প্রতিনিধি, কক্সবাজার
বৈরী আবহাওয়ায় বঙ্গোপসাগর উত্তাল থাকায় সব ধরনের প্রস্তুতি নিয়েও কক্সবাজারের কয়েক হাজার মাছ ধরার ট্রলার সাগরে যেতে পারছে না। শনিবার সকাল থেকে বেশির ভাগ ট্রলার সাগরে যাওয়ার জন্য অপেক্ষা করে। কিন্তু বঙ্গোপসাগরে সৃষ্ট লঘুচাপ ও পূর্ণিমার প্রভাবে জোয়ারের চাপ বেড়ে যাওয়ায় আবহাওয়া দপ্তর সাগরে ট্রলার চলাচলের ব্যাপারে সতর্কতা সংকেত জারি করে।
গত শুক্রবার মধ্য রাতে ৬৫ দিনের সরকারি নিষেধাজ্ঞা শেষে প্রায় এক হাজার ট্রলার সাগরে রওনা দিলেও বেশির ভাগ আবারও উপকূলে ফিরে আসে। এতে হতাশ হয়ে পড়েছে লক্ষাধিক মাঝি-মাল্লা ও ট্রলার মালিকেরা।
শনিবার কক্সবাজার ফিশারীঘাট ও নুনিয়ার ছড়ায় বিকেলে সরেজমিনে গিয়ে দেখা যায়, শত শত ট্রলার নোঙর করে আছে। কিছু কিছু ট্রলার মোহনা দিয়ে দিয়ে ঘাটে ঢুকে পড়ছে।
ট্রলার মালিক ও জেলেরা জানান, একেকটি ট্রলার এক সপ্তাহ ও ১৫ দিনের রসদ নিয়ে সাগরে রওনা হয়েছিল। ইলিশ জালের ট্রলারগুলো গভীর বঙ্গোপসাগরে এবং বিহিন্দি জালের ছোট নৌকাগুলো উপকূলের কাছাকাছি মাছ ধরে থাকে।
কক্সবাজার আবহাওয়া দপ্তরের সহকারী আবহাওয়াবিদ আবদুর রহমান আজকের পত্রিকাকে জানান, বঙ্গোপসাগরে সৃষ্ট লঘুচাপের প্রভাবে সাগর উত্তাল রয়েছে। এ কারণে দেশের সমুদ্রবন্দর সমূহকে ৩ নম্বর সতর্কতা সংকেত দেখিয়ে যেতে বলা হয়েছে। ট্রলারসমূহকে উপকূলের কাছাকাছি সাবধানে চলাচল করতে বলা হয়েছে।
জেলা ফিশিং বোট মালিক সমিতির সাধারণ সম্পাদক দেলোয়ার হোসেন ও সাংগঠনিক সম্পাদক মোস্তাক আহমদ জানান, নিষেধাজ্ঞা শেষে সাগরে যাওয়ার জন্য প্রস্তুতি নেওয়া হয়েছিল। কিন্তু বৈরী আবহাওয়ার কারণে সকাল থেকে পরিস্থিতি পাল্টে যায়। গত শুক্রবার রাত ১২টার পর থেকে সাগর মোহনার নদ–নদীগুলোতে সাগরমুখী ট্রলারগুলো সারিবদ্ধ করে রাখা ছিল। যেসব ট্রলার রাতে রওনা দিয়েছিল সেগুলোও বেশির ভাগ ফিরে আসতে বাধ্য হয়েছে।
তারা জানান, জেলার কুতুবদিয়া, পেকুয়া, মহেশখালী, চকরিয়া, কক্সবাজার সদর, উখিয়া ও টেকনাফের উপকূলে প্রায় সাত হাজার ছোট-বড় মাছ ধরার ট্রলার রয়েছে। এসব ট্রলারে প্রায় লক্ষাধিক মাঝি-মাল্লা রয়েছে।
জেলা মৎস্য কর্মকর্তা এস এম খালেকুজ্জামান জানান, বঙ্গোপসাগর ও নদী মোহনায় ইলিশসহ অন্যান্য সামুদ্রিক মাছের প্রজননকাল উপলক্ষে ৬৫ দিন সাগরে মাছ ধরার ওপর নিষেধাজ্ঞা ২৩ জুলাই মধ্য রাতে শেষ হয়েছে। কিন্তু সাগরে বৈরী আবহাওয়ার কারণে জেলেরা মাছ ধরতে যেতে পারেননি।
বৈরী আবহাওয়ায় বঙ্গোপসাগর উত্তাল থাকায় সব ধরনের প্রস্তুতি নিয়েও কক্সবাজারের কয়েক হাজার মাছ ধরার ট্রলার সাগরে যেতে পারছে না। শনিবার সকাল থেকে বেশির ভাগ ট্রলার সাগরে যাওয়ার জন্য অপেক্ষা করে। কিন্তু বঙ্গোপসাগরে সৃষ্ট লঘুচাপ ও পূর্ণিমার প্রভাবে জোয়ারের চাপ বেড়ে যাওয়ায় আবহাওয়া দপ্তর সাগরে ট্রলার চলাচলের ব্যাপারে সতর্কতা সংকেত জারি করে।
গত শুক্রবার মধ্য রাতে ৬৫ দিনের সরকারি নিষেধাজ্ঞা শেষে প্রায় এক হাজার ট্রলার সাগরে রওনা দিলেও বেশির ভাগ আবারও উপকূলে ফিরে আসে। এতে হতাশ হয়ে পড়েছে লক্ষাধিক মাঝি-মাল্লা ও ট্রলার মালিকেরা।
শনিবার কক্সবাজার ফিশারীঘাট ও নুনিয়ার ছড়ায় বিকেলে সরেজমিনে গিয়ে দেখা যায়, শত শত ট্রলার নোঙর করে আছে। কিছু কিছু ট্রলার মোহনা দিয়ে দিয়ে ঘাটে ঢুকে পড়ছে।
ট্রলার মালিক ও জেলেরা জানান, একেকটি ট্রলার এক সপ্তাহ ও ১৫ দিনের রসদ নিয়ে সাগরে রওনা হয়েছিল। ইলিশ জালের ট্রলারগুলো গভীর বঙ্গোপসাগরে এবং বিহিন্দি জালের ছোট নৌকাগুলো উপকূলের কাছাকাছি মাছ ধরে থাকে।
কক্সবাজার আবহাওয়া দপ্তরের সহকারী আবহাওয়াবিদ আবদুর রহমান আজকের পত্রিকাকে জানান, বঙ্গোপসাগরে সৃষ্ট লঘুচাপের প্রভাবে সাগর উত্তাল রয়েছে। এ কারণে দেশের সমুদ্রবন্দর সমূহকে ৩ নম্বর সতর্কতা সংকেত দেখিয়ে যেতে বলা হয়েছে। ট্রলারসমূহকে উপকূলের কাছাকাছি সাবধানে চলাচল করতে বলা হয়েছে।
জেলা ফিশিং বোট মালিক সমিতির সাধারণ সম্পাদক দেলোয়ার হোসেন ও সাংগঠনিক সম্পাদক মোস্তাক আহমদ জানান, নিষেধাজ্ঞা শেষে সাগরে যাওয়ার জন্য প্রস্তুতি নেওয়া হয়েছিল। কিন্তু বৈরী আবহাওয়ার কারণে সকাল থেকে পরিস্থিতি পাল্টে যায়। গত শুক্রবার রাত ১২টার পর থেকে সাগর মোহনার নদ–নদীগুলোতে সাগরমুখী ট্রলারগুলো সারিবদ্ধ করে রাখা ছিল। যেসব ট্রলার রাতে রওনা দিয়েছিল সেগুলোও বেশির ভাগ ফিরে আসতে বাধ্য হয়েছে।
তারা জানান, জেলার কুতুবদিয়া, পেকুয়া, মহেশখালী, চকরিয়া, কক্সবাজার সদর, উখিয়া ও টেকনাফের উপকূলে প্রায় সাত হাজার ছোট-বড় মাছ ধরার ট্রলার রয়েছে। এসব ট্রলারে প্রায় লক্ষাধিক মাঝি-মাল্লা রয়েছে।
জেলা মৎস্য কর্মকর্তা এস এম খালেকুজ্জামান জানান, বঙ্গোপসাগর ও নদী মোহনায় ইলিশসহ অন্যান্য সামুদ্রিক মাছের প্রজননকাল উপলক্ষে ৬৫ দিন সাগরে মাছ ধরার ওপর নিষেধাজ্ঞা ২৩ জুলাই মধ্য রাতে শেষ হয়েছে। কিন্তু সাগরে বৈরী আবহাওয়ার কারণে জেলেরা মাছ ধরতে যেতে পারেননি।
আইনি জটিলতায় প্রাথমিক বিদ্যালয়গুলোতে শিক্ষক নিয়োগ দিতে পারছে না রাঙামাটি জেলা পরিষদ। পাঁচ বছর ধরে বন্ধ রয়েছে নিয়োগ কার্যক্রম। এতে সহকারী ও প্রধান শিক্ষকের হাজারের বেশি পদ শূন্য রয়েছে। শিশুরা বঞ্চিত হচ্ছে শিক্ষা থেকে। চাপ বেড়েছে শিক্ষকদেরও। পাশাপাশি বঞ্চিত হচ্ছেন চাকরিপ্রত্যাশীরা।
৫ মিনিট আগেঢাকা মহানগর দক্ষিণ আওয়ামী লীগের সাবেক বিজ্ঞান ও প্রযুক্তিবিষয়ক সম্পাদক এবং ওয়ারী থানা আওয়ামী লীগের সাংগঠনিক সম্পাদক এফ এম শরীফুল ইসলামকে (৪২) গ্রেপ্তার করা হয়েছে। ঢাকা মেট্রোপলিটন পুলিশের (ডিএমপি) কাউন্টার টেররিজম অ্যান্ড ট্রান্সন্যাশনাল ক্রাইম (সিটিটিসি) ইউনিটের সিটি সাইবার ক্রাইম অভিযান চালিয়ে
৩ ঘণ্টা আগেমৎস্য অধিদপ্তরের বরিশাল বিভাগীয় পরিচালক মো. আলফাজ উদ্দিন শেখ (৫৮) নিজ কার্যালয়ে অসুস্থ হয়ে মারা গেছেন (ইন্না লিল্লাহি ওয়া ইন্না ইলাইহি রাজিউন)। সোমবার বেলা সাড়ে ৩টার দিকে নগরের সিঅ্যান্ডবি রোডে মৎস্য ভবনে তাঁর দপ্তরে বসে শ্বাসকষ্ট দেখা দিলে দ্রুত শেবাচিম হাসপাতালে নেওয়া হয়।
৩ ঘণ্টা আগেপিরোজপুরের নেছারাবাদ উপজেলা বিএনপির আহ্বায়ক কমিটি বিলুপ্ত ঘোষণা করা হয়েছে। একই সঙ্গে দলীয় শৃঙ্খলাভঙ্গের কারণে উপজেলা বিএনপির সদ্য বিলুপ্ত আহ্বায়ক কমিটির আহ্বায়ক মো. ওয়াহিদুজ্জামান ওহিদ এবং ১ নম্বর যুগ্ম আহ্বায়ক মো. নাসিরুদ্দিন তালুকদারের প্রাথমিক সদস্যপদসহ দলের সব পদ আগামী ১ বছরের জন্য স্থগিত করা
৩ ঘণ্টা আগে