ব্রাহ্মণবাড়িয়া প্রতিনিধি
বিএনপি নেত্রী ব্যারিস্টার রুমিন ফারহানার প্রাইভেটকার ধাওয়া করেছে সরাইল উপজেলা ছাত্রলীগের নেতা কর্মীরা। আজ শনিবার বিকেলে এ ঘটনা ঘটে।
আজ কেন্দ্রীয় কর্মসূচির অংশ হিসেবে ব্রাহ্মণবাড়িয়ার সরাইলে উপজেলা বিএনপি আয়োজিত সভায় যোগ দেন রুমিন ফারহানা। ঢাকায় ফেরার পথে ব্রাহ্মণবাড়িয়া সরাইল উপজেলা সদরের উচালিয়া পাড়া এলাকায় ছাত্রলীগের ধাওয়ার শিকার হন তিনি।
রুমিন ফারহানা বিএনপির সাবেক সংসদ সদস্য ও দলটির কেন্দ্রীয় নির্বাহী কমিটির সহ-আন্তর্জাতিক বিষয়ক সম্পাদক।
খোঁজ নিয়ে জানা যায়, রুমিন ফারহানার আগমনের খবর পেয়ে সরাইল উপজেলা ছাত্রলীগের নেতা কর্মীরা সরাইল উচালিয়াপাড়া মোড়ে জড়ো হন। এ সময় স্লোগান দিয়ে পুরো এলাকায় প্রতিবাদ মিছিল করেন। পরে রুমিন ফারহানার গাড়িটি পুলিশ পাহারায় উচালিয়াপাড়া মোড় আসামাত্র ছাত্রলীগের নেতা কর্মীরা ধাওয়া করেন। পরে পুলিশ পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে এনে গাড়িটিকে নিরাপদে স্থান ত্যাগ করার সুযোগ করে দেয়।
এ ব্যাপারে জানতে চাইলে সরাইল ছাত্রলীগের শরিফ উদ্দিন বলেন, ‘রুমিন ফারহানা সরাইল আশুগঞ্জের কেউ নন। তিনি এই এলাকার বহিরাগত। প্রায়শই সরাইল এলাকায় এসে তিনি সরকারের বিরুদ্ধে মিথ্যাচারে লিপ্ত হন। পাশাপাশি সরাইল আওয়ামী লীগ, যুবলীগ, ছাত্রলীগকে নিয়ে কটূক্তি করেন। এর প্রতিবাদে আমরা তাঁকে প্রতিহত করার চেষ্টা করেছি। আগামী দিনেও একইভাবে তাঁর মিথ্যাচারকে প্রতিহত করা হবে।’
ঘটনাস্থলে উপস্থিত ছিলেন—সরাইল উপজেলা ছাত্রলীগের সাবেক সহসভাপতি সানাউল্লাহ সেলু, উপজেলা ছাত্রলীগের সাধারণ সম্পাদক ইশতিয়াক আহমেদ বাপ্পিসহ ছাত্রলীগ নেতা কর্মীরা।
এ ব্যাপারে জানতে রুমিন ফারহানা ব্যবহৃত ফোন নম্বরে একাধিকবার কলা করলেও তিনি সাড়া দেননি। তবে তাঁর ভেরিফায়েড পেজে লিখেছেন, ‘সরাইলে কর্মসূচি শেষে ফেরার পথে আওয়ামী লীগ আমার গাড়িতে হামলা করে’।
তবে সরাইল থানা-পুলিশের দায়িত্বে থাকা ডিউটি অফিসার উপপরিদর্শক (এসআই) আলম মিয়া বলেন, ‘আসলে বিষয়টি ধাওয়া নয়। দু’পাশে নেতা কর্মীরা জড়ো হয়েছিল, পুলিশ তাদের সরিয়ে রুমিন ফারহানার গাড়িটিকে যাওয়ার সুযোগ করে দেওয়া হয়েছে।’
বিএনপি নেত্রী ব্যারিস্টার রুমিন ফারহানার প্রাইভেটকার ধাওয়া করেছে সরাইল উপজেলা ছাত্রলীগের নেতা কর্মীরা। আজ শনিবার বিকেলে এ ঘটনা ঘটে।
আজ কেন্দ্রীয় কর্মসূচির অংশ হিসেবে ব্রাহ্মণবাড়িয়ার সরাইলে উপজেলা বিএনপি আয়োজিত সভায় যোগ দেন রুমিন ফারহানা। ঢাকায় ফেরার পথে ব্রাহ্মণবাড়িয়া সরাইল উপজেলা সদরের উচালিয়া পাড়া এলাকায় ছাত্রলীগের ধাওয়ার শিকার হন তিনি।
রুমিন ফারহানা বিএনপির সাবেক সংসদ সদস্য ও দলটির কেন্দ্রীয় নির্বাহী কমিটির সহ-আন্তর্জাতিক বিষয়ক সম্পাদক।
খোঁজ নিয়ে জানা যায়, রুমিন ফারহানার আগমনের খবর পেয়ে সরাইল উপজেলা ছাত্রলীগের নেতা কর্মীরা সরাইল উচালিয়াপাড়া মোড়ে জড়ো হন। এ সময় স্লোগান দিয়ে পুরো এলাকায় প্রতিবাদ মিছিল করেন। পরে রুমিন ফারহানার গাড়িটি পুলিশ পাহারায় উচালিয়াপাড়া মোড় আসামাত্র ছাত্রলীগের নেতা কর্মীরা ধাওয়া করেন। পরে পুলিশ পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে এনে গাড়িটিকে নিরাপদে স্থান ত্যাগ করার সুযোগ করে দেয়।
এ ব্যাপারে জানতে চাইলে সরাইল ছাত্রলীগের শরিফ উদ্দিন বলেন, ‘রুমিন ফারহানা সরাইল আশুগঞ্জের কেউ নন। তিনি এই এলাকার বহিরাগত। প্রায়শই সরাইল এলাকায় এসে তিনি সরকারের বিরুদ্ধে মিথ্যাচারে লিপ্ত হন। পাশাপাশি সরাইল আওয়ামী লীগ, যুবলীগ, ছাত্রলীগকে নিয়ে কটূক্তি করেন। এর প্রতিবাদে আমরা তাঁকে প্রতিহত করার চেষ্টা করেছি। আগামী দিনেও একইভাবে তাঁর মিথ্যাচারকে প্রতিহত করা হবে।’
ঘটনাস্থলে উপস্থিত ছিলেন—সরাইল উপজেলা ছাত্রলীগের সাবেক সহসভাপতি সানাউল্লাহ সেলু, উপজেলা ছাত্রলীগের সাধারণ সম্পাদক ইশতিয়াক আহমেদ বাপ্পিসহ ছাত্রলীগ নেতা কর্মীরা।
এ ব্যাপারে জানতে রুমিন ফারহানা ব্যবহৃত ফোন নম্বরে একাধিকবার কলা করলেও তিনি সাড়া দেননি। তবে তাঁর ভেরিফায়েড পেজে লিখেছেন, ‘সরাইলে কর্মসূচি শেষে ফেরার পথে আওয়ামী লীগ আমার গাড়িতে হামলা করে’।
তবে সরাইল থানা-পুলিশের দায়িত্বে থাকা ডিউটি অফিসার উপপরিদর্শক (এসআই) আলম মিয়া বলেন, ‘আসলে বিষয়টি ধাওয়া নয়। দু’পাশে নেতা কর্মীরা জড়ো হয়েছিল, পুলিশ তাদের সরিয়ে রুমিন ফারহানার গাড়িটিকে যাওয়ার সুযোগ করে দেওয়া হয়েছে।’
রাজধানীর রামপুরা ব্রিজের দুই রেলিং ঢুকে আছে একটি বাসের মাঝ বরাবর। যাত্রী নিতে আরেক বাসের সঙ্গে প্রতিযোগিতায় নেমে চালক নিয়ন্ত্রণ হারালে ‘রইছ’ নামের বাসটির এই দশা হয়। ৪ জুন সকালের এই দুর্ঘটনায় বাসটি দুমড়ে-মুচড়ে যায়। যাত্রী বেশি নিতে বাসচালকদের অসুস্থ প্রতিযোগিতা, লক্কড়ঝক্কড় ও ফিটনেসবিহীন বাস দুর্ঘটনা
১ ঘণ্টা আগেগোপালগঞ্জ জেলা শহরের গুরুত্বপূর্ণ কয়েকটি সড়কে বছরের পর বছর বাস, ট্রাক ও মাইক্রোবাস পার্ক করে রাখা হচ্ছে। বিভিন্ন সড়কের এক লেন দখল করে রাখা হচ্ছে এসব যানবাহন। এতে প্রতিদিন যানজটসহ নানা ভোগান্তিতে পড়ছে মানুষ। মালিক-শ্রমিকেরা বলছেন, নির্ধারিত স্ট্যান্ড না থাকায় বাধ্য হয়ে রাস্তায় গাড়ি রাখছেন তাঁরা।
১ ঘণ্টা আগেআলুতে বছরের পর বছর লাভ করে অভ্যস্ত জয়পুরহাটের কৃষক ও ব্যবসায়ীরা। তবে এবার পড়েছেন বড় ধরনের বিপাকে। একদিকে বাজারে আলুর দাম অস্থির, অন্যদিকে হিমাগারে সংরক্ষণ ব্যয় বেড়ে যাওয়ায় হিমশিম খাচ্ছেন সবাই। সংরক্ষণ মৌসুমের শুরুতে স্থানীয় প্রশাসনের চাপে ভাড়া না বাড়াতে বাধ্য হলেও পরে কিছু হিমাগারের মালিক নানা অজুহা
১ ঘণ্টা আগেনীলফামারীর সৈয়দপুরে চলছে জুয়ার জমজমাট আসর। উপজেলার দেড় শতাধিক স্থানে এসব আসর বসে বলে জানা গেছে। প্রতিদিন ২০-৩০ লাখ টাকা লেনদেন হয় এসব আসরে। সেই হিসাবে প্রতি মাসে জুয়াড়িদের কাছে হাতবদল হয় ৬ থেকে ৯ কোটি টাকা। এদিকে, জুয়ার কারণে অনেক পরিবার সর্বস্বান্ত হচ্ছে। জুয়ার টাকা সংগ্রহ করতে গিয়ে এলাকায় বেড়েছে
২ ঘণ্টা আগে