শিপ্ত বড়ুয়া, রামু (কক্সবাজার)
রুম্পা ও পিংকি বড়ুয়া দুচোখে দেখতে পারে না। জন্ম থেকেই পৃথিবীর আলো দেখেনি কোনো দিন। কক্সবাজারের রামুর গ্রামীণ জনপদ একই পরিবারের দুই দৃষ্টিপ্রতিবন্ধীর কথা। দুই বছর আগে থেকে উপজেলা সমাজসেবা কার্যালয় তাদের দৃষ্টিপ্রতিবন্ধী স্বীকৃতি দিলেও এখনো পর্যন্ত তারা পায়নি কোন প্রকার সরকারি সহায়তা।
কক্সবাজারের কাছের উপজেলা রামু। রামুর কাউয়ারখোপের উখিয়ার ঘোনার বাসিন্দা দিনমজুর ক্ষেম বড়ুয়া। পাঁচ মেয়ে সন্তানের মধ্যে দুই মেয়ে রুম্পা ও পিংকি বড়ুয়া জন্মগতভাবে দৃষ্টিহীন। দরিদ্র এই পরিবারের একমাত্র উপার্জনক্ষম ব্যক্তিটিও এখন মৃত্যুশয্যায়। কোন আয় রোজগার না থাকায় কষ্টে দিন কাটছে পরিবারটির।
এদিকে রুম্পা ও পিংকির মা বেণু বড়ুয়া আজকের পত্রিকাকে জানান, আমার দুই মেয়ে জন্ম থেকে অন্ধ। সরকারি বিভিন্ন দপ্তরে সহযোগিতা চেয়েছি। সমাজসেবা থেকে স্বীকৃতিস্বরূপ প্রতিবন্ধী পরিচয়পত্র দিয়েছে কিন্তু এখনো কোন ভাতা পাইনি। তা ছাড়া ইউনিয়ন পরিষদ থেকেও কোন সহযোগিতা পায় না আমার দুই মেয়ে। একমাত্র উপার্জনক্ষম ব্যক্তিটিও অক্ষম হয়ে যাওয়ায় আমাদের জীবন অনিশ্চিত হয়ে পড়েছে।
পৃথিবীর আলো দেখতে না পাওয়া দৃষ্টিহীন পিংকি বড়ুয়া বলেন, দেখতে ইচ্ছে হয় খুব, কিন্তু কাউকে দেখি না। আমরা দুই বোন পরিবারের বোঝা হয়ে আছি। বাবাও মৃত্যুশয্যায় হওয়ায় নিজেদের আরও বড় অসহায় মনে হচ্ছে। সবচেয়ে কষ্ট লাগে যখন একা একা চলাফেরা করতে পারি না। সরকারের সংশ্লিষ্ট দপ্তরের কাছে অনুরোধ আমাদের পরিবারের দিকে একটু নজর দেন।
এদিকে প্রতিবন্ধীর স্বীকৃতি থাকলেও কেন তারা কোন সরকারি ভাতা পান না তা নিয়ে এলাকার সাধারণ মানুষের মাঝেও দেখা দিয়েছে নানান প্রশ্ন। মুক্তিযোদ্ধা মোজাফ্ফর আহমেদ জানান, প্রতিবন্ধীদের সরকারিভাবে সুবর্ণ নাগরিক ঘোষণা করা হয়েছে। সরকারি নানান সহযোগিতা থাকলেও তা রুম্পা ও পিংকি পান না কেন তা জানা আমাদের জন্য জরুরি হয়ে পড়েছে।
রুম্পা ও পিংকি বড়ুয়া দুচোখে দেখতে পারে না। জন্ম থেকেই পৃথিবীর আলো দেখেনি কোনো দিন। কক্সবাজারের রামুর গ্রামীণ জনপদ একই পরিবারের দুই দৃষ্টিপ্রতিবন্ধীর কথা। দুই বছর আগে থেকে উপজেলা সমাজসেবা কার্যালয় তাদের দৃষ্টিপ্রতিবন্ধী স্বীকৃতি দিলেও এখনো পর্যন্ত তারা পায়নি কোন প্রকার সরকারি সহায়তা।
কক্সবাজারের কাছের উপজেলা রামু। রামুর কাউয়ারখোপের উখিয়ার ঘোনার বাসিন্দা দিনমজুর ক্ষেম বড়ুয়া। পাঁচ মেয়ে সন্তানের মধ্যে দুই মেয়ে রুম্পা ও পিংকি বড়ুয়া জন্মগতভাবে দৃষ্টিহীন। দরিদ্র এই পরিবারের একমাত্র উপার্জনক্ষম ব্যক্তিটিও এখন মৃত্যুশয্যায়। কোন আয় রোজগার না থাকায় কষ্টে দিন কাটছে পরিবারটির।
এদিকে রুম্পা ও পিংকির মা বেণু বড়ুয়া আজকের পত্রিকাকে জানান, আমার দুই মেয়ে জন্ম থেকে অন্ধ। সরকারি বিভিন্ন দপ্তরে সহযোগিতা চেয়েছি। সমাজসেবা থেকে স্বীকৃতিস্বরূপ প্রতিবন্ধী পরিচয়পত্র দিয়েছে কিন্তু এখনো কোন ভাতা পাইনি। তা ছাড়া ইউনিয়ন পরিষদ থেকেও কোন সহযোগিতা পায় না আমার দুই মেয়ে। একমাত্র উপার্জনক্ষম ব্যক্তিটিও অক্ষম হয়ে যাওয়ায় আমাদের জীবন অনিশ্চিত হয়ে পড়েছে।
পৃথিবীর আলো দেখতে না পাওয়া দৃষ্টিহীন পিংকি বড়ুয়া বলেন, দেখতে ইচ্ছে হয় খুব, কিন্তু কাউকে দেখি না। আমরা দুই বোন পরিবারের বোঝা হয়ে আছি। বাবাও মৃত্যুশয্যায় হওয়ায় নিজেদের আরও বড় অসহায় মনে হচ্ছে। সবচেয়ে কষ্ট লাগে যখন একা একা চলাফেরা করতে পারি না। সরকারের সংশ্লিষ্ট দপ্তরের কাছে অনুরোধ আমাদের পরিবারের দিকে একটু নজর দেন।
এদিকে প্রতিবন্ধীর স্বীকৃতি থাকলেও কেন তারা কোন সরকারি ভাতা পান না তা নিয়ে এলাকার সাধারণ মানুষের মাঝেও দেখা দিয়েছে নানান প্রশ্ন। মুক্তিযোদ্ধা মোজাফ্ফর আহমেদ জানান, প্রতিবন্ধীদের সরকারিভাবে সুবর্ণ নাগরিক ঘোষণা করা হয়েছে। সরকারি নানান সহযোগিতা থাকলেও তা রুম্পা ও পিংকি পান না কেন তা জানা আমাদের জন্য জরুরি হয়ে পড়েছে।
রাজধানীর মৌচাকে সিরাজুল ইসলাম মেডিকেল কলেজ অ্যান্ড হাসপাতালের পার্কিংয়ে থাকা প্রাইভেট কার থেকে উদ্ধার হওয়া দুই মরদেহের পরিচয় মিলেছে। তাঁদের দুজনের বাড়ি একই এলাকায়।
৩ মিনিট আগেআগামী জাতীয় সংসদ নির্বাচনে তরুণ ভোটারদের জন্য আলাদা বুথ থাকতে পারে বলে জানিয়েছেন অন্তর্বর্তী সরকারের স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা জাহাঙ্গীর আলম চৌধুরী। আজ সোমবার সকালে ঢাকার কেরানীগঞ্জে র্যাব-১০ সদর দপ্তর, কেন্দ্রীয় কারাগার ও তেঘরিয়া উচ্চবিদ্যালয়ের ভোটকেন্দ্র পরিদর্শন শেষে উপদেষ্টা এই তথ্য জানান।
১৩ মিনিট আগেসাংবাদিক দম্পতি সাগর-রুনি হত্যা মামলার তদন্ত প্রতিবেদন দাখিলের তারিখ আবারও পিছিয়েছে। এই নিয়ে ১২০ বারের মতো তারিখ পিছিয়ে নতুন তারিখ ধার্য করা হয়েছে আগামী ১৪ সেপ্টেম্বর। আজ সোমবার (১১ আগস্ট) ঢাকার মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট মিনহাজুর রহমান এই তারিখ ধার্য করেন।
১৬ মিনিট আগেমৃত্যুর হাত থেকে বাঁচতে প্রাণপণ চেষ্টা করেছিলেন গণপিটুনির শিকার রূপলাল দাস ও প্রদীপ লাল। দুই হাতজোড় করে ভিড়ের মধ্যে দাঁড়িয়ে বলেছিলেন, ‘আমি চোর না, ডাকাত না।’ তবুও শেষরক্ষা হয়নি রূপলাল দাস ও প্রদীপ লালের। তাঁদের সেই মর্মস্পর্শী আকুতির ভিডিও এখন ছড়িয়ে পড়েছে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে, যা দেখে অনেকেই..
১৬ মিনিট আগে