চকরিয়া (কক্সবাজার) প্রতিনিধি
চলতি বছর টানা বৃষ্টির প্রভাব ও পাহাড়ি ঢলে সৃষ্ট বন্যায় কক্সবাজারের চকরিয়া উপজেলায় স্থানীয় সরকার প্রকৌশল অধিদপ্তর (এলজিইডি) ও কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তরে ২৭ কোটি ৮৭ লাখ টাকা ক্ষতি হয়েছে।
পানি নেমে যাওয়ার পর রাস্তাঘাট ও ফসলের ক্ষয়ক্ষতির পরিমাণ দৃশ্যমান হতে শুরু করেছে। খেত তলিয়ে যাওয়ায় বাজারে সবজির সংকট দেখা দিয়েছে। চকরিয়া উপজেলার এলজিইডি ও কৃষি বিভাগ সূত্রে এ তথ্য জানিয়েছে।
উপজেলা এলজিইডি ও কৃষি বিভাগ সূত্রে জানা গেছে, উপজেলায় ১৮টি ইউনিয়নে এলজিইডির আওতাধীন ৪২১ কিলোমিটার সড়ক রয়েছে। বন্যার সময় ৫৪ সড়কের ১৪ হাজার ৫৩০ মিটার সড়ক ক্ষতিগ্রস্ত হয়। ১৮ কোটি ৩৭ লাখ টাকার ক্ষতির পরিমাণ নির্ণয় করেছে এলজিইডি। অপর দিকে আগস্টের শেষের দিকে ও সেপ্টেম্বরের মাঝামাঝি সময়ে দুবার বন্যায় তলিয়ে কৃষি বিভাগের ৯ কোটি ৫০ লাখ টাকার ফসলের ক্ষতি হয়েছে। এবারের বন্যায় ৩৬৫ হেক্টর রোপণ করা আমনের চারা, শীতকালীন সবজির বীজতলা ও খেত তলিয়ে ব্যাপক ক্ষতি হয়েছে।
কৃষি ও স্থানীয় লোকজনের সঙ্গে কথা বলে জানা গেছে, চলতি সেপ্টেম্বরে উপজেলার ১৮টি ইউনিয়নে বন্যায় প্লাবিত হয়েছে। বন্যার কারণে কৃষি খাতে যে ক্ষয়ক্ষতি হয়েছে, তা কৃষি বিভাগের করা হিসেবে দ্বিগুণ। আমন, আমনের বীজতলা, শীতকালীন শাক-সবজি খেতে পচে গেছে।
কাকারা ইউনিয়নের কৃষক কামাল মাঝি বলেন, ‘এ বছর এক মাসের মধ্যে টানা দুবার বন্যা হয়েছে। আমন মৌসুম চারা রোপণ করার পাশাপাশি শীতকালীন সবজির বীজতলার নষ্ট হয়ে গেছে। যদি সঠিক সময়ে সবজি উৎপাদন করতে না পারি, তাহলে ক্ষতির মুখে পড়তে হবে।’
স্থানীয় সরকার প্রকৌশল অধিদপ্তরের চকরিয়া উপজেলা কার্যালয়ের প্রকৌশলী মো. জাহাঙ্গীর আলম বলেন, সম্প্রতি বন্যার ক্ষয়ক্ষতির পরিমাণ নির্ণয় করে ঊর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষের কাছে পাঠানো হয়েছে। বরাদ্দ আসলে মেরামত করা হবে।
এ বিষয়ে চকরিয়া উপজেলা কৃষি কর্মকর্তা এস এম নাসিম হোসেন আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘এ বছর দুবার বন্যায় ব্যাপক ক্ষতি হয়েছে। আমাদের মাঠ পর্যায়ের কর্মকর্তারা সরেজমিনে গিয়ে হিসেবে করে ৯ কোটি ৫০ লাখ টাকার মতো ফসলের ক্ষতি নিরূপণ করেছে। আর্থিক ক্ষতির বিষয়ে ঊর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষকে জানানো হয়েছে।’
চলতি বছর টানা বৃষ্টির প্রভাব ও পাহাড়ি ঢলে সৃষ্ট বন্যায় কক্সবাজারের চকরিয়া উপজেলায় স্থানীয় সরকার প্রকৌশল অধিদপ্তর (এলজিইডি) ও কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তরে ২৭ কোটি ৮৭ লাখ টাকা ক্ষতি হয়েছে।
পানি নেমে যাওয়ার পর রাস্তাঘাট ও ফসলের ক্ষয়ক্ষতির পরিমাণ দৃশ্যমান হতে শুরু করেছে। খেত তলিয়ে যাওয়ায় বাজারে সবজির সংকট দেখা দিয়েছে। চকরিয়া উপজেলার এলজিইডি ও কৃষি বিভাগ সূত্রে এ তথ্য জানিয়েছে।
উপজেলা এলজিইডি ও কৃষি বিভাগ সূত্রে জানা গেছে, উপজেলায় ১৮টি ইউনিয়নে এলজিইডির আওতাধীন ৪২১ কিলোমিটার সড়ক রয়েছে। বন্যার সময় ৫৪ সড়কের ১৪ হাজার ৫৩০ মিটার সড়ক ক্ষতিগ্রস্ত হয়। ১৮ কোটি ৩৭ লাখ টাকার ক্ষতির পরিমাণ নির্ণয় করেছে এলজিইডি। অপর দিকে আগস্টের শেষের দিকে ও সেপ্টেম্বরের মাঝামাঝি সময়ে দুবার বন্যায় তলিয়ে কৃষি বিভাগের ৯ কোটি ৫০ লাখ টাকার ফসলের ক্ষতি হয়েছে। এবারের বন্যায় ৩৬৫ হেক্টর রোপণ করা আমনের চারা, শীতকালীন সবজির বীজতলা ও খেত তলিয়ে ব্যাপক ক্ষতি হয়েছে।
কৃষি ও স্থানীয় লোকজনের সঙ্গে কথা বলে জানা গেছে, চলতি সেপ্টেম্বরে উপজেলার ১৮টি ইউনিয়নে বন্যায় প্লাবিত হয়েছে। বন্যার কারণে কৃষি খাতে যে ক্ষয়ক্ষতি হয়েছে, তা কৃষি বিভাগের করা হিসেবে দ্বিগুণ। আমন, আমনের বীজতলা, শীতকালীন শাক-সবজি খেতে পচে গেছে।
কাকারা ইউনিয়নের কৃষক কামাল মাঝি বলেন, ‘এ বছর এক মাসের মধ্যে টানা দুবার বন্যা হয়েছে। আমন মৌসুম চারা রোপণ করার পাশাপাশি শীতকালীন সবজির বীজতলার নষ্ট হয়ে গেছে। যদি সঠিক সময়ে সবজি উৎপাদন করতে না পারি, তাহলে ক্ষতির মুখে পড়তে হবে।’
স্থানীয় সরকার প্রকৌশল অধিদপ্তরের চকরিয়া উপজেলা কার্যালয়ের প্রকৌশলী মো. জাহাঙ্গীর আলম বলেন, সম্প্রতি বন্যার ক্ষয়ক্ষতির পরিমাণ নির্ণয় করে ঊর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষের কাছে পাঠানো হয়েছে। বরাদ্দ আসলে মেরামত করা হবে।
এ বিষয়ে চকরিয়া উপজেলা কৃষি কর্মকর্তা এস এম নাসিম হোসেন আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘এ বছর দুবার বন্যায় ব্যাপক ক্ষতি হয়েছে। আমাদের মাঠ পর্যায়ের কর্মকর্তারা সরেজমিনে গিয়ে হিসেবে করে ৯ কোটি ৫০ লাখ টাকার মতো ফসলের ক্ষতি নিরূপণ করেছে। আর্থিক ক্ষতির বিষয়ে ঊর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষকে জানানো হয়েছে।’
কুষ্টিয়ার দৌলতপুরে পদ্মা নদীতে টর্নেডো সৃষ্টি হয়ে পানি আকাশে উঠে যাওয়ার ঘটনা ঘটেছে। গতকাল মঙ্গলবার বিকেলের দিকে উপজেলার মরিচা ইউনিয়নের কোলদিয়াড় এলাকায় পদ্মা নদীতে এ ঘটনা ঘটে। ইতিমধ্যে এ দৃশ্যের বেশ কয়েকটি ভিডিও সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম ফেসবুকে ছড়িয়ে পড়েছে। সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে ভাইরাল হওয়া...
৩৬ মিনিট আগে২০০৭ সালে আমান দম্পতির বিরুদ্ধে মামলা করে দুদক। ওই বছরের ২১ জুন রায় দেন বিচারিক আদালত। রায়ে আমানকে ১৩ বছরের ও তাঁর স্ত্রীকে তিন বছরের কারাদণ্ড দেওয়া হয়। পরে রায়ের বিরুদ্ধে তাঁরা হাইকোর্টে আপিল করেন। ২০১০ সালে হাইকোর্ট তাঁদের খালাস দেন। পরবর্তীতে দুদক আপিল করলে ২০১৪ সালে হাইকোর্টের দেওয়া রায় বাতিল কর
৪০ মিনিট আগেগাজীপুর মহানগরীর পূবাইলে ধর্ষণের অভিযোগে মসজিদের এক ইমামকে গত ২০ এপ্রিল সকালে গণপিটুনি দেন স্থানীয়রা। পরে পুলিশ ইমামকে উদ্ধার করে থানায় নিয়ে যায়। ধর্ষণের ঘটনায় তার বিরুদ্ধে মামলা হলে পুলিশ তাকে আদালতের মাধ্যমে কারাগারে পাঠায়। কারাগারে অসুস্থ হয়ে ওই ইমামের মৃত্যু হয়। ইমামের এই মৃত্যুকে পরিকল্পিত...
৪৪ মিনিট আগেসহপাঠীদের থেকে জানা যায়, বিকেলে এক যুবক ওই শিক্ষার্থীকে মেস থেকে উদ্ধার করে প্রথমে ন্যাশনাল মেডিকেল ইনস্টিটিউট এবং পরে মিটফোর্ড হাসপাতালে নিয়ে যান। সন্দেহজনক হওয়ায় তাঁকে সূত্রাপুর থানায় পুলিশ হেফাজতে নেওয়া হয়েছে। তাঁর নাম ইয়াসিন মজুমদার।
২ ঘণ্টা আগে