ফেনী প্রতিনিধি
পিকনিকের বাসে বিদ্যুতায়িত হয়ে মারা যাওয়া ইসলামিক ইউনিভার্সিটি অব টেকনোলজির (আইইউটি) তিন শিক্ষার্থীর একজন মীর মোজাম্মেল হোসেন নাঈম (২৩)। তার এমন আকস্মিক মৃত্যু কোনোভাবেই মেনে নিতে পারছেন না স্বজনরা। শোকের স্তব্ধ পরিবার ও প্রতিবেশীরা।
নাঈম ফেনীর সাউথ ইস্ট ডিগ্রি কলেজের শিক্ষক মীর মোতাহার হোসেন শাহীনের ছেলে। তিনি বিশ্ববিদ্যালয়ের মেকানিক্যাল ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগের ৩য় বর্ষের শিক্ষার্থী ছিলেন। এর আগে ২০১৯ সালে ফেনী সরকারি পাইলট উচ্চ বিদ্যালয় থেকে এসএসসি পাস করেন।
আজ (শনিবার) শহরের মাস্টারপাড়া নাঈমের বাসায় আত্মীয়-স্বজনসহ প্রতিবেশীরা এসে তার পরিবারকে সান্ত্বনা দিতে দেখা গেছে। তবে পরিবারের কোনো সদস্য গণমাধ্যমের সঙ্গে কথা বলতে রাজি হননি।
নিহতের জ্যাঠাতো বোন সুরভী আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘আমরা এ মুহূর্তে কথা বলার মতো অবস্থায় নেই। আকস্মিক এমন ঘটনায় পুরো পরিবার শোকাহত। চাচা-চাচি মরদেহ আনতে গেছেন। এত তাড়াতাড়ি ভাইকে হারাব ভাবিনি।’
নাঈমের ফুপাতো ভাই সোহাগ বলেন, ‘পরিবারে দুই ভাই ও এক বোনের মধ্যে নাঈম দ্বিতীয় সন্তান। তার বড় ভাই শারীরিকভাবে কিছুটা অসুস্থ। নাঈম খুবই নম্র-ভদ্র ও মেধাবী ছিল। ঘটনা শোনার পরপরই নাঈমের বাবা-মা মরদেহ আনার জন্য রওনা দিয়েছেন। তাকে নিজ গ্রামের বাড়ি সদর উপজেলার শর্শদি ইউনিয়নের ফতেহপুর এলাকায় দাফন করা হতে পারে। মরদেহ ফেনী পৌঁছালে এ ব্যাপারে সিদ্ধান্ত হবে।’
নাঈমের প্রতিবেশী ফেনী সরকারি কলেজের সহকারী অধ্যাপক হাবিবুর রহমান বলেন, ‘২০০৯ সাল থেকে ২০২২ সাল পর্যন্ত প্রায় ১৪ বছর তাদের বাসায় ভাড়া ছিলাম। আমরা পাশাপাশি ফ্ল্যাটে থাকতাম। নাঈমকে ছোট বেলা থেকেই দেখে আসছি। এত ভদ্র ও বিনয়ী ছিল যা বর্ণনাতীত।’
পিকনিকের বাসে বিদ্যুতায়িত হয়ে মারা যাওয়া ইসলামিক ইউনিভার্সিটি অব টেকনোলজির (আইইউটি) তিন শিক্ষার্থীর একজন মীর মোজাম্মেল হোসেন নাঈম (২৩)। তার এমন আকস্মিক মৃত্যু কোনোভাবেই মেনে নিতে পারছেন না স্বজনরা। শোকের স্তব্ধ পরিবার ও প্রতিবেশীরা।
নাঈম ফেনীর সাউথ ইস্ট ডিগ্রি কলেজের শিক্ষক মীর মোতাহার হোসেন শাহীনের ছেলে। তিনি বিশ্ববিদ্যালয়ের মেকানিক্যাল ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগের ৩য় বর্ষের শিক্ষার্থী ছিলেন। এর আগে ২০১৯ সালে ফেনী সরকারি পাইলট উচ্চ বিদ্যালয় থেকে এসএসসি পাস করেন।
আজ (শনিবার) শহরের মাস্টারপাড়া নাঈমের বাসায় আত্মীয়-স্বজনসহ প্রতিবেশীরা এসে তার পরিবারকে সান্ত্বনা দিতে দেখা গেছে। তবে পরিবারের কোনো সদস্য গণমাধ্যমের সঙ্গে কথা বলতে রাজি হননি।
নিহতের জ্যাঠাতো বোন সুরভী আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘আমরা এ মুহূর্তে কথা বলার মতো অবস্থায় নেই। আকস্মিক এমন ঘটনায় পুরো পরিবার শোকাহত। চাচা-চাচি মরদেহ আনতে গেছেন। এত তাড়াতাড়ি ভাইকে হারাব ভাবিনি।’
নাঈমের ফুপাতো ভাই সোহাগ বলেন, ‘পরিবারে দুই ভাই ও এক বোনের মধ্যে নাঈম দ্বিতীয় সন্তান। তার বড় ভাই শারীরিকভাবে কিছুটা অসুস্থ। নাঈম খুবই নম্র-ভদ্র ও মেধাবী ছিল। ঘটনা শোনার পরপরই নাঈমের বাবা-মা মরদেহ আনার জন্য রওনা দিয়েছেন। তাকে নিজ গ্রামের বাড়ি সদর উপজেলার শর্শদি ইউনিয়নের ফতেহপুর এলাকায় দাফন করা হতে পারে। মরদেহ ফেনী পৌঁছালে এ ব্যাপারে সিদ্ধান্ত হবে।’
নাঈমের প্রতিবেশী ফেনী সরকারি কলেজের সহকারী অধ্যাপক হাবিবুর রহমান বলেন, ‘২০০৯ সাল থেকে ২০২২ সাল পর্যন্ত প্রায় ১৪ বছর তাদের বাসায় ভাড়া ছিলাম। আমরা পাশাপাশি ফ্ল্যাটে থাকতাম। নাঈমকে ছোট বেলা থেকেই দেখে আসছি। এত ভদ্র ও বিনয়ী ছিল যা বর্ণনাতীত।’
২০১৯ সালের গোড়ায় মডেল মসজিদের কাজ শুরু হয়। এখন ২০২৫ সালের মাঝামাঝি চলছে, প্রায় সাত বছর পার হলেও ৮০ শতাংশ কাজও শেষ হয়নি। অথচ তিন বছরের চুক্তিতে কাজ শুরু হয়েছিল।”
৮ মিনিট আগেজমানো পানি পচে দুর্গন্ধ ছড়াচ্ছে, মশা ও মাছির জন্ম হয়ে পরিবেশ চরম আকারে দুষিত হচ্ছে। দ্রুত পৌর শহরের অর্ধলাখ মানুষকে রক্ষায় কালভার্ট ও ড্রেনেজ দখল করে স্থাপনা উচ্ছেদের দাবি জানিয়েছেন ভুক্তভোগীরা। অভিযোগ রয়েছে পৌর কর্তৃপক্ষ পানি নিস্কাশনে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নেয়ার আশ্বাস দিলেও কার্যকর ব্যবস্থা নিচ্ছেন
১১ মিনিট আগেসরেজমিনে কুর্নী ও বহনতলী এলাকায় গিয়ে দেখা গেছে, সড়কের বিভিন্ন স্থানে বড় বড় গর্তে বৃষ্টির পানি জমে আছে। এতে গর্তের গভীরতা ও অবস্থান বোঝা কঠিন হয়ে পড়েছে চালকদের জন্য। প্রতিনিয়ত যানবাহন এসব গর্তে পড়ে দুর্ঘটনার শিকার হচ্ছে।
২২ মিনিট আগেউপজেলার বড়বিল-তুলাবিল-কালাপানি সড়কের পান্নাবিল এলাকায় একটি ব্রিজ সম্পূর্ণভাবে দেবে গেছে। এ ছাড়া একসত্যাপাড়া-বড়বিল, যোগ্যাছোলা-আছারতলী ও গচ্ছাবিল-চইক্যাবিল সড়কে চলমান কার্পেটিং প্রকল্পের ৪০-৫০ শতাংশ ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে। কংক্রিট-বালু দিয়ে প্রস্তুত সড়ক অংশ খরস্রোতে ভেসে গেছে।
২৬ মিনিট আগে