কুমিল্লা প্রতিনিধি
কুমিল্লায় গত বছর যক্ষ্মায় আক্রান্ত হয়েছেন ৪ হাজার ৬৯৩ জন। একই সময়ে এ রোগে মারা গেছেন ৯১ জন। আজ রোববার যক্ষ্মা প্রতিরোধ ও নিয়ন্ত্রণে সাংবাদিকদের করণীয় শীর্ষক এক আলোচনা সভায় এসব তথ্য জানানো হয়।
নগরীর কান্দিরপাড়ে আয়োজিত সভায় প্রধান অতিথি ছিলেন জেলা সিভিল সার্জন (ভারপ্রাপ্ত) রেজা মো. সারোয়ার আকবর। অনুষ্ঠানে মুখ্য আলোচক ছিলেন কুমিল্লা বক্ষব্যাধি ক্লিনিকের কনসালট্যান্ট মিজানুর রহমান। তিনি জানান, গত বছর জেলায় ২ হাজার ২৪১ জন ফুসফুসে যক্ষ্মা (পিটিবি), ১ হাজার ৪৮৬ জন ফুসফুসবহির্ভূত যক্ষ্মা (ইপি), ৯৬৬ জন পিটিবি নেগেটিভ ও ৩৯ জন ওষুধ প্রতিরোধী যক্ষ্মা রোগে (এমডিআর টিবি) আক্রান্ত হন।
মিজানুর রহমান বলেন, ‘২০৩৫ সালে বাংলাদেশে যক্ষ্মা নির্মূলের কর্মসূচি রয়েছে সরকারের। এ লক্ষ্যে আমরা কাজ করছি। ২০১৫ সালে যখন যক্ষ্মা নিয়ে কাজ শুরু হয়, তখন প্রতি লাখে আক্রান্তের সংখ্যা ছিল ২২১ জন। ২০২৪ সালের সর্বশেষ তথ্য অনুযায়ী আক্রান্তের সংখ্যা প্রতি লাখে ২২১ জনই রয়ে গেছে। ফলে ৮ বছরে কোনো পরিবর্তন হয়নি। তবে চিকিৎসাসেবায় সফলতা এসেছে। আগে প্রতি লাখে মৃত্যুর হার ছিল ৪৫ জন, এখন ২৬ জন। চিকিৎসার আওতায় এসে ভালো হয়েছেন ৯৫ শতাংশ রোগী।’
সভায় সিভিল সার্জন বলেন, ‘যক্ষ্মা রোগে এ দেশে বহু লোক মারা যেত। পূর্বে এ রোগের চিকিৎসা ছিল না। কিন্তু বর্তমানে যক্ষ্মা চিকিৎসা এবং ওষুধ সম্পূর্ণ বিনা মূল্যে প্রদান করা হয়। পাশাপাশি রোগীর ওষুধ খাওয়ানোর দায়িত্বও নেওয়া হচ্ছে। সব উপজেলা স্বাস্থ্যকেন্দ্র, বক্ষব্যাধি ক্লিনিক, বক্ষব্যাধি হাসপাতাল, জেলা ও সদর হাসপাতাল, সরকারি-বেসরকারি স্বাস্থ্যকেন্দ্র, মেডিকেল কলেজ হাসপাতাল, এনজিও ক্লিনিক, কমিউনিটি ক্লিনিকে সম্পূর্ণ বিনা মূল্যে যক্ষ্মার পরীক্ষা ও রোগের চিকিৎসা করা হয়। নিয়মিত ও পূর্ণ মেয়াদের চিকিৎসায় যক্ষ্মা রোগ সম্পূর্ণ ভালো হয়।’
বাংলাদেশ জাতীয় যক্ষ্মা নিরোধ সমিতি (নাটাব) কুমিল্লা জেলা শাখার সভাপতি গোলাম শাহজাহানের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠানটি পরিচালনা করেন সাধারণ সম্পাদক শাহজাদা এমরান। বিশেষ অতিথি ছিলেন কুমিল্লা মেডিকেল কলেজের সাবেক অধ্যক্ষ মোসলেহ উদ্দিন আহমেদ। বক্তব্য দেন চিকিৎসক আতাউর রহমান জসিম, কুমিল্লা প্রেসক্লাবের সাবেক সভাপতি আবুল হাসনাত বাবুল, জামিল খন্দকার প্রমুখ।
কুমিল্লায় গত বছর যক্ষ্মায় আক্রান্ত হয়েছেন ৪ হাজার ৬৯৩ জন। একই সময়ে এ রোগে মারা গেছেন ৯১ জন। আজ রোববার যক্ষ্মা প্রতিরোধ ও নিয়ন্ত্রণে সাংবাদিকদের করণীয় শীর্ষক এক আলোচনা সভায় এসব তথ্য জানানো হয়।
নগরীর কান্দিরপাড়ে আয়োজিত সভায় প্রধান অতিথি ছিলেন জেলা সিভিল সার্জন (ভারপ্রাপ্ত) রেজা মো. সারোয়ার আকবর। অনুষ্ঠানে মুখ্য আলোচক ছিলেন কুমিল্লা বক্ষব্যাধি ক্লিনিকের কনসালট্যান্ট মিজানুর রহমান। তিনি জানান, গত বছর জেলায় ২ হাজার ২৪১ জন ফুসফুসে যক্ষ্মা (পিটিবি), ১ হাজার ৪৮৬ জন ফুসফুসবহির্ভূত যক্ষ্মা (ইপি), ৯৬৬ জন পিটিবি নেগেটিভ ও ৩৯ জন ওষুধ প্রতিরোধী যক্ষ্মা রোগে (এমডিআর টিবি) আক্রান্ত হন।
মিজানুর রহমান বলেন, ‘২০৩৫ সালে বাংলাদেশে যক্ষ্মা নির্মূলের কর্মসূচি রয়েছে সরকারের। এ লক্ষ্যে আমরা কাজ করছি। ২০১৫ সালে যখন যক্ষ্মা নিয়ে কাজ শুরু হয়, তখন প্রতি লাখে আক্রান্তের সংখ্যা ছিল ২২১ জন। ২০২৪ সালের সর্বশেষ তথ্য অনুযায়ী আক্রান্তের সংখ্যা প্রতি লাখে ২২১ জনই রয়ে গেছে। ফলে ৮ বছরে কোনো পরিবর্তন হয়নি। তবে চিকিৎসাসেবায় সফলতা এসেছে। আগে প্রতি লাখে মৃত্যুর হার ছিল ৪৫ জন, এখন ২৬ জন। চিকিৎসার আওতায় এসে ভালো হয়েছেন ৯৫ শতাংশ রোগী।’
সভায় সিভিল সার্জন বলেন, ‘যক্ষ্মা রোগে এ দেশে বহু লোক মারা যেত। পূর্বে এ রোগের চিকিৎসা ছিল না। কিন্তু বর্তমানে যক্ষ্মা চিকিৎসা এবং ওষুধ সম্পূর্ণ বিনা মূল্যে প্রদান করা হয়। পাশাপাশি রোগীর ওষুধ খাওয়ানোর দায়িত্বও নেওয়া হচ্ছে। সব উপজেলা স্বাস্থ্যকেন্দ্র, বক্ষব্যাধি ক্লিনিক, বক্ষব্যাধি হাসপাতাল, জেলা ও সদর হাসপাতাল, সরকারি-বেসরকারি স্বাস্থ্যকেন্দ্র, মেডিকেল কলেজ হাসপাতাল, এনজিও ক্লিনিক, কমিউনিটি ক্লিনিকে সম্পূর্ণ বিনা মূল্যে যক্ষ্মার পরীক্ষা ও রোগের চিকিৎসা করা হয়। নিয়মিত ও পূর্ণ মেয়াদের চিকিৎসায় যক্ষ্মা রোগ সম্পূর্ণ ভালো হয়।’
বাংলাদেশ জাতীয় যক্ষ্মা নিরোধ সমিতি (নাটাব) কুমিল্লা জেলা শাখার সভাপতি গোলাম শাহজাহানের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠানটি পরিচালনা করেন সাধারণ সম্পাদক শাহজাদা এমরান। বিশেষ অতিথি ছিলেন কুমিল্লা মেডিকেল কলেজের সাবেক অধ্যক্ষ মোসলেহ উদ্দিন আহমেদ। বক্তব্য দেন চিকিৎসক আতাউর রহমান জসিম, কুমিল্লা প্রেসক্লাবের সাবেক সভাপতি আবুল হাসনাত বাবুল, জামিল খন্দকার প্রমুখ।
গাজীপুর মহানগরীর কোনাবাড়ীতে অবস্থিত তৈরি পোশাক কারখানা এম এম নিটওয়্যার ও মামুন নিটওয়্যার লিমিটেড শ্রমিক বিক্ষোভের মুখে অনির্দিষ্টকালের জন্য বন্ধ ঘোষণা করেছে কর্তৃপক্ষ। আজ বুধবার সকাল ৮টায় শ্রমিকেরা কারখানার গেটে টানানো বন্ধ ঘোষণার নোটিশ দেখতে পান। নোটিশ দেখার পর শ্রমিকদের মধ্যে চাপা উত্তেজনা...
৩৬ মিনিট আগেকারও হাতে খাতা, কারও বইয়ের ভাঁজে গুঁজে রাখা কলম। হঠাৎ হাওয়ার ঝাপটা এসে উড়িয়ে দেয় কাগজ। মাথায় হাত দিয়ে ধরে রাখতে হয় বই। শিক্ষক একটু থেমে যান। শব্দ থেমে যায়। কয়েক সেকেন্ড পরে আবারও
১ ঘণ্টা আগে২০০১ সালের ১৪ এপ্রিল রমনা বটমূলে পয়লা বৈশাখের অনুষ্ঠানে বোমা হামলার ঘটনা ঘটে। ওই হামলায় ঘটনাস্থলেই নয়জন নিহত হন। হাসপাতালে মারা যান আরও একজন। রমনা বটমূলে বোমা হামলার ঘটনায় দায়ের করা মামলায় ২০১৪ সালের ২৩ জুন রায় দেন বিচারিক আদালত। রায়ে মুফতি হান্নানসহ আটজনের মৃত্যুদণ্ড এবং ছয়জনের যাবজ্জীবন কারাদণ্ড
১ ঘণ্টা আগেগাজীপুরের টঙ্গীতে বকেয়া বেতনের দাবিতে সড়ক অবরোধ করে শ্রমিক বিক্ষোভ করছেন। আজ বুধবার সকাল ১০টা থেকে টঙ্গীর খাঁ-পাড়া এলাকার সিজন্স ড্রেসেস লিমিটেড নামক কারখানার শ্রমিকেরা ঢাকা-ময়মনসিংহ মহাসড়কে অবস্থান নিয়ে এ বিক্ষোভ করেন।
১ ঘণ্টা আগে