নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
কুমিল্লার মুরাদনগরে হিন্দু সম্প্রদায়ের এক নারীকে ধর্ষণ ও সহিংসতার অভিযোগের ঘটনায় তীব্র নিন্দা ও গভীর উদ্বেগ জানিয়েছে বেসরকারি সংস্থা আইন ও সালিশ কেন্দ্র (আসক)। তারা বলছে, এ ঘটনা নারীর প্রতি উদ্দেশ্যপ্রণোদিত আক্রমণ এবং বিদ্বেষের নগ্ন বহিঃপ্রকাশ; যা দেশের সংবিধান, আইনের শাসন ও মানবাধিকারের মৌলিক ভিত্তিকে লঙ্ঘন করে।
এর জন্য কেবল ব্যক্তি নয়; সরকারের নির্লিপ্ততা, বিচারহীনতার সংস্কৃতি এবং প্রভাবশালীদের বিরুদ্ধে আইন প্রয়োগে ব্যর্থতাকে দায়ী করছে আসক।
আজ রোববার এক বিবৃতিতে সংস্থাটি এসব মন্তব্য করে।
বিবৃতিতে বলা হয়, গত বৃহস্পতিবার রাতে মুরাদনগর উপজেলার বাহেরচর পাচকিত্তা গ্রামে রাজনৈতিকভাবে প্রভাবশালী ফজর আলী নামের এক ব্যক্তি ঘরের দরজা ভেঙে ওই নারীকে ধর্ষণ করেন। ধর্ষণের পরে নারীর ওপর সহিংস আচরণের ভিডিও সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে ছড়িয়ে দেওয়া হয়। ঘটনার সময় ভুক্তভোগী নিজ পরিবারে অবস্থান করছিলেন এবং চিৎকার শুনে প্রতিবেশীরা উপস্থিত হয়ে তাঁকে উদ্ধার করেন। এ ধরনের পাশবিক ও মধ্যযুগীয় বর্বরতা সভ্য সমাজে কোনোভাবেই গ্রহণযোগ্য নয়।
আসক মনে করে, এই অপরাধের পেছনে কেবল ব্যক্তি নয়, বরং সরকারের নির্লিপ্ততা, দীর্ঘদিন ধরে বিচারহীনতার সংস্কৃতি এবং প্রভাবশালীদের বিরুদ্ধে আইন প্রয়োগে ব্যর্থতা কাজ করছে। একজন নারী তাঁর নিজ ঘরে, নিজ পরিচয়ে সুরক্ষিত না থাকলে তা রাষ্ট্রের চরম ব্যর্থতা ও নিরাপত্তাহীনতা নির্দেশ করে।
বিবৃতিতে বলা হয়, অতীতে নারীদের ওপর হামলা, নিপীড়ন, নির্যাতনের ঘটনায় বিচার বিলম্বিত বা অপরাধীদের রক্ষা করার যে প্রবণতা দেখা গেছে, এ ঘটনা তারই ধারাবাহিকতা বলে বিবেচিত হতে পারে।
মুরাদনগরে ধর্ষণ ও সহিংসতার অভিযোগে যথাযথ ও দ্রুত তদন্ত শেষ করে অভিযুক্তকে দৃষ্টান্তমূলক শাস্তি নিশ্চিত করার দাবি জানিয়েছে আসক।
একই সঙ্গে ভুক্তভোগী ও তাঁর পরিবারের নিরাপত্তা নিশ্চিত করা, ক্ষতিপূরণ দেওয়া, প্রয়োজনীয় আইনি, মানসিক ও স্বাস্থ্য সহায়তা দ্রুত দেওয়ার দাবি জানানো হয়।
এ ধরনের পৈশাচিক ঘটনার যথাযথ ও কঠোর বিচার না হলে নারীর মর্যাদা, অধিকার রক্ষা ও আইনের শাসন ভেঙে পড়বে বলে মনে করছে আসক।
দায়সারা নয়, বরং ঘটনার প্রতিটি দিক স্বচ্ছ ও নিরপেক্ষভাবে তদন্ত করে অভিযুক্তকে দৃষ্টান্তমূলক শাস্তি দেওয়ার পাশাপাশি নাগরিকদের নিরাপত্তা ও অধিকার রক্ষায় কার্যকর ব্যবস্থা নিতে সরকারের প্রতি আহ্বান জানায় আসক।
কুমিল্লার মুরাদনগরে হিন্দু সম্প্রদায়ের এক নারীকে ধর্ষণ ও সহিংসতার অভিযোগের ঘটনায় তীব্র নিন্দা ও গভীর উদ্বেগ জানিয়েছে বেসরকারি সংস্থা আইন ও সালিশ কেন্দ্র (আসক)। তারা বলছে, এ ঘটনা নারীর প্রতি উদ্দেশ্যপ্রণোদিত আক্রমণ এবং বিদ্বেষের নগ্ন বহিঃপ্রকাশ; যা দেশের সংবিধান, আইনের শাসন ও মানবাধিকারের মৌলিক ভিত্তিকে লঙ্ঘন করে।
এর জন্য কেবল ব্যক্তি নয়; সরকারের নির্লিপ্ততা, বিচারহীনতার সংস্কৃতি এবং প্রভাবশালীদের বিরুদ্ধে আইন প্রয়োগে ব্যর্থতাকে দায়ী করছে আসক।
আজ রোববার এক বিবৃতিতে সংস্থাটি এসব মন্তব্য করে।
বিবৃতিতে বলা হয়, গত বৃহস্পতিবার রাতে মুরাদনগর উপজেলার বাহেরচর পাচকিত্তা গ্রামে রাজনৈতিকভাবে প্রভাবশালী ফজর আলী নামের এক ব্যক্তি ঘরের দরজা ভেঙে ওই নারীকে ধর্ষণ করেন। ধর্ষণের পরে নারীর ওপর সহিংস আচরণের ভিডিও সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে ছড়িয়ে দেওয়া হয়। ঘটনার সময় ভুক্তভোগী নিজ পরিবারে অবস্থান করছিলেন এবং চিৎকার শুনে প্রতিবেশীরা উপস্থিত হয়ে তাঁকে উদ্ধার করেন। এ ধরনের পাশবিক ও মধ্যযুগীয় বর্বরতা সভ্য সমাজে কোনোভাবেই গ্রহণযোগ্য নয়।
আসক মনে করে, এই অপরাধের পেছনে কেবল ব্যক্তি নয়, বরং সরকারের নির্লিপ্ততা, দীর্ঘদিন ধরে বিচারহীনতার সংস্কৃতি এবং প্রভাবশালীদের বিরুদ্ধে আইন প্রয়োগে ব্যর্থতা কাজ করছে। একজন নারী তাঁর নিজ ঘরে, নিজ পরিচয়ে সুরক্ষিত না থাকলে তা রাষ্ট্রের চরম ব্যর্থতা ও নিরাপত্তাহীনতা নির্দেশ করে।
বিবৃতিতে বলা হয়, অতীতে নারীদের ওপর হামলা, নিপীড়ন, নির্যাতনের ঘটনায় বিচার বিলম্বিত বা অপরাধীদের রক্ষা করার যে প্রবণতা দেখা গেছে, এ ঘটনা তারই ধারাবাহিকতা বলে বিবেচিত হতে পারে।
মুরাদনগরে ধর্ষণ ও সহিংসতার অভিযোগে যথাযথ ও দ্রুত তদন্ত শেষ করে অভিযুক্তকে দৃষ্টান্তমূলক শাস্তি নিশ্চিত করার দাবি জানিয়েছে আসক।
একই সঙ্গে ভুক্তভোগী ও তাঁর পরিবারের নিরাপত্তা নিশ্চিত করা, ক্ষতিপূরণ দেওয়া, প্রয়োজনীয় আইনি, মানসিক ও স্বাস্থ্য সহায়তা দ্রুত দেওয়ার দাবি জানানো হয়।
এ ধরনের পৈশাচিক ঘটনার যথাযথ ও কঠোর বিচার না হলে নারীর মর্যাদা, অধিকার রক্ষা ও আইনের শাসন ভেঙে পড়বে বলে মনে করছে আসক।
দায়সারা নয়, বরং ঘটনার প্রতিটি দিক স্বচ্ছ ও নিরপেক্ষভাবে তদন্ত করে অভিযুক্তকে দৃষ্টান্তমূলক শাস্তি দেওয়ার পাশাপাশি নাগরিকদের নিরাপত্তা ও অধিকার রক্ষায় কার্যকর ব্যবস্থা নিতে সরকারের প্রতি আহ্বান জানায় আসক।
অসুস্থ ছেলের চিকিৎসার জন্য ঢাকায় এসে একই পরিবারের তিনজনের রহস্যজনক মৃত্যু হয়েছে। মৃত ব্যক্তিরা হলেন সৌদিপ্রবাসী মনির হোসেন, তাঁর স্ত্রী স্বপ্না আক্তার ও ছেলে নাঈম হোসেন।
৪ মিনিট আগেব্রাহ্মণবাড়িয়ার আখাউড়ায় বালু ফেলে জলাশয় ভরাট করে জমির শ্রেণি পরিবর্তন করার দায়ে মো. বাসির (৪০) নামের এক ব্যক্তিকে এক লাখ টাকা জরিমানা করেছেন ভ্রাম্যমাণ আদালত। আজ রোববার দুপুরে উপজেলার ধরখার ইউনিয়নে আদালত পরিচালনা করে পরিবেশ সংরক্ষণ আইনে এ অর্থদণ্ড দেওয়া হয়। আদালত পরিচালনা করেন উপজেলা সহকারী কমিশনার
২৮ মিনিট আগেরাজধানীর নিউমার্কেট এলাকায় বিশ্বাস বিল্ডার্স সিটি কমপ্লেক্সের একটি কক্ষ থেকে ফাতেমা আনোয়ারা ইশা (২৬) নামে এক বিশ্ববিদ্যালয় ছাত্রীর মরদেহ উদ্ধার করেছে পুলিশ। প্রাথমিকভাবে এটি আত্মহত্যা বলে ধারণা করা হচ্ছে।
৩৬ মিনিট আগেমুন্সিগঞ্জ সদর উপজেলার একটি এইচএসসি পরীক্ষাকেন্দ্রের সামনে গুলিবর্ষণের ঘটনা ঘটেছে। আজ রোববার (২৯ জুন) বেলা ১টার দিকে পূর্ব দেওসার এলাকায় রামপাল কলেজ থেকে পরীক্ষার্থী বের হওয়ার সময় একটি প্রাইভেট কার ও মোটরসাইকেলের ধাক্কা লাগাকে কেন্দ্র করে সেখানে উত্তেজনা ছড়িয়ে পড়ে।
৩৯ মিনিট আগে