ত পুলিশ কনস্টেবল রামু উপজেলার হাজারীকুল গ্রামের মৃত প্রদীপ বড়ুয়ার ছেলে নিখিল বড়ুয়া বর্তমানে সিআইডি চট্টগ্রামের বিশেষ পুলিশ সুপারের কার্যালয়ে কনস্টেবল হিসেবে কর্মরত আছেন বলে জানা গেছে।
কনস্টেবল নিখিল বড়ুয়ার বিরুদ্ধে আরও একাধিক প্রতারণা ও সন্ত্রাসী কার্যক্রমের অভিযোগ করেন টিপু বড়ুয়ার পরিবার। টিপু বড়ুয়ার চাচা বিমল বড়ুয়া জানান, কনস্টেবল হয়েও এএসআই পরিচয়ে আইডি কার্ড নিয়ে চাঁদাবাজি, আসল পিতা রাজারকুল গ্রামের সীতানাথ বড়ুয়া হলেও পিতার নাম বদলে প্রদীপ বড়ুয়া বলে ভুয়া পরিচয়ে পুলিশের চাকরি নেওয়া, অপ্রাপ্ত বয়স্ক এক মেয়েকে বিয়েসহ একাধিক অভিযোগ থাকলেও নিলিখ বড়ুয়া এখনো বেপরোয়া হয়ে নানান হুমকি-ধমকি দিচ্ছেন।
এসব অভিযোগের বিষয়ে জানতে পুলিশ সদস্য নিখিল বড়ুয়ার সঙ্গে মোবাইলে যোগাযোগ করা হলে তিনি আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘আমার বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্র করা হচ্ছে। অ্যাসিড হামলার ঘটনায় আমি জড়িত নই।’ এ সময় দ্বিতীয় বিয়ে ও অন্যান্য অভিযোগও অস্বীকার করেন তিনি।
অ্যাসিড হামলার ঘটনায় মামলা হয়েছে কিনা জানতে চাইলে রামু থানার পরিদর্শক (তদন্ত) অরূপ কুমার চৌধুরী বলেন, ‘তাদের পরিবার অভিযোগ দিয়েছে। সন্ধ্যায় তাদের আবার আসতে বলেছি। মামলা হবে।’
এ ছাড়া অভিযুক্ত পুলিশ সদস্যের বিরুদ্ধে মামলা করতে হলে কর্তৃপক্ষের আদেশের কথাও জানান এই পুলিশ কর্মকর্তা।
চট্টগ্রাম নগরে পরীর পাহাড়ে যাতায়াতের দুর্ভোগ কমাতে বছরখানেক আগে সড়কের পাশের ২৩ শতক জায়গার ওপর গড়ে ওঠা অবৈধ দখলদারদের স্থাপনা ভেঙে দিয়েছিলেন তৎকালীন জেলা প্রশাসক। উচ্ছেদের পর সেখানে জনস্বার্থে প্রকল্প বাস্তবায়নের কথা ছিল। জুলাই-আগস্ট অভ্যুত্থানের পর ডিসি রদবদল হলে সেই উদ্ধার করা জায়গা আরেক দখলদারের
২ ঘণ্টা আগেসিলেটের ১৩৩ বছরের পুরোনো এমসি কলেজ। এর ছাত্রাবাসের সপ্তম ব্লকে ১২৮ জন শিক্ষার্থীর পাশাপাশি কলেজের কয়েকজন কর্মচারীও থাকেন। কিন্তু বেশ কয়েক দিন ধরে পানির তীব্র সংকট থাকায় ভোগান্তিতে পড়েছেন শিক্ষার্থীরা। গোসল করা দূরে থাক, প্রয়োজনীয় খাওয়ার পানিও পাচ্ছেন না তাঁরা। তাই অনেকে বাধ্য হয়ে নিজ নিজ বাড়িতে চলে
২ ঘণ্টা আগেটানা বৃষ্টি আর উজানের ঢলে পদ্মা নদীতে বৃদ্ধি পাচ্ছে পানি। এতে চাঁপাইনবাবগঞ্জ সদর ও শিবগঞ্জ উপজেলার চরাঞ্চল ডুবে পানিবন্দী হয়ে পড়েছে পাঁচটি ইউনিয়নের নিম্নাঞ্চলের সাড়ে ৬ হাজার পরিবার। অন্যদিকে কুষ্টিয়ার দৌলতপুরের পদ্মার চরের নিম্নাঞ্চলের আবাদি জমি ও চলাচলের রাস্তা ডুবে গেছে। ইতিমধ্যে রামকৃষ্ণপুর
২ ঘণ্টা আগেরংপুরের তারাগঞ্জে গণপিটুনিতে শ্বশুর রূপলাল দাস (৪৫) ও জামাই প্রদীপ লালের (৩৫) প্রাণহানির পেছনে আইনশৃঙ্খলাহীনতাকে দুষছেন স্থানীয় লোকজন। তাঁরা বলছেন, গত কয়েক দিনের চুরি, ছিনতাই ও হত্যাকাণ্ড-সংশ্লিষ্ট অপরাধের কারণে স্থানীয় জনতার ভেতর মবের মনোভাব তৈরি হয়েছে। পাশাপাশি পুলিশও সেভাবে তৎপর নয়। এসব কারণেই শ্
২ ঘণ্টা আগে