ফায়সাল করিম, চট্টগ্রাম
কোরবানির আগে গরুর দাম যাচাইয়ে বাজারে আসেন অনেক ক্রেতাই। এই হাট সেই হাট ঘুরে তাঁরা আগেভাগে যাচাই করেন কোরবানির পশুর দাম। গতকাল বৃহস্পতিবার বিকেলে নগরীর বিবিরহাট গরুর বাজার ভরপুর ছিল এমনই অনেক সম্ভাব্য ক্রেতায়। তাঁদেরই একজন ব্যাংক কর্মচারী মো. আলম। থাকেন বিবিরহাট কাঁচাবাজারের আগে মোহাম্মদপুরের ২ নম্বর গেটের একটি আবাসিক এলাকায়। বাজারের অবস্থা জানতে চাইতেই চট্টগ্রামের আঞ্চলিক ভাষায় বললেন, ‘এবার তো অবস্তা বালা ন, গরুর বউত দাম দেহির, কিন্নুম ক্যানে!’
কথায় কথায় তিনি জানালেন, প্রতিবছর দুই খালাতো ভাইয়ের সঙ্গে ভাগে কোরবানি দেন। এবারে গরু কিনতে বরাদ্দ ১০ হাজার টাকা বাড়ালেও শেষমেশ এই দামে গরু পাবেন কি না, তা নিয়ে আছেন দুশ্চিন্তায়।
বহদ্দারহাটের ব্যবসায়ী ইউনুচ গণি এসেছেন ভাইকে নিয়ে। গরুর দাম কেমন জিজ্ঞেস করতেই হতাশা মেশানো কণ্ঠে বললেন, ‘গতবার প্রথম দিকেও গরুর দাম এমন ছিল না। বাজার ঘুরে ছোট গরুর দাম গতবারের চেয়ে ৩০–৪০ হাজার টাকা আর বড় গরু ২০–৩০ হাজার টাকা বাড়তি মনে হচ্ছে।’
চাঁপাইনবাবগঞ্জ থেকে বিবিরহাটে গরু নিয়ে এসেছেন আল আমিন নামের গরু ব্যবসায়ী। গরুর দাম বেশি কেন জিজ্ঞেস করতেই জানালেন, এবার গরুর খাবার থেকে শুরু করে চট্টগ্রামে আনার ট্রাক ভাড়া পর্যন্ত সবকিছুতেই বাড়তি খরচ হচ্ছে। তাই গরুর দাম না বাড়িয়ে উপায় নেই।
সাগরিকা গরু বাজারের ইজারাদার মো. শাহেদ বলেন, এখনো অনেক পশু আসা বাকি। তা ছাড়া ক্রেতারাও এখনো পুরোদমে গরু কেনা শুরু করেননি। তাই দামটাও হয়তো এখন বেশি বলছে। তবে আশা করি পুরোদমে যখন বেচাকেনা শুরু হবে, তখন গরুর দাম নাগালের মধ্যেই আসবে।
নগরীর বিশ্বকলোনি থেকে সাগরিকা বাজারে এসেছিলেন বেসরকারি চাকরিজীবী সিয়াম বিল্লাহ। কিনেছেন ১ লাখ ৫০ হাজার টাকায় একটি দেশি জাতের গরু। তিনি বলেন, এবার সম্ভবত ভারতীয় গরু না আসায় গরুর দাম বেশি হাঁকছে। এবার করোনা সংক্রমণের কথা মাথায় রেখে বারবার হাটে আসা যাবে না। তাই ভিড় এড়াতে আগেভাগেই একটু বেশি দামেই নিয়ে নিলাম।’ গতবার একই ধরনের গরু ১ লাখ ২০ হাজার টাকায় কিনেছিলেন বলে জানালেন তিনি।
গরুর দামের বিষয়টি জানতে চাইলে প্রাণিসম্পদ অধিদপ্তর চট্টগ্রামের বিভাগীয় ভারপ্রাপ্ত পরিচালক ডা. মো. আশরাফুল আলম খান বলেন, ‘প্রতিবছরই বিভিন্ন খরচ বাড়ে। তাই হয়তো গরুর দাম কিছুটা বেশি হাঁকা হচ্ছে। করোনার কারণে শুরু থেকেই আমাদের সাজেশন ছিল ক্রেতারা যেন অনলাইন বা খামার থেকে গরু কেনেন।’
কোরবানির আগে গরুর দাম যাচাইয়ে বাজারে আসেন অনেক ক্রেতাই। এই হাট সেই হাট ঘুরে তাঁরা আগেভাগে যাচাই করেন কোরবানির পশুর দাম। গতকাল বৃহস্পতিবার বিকেলে নগরীর বিবিরহাট গরুর বাজার ভরপুর ছিল এমনই অনেক সম্ভাব্য ক্রেতায়। তাঁদেরই একজন ব্যাংক কর্মচারী মো. আলম। থাকেন বিবিরহাট কাঁচাবাজারের আগে মোহাম্মদপুরের ২ নম্বর গেটের একটি আবাসিক এলাকায়। বাজারের অবস্থা জানতে চাইতেই চট্টগ্রামের আঞ্চলিক ভাষায় বললেন, ‘এবার তো অবস্তা বালা ন, গরুর বউত দাম দেহির, কিন্নুম ক্যানে!’
কথায় কথায় তিনি জানালেন, প্রতিবছর দুই খালাতো ভাইয়ের সঙ্গে ভাগে কোরবানি দেন। এবারে গরু কিনতে বরাদ্দ ১০ হাজার টাকা বাড়ালেও শেষমেশ এই দামে গরু পাবেন কি না, তা নিয়ে আছেন দুশ্চিন্তায়।
বহদ্দারহাটের ব্যবসায়ী ইউনুচ গণি এসেছেন ভাইকে নিয়ে। গরুর দাম কেমন জিজ্ঞেস করতেই হতাশা মেশানো কণ্ঠে বললেন, ‘গতবার প্রথম দিকেও গরুর দাম এমন ছিল না। বাজার ঘুরে ছোট গরুর দাম গতবারের চেয়ে ৩০–৪০ হাজার টাকা আর বড় গরু ২০–৩০ হাজার টাকা বাড়তি মনে হচ্ছে।’
চাঁপাইনবাবগঞ্জ থেকে বিবিরহাটে গরু নিয়ে এসেছেন আল আমিন নামের গরু ব্যবসায়ী। গরুর দাম বেশি কেন জিজ্ঞেস করতেই জানালেন, এবার গরুর খাবার থেকে শুরু করে চট্টগ্রামে আনার ট্রাক ভাড়া পর্যন্ত সবকিছুতেই বাড়তি খরচ হচ্ছে। তাই গরুর দাম না বাড়িয়ে উপায় নেই।
সাগরিকা গরু বাজারের ইজারাদার মো. শাহেদ বলেন, এখনো অনেক পশু আসা বাকি। তা ছাড়া ক্রেতারাও এখনো পুরোদমে গরু কেনা শুরু করেননি। তাই দামটাও হয়তো এখন বেশি বলছে। তবে আশা করি পুরোদমে যখন বেচাকেনা শুরু হবে, তখন গরুর দাম নাগালের মধ্যেই আসবে।
নগরীর বিশ্বকলোনি থেকে সাগরিকা বাজারে এসেছিলেন বেসরকারি চাকরিজীবী সিয়াম বিল্লাহ। কিনেছেন ১ লাখ ৫০ হাজার টাকায় একটি দেশি জাতের গরু। তিনি বলেন, এবার সম্ভবত ভারতীয় গরু না আসায় গরুর দাম বেশি হাঁকছে। এবার করোনা সংক্রমণের কথা মাথায় রেখে বারবার হাটে আসা যাবে না। তাই ভিড় এড়াতে আগেভাগেই একটু বেশি দামেই নিয়ে নিলাম।’ গতবার একই ধরনের গরু ১ লাখ ২০ হাজার টাকায় কিনেছিলেন বলে জানালেন তিনি।
গরুর দামের বিষয়টি জানতে চাইলে প্রাণিসম্পদ অধিদপ্তর চট্টগ্রামের বিভাগীয় ভারপ্রাপ্ত পরিচালক ডা. মো. আশরাফুল আলম খান বলেন, ‘প্রতিবছরই বিভিন্ন খরচ বাড়ে। তাই হয়তো গরুর দাম কিছুটা বেশি হাঁকা হচ্ছে। করোনার কারণে শুরু থেকেই আমাদের সাজেশন ছিল ক্রেতারা যেন অনলাইন বা খামার থেকে গরু কেনেন।’
ফুলবাড়ী উপজেলার এলুয়াড়ী ইউনিয়নের হারিজের মোড় থেকে ফরিদপুর গ্রাম পর্যন্ত দেড় কিলোমিটার সড়কটি তিন মিটার প্রশস্ত করে কার্পেটিংয়ের (পিচ ঢালাই) কাজের জন্য চলতি বছরের মার্চে এলজিইডি দরপত্র আহ্বান করে। ১ কোটি ৪৭ লাখ টাকা ব্যয়ে সড়কটির কাজ পায় চিরিরবন্দর উপজেলার ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠান মনতাজ ট্রেডার্স।
১৪ মিনিট আগেরোববার রাত ৮টার দিকে ৫৮ বিজিবির অধীনস্থ গয়েশপুর বিওপির হাবিলদার শিশিরের নেতৃত্বে একটি টহল দল সীমান্ত ইউনিয়নের পিচমোড় থেকে আটটি স্বর্ণের বার এবং ছোট একটি স্বর্ণের টুকরাসহ গয়েশপুরের তেতুল মণ্ডলের ছেলে মো. মমিনকে আটক করে। তিনি বাইসাইকেলে স্বর্ণের বারগুলো ভারতে পাচার করার উদ্দেশ্যে নিয়ে যাচ্ছিলেন।
২৪ মিনিট আগেইজারাদার ফরহাদ তালুকদার ও তাঁর সহযোগীরা রাজনৈতিক প্রভাব খাটিয়ে রোববার পশুর হাট বসিয়ে সাধারণ ব্যবসায়ীদের কাছ থেকে অতিরিক্ত খাজনা আদায় করছেন। আমি জেলা প্রশাসকের কাছে লিখিত অভিযোগ দিয়েছি, কিন্তু এখনো কোনো কার্যকর ব্যবস্থা নেওয়া হয়নি।
২৭ মিনিট আগেগত রমজানের শুরুতে হঠাৎ ধরা পড়ে তার ব্লাড ক্যানসার। আর্থিক সংকটে প্রাথমিক চিকিৎসার পর থেমে যায় তার চিকিৎসা কার্যক্রম। বিষয়টি জানাজানি হলে উপজেলার মানবিক স্বেচ্ছাসেবীরা এগিয়ে আসেন। সমাজের বিভিন্ন শ্রেণি-পেশার মানুষের কাছে সাহায্য চেয়ে তারা প্রায় পৌনে তিন লাখ টাকা সংগ্রহ করেন।
৩০ মিনিট আগে