প্রতিনিধি, রাউজান (চট্টগ্রাম)
চট্টগ্রামের রাউজানে করোনাভাইরাসে আক্রান্ত হয়ে মারা যাওয়া রোগীদের দাফন করছে ‘শেষ বিদায়ের সারথি’ নামের একটি স্বেচ্ছাসেবী সংগঠনের সদস্যেরা।
সর্বশেষ গতকাল মঙ্গলবার রাউজান পৌরসভার হাজীপাড়া গ্রামের মো. বেলালকে দাফন করেন সংগঠনটির সদস্যেরা। মো. বেলাল গত সোমবার রাতে করোনাভাইরাসে আক্রান্ত হয়ে মারা যান।
সংগঠনটির সদস্যদের সঙ্গে কথা বলে জানা গেছে, উপজেলার কোথাও কোনো নারী-পুরুষ মারা গেলে তাঁরা সেখানে উপস্থিত হয়ে কাফন, দাফন বা সৎকারের ব্যবস্থা করছেন। এতে হিন্দু ও মুসলিম বা অন্য কোনো ধর্মের লোকের মধ্যে ভাদভেদ করছেন না তাঁরা। ইতিমধ্যে স্বেচ্ছাসেবকদের কাজে পুরো রাউজানে আলোচনা শুরু হয়েছে। প্রশংসা কুড়াচ্ছেন তাঁরা।
জানা যায়, উদ্যোগটি নিয়েছেন স্থানীয় সাংসদ এবিএম ফজলে করিম চৌধুরীর জ্যেষ্ঠ ছেলে ফারাজ করিম চৌধুরী। আর স্বেচ্ছাসেবকদের দেখভাল ও সার্বিক সহযোগিতা করছেন পৌর মেয়র জমির উদ্দিন পারভেজ।
এ দলটি গত তিনমাস ধরে এ ধরনের কাজ করছে। তাঁরা গতকাল মঙ্গলবার পর্যন্ত ২০ জনের দাফন করেছেন। কয়েকটি দলে ভাগ হয়ে এর সদস্যরা কাজ করেন। তাঁদের দলে রাউজানের হিন্দু ও মুসলিম উভয় ধর্মের তরুণেরা আছেন। করোনায় মুসলিম কেউ মারা গেলে কাফন ও দাফন সম্পন্ন করেন মুসলিম যুবকেরা। অন্যদিকে হিন্দু সম্প্রদায়ের লোক মারা গেলে হিন্দু যুবকেরা তাঁদের সৎকার ও দাহ সম্পন্ন করেন।
পৌর মেয়র জমির উদ্দিন পারভেজ বলেন, সংগঠনটি অসহায় মানুষের শেষ আশ্রয়স্থল হিসেবে কাজ করছে। করোনায় যেখানে আপন মানুষ দূরে সরে যাচ্ছে সেখানে স্বেচ্ছাসেবক দলের সদস্যেরা লাশ দাফন ও দাহ করছেন। তিনি আরও বলেন, ‘আমরা চাই মানুষের বিপদে পাশে থাকতে।’
এই স্বেচ্ছাসেবক দলের সদস্যেরা আগে ‘আশার আলো’ নামে সংগঠিত ছিলেন। করোনার প্রথম দিক থেকেও তাঁরা করোনা রোগীদের দাফন করেন। পরে ‘শেষ বিদায়ের সারথি’ নাম দিয়ে সংগঠনটি দাফনে আরও সক্রিয় হয়ে ওঠে।
চট্টগ্রামের রাউজানে করোনাভাইরাসে আক্রান্ত হয়ে মারা যাওয়া রোগীদের দাফন করছে ‘শেষ বিদায়ের সারথি’ নামের একটি স্বেচ্ছাসেবী সংগঠনের সদস্যেরা।
সর্বশেষ গতকাল মঙ্গলবার রাউজান পৌরসভার হাজীপাড়া গ্রামের মো. বেলালকে দাফন করেন সংগঠনটির সদস্যেরা। মো. বেলাল গত সোমবার রাতে করোনাভাইরাসে আক্রান্ত হয়ে মারা যান।
সংগঠনটির সদস্যদের সঙ্গে কথা বলে জানা গেছে, উপজেলার কোথাও কোনো নারী-পুরুষ মারা গেলে তাঁরা সেখানে উপস্থিত হয়ে কাফন, দাফন বা সৎকারের ব্যবস্থা করছেন। এতে হিন্দু ও মুসলিম বা অন্য কোনো ধর্মের লোকের মধ্যে ভাদভেদ করছেন না তাঁরা। ইতিমধ্যে স্বেচ্ছাসেবকদের কাজে পুরো রাউজানে আলোচনা শুরু হয়েছে। প্রশংসা কুড়াচ্ছেন তাঁরা।
জানা যায়, উদ্যোগটি নিয়েছেন স্থানীয় সাংসদ এবিএম ফজলে করিম চৌধুরীর জ্যেষ্ঠ ছেলে ফারাজ করিম চৌধুরী। আর স্বেচ্ছাসেবকদের দেখভাল ও সার্বিক সহযোগিতা করছেন পৌর মেয়র জমির উদ্দিন পারভেজ।
এ দলটি গত তিনমাস ধরে এ ধরনের কাজ করছে। তাঁরা গতকাল মঙ্গলবার পর্যন্ত ২০ জনের দাফন করেছেন। কয়েকটি দলে ভাগ হয়ে এর সদস্যরা কাজ করেন। তাঁদের দলে রাউজানের হিন্দু ও মুসলিম উভয় ধর্মের তরুণেরা আছেন। করোনায় মুসলিম কেউ মারা গেলে কাফন ও দাফন সম্পন্ন করেন মুসলিম যুবকেরা। অন্যদিকে হিন্দু সম্প্রদায়ের লোক মারা গেলে হিন্দু যুবকেরা তাঁদের সৎকার ও দাহ সম্পন্ন করেন।
পৌর মেয়র জমির উদ্দিন পারভেজ বলেন, সংগঠনটি অসহায় মানুষের শেষ আশ্রয়স্থল হিসেবে কাজ করছে। করোনায় যেখানে আপন মানুষ দূরে সরে যাচ্ছে সেখানে স্বেচ্ছাসেবক দলের সদস্যেরা লাশ দাফন ও দাহ করছেন। তিনি আরও বলেন, ‘আমরা চাই মানুষের বিপদে পাশে থাকতে।’
এই স্বেচ্ছাসেবক দলের সদস্যেরা আগে ‘আশার আলো’ নামে সংগঠিত ছিলেন। করোনার প্রথম দিক থেকেও তাঁরা করোনা রোগীদের দাফন করেন। পরে ‘শেষ বিদায়ের সারথি’ নাম দিয়ে সংগঠনটি দাফনে আরও সক্রিয় হয়ে ওঠে।
নরসিংদীর রায়পুরায় এসএসসি পরীক্ষার্থী রাজন শিকদার হত্যা মামলায় জড়িতদের গ্রেপ্তারের দাবিতে থানা ঘেরাও দিয়ে বিক্ষোভ করেছেন এলাকাবাসী। রোববার (৪ মে) বিকেলের দিকে রায়পুরা থানা প্রাঙ্গণে এ কর্মসূচিতে নিহতের সহপাঠী, শিক্ষক ও স্বজনেরা অংশগ্রহণ করেন।
৬ মিনিট আগেবরিশাল বিশ্ববিদ্যালয়ের (ববি) উপাচার্য ড. শুচিতা শরমিনের অপসারণ দাবিতে এক দফা আন্দোলন ঘোষণা করেছেন শিক্ষার্থীরা। টানা ১৮ দিন নানা দাবির পর আজ রোববার দুপুরে সংবাদ সম্মেলনে শিক্ষার্থীরা এক দফার ঘোষণা দেন। পরে এই দাবিতে শিক্ষার্থীরা বিক্ষোভ মিছিল করেন। এর আগে বেলা ১১টায় উপাচার্য ড. শুচিতা শরমিন সংবাদ সম
১৫ মিনিট আগেলক্ষ্মীপুরে এক আওয়ামী লীগ নেতাকে গণপিটুনি দিয়ে পুলিশে সোপর্দ করেছে ছাত্র-জনতা। আজ রোববার বিকেলে জেলা প্রশাসক কার্যালয়ের পাশে এ ঘটনা ঘটে। ওই নেতা হলেন সদর উপজেলার লাহারকান্দি ইউনিয়নের আওয়ামী লীগের সভাপতি মো. মুরাদ হোসেন। তাঁর বিরুদ্ধে জুলাই অভ্যুত্থানে ছাত্র-জনতার ওপর প্রকাশ্যে হামলা ও খুনের অভিযোগ
২২ মিনিট আগেপানি কখনো মারণাস্ত্র হতে পারে না। পানি কখনো যুদ্ধাস্ত্র হতে পারে না। একমাত্র ভারত সারা বিশ্বকে দেখিয়ে দিল পানিকে তারা মারণাস্ত্র হিসেবে ব্যবহার করেছে। কতটুকু অমানবিক হলে তারা কাজটি করতে পারে।
৩১ মিনিট আগে