টেকনাফ (কক্সবাজার)
কক্সবাজারের টেকনাফে স্থানীয় জেলেদের জালে ধরা পড়েছে ৩২ কেজি ২০০ গ্রাম ওজনের একটি কালো পোয়া মাছ, যা বিক্রি হয়েছে ১০ লাখ টাকা। এর আগে মাছটি বিক্রি জন্য দাম হাঁকানো হয়েছিল ১৪ লাখ টাকা। চট্টগ্রামের আঞ্চলিক ভাষায় মাছটি ‘কালা পোয়া’ নামে পরিচিত। আজ শনিবার বেলা ১১টার দিকে পৌরসভার কায়ুকখালী ঘাটে সৈয়দ আলমের ফিশারীতে মাছ ধরা ট্রলারটি এটি ধরা পড়ে। এ ছাড়া ৪০টি রাঙা চৈ ও চারটি সামুদ্রিক কোরাল ধরা পড়ে।
জানা যায়, বুধবার সকালে উপজেলার হ্নীলা ইউনিয়নের লেদা এলাকার সালেহ আহমেদের মালিকানাধীন ট্রলারে করে ১০ জন মাঝিমাল্লা বঙ্গোপসাগরে মাছ শিকারে যান। আজ শনিবার সকালে কালা পোয়া মাছটি জালে আটকা পড়লে জেলেরা ট্রলারের মালিক সালেহ আহমদকে বিষয়টি জানায়। তিনি তাঁদের তীরে চলে আসার জন্য বলেন।
ট্রলার মালিক সালেহ আহমদ বলেন, ৩২ কেজি ২০০ গ্রাম ওজনের কালো পোয়া মাছটি বিক্রির জন্য দাম হাঁকানো হয় ১৪ লাখ টাকা। এখানে মাছটি কেজি প্রতি ২৫ হাজার টাকা মূল্য ধরে মোট সাড়ে সাত লাখ টাকায় কিনতে আগ্রহ দেখান স্থানীয় মাছ ব্যবসায়ী জামাল হোসেন। দরদাম মনঃপূত না হওয়ায় অন্যান্য মাছগুলো ৭০ হাজার টাকায় বিক্রি করা হয়। কালো পোয়া মাছটি আরও বেশি দামে বিক্রি করার আশায় কক্সবাজার ফিশারী ঘাটে নিয়ে যাওয়া হয়। সেখানে নুনিছড়া এলাকার মাছ ব্যবসায়ী সুলতান আহমদ ১০ লাখ টাকা দামে কিনে নেন বলে জানান ট্রলার মালিক সৈয়দ আহমেদ।
স্থানীয়রা জানান, মাছটি দাম হওয়ার অন্যতম কারণ ফদনা বা ফুলা।
টেকনাফ উপজেলা জ্যেষ্ঠ মৎস্য কর্মকর্তা মো. দেলোয়ার হোসেন বলেন, বঙ্গোপসাগরে ৩২ কেজি ২০০ গ্রাম ওজনের বড় পোয়া মাছটি ধরা পড়ার খবর তিনি শুনেছেন। সাধারণত এত বড় পোয়া মাছ ধরা পড়ে না। এই মাছের বৈজ্ঞানিক নাম মিকটেরোপারকা বোনাসি (Mycteroperca bonaci)। পোপা মাছের বায়ুথলি বা এয়ার ব্লাডারের কারণে মাছটির মূল্য বেশি। এয়ার ব্লাডার দিয়ে বিশেষ ধরনের সার্জিক্যাল সুতা তৈরি হয়, এ জন্য মাছটির এত দাম বলে তিনি জানান।
কক্সবাজারের টেকনাফে স্থানীয় জেলেদের জালে ধরা পড়েছে ৩২ কেজি ২০০ গ্রাম ওজনের একটি কালো পোয়া মাছ, যা বিক্রি হয়েছে ১০ লাখ টাকা। এর আগে মাছটি বিক্রি জন্য দাম হাঁকানো হয়েছিল ১৪ লাখ টাকা। চট্টগ্রামের আঞ্চলিক ভাষায় মাছটি ‘কালা পোয়া’ নামে পরিচিত। আজ শনিবার বেলা ১১টার দিকে পৌরসভার কায়ুকখালী ঘাটে সৈয়দ আলমের ফিশারীতে মাছ ধরা ট্রলারটি এটি ধরা পড়ে। এ ছাড়া ৪০টি রাঙা চৈ ও চারটি সামুদ্রিক কোরাল ধরা পড়ে।
জানা যায়, বুধবার সকালে উপজেলার হ্নীলা ইউনিয়নের লেদা এলাকার সালেহ আহমেদের মালিকানাধীন ট্রলারে করে ১০ জন মাঝিমাল্লা বঙ্গোপসাগরে মাছ শিকারে যান। আজ শনিবার সকালে কালা পোয়া মাছটি জালে আটকা পড়লে জেলেরা ট্রলারের মালিক সালেহ আহমদকে বিষয়টি জানায়। তিনি তাঁদের তীরে চলে আসার জন্য বলেন।
ট্রলার মালিক সালেহ আহমদ বলেন, ৩২ কেজি ২০০ গ্রাম ওজনের কালো পোয়া মাছটি বিক্রির জন্য দাম হাঁকানো হয় ১৪ লাখ টাকা। এখানে মাছটি কেজি প্রতি ২৫ হাজার টাকা মূল্য ধরে মোট সাড়ে সাত লাখ টাকায় কিনতে আগ্রহ দেখান স্থানীয় মাছ ব্যবসায়ী জামাল হোসেন। দরদাম মনঃপূত না হওয়ায় অন্যান্য মাছগুলো ৭০ হাজার টাকায় বিক্রি করা হয়। কালো পোয়া মাছটি আরও বেশি দামে বিক্রি করার আশায় কক্সবাজার ফিশারী ঘাটে নিয়ে যাওয়া হয়। সেখানে নুনিছড়া এলাকার মাছ ব্যবসায়ী সুলতান আহমদ ১০ লাখ টাকা দামে কিনে নেন বলে জানান ট্রলার মালিক সৈয়দ আহমেদ।
স্থানীয়রা জানান, মাছটি দাম হওয়ার অন্যতম কারণ ফদনা বা ফুলা।
টেকনাফ উপজেলা জ্যেষ্ঠ মৎস্য কর্মকর্তা মো. দেলোয়ার হোসেন বলেন, বঙ্গোপসাগরে ৩২ কেজি ২০০ গ্রাম ওজনের বড় পোয়া মাছটি ধরা পড়ার খবর তিনি শুনেছেন। সাধারণত এত বড় পোয়া মাছ ধরা পড়ে না। এই মাছের বৈজ্ঞানিক নাম মিকটেরোপারকা বোনাসি (Mycteroperca bonaci)। পোপা মাছের বায়ুথলি বা এয়ার ব্লাডারের কারণে মাছটির মূল্য বেশি। এয়ার ব্লাডার দিয়ে বিশেষ ধরনের সার্জিক্যাল সুতা তৈরি হয়, এ জন্য মাছটির এত দাম বলে তিনি জানান।
কর্ণফুলীতে ‘জয় বাংলা’ স্লোগানে মিছিল করে টিকটক ভিডিও বানানোর ঘটনায় মো. রাসেল (৩০) নামের আরও এক যুবককে গ্রেপ্তার করেছে পুলিশ। আজ মঙ্গলবার তাঁকে সন্ত্রাস আইনের মামলায় আদালতের মাধ্যমে কারাগারে পাঠানো হয়েছে।
৫ মিনিট আগেকুড়িগ্রামের ফুলবাড়ীতে বিদ্যুতায়িত হয়ে আব্দুল সাত্তার (৫২) নামের এক কৃষকের মৃত্যু হয়েছে। আজ মঙ্গলবার সকালে উপজেলার শিমুলবাড়ী ইউনিয়নের জ্যোতিন্দ্রনারায়ণ গ্রামে এ দুর্ঘটনা ঘটে।
৩০ মিনিট আগেচট্টগ্রামের সীতাকুণ্ডে মহাসড়কে উল্টে যাওয়া তুলাবোঝাই একটি ট্রাক অনেক চেষ্টার পর সরানো গেছে। আজ মঙ্গলবার দুপুরে রেকারসহ পর্যাপ্ত সরঞ্জাম এনে হাইওয়ে পুলিশ মহাসড়ক থেকে ট্রাকটি সরায়। বার আউলিয়া হাইওয়ে থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) আবদুল মোমিন এ কথা নিশ্চিত করেন।
৩৯ মিনিট আগেকক্সবাজারের টেকনাফে এসে মো. হাসিম নামের এক যুবক অপহরণের শিকার হয়েছেন। আজ মঙ্গলবার সন্ধ্যায় মোবাইল ফোনে ছেলে অপহরণের বিষয়টি জানান হাসিমের বাবা নুর হোসেন। অপহরণকারীরা ১০ লাখ টাকা মুক্তিপণ দাবি করেছেন বলে তিনি জানান।
১ ঘণ্টা আগে