চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয় প্রতিনিধি
চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়ে (চবি) উপাচার্য ও সহ-উপাচার্যের পদত্যাগ দাবিতে দ্বিতীয় দিনের মতো অবস্থান কর্মসূচি পালন করেছে শিক্ষক সমিতি। অন্যদিকে শিক্ষক সমিতির এই কর্মসূচিকে অন্যায় ও অযৌক্তিক আখ্যা দিয়ে মানববন্ধন ও প্রতিবাদ সমাবেশ করেছেন উপাচার্যপন্থী শিক্ষকেরা।
আজ মঙ্গলবার বেলা ১১টা থেকে বঙ্গবন্ধু চত্বরে উপাচার্য ও সহ-উপাচার্যের পদত্যাগ দাবিতে দুই ঘণ্টার অবস্থান কর্মসূচি পালন করে শিক্ষক সমিতি। অপরদিকে এর প্রতিবাদে বেলা সাড়ে ১১টায় বুদ্ধিজীবী চত্বরে মানববন্ধন করেন উপাচার্যপন্থী শিক্ষকেরা। উপাচার্য ও সহ-উপাচার্যের পদত্যাগ দাবিতে আগামীকাল বুধবারও অবস্থান কর্মসূচি পালন করবে শিক্ষক সমিতি।
অবস্থান কর্মসূচিতে প্রাণ রসায়ন ও অনুপ্রাণ বিভাগের অধ্যাপক ড. মু. গোলাম কবীর বলেন, ‘সাদা দল থেকে নির্বাচিত লোকদের উপাচার্য গবেষণা সেলের সহকারী পরিচালক বানিয়েছেন। তিনি জামায়াত-শিবিরের লোক। তাঁর তওবা করে পদত্যাগ করা উচিত। তিনি জামায়াত-শিবিরের এজেন্ডা বাস্তবায়ন করছেন। আপনি মুখে বঙ্গবন্ধুর কথা বলেন। উপাচার্য আওয়ামী লীগ বানানোর সার্টিফিকেট দিচ্ছেন। আওয়ামী বানানোর কারখানা তৈরি করেছেন। যত আওয়ামী লীগের লোক সব এখানে (অবস্থান কর্মসূচি) বসে আছেন। আমি জানি, এখানে যারা বসে আছেন ২০০১ থেকে ২০০৮ পর্যন্ত কত কষ্ট করেছেন। তাঁকে কখনো দলের মিটিংয়ে দেখিনি। তিনি শেখ হাসিনার পা ধরে ভিসি হয়েছেন। আপনারা সসম্মানে পদত্যাগ করুন।’
শিক্ষক সমিতির সভাপতি অধ্যাপক ড. মুস্তাফিজুর রহমান ছিদ্দিকী বলেন, ‘এখন এক দফা দাবিতেই আমরা অটল আছি। কাল বুধবারও আমাদের অবস্থান কর্মসূচি চলবে। শিক্ষক সমিতির সাধারণ সভার সিদ্ধান্ত অনুযায়ী শিক্ষকদের স্বার্থে সমিতির সভাপতি, সাধারণ সম্পাদককে যেকোনো পদক্ষেপ নেওয়ার ক্ষমতা দেওয়া হয়েছে।’
অন্যদিকে উপাচার্যপন্থী শিক্ষকদের মানববন্ধনে চবির সিন্ডিকেট সদস্য ও আইসিটি সেলের পরিচালক অধ্যাপক ড. মোহাম্মদ খাইরুল ইসলাম বলেন, ‘শিক্ষক সমিতির সাধারণ শিক্ষকদের মতামত নিয়ে বড় পরিসরে আন্দোলনে যেতে হয়। নির্বাহী পরিষদ তাৎক্ষণিক কর্মকাণ্ডগুলো ও রুটিন ওয়ার্কের কাজ করে। কিন্তু কার সঙ্গে কী কথা হয়েছে তার ওপর ভিত্তি করে আন্দোলনে যাওয়া এটা আমি শিক্ষক সমিতির ঐতিহ্যে দেখি না।’
মোহাম্মদ খাইরুল ইসলাম আরও বলেন, ‘প্রশাসন যদি ৭৩-এর অধ্যাদেশ লঙ্ঘন করে, তাহলে এ জন্য আইনি প্রক্রিয়ায় তা চ্যালেঞ্জ করা যায়। তা না করে নিজের মতো করে ৭৩-এর অ্যাক্টকে ব্যাখ্যা করে এটাকে বিতর্কিত করা পক্ষান্তরে প্রতিষ্ঠানকে বিতর্কের মুখে ফেলার শামিল।’
এদিকে শিক্ষক সমিতির কর্মসূচিকে অন্যায় আখ্যা দিয়ে মানববন্ধনের পাশাপাশি এর সঙ্গে দ্বিমত পোষণ করে সমিতির সভাপতিকে চিঠি দিয়েছেন বিভিন্ন বিভাগের ১০৭ জন শিক্ষক। মানববন্ধন করা ও চিঠি দেওয়া শিক্ষকদের অনেকেই প্রশাসনের বিভিন্ন পর্ষদে দায়িত্বশীল পর্যায়ে রয়েছেন।
এ বিষয়ে শিক্ষক সমিতির সাধারণ সম্পাদক অধ্যাপক আবদুল হক আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘চিঠিতে যাঁরা স্বাক্ষর করেছেন, তাঁদের স্বাক্ষর আমরা এখনো ভালো করে যাচাই করে দেখিনি। চিঠিতে ৪০-এর অধিক শিক্ষকের সরাসরি কোনো স্বাক্ষর নেই, ‘স্বাক্ষরিত’ টাইপ করা আছে। চিঠিতে সই করা অনেকেই প্রশাসনের বিভিন্ন পদে আছেন।’
চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়ে (চবি) উপাচার্য ও সহ-উপাচার্যের পদত্যাগ দাবিতে দ্বিতীয় দিনের মতো অবস্থান কর্মসূচি পালন করেছে শিক্ষক সমিতি। অন্যদিকে শিক্ষক সমিতির এই কর্মসূচিকে অন্যায় ও অযৌক্তিক আখ্যা দিয়ে মানববন্ধন ও প্রতিবাদ সমাবেশ করেছেন উপাচার্যপন্থী শিক্ষকেরা।
আজ মঙ্গলবার বেলা ১১টা থেকে বঙ্গবন্ধু চত্বরে উপাচার্য ও সহ-উপাচার্যের পদত্যাগ দাবিতে দুই ঘণ্টার অবস্থান কর্মসূচি পালন করে শিক্ষক সমিতি। অপরদিকে এর প্রতিবাদে বেলা সাড়ে ১১টায় বুদ্ধিজীবী চত্বরে মানববন্ধন করেন উপাচার্যপন্থী শিক্ষকেরা। উপাচার্য ও সহ-উপাচার্যের পদত্যাগ দাবিতে আগামীকাল বুধবারও অবস্থান কর্মসূচি পালন করবে শিক্ষক সমিতি।
অবস্থান কর্মসূচিতে প্রাণ রসায়ন ও অনুপ্রাণ বিভাগের অধ্যাপক ড. মু. গোলাম কবীর বলেন, ‘সাদা দল থেকে নির্বাচিত লোকদের উপাচার্য গবেষণা সেলের সহকারী পরিচালক বানিয়েছেন। তিনি জামায়াত-শিবিরের লোক। তাঁর তওবা করে পদত্যাগ করা উচিত। তিনি জামায়াত-শিবিরের এজেন্ডা বাস্তবায়ন করছেন। আপনি মুখে বঙ্গবন্ধুর কথা বলেন। উপাচার্য আওয়ামী লীগ বানানোর সার্টিফিকেট দিচ্ছেন। আওয়ামী বানানোর কারখানা তৈরি করেছেন। যত আওয়ামী লীগের লোক সব এখানে (অবস্থান কর্মসূচি) বসে আছেন। আমি জানি, এখানে যারা বসে আছেন ২০০১ থেকে ২০০৮ পর্যন্ত কত কষ্ট করেছেন। তাঁকে কখনো দলের মিটিংয়ে দেখিনি। তিনি শেখ হাসিনার পা ধরে ভিসি হয়েছেন। আপনারা সসম্মানে পদত্যাগ করুন।’
শিক্ষক সমিতির সভাপতি অধ্যাপক ড. মুস্তাফিজুর রহমান ছিদ্দিকী বলেন, ‘এখন এক দফা দাবিতেই আমরা অটল আছি। কাল বুধবারও আমাদের অবস্থান কর্মসূচি চলবে। শিক্ষক সমিতির সাধারণ সভার সিদ্ধান্ত অনুযায়ী শিক্ষকদের স্বার্থে সমিতির সভাপতি, সাধারণ সম্পাদককে যেকোনো পদক্ষেপ নেওয়ার ক্ষমতা দেওয়া হয়েছে।’
অন্যদিকে উপাচার্যপন্থী শিক্ষকদের মানববন্ধনে চবির সিন্ডিকেট সদস্য ও আইসিটি সেলের পরিচালক অধ্যাপক ড. মোহাম্মদ খাইরুল ইসলাম বলেন, ‘শিক্ষক সমিতির সাধারণ শিক্ষকদের মতামত নিয়ে বড় পরিসরে আন্দোলনে যেতে হয়। নির্বাহী পরিষদ তাৎক্ষণিক কর্মকাণ্ডগুলো ও রুটিন ওয়ার্কের কাজ করে। কিন্তু কার সঙ্গে কী কথা হয়েছে তার ওপর ভিত্তি করে আন্দোলনে যাওয়া এটা আমি শিক্ষক সমিতির ঐতিহ্যে দেখি না।’
মোহাম্মদ খাইরুল ইসলাম আরও বলেন, ‘প্রশাসন যদি ৭৩-এর অধ্যাদেশ লঙ্ঘন করে, তাহলে এ জন্য আইনি প্রক্রিয়ায় তা চ্যালেঞ্জ করা যায়। তা না করে নিজের মতো করে ৭৩-এর অ্যাক্টকে ব্যাখ্যা করে এটাকে বিতর্কিত করা পক্ষান্তরে প্রতিষ্ঠানকে বিতর্কের মুখে ফেলার শামিল।’
এদিকে শিক্ষক সমিতির কর্মসূচিকে অন্যায় আখ্যা দিয়ে মানববন্ধনের পাশাপাশি এর সঙ্গে দ্বিমত পোষণ করে সমিতির সভাপতিকে চিঠি দিয়েছেন বিভিন্ন বিভাগের ১০৭ জন শিক্ষক। মানববন্ধন করা ও চিঠি দেওয়া শিক্ষকদের অনেকেই প্রশাসনের বিভিন্ন পর্ষদে দায়িত্বশীল পর্যায়ে রয়েছেন।
এ বিষয়ে শিক্ষক সমিতির সাধারণ সম্পাদক অধ্যাপক আবদুল হক আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘চিঠিতে যাঁরা স্বাক্ষর করেছেন, তাঁদের স্বাক্ষর আমরা এখনো ভালো করে যাচাই করে দেখিনি। চিঠিতে ৪০-এর অধিক শিক্ষকের সরাসরি কোনো স্বাক্ষর নেই, ‘স্বাক্ষরিত’ টাইপ করা আছে। চিঠিতে সই করা অনেকেই প্রশাসনের বিভিন্ন পদে আছেন।’
শিশুদের কলকাকলিতে মুখর আলিয়ঁস ফ্রঁসেজ দ্য ঢাকার লা গ্যালারি। গ্যালারির দেয়ালজুড়ে সাজানো তাদেরই পছন্দের অনেক ছবি। বইয়ে যে ছবি দেখে পড়া শিখেছে, সেগুলোই ঝুলছিল দেয়ালে। কী নেই সেখানে! নানা নকশায় লেখা বাংলা বর্ণমালা। গাছের ছবি, প্রাণীর ছবি, ফুলের ছবি, পাখির ছবি। বাচ্চারা সেগুলো দেখছে, পরস্পর আলাপ করছে।
৪ ঘণ্টা আগেসংস্কার শুরু হয়েছে রাজশাহী মহানগরীর জামালপুর-চকপাড়া ও হড়গ্রাম এলাকায় সাবেক সংসদ সদস্য ফজলে হোসেন বাদশার বাড়ির সামনের সড়ক। পুরোনো ইট-খোয়া সরিয়ে নতুন উপকরণ দিয়ে করার কথা কাজ। কিন্তু ঠিকাদার সড়ক দুটি খুঁড়ে পাওয়া পুরোনো ইট-খোয়া দিয়েই কাজ করছেন। এ নিয়ে এলাকাবাসী ক্ষোভ প্রকাশ করলেও পরিদর্শনেই যাননি
৪ ঘণ্টা আগেবান্দরবানের আলীকদম উপজেলা সদর ইউনিয়নে ভুয়া কাগজপত্রে ভোটার হচ্ছেন রোহিঙ্গারা। রোহিঙ্গাদের কাছ থেকে জনপ্রতি ২০ থেকে ৫০ হাজার টাকা নিয়ে জনপ্রতিনিধিরা ভুয়া নাগরিক সনদ ও ‘রোহিঙ্গা নয়’ মর্মে প্রত্যয়নপত্র দিয়েছেন বলে অভিযোগ উঠেছে।
৪ ঘণ্টা আগেইতিহাস, ঐতিহ্য আর মুক্তিযুদ্ধের স্মৃতিবিজড়িত বাংলাদেশ বেতারের পুরোনো সদর দপ্তর ভবন। রাজধানীর শাহবাগে অবস্থিত এই ভবনের অবস্থা এখন করুণ। বেতারের স্মৃতি-ঐতিহ্যের কিছুই আর অবশিষ্ট নেই। প্রায় পরিত্যক্ত এই ভবন এখন বাংলাদেশ মেডিকেল বিশ্ববিদ্যালয়ের (সাবেক বিএসএমএমইউ/পিজি) জন্য কাজ করা আনসার সদস্যদের
৪ ঘণ্টা আগে