নিজস্ব প্রতিবেদক, চট্টগ্রাম
চট্টগ্রাম মহানগর জামায়াতের আমির শাহজাহান চৌধুরীর ব্যক্তিগত সচিব (পিএস) আরমান উদ্দিনের বিরুদ্ধে অপহরণ করে মারধরের অভিযোগ তুলেছেন খোরশেদ আলম নামে এক ব্যবসায়ী। আজ বুধবার বেলা সাড়ে ১১টার দিকে নগরীতে এক সংবাদ সম্মেলনে অভিযোগটি করেন তিনি।
লোহাগাড়া উপজেলার পদুয়া গ্রামের বাসিন্দা ব্যবসায়ী খোরশেদ ‘মেসার্স রাইয়ান ট্রেডার্স’ ও ‘রাইয়ান এন্টারপ্রাইজ’ নামের দুটি প্রতিষ্ঠানের স্বত্বাধিকারী।
সংবাদ সম্মেলনে লিখিত বক্তব্যে ব্যবসায়ী খোরশেদ বলেন, গত ৫ আগস্ট তাঁর দুই ব্যবসাপ্রতিষ্ঠানে লুটপাট চালানো হয়। ১২ আগস্ট এ ঘটনায় আদালতে মামলা করেন তিনি। এরপর ১৭ আগস্ট একজন তাঁকে (খোরশেদ) ফোন করে জানান, চট্টগ্রাম মহানগর জামায়াতের আমির শাহজাহান চৌধুরীর একান্ত সচিব আরমান উদ্দিন কথা বলতে চান।
পরদিন একটি রেস্তোরাঁয় গিয়ে আরমানের সঙ্গে দেখা করেন খোরশেদ। আরমান এ সময় ১৫ লাখ টাকা চাঁদা দাবি করেন। বিষয়টি কাউকে জানালে মেরে ফেলার হুমকিও দেন।
ওই ব্যবসায়ী দাবি করেন, মামলায় না জড়ানো ও দোকানের মালামাল উদ্ধার করে দেওয়ার শর্তে ২১ আগস্ট ৮ লাখ টাকা দেওয়ার মৌখিক চুক্তি হয়। ২৮ আগস্ট নগরের বাকলিয়া এলাকার একটি ভবনের বাসায় নেওয়া হয় খোরশেদকে। সেখানে আরমানের উপস্থিতিতে তাঁকে মারধর করা হয়।
পরে বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের একটি মামলায় আসামি করা হয় খোরশেদকে। সেই মামলায় তাঁকে কারাগারে পাঠানো হয়।
এদিকে কারাগারে থাকাকালীন তাঁর বিরুদ্ধে আরও চারটি মামলা দেওয়া হয়। কদিন আগে জামিনে বেরিয়ে আসেন খোরশেদ। এখন আরও মামলার আসামি করার হুমকি দেওয়া হচ্ছে বলে অভিযোগ করেন খোরশেদ।
অভিযোগের বিষয়ে আরমান উদ্দিন আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘উনি (খোরশেদ আলম) যেসব অভিযোগ করেছেন, তা সম্পূর্ণ মিথ্যা। একই উপজেলার বাসিন্দা হলেও তাঁকে আমি ভালো করে চিনি না। এটা মূলত আমি যাঁর সঙ্গে (মহানগর জামায়াতের আমির) থাকি, তাঁকে ও আমাকে হেয় প্রতিপন্ন করতে এ ধরনের মিথ্যা তথ্য ছড়াচ্ছেন।’
অভিযোগকারী খোরশেদ সাবেক এমপি আবু রেজা নদভীর সহযোগী বলেও মন্তব্য করেন তিনি।
চট্টগ্রাম মহানগর জামায়াতের আমির শাহজাহান চৌধুরীর ব্যক্তিগত সচিব (পিএস) আরমান উদ্দিনের বিরুদ্ধে অপহরণ করে মারধরের অভিযোগ তুলেছেন খোরশেদ আলম নামে এক ব্যবসায়ী। আজ বুধবার বেলা সাড়ে ১১টার দিকে নগরীতে এক সংবাদ সম্মেলনে অভিযোগটি করেন তিনি।
লোহাগাড়া উপজেলার পদুয়া গ্রামের বাসিন্দা ব্যবসায়ী খোরশেদ ‘মেসার্স রাইয়ান ট্রেডার্স’ ও ‘রাইয়ান এন্টারপ্রাইজ’ নামের দুটি প্রতিষ্ঠানের স্বত্বাধিকারী।
সংবাদ সম্মেলনে লিখিত বক্তব্যে ব্যবসায়ী খোরশেদ বলেন, গত ৫ আগস্ট তাঁর দুই ব্যবসাপ্রতিষ্ঠানে লুটপাট চালানো হয়। ১২ আগস্ট এ ঘটনায় আদালতে মামলা করেন তিনি। এরপর ১৭ আগস্ট একজন তাঁকে (খোরশেদ) ফোন করে জানান, চট্টগ্রাম মহানগর জামায়াতের আমির শাহজাহান চৌধুরীর একান্ত সচিব আরমান উদ্দিন কথা বলতে চান।
পরদিন একটি রেস্তোরাঁয় গিয়ে আরমানের সঙ্গে দেখা করেন খোরশেদ। আরমান এ সময় ১৫ লাখ টাকা চাঁদা দাবি করেন। বিষয়টি কাউকে জানালে মেরে ফেলার হুমকিও দেন।
ওই ব্যবসায়ী দাবি করেন, মামলায় না জড়ানো ও দোকানের মালামাল উদ্ধার করে দেওয়ার শর্তে ২১ আগস্ট ৮ লাখ টাকা দেওয়ার মৌখিক চুক্তি হয়। ২৮ আগস্ট নগরের বাকলিয়া এলাকার একটি ভবনের বাসায় নেওয়া হয় খোরশেদকে। সেখানে আরমানের উপস্থিতিতে তাঁকে মারধর করা হয়।
পরে বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের একটি মামলায় আসামি করা হয় খোরশেদকে। সেই মামলায় তাঁকে কারাগারে পাঠানো হয়।
এদিকে কারাগারে থাকাকালীন তাঁর বিরুদ্ধে আরও চারটি মামলা দেওয়া হয়। কদিন আগে জামিনে বেরিয়ে আসেন খোরশেদ। এখন আরও মামলার আসামি করার হুমকি দেওয়া হচ্ছে বলে অভিযোগ করেন খোরশেদ।
অভিযোগের বিষয়ে আরমান উদ্দিন আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘উনি (খোরশেদ আলম) যেসব অভিযোগ করেছেন, তা সম্পূর্ণ মিথ্যা। একই উপজেলার বাসিন্দা হলেও তাঁকে আমি ভালো করে চিনি না। এটা মূলত আমি যাঁর সঙ্গে (মহানগর জামায়াতের আমির) থাকি, তাঁকে ও আমাকে হেয় প্রতিপন্ন করতে এ ধরনের মিথ্যা তথ্য ছড়াচ্ছেন।’
অভিযোগকারী খোরশেদ সাবেক এমপি আবু রেজা নদভীর সহযোগী বলেও মন্তব্য করেন তিনি।
তিনি টেকের বাজারে কাগজপত্র ফটোকপি করতে গেলে স্থানীয় বিএনপির কর্মী গিয়াস উদ্দিন দেওয়ান, তাঁর ছেলে রিয়াজুল ইসলাম জিসান এবং সহযোগী আজমাইন চৌধুরীসহ আরও তিন-চারজন মিলে তাঁর পথরোধ করে। একপর্যায়ে গিয়াস উদ্দিন বাঁশের লাঠি দিয়ে তাঁর মাথায় আঘাত করেন এবং অন্যরা এলোপাতাড়ি মারধর করেন। এতে তিনি গুরুতর আহত হন।
৪ মিনিট আগেনারায়ণগঞ্জের সোনারগাঁয়ে চাঁদা চেয়ে না পেয়ে বন্দুক দিয়ে গুলি করে হত্যার হুমকির অভিযোগে অস্ত্রধারী এক বিএনপি নেতাকে গ্রেপ্তার করেছে পুলিশ। গতকাল রোববার রাতে তাঁকে উপজেলার সাদিপুর ইউনিয়নের আমগাঁও এলাকা থেকে গ্রেপ্তার করা হয়। গ্রেপ্তার ব্যক্তির নাম শাহজাহান ভূঁইয়া।
১৯ মিনিট আগে২২ জুন রাতে বিস্ফোরণের ঘটনায় ক্ষতিগ্রস্ত সাচড়া ইউনিয়নের দেউলা শিবপুর গ্রামের দুটি পরিবারের জন্য হাফিজ ইব্রাহিমের পক্ষ থেকে ২৩ জুন (সোমবার) সকালে এক লাখ টাকার আর্থিক সহায়তা প্রদান করে উপজেলা বিএনপি। মিছির কাজীর ছেলে মোজাম্মেলকে ৭০ হাজার ও আজাহার চৌকিদারকে ৩০ হাজার টাকা দেওয়া হয়।
২৩ মিনিট আগেমব জাস্টিস কোনোভাবেই গ্রহণযোগ্য নয়। তাঁর (নূরুল হুদার) সঙ্গে যেটা হয়েছে, মানে গলায় এটা-সেটা পরিয়ে দেওয়া হয়েছে, তা কোনোভাবেই গ্রহণযোগ্য নয়।
৩৭ মিনিট আগে