টেকনাফ (কক্সবাজার) প্রতিনিধি
কক্সবাজারের টেকনাফে মালয়েশিয়াগামী ট্রলারডুবির ঘটনায় ২৪ জনের বিরুদ্ধে মামলা রুজু করা হয়েছে। এ ঘটনায় জড়িত থাকার অভিযোগে ছয়জনকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। আজ বুধবার ভোরে উখিয়া ও টেকনাফের বিভিন্ন এলাকা অভিযান চালিয়ে সর্বশেষ দুজনসহ মোট ছয়জনকে গ্রেপ্তার করা হয়।
গ্রেপ্তারকৃতরা হলেন, কক্সবাজারের মহেশখালী উপজেলার কতুবজোম এলাকার আবদুর রশিদের ছেলে কোরবান আলী (৩২), করিম উল্লাহর ছেলে মো. সেলিম (৩২), ঈদগাঁর রশিদ আহমদের ছেলে মো. আব্দুল্লাহ (২১), টেকনাফ সাবরাংয়ের মৃত হাছান আলীর শহিদ উল্লাহ (৩০), উখিয়ার বালুখালী ক্যাম্পের মো. রশিদ ও মো. শরীফ।
এদিকে এ ঘটনায় নিহত চারজনের পরিচয় শনাক্ত করার পর মরদেহ পরিবারের কাছে হস্তান্তর করা হয়েছে।
পুলিশ ও সংশ্লিষ্টরা জানিয়েছেন, গতকাল মঙ্গলবার রাতে ৬০ / ৭০ জন বোঝাই একটি ট্রলার মালয়েশিয়ায় পাড়ি জমাতে গিয়ে দুই ঘণ্টা চলার পর ট্রলার ডুবির ঘটনা ঘটে। এ ঘটনায় ৪ বছরের এক শিশু ও তিন তরুণীর মরদেহ উদ্ধার করা হয়েছে। জীবিত উদ্ধার করা হয়েছে ৪৫ জনকে। তবে এদের মধ্যে চারজন দালালও রয়েছেন বলে জানিয়েছেন পুলিশ। ভুক্তভোগীরা জানান, ট্রলারে মালয়েশিয়াগামী ৭০ জন মতো ছিলেন।
টেকনাফ থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মো. হাফিজুর রহমান জানান, চার মরদেহের পরিচয় পাওয়া গেছে। তাঁদের দাফন কাজের জন্য রোহিঙ্গা পরিবারকে সহায়তা করা হচ্ছে। সেই সঙ্গে বিভিন্নভাবে অনুসন্ধান সাপেক্ষে বাহারছড়া তদন্ত কেন্দ্রের সহকারী উপপরিদর্শক (এএসআই) হুসনে মুবারক ২৪ জন দালালের বিরুদ্ধে মামলা রুজু করেছেন। এখন পর্যন্ত ছয়জনকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। বাকিদের গ্রেপ্তারে পুলিশের অভিযান অব্যাহত আছে।
এদিকে উদ্ধার হওয়া রোহিঙ্গাদের আদালতে পাঠানো হয়েছে। সেখানে জবানবন্দি শেষে স্ব স্ব ক্যাম্পে ফেরত পাঠানো হবে।
নিখোঁজের বিষয়ে জানতে কক্সবাজার পুলিশ সুপার মাহফুজুল ইসলাম বলেন, উদ্ধার হওয়া ভুক্তভোগীদের কেউই সুনির্দিষ্টভাবে সঠিক সংখ্যা জানাতে পারেননি। কারণ তাঁরা নিজে বা তাঁদের দল নিয়েই ব্যস্ত ছিলেন। তারপরেও পুলিশের পক্ষ থেকে নানাভাবে সঠিক সংখ্যা নিরূপণে কাজ করা হচ্ছে।
উল্লেখ্য, ২০২০ সালে এপ্রিলের শেষে অবৈধভাবে সমুদ্রপথে মালয়েশিয়া সীমান্তে পৌঁছালেও দেশটিতে প্রবেশ করতে না পেরে টেকনাফের বাহারছড়া সমুদ্র সৈকত থেকে ফিরে আসা ৩৯৬ রোহিঙ্গাকে উদ্ধার করেছিল বাংলাদেশ কোস্টগার্ড। ওই দলের সঙ্গে থাকা অন্তত ৩০ রোহিঙ্গা খাদ্য ও পানি সংকটে মারা যান।
কক্সবাজারের টেকনাফে মালয়েশিয়াগামী ট্রলারডুবির ঘটনায় ২৪ জনের বিরুদ্ধে মামলা রুজু করা হয়েছে। এ ঘটনায় জড়িত থাকার অভিযোগে ছয়জনকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। আজ বুধবার ভোরে উখিয়া ও টেকনাফের বিভিন্ন এলাকা অভিযান চালিয়ে সর্বশেষ দুজনসহ মোট ছয়জনকে গ্রেপ্তার করা হয়।
গ্রেপ্তারকৃতরা হলেন, কক্সবাজারের মহেশখালী উপজেলার কতুবজোম এলাকার আবদুর রশিদের ছেলে কোরবান আলী (৩২), করিম উল্লাহর ছেলে মো. সেলিম (৩২), ঈদগাঁর রশিদ আহমদের ছেলে মো. আব্দুল্লাহ (২১), টেকনাফ সাবরাংয়ের মৃত হাছান আলীর শহিদ উল্লাহ (৩০), উখিয়ার বালুখালী ক্যাম্পের মো. রশিদ ও মো. শরীফ।
এদিকে এ ঘটনায় নিহত চারজনের পরিচয় শনাক্ত করার পর মরদেহ পরিবারের কাছে হস্তান্তর করা হয়েছে।
পুলিশ ও সংশ্লিষ্টরা জানিয়েছেন, গতকাল মঙ্গলবার রাতে ৬০ / ৭০ জন বোঝাই একটি ট্রলার মালয়েশিয়ায় পাড়ি জমাতে গিয়ে দুই ঘণ্টা চলার পর ট্রলার ডুবির ঘটনা ঘটে। এ ঘটনায় ৪ বছরের এক শিশু ও তিন তরুণীর মরদেহ উদ্ধার করা হয়েছে। জীবিত উদ্ধার করা হয়েছে ৪৫ জনকে। তবে এদের মধ্যে চারজন দালালও রয়েছেন বলে জানিয়েছেন পুলিশ। ভুক্তভোগীরা জানান, ট্রলারে মালয়েশিয়াগামী ৭০ জন মতো ছিলেন।
টেকনাফ থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মো. হাফিজুর রহমান জানান, চার মরদেহের পরিচয় পাওয়া গেছে। তাঁদের দাফন কাজের জন্য রোহিঙ্গা পরিবারকে সহায়তা করা হচ্ছে। সেই সঙ্গে বিভিন্নভাবে অনুসন্ধান সাপেক্ষে বাহারছড়া তদন্ত কেন্দ্রের সহকারী উপপরিদর্শক (এএসআই) হুসনে মুবারক ২৪ জন দালালের বিরুদ্ধে মামলা রুজু করেছেন। এখন পর্যন্ত ছয়জনকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। বাকিদের গ্রেপ্তারে পুলিশের অভিযান অব্যাহত আছে।
এদিকে উদ্ধার হওয়া রোহিঙ্গাদের আদালতে পাঠানো হয়েছে। সেখানে জবানবন্দি শেষে স্ব স্ব ক্যাম্পে ফেরত পাঠানো হবে।
নিখোঁজের বিষয়ে জানতে কক্সবাজার পুলিশ সুপার মাহফুজুল ইসলাম বলেন, উদ্ধার হওয়া ভুক্তভোগীদের কেউই সুনির্দিষ্টভাবে সঠিক সংখ্যা জানাতে পারেননি। কারণ তাঁরা নিজে বা তাঁদের দল নিয়েই ব্যস্ত ছিলেন। তারপরেও পুলিশের পক্ষ থেকে নানাভাবে সঠিক সংখ্যা নিরূপণে কাজ করা হচ্ছে।
উল্লেখ্য, ২০২০ সালে এপ্রিলের শেষে অবৈধভাবে সমুদ্রপথে মালয়েশিয়া সীমান্তে পৌঁছালেও দেশটিতে প্রবেশ করতে না পেরে টেকনাফের বাহারছড়া সমুদ্র সৈকত থেকে ফিরে আসা ৩৯৬ রোহিঙ্গাকে উদ্ধার করেছিল বাংলাদেশ কোস্টগার্ড। ওই দলের সঙ্গে থাকা অন্তত ৩০ রোহিঙ্গা খাদ্য ও পানি সংকটে মারা যান।
টাঙ্গাইলের মির্জাপুর উপজেলার বাঁশতৈল ইউনিয়ন যুবলীগের সাধারণ সম্পাদক সাগর আহমেদ লাভলুকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। বুধবার (১৩ আগস্ট) রাতে বাঁশতৈল বাজার থেকে তাঁকে গ্রেপ্তার করা হয়। সাগর আহমেদ লাভলু বাঁশতৈল ইউনিয়নের গাইরাবেতিল গ্রামের সাইফুল ইসলামের ছেলে।
৭ মিনিট আগে৫৫ হাজার টাকার মোবাইল কেনার বায়না ধরে সাব্বির মোল্লা (১৬) নামের এক স্কুলছাত্র কীটনাশক পান করে আত্মহত্যার চেষ্টা করেছে। টের পেয়ে স্বজনেরা তাকে উদ্ধার করে উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে নিয়ে যান। হাসপাতালের চিকিৎসাসেবায় সে প্রাণে বেঁচে যায়। তার এমন কর্মকাণ্ডে পরিবার ও এলাকাবাসী হতবাক।
৯ মিনিট আগেপুলিশ ও স্থানীয় সূত্রে জানা যায়, পোড়াগাছা গ্রামের মিলন মাদবর দীর্ঘদিন ধরে ওমানপ্রবাসী। গ্রামের বাড়িতে কেউ না থাকায় মিলন মাদবরের বসতঘরটি পরিত্যক্ত অবস্থায় আছে। গোপন সংবাদের ভিত্তিতে আজ দুপুরে সেখানে অভিযান চালায় পুলিশ। অভিযানে পাঁচটি বালতিতে রাখা ৩০টি তাজা হাতবোমা উদ্ধার করা হয়।
১২ মিনিট আগেগাজীপুর মহানগরীর ব্যস্ততম চান্দনা চৌরাস্তা এলাকায় ৭ আগস্ট যে স্থানে সন্ত্রাসীরা প্রকাশ্যে কুপিয়ে ও গলা কেটে সাংবাদিক আসাদুজ্জামান তুহিনকে হত্যা করেছিল, সেই একই স্থানে বৃহস্পতিবার বিকেল ৪টার দিকে এক শরবত বিক্রেতাকে ছুরিকাঘাত করা হয়েছে। গুরুতর আহত ওই ব্যক্তিকে পরে হাসপাতালে ভর্তি করা হয়।
২৬ মিনিট আগে