নিজস্ব প্রতিবেদক, চট্টগ্রাম
চট্টগ্রাম নগরের পাঠানিয়া গোদা এলাকায় নালায় শিশু পড়ে যাওয়া স্থানে স্ল্যাব বসিয়েছে সিটি করপোরেশন। আজ রোববার বেলা ৩টায় ঘটনাস্থলে গিয়ে দুজন শ্রমিককে গর্ত ভরাটের কাজ করতে দেখা যায়।
এ সময় আল আমিন নামে এক শ্রমিক আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘উন্মুক্ত নালায় শিশু পড়ার পর গর্তটি ভরাট করতে আমাদের আনা হয়েছে। এখন লোহা দিয়ে ভালো করে ঢালাই করে দিয়েছি। আর দুর্ঘটনা হবে না।’
পাশের একটি ইলেকট্রনিকসের দোকানে বসে থাকা এক নারী বলেন, ফুটপাতের যে জায়গায় গর্ত ছিল সেটি কিছুটা নিচু। ফলে উঁচু ফুটপাত ধরে হেঁটে আসার পর হুট করে নিচু জায়গায় গর্ত থাকায় প্রায় প্রতিদিনই সেখানে কেউ না কেউ পড়ে যেতেন।
স্থানীয়রা জানান, নালা সংস্কার হলেও ভালো করে স্ল্যাব বসানো হয়নি। ওই জায়গায় সতর্কতা হিসেবে অস্থায়ী প্রতিবন্ধকতা দিয়েছিলেন তাঁরা। কিন্তু ফুটপাতের ওপর দিয়ে অনেকে মোটরসাইকেল চালান। তাঁরাই সেটি সরিয়ে দেন।
উন্মুক্ত নালায় শিশু পড়ে যাওয়ার বিষয়ে চান্দগাঁও ওয়ার্ডের কাউন্সিলর এসরারুল হক বলেন, ‘দুঃখজনক হলো সাংবাদিকদের কাছ থেকে আমরা বিষয়টি জেনেছি। এরপর আজ সকালে সিটি করপোরেশনের প্রকৌশলীরা ঘটনাস্থলে গিয়েছেন। গর্তের স্থানে স্ল্যাব বসিয়ে দেওয়া হয়েছে। শিশুটির পরিচয় আমরা পাইনি। তবে জেনেছি শিশুটির তেমন ক্ষতি হয়নি।’
কাউন্সিলর শিশুটির কোনো ক্ষতি হয়নি দাবি করলেও ঘটনার সময় সেখানে জড়ো হওয়া দুজন বলেন, ‘নালায় পড়ায় শিশুটি তিনটি দাঁতে ব্যথা পেয়েছে। রক্তও বের হয়।’
শুধু এ ঘটনাটি নয়, চট্টগ্রামের উন্মুক্ত নালা-খালগুলোতে নিয়মিতই দুর্ঘটনার ঘটনা ঘটছে। এর মধ্যে গত বছরের জুন থেকে ডিসেম্বর পর্যন্ত এসব নালা-খালে পড়ে শিশুসহ অন্তত পাঁচজনের মৃত্যু হয়েছে। তাঁদের মধ্যে চারজনের খোঁজ মিললেও একজনকে এখনো পাওয়া যায়নি। একের পর এক মৃত্যুর ঘটনা ঘটলেও চট্টগ্রাম সিটি করপোরেশন ও চট্টগ্রাম উন্নয়ন পক্ষ দায় নিতে নারাজ। দুটি সংস্থা একে অপরকে দোষ দিয়ে আসছে।
উল্লেখ্য, নালায় শিশু পড়ে যাওয়ার একটি ভিডিও সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে ছড়িয়ে পড়েছে। ভিডিওতে দেখা যায়, ফুটপাত দিয়ে দুই নারী হেঁটে যাচ্ছেন। তাঁদের সঙ্গে থাকা ছয়/সাত বছরের এক কন্যাশিশু একজনের হাত ধরে হাঁটছে। সাফা মারওয়া ইলেকট্রনিকস নামে একটি দোকানের সামনের রাস্তার গর্তে পড়ে যায় শিশুটি। এ সময় দুই নারী চিৎকার শুরু করলে পার্শ্ববর্তী দোকানসহ আশপাশের লোকজন ছুটে আসেন। অন্যরা আসার আগেই তাঁরা শিশুটিকে টেনে তোলেন।
চট্টগ্রাম নগরের পাঠানিয়া গোদা এলাকায় নালায় শিশু পড়ে যাওয়া স্থানে স্ল্যাব বসিয়েছে সিটি করপোরেশন। আজ রোববার বেলা ৩টায় ঘটনাস্থলে গিয়ে দুজন শ্রমিককে গর্ত ভরাটের কাজ করতে দেখা যায়।
এ সময় আল আমিন নামে এক শ্রমিক আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘উন্মুক্ত নালায় শিশু পড়ার পর গর্তটি ভরাট করতে আমাদের আনা হয়েছে। এখন লোহা দিয়ে ভালো করে ঢালাই করে দিয়েছি। আর দুর্ঘটনা হবে না।’
পাশের একটি ইলেকট্রনিকসের দোকানে বসে থাকা এক নারী বলেন, ফুটপাতের যে জায়গায় গর্ত ছিল সেটি কিছুটা নিচু। ফলে উঁচু ফুটপাত ধরে হেঁটে আসার পর হুট করে নিচু জায়গায় গর্ত থাকায় প্রায় প্রতিদিনই সেখানে কেউ না কেউ পড়ে যেতেন।
স্থানীয়রা জানান, নালা সংস্কার হলেও ভালো করে স্ল্যাব বসানো হয়নি। ওই জায়গায় সতর্কতা হিসেবে অস্থায়ী প্রতিবন্ধকতা দিয়েছিলেন তাঁরা। কিন্তু ফুটপাতের ওপর দিয়ে অনেকে মোটরসাইকেল চালান। তাঁরাই সেটি সরিয়ে দেন।
উন্মুক্ত নালায় শিশু পড়ে যাওয়ার বিষয়ে চান্দগাঁও ওয়ার্ডের কাউন্সিলর এসরারুল হক বলেন, ‘দুঃখজনক হলো সাংবাদিকদের কাছ থেকে আমরা বিষয়টি জেনেছি। এরপর আজ সকালে সিটি করপোরেশনের প্রকৌশলীরা ঘটনাস্থলে গিয়েছেন। গর্তের স্থানে স্ল্যাব বসিয়ে দেওয়া হয়েছে। শিশুটির পরিচয় আমরা পাইনি। তবে জেনেছি শিশুটির তেমন ক্ষতি হয়নি।’
কাউন্সিলর শিশুটির কোনো ক্ষতি হয়নি দাবি করলেও ঘটনার সময় সেখানে জড়ো হওয়া দুজন বলেন, ‘নালায় পড়ায় শিশুটি তিনটি দাঁতে ব্যথা পেয়েছে। রক্তও বের হয়।’
শুধু এ ঘটনাটি নয়, চট্টগ্রামের উন্মুক্ত নালা-খালগুলোতে নিয়মিতই দুর্ঘটনার ঘটনা ঘটছে। এর মধ্যে গত বছরের জুন থেকে ডিসেম্বর পর্যন্ত এসব নালা-খালে পড়ে শিশুসহ অন্তত পাঁচজনের মৃত্যু হয়েছে। তাঁদের মধ্যে চারজনের খোঁজ মিললেও একজনকে এখনো পাওয়া যায়নি। একের পর এক মৃত্যুর ঘটনা ঘটলেও চট্টগ্রাম সিটি করপোরেশন ও চট্টগ্রাম উন্নয়ন পক্ষ দায় নিতে নারাজ। দুটি সংস্থা একে অপরকে দোষ দিয়ে আসছে।
উল্লেখ্য, নালায় শিশু পড়ে যাওয়ার একটি ভিডিও সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে ছড়িয়ে পড়েছে। ভিডিওতে দেখা যায়, ফুটপাত দিয়ে দুই নারী হেঁটে যাচ্ছেন। তাঁদের সঙ্গে থাকা ছয়/সাত বছরের এক কন্যাশিশু একজনের হাত ধরে হাঁটছে। সাফা মারওয়া ইলেকট্রনিকস নামে একটি দোকানের সামনের রাস্তার গর্তে পড়ে যায় শিশুটি। এ সময় দুই নারী চিৎকার শুরু করলে পার্শ্ববর্তী দোকানসহ আশপাশের লোকজন ছুটে আসেন। অন্যরা আসার আগেই তাঁরা শিশুটিকে টেনে তোলেন।
হবিগঞ্জের নবীগঞ্জে নিজ বাসার সিলিং ফ্যানের সঙ্গে ঝুলছিল বিবিয়ানা গ্যাস ফিল্ড কর্মকর্তা তানভীর আহমেদের (৩০) মরদেহ। শনিবার (১৬ আগস্ট) সকালে পুলিশ তাঁর মরদেহ উদ্ধার করে ময়নাতদন্তের জন্য মর্গে পাঠায়।
২ মিনিট আগেশেরপুরে কাঠবোঝাই একটি ব্যাটারিচালিত ভ্যান উল্টে দাদা-নাতির মৃত্যু হয়েছে। আজ শনিবার (১৬ আগস্ট) দুপুরে সদর উপজেলার রৌহা ইউনিয়নের বেলতলী বাজারের পাশে এ ঘটনা ঘটে। নিহতরা হলেন সদর উপজেলার হালগড়া গ্রামের বাসিন্দা মোফাজ্জল মিস্ত্রি ও তাঁর নাতি হোসাইন (১১)। দুজনের মৃত্যুর বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন রৌহা...
৫ মিনিট আগেরাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ের (রাবি) পরিসংখ্যান বিভাগের অধ্যাপক ড. প্রভাস কুমার কর্মকারের বিরুদ্ধে এক নারী শিক্ষার্থীকে যৌন হয়রানির অভিযোগ উঠেছে। ১৩ আগস্ট ভুক্তভোগী শিক্ষার্থীর মা বিভাগের চেয়ারম্যানের কাছে লিখিত অভিযোগ জমা দেন।
৯ মিনিট আগেনীলফামারীর সৈয়দপুরে খড়খড়িয়া নদী থেকে আবির ইসলাম নামে (১০) এক শিশুর লাশ উদ্ধার করা হয়েছে। আজ শনিবার দুপুরে রাবেয়া মোড়ের কাছে নদীর ব্রিজের দক্ষিণ দিক থেকে লাশটি উদ্ধার করেন সৈয়দপুর ফায়ার সার্ভিসের সদস্যরা।
১০ মিনিট আগে