নিজস্ব প্রতিবেদক, চট্টগ্রাম
কালুরঘাট সেতুতে সর্বোচ্চ ১০ ও কক্সবাজার রুটে ঘণ্টায় সর্বোচ্চ ৬০ কিলোমিটার বেগে ট্রেন চালানোর পরামর্শ দিয়ে গত বুধবার প্রতিবেদন জমা দিয়েছে রেলপথ পরিদর্শন অধিদপ্তর। ট্রেন অপারেশনের জন্য এই রুটের সার্বিক পরিস্থিতি তুলে ধরা হয় ওই প্রতিবেদনে। দোহাজারী-কক্সবাজার রেললাইন পরিদর্শন করে প্রতিবেদনটি তৈরি করেন রেলওয়ের পরিদর্শক রুহুল কাদের আজাদ।
গতকাল বৃহস্পতিবার রুহুল কাদের আজাদ আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘রেলওয়ের মহাপরিচালক ও প্রকল্প পরিচালককে এই প্রতিবেদন জমা দেওয়া হয়েছে।’
এর আগে গত ৫ নভেম্বর আটটি বগি নিয়ে দোহাজারী-কক্সবাজার রেললাইন পরিদর্শন করেন এই কর্মকর্তা। কোনো নতুন রুটে ট্রেন চালানোর আগে এর সক্ষমতা যাচাই করে রেলপথ পরিদর্শন অধিদপ্তর। তাদের প্রতিবেদনের ভিত্তিতে অর্থাৎ পজিটিভ রিপোর্ট দিলে তবেই ট্রেন চালাতে পারে রেলওয়ের অপারেশন বিভাগ।
দোহাজারী-কক্সবাজার রেললাইন প্রকল্প পরিচালক মো. সুবক্তগীন আজকের পত্রিকাকে বলেন, বিশাল প্রতিবেদনে অনেক বিষয় তুলে ধরা হয়েছে। তবে মূল বিষয় হলো, এই রেললাইনে কোনোভাবেই ঘণ্টায় ৬০ কিলোমিটারের বেশি ট্রেন চালানো যাবে না। প্রতিবেদনে এমনটাই বলা হয়েছে। শুধু দোহাজারী-কক্সবাজার রেললাইন নয়, কালুরঘাট সেতুতে ট্রেন চালানোর বিষয়েও দিকনির্দেশনা দিয়েছে। কালুরঘাট সেতুতে ট্রেন চলবে ঘণ্টায় ১০ কিলোমিটার।
পূর্বাঞ্চলের প্রধান প্রকৌশলী আবু জাফর মিঞা বলেন, ‘আমরা আপাতত কালুরঘাট সেতুতে ঘণ্টায় সর্বোচ্চ ১০ কিলোমিটার বেগে ট্রেন চালাব। পুরোপুরি কাজ শেষ হলে হয়তো ট্রেন চালানোর গতি বাড়তে পারে। চট্টগ্রামের দোহাজারী থেকে কক্সবাজারের উদ্দেশে প্রথম ট্রেন যায় গত ৫ নভেম্বর। পরে ৭ নভেম্বর নতুন ১৯ বগি ও নতুন ইঞ্জিন নিয়ে দ্বিতীয় ট্রেন যায়। এই দুটিতে মূল চালকের দায়িত্ব পালন করেন লোকো পাইলট মাহফুজুর রহমান। তিনিও ট্রায়াল রানে ৫৫ কিলোমিটারের বেশি তোলেননি।’
প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা আগামীকাল শনিবার (১১ নভেম্বর) কক্সবাজার ট্রেন উদ্বোধন করবেন। ১৮ হাজার ৩৪ কোটি ৪৭ লাখ টাকা ব্যয়ে চট্টগ্রাম থেকে কক্সবাজার পর্যন্ত ১০০ কিলোমিটার রেললাইন প্রকল্পের কাজ বাস্তবায়ন করা হয়। ২০১১ সালের ৩ এপ্রিল দোহাজারী-রামু-কক্সবাজার পর্যন্ত মিটারগেজ রেলপথ নির্মাণকাজের ভিত্তিপ্রস্তর স্থাপন করেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। এর মধ্যে চট্টগ্রামের দোহাজারী থেকে রামু পর্যন্ত ৮৮ কিলোমিটার এবং রামু থেকে কক্সবাজার ১২ কিলোমিটার।
শুরুতে প্রকল্পের ব্যয় ধরা হয়েছিল ১ হাজার ৮৫২ কোটি টাকা। ২০১৬ সালে প্রকল্প প্রস্তাব সংশোধন করে ব্যয় বেড়ে দাঁড়ায় ১৮ হাজার ৩৪ কোটি ৪৭ লাখ টাকা। তাতে অর্থায়ন করেছে এশিয়ান ব্যাংক ও বাংলাদেশ সরকার। এটি সরকারের অগ্রাধিকার প্রকল্পের আওতাভুক্ত।
কালুরঘাট সেতুতে সর্বোচ্চ ১০ ও কক্সবাজার রুটে ঘণ্টায় সর্বোচ্চ ৬০ কিলোমিটার বেগে ট্রেন চালানোর পরামর্শ দিয়ে গত বুধবার প্রতিবেদন জমা দিয়েছে রেলপথ পরিদর্শন অধিদপ্তর। ট্রেন অপারেশনের জন্য এই রুটের সার্বিক পরিস্থিতি তুলে ধরা হয় ওই প্রতিবেদনে। দোহাজারী-কক্সবাজার রেললাইন পরিদর্শন করে প্রতিবেদনটি তৈরি করেন রেলওয়ের পরিদর্শক রুহুল কাদের আজাদ।
গতকাল বৃহস্পতিবার রুহুল কাদের আজাদ আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘রেলওয়ের মহাপরিচালক ও প্রকল্প পরিচালককে এই প্রতিবেদন জমা দেওয়া হয়েছে।’
এর আগে গত ৫ নভেম্বর আটটি বগি নিয়ে দোহাজারী-কক্সবাজার রেললাইন পরিদর্শন করেন এই কর্মকর্তা। কোনো নতুন রুটে ট্রেন চালানোর আগে এর সক্ষমতা যাচাই করে রেলপথ পরিদর্শন অধিদপ্তর। তাদের প্রতিবেদনের ভিত্তিতে অর্থাৎ পজিটিভ রিপোর্ট দিলে তবেই ট্রেন চালাতে পারে রেলওয়ের অপারেশন বিভাগ।
দোহাজারী-কক্সবাজার রেললাইন প্রকল্প পরিচালক মো. সুবক্তগীন আজকের পত্রিকাকে বলেন, বিশাল প্রতিবেদনে অনেক বিষয় তুলে ধরা হয়েছে। তবে মূল বিষয় হলো, এই রেললাইনে কোনোভাবেই ঘণ্টায় ৬০ কিলোমিটারের বেশি ট্রেন চালানো যাবে না। প্রতিবেদনে এমনটাই বলা হয়েছে। শুধু দোহাজারী-কক্সবাজার রেললাইন নয়, কালুরঘাট সেতুতে ট্রেন চালানোর বিষয়েও দিকনির্দেশনা দিয়েছে। কালুরঘাট সেতুতে ট্রেন চলবে ঘণ্টায় ১০ কিলোমিটার।
পূর্বাঞ্চলের প্রধান প্রকৌশলী আবু জাফর মিঞা বলেন, ‘আমরা আপাতত কালুরঘাট সেতুতে ঘণ্টায় সর্বোচ্চ ১০ কিলোমিটার বেগে ট্রেন চালাব। পুরোপুরি কাজ শেষ হলে হয়তো ট্রেন চালানোর গতি বাড়তে পারে। চট্টগ্রামের দোহাজারী থেকে কক্সবাজারের উদ্দেশে প্রথম ট্রেন যায় গত ৫ নভেম্বর। পরে ৭ নভেম্বর নতুন ১৯ বগি ও নতুন ইঞ্জিন নিয়ে দ্বিতীয় ট্রেন যায়। এই দুটিতে মূল চালকের দায়িত্ব পালন করেন লোকো পাইলট মাহফুজুর রহমান। তিনিও ট্রায়াল রানে ৫৫ কিলোমিটারের বেশি তোলেননি।’
প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা আগামীকাল শনিবার (১১ নভেম্বর) কক্সবাজার ট্রেন উদ্বোধন করবেন। ১৮ হাজার ৩৪ কোটি ৪৭ লাখ টাকা ব্যয়ে চট্টগ্রাম থেকে কক্সবাজার পর্যন্ত ১০০ কিলোমিটার রেললাইন প্রকল্পের কাজ বাস্তবায়ন করা হয়। ২০১১ সালের ৩ এপ্রিল দোহাজারী-রামু-কক্সবাজার পর্যন্ত মিটারগেজ রেলপথ নির্মাণকাজের ভিত্তিপ্রস্তর স্থাপন করেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। এর মধ্যে চট্টগ্রামের দোহাজারী থেকে রামু পর্যন্ত ৮৮ কিলোমিটার এবং রামু থেকে কক্সবাজার ১২ কিলোমিটার।
শুরুতে প্রকল্পের ব্যয় ধরা হয়েছিল ১ হাজার ৮৫২ কোটি টাকা। ২০১৬ সালে প্রকল্প প্রস্তাব সংশোধন করে ব্যয় বেড়ে দাঁড়ায় ১৮ হাজার ৩৪ কোটি ৪৭ লাখ টাকা। তাতে অর্থায়ন করেছে এশিয়ান ব্যাংক ও বাংলাদেশ সরকার। এটি সরকারের অগ্রাধিকার প্রকল্পের আওতাভুক্ত।
দিনাজপুর মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের অধ্যক্ষ অধ্যাপক ডা. শেখ সাদেক আলীর বিরুদ্ধে ভিত্তিহীন ও মানহানিকর পোস্টার লাগানো ও অপপ্রচারের প্রতিবাদে বিক্ষোভ মিছিল করেছেন শিক্ষার্থীরা। রোববার দুপুর ১২টার দিকে কলেজ ক্যাম্পাস থেকে মিছিলটি শুরু হয়। কলেজ ক্যাম্পাস ও মহাসড়ক প্রদক্ষিণ শেষে কলেজের প্রশাসনিক...
২৫ মিনিট আগেপটুয়াখালী বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ের (পবিপ্রবি) ঋণ শাখার দুই কর্মকর্তার বিরুদ্ধে ২ কোটি ৬০ লাখ টাকা আত্মসাতের অভিযোগ উঠেছে। অভিযোগ রয়েছে, মোটরসাইকেল ও কম্পিউটার ক্রয় ঋণের কিস্তির টাকা ব্যাংকে জমা না দিয়ে ভুয়া স্লিপ দেখিয়ে তাঁরা এ অর্থ আত্মসাৎ করেছেন।
৩৫ মিনিট আগেপটুয়াখালীতে এক সাংবাদিককে ‘দেখে নেওয়ার’ হুমকি দিয়েছেন জেলা মহিলা দলের সভানেত্রী ও শেরেবাংলা বালিকা মাধ্যমিক বিদ্যালয় পরিচালনা পর্ষদের সভাপতি আফরোজা সীমা। হুমকির ওই ভিডিও ইতিমধ্যে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে ভাইরাল হয়ে ব্যাপক সমালোচনার জন্ম দিয়েছে।
১ ঘণ্টা আগেরোববার গভীর রাতে সেনাবাহিনীর ক্যাপ্টেন মো. রাহাত খানের নেতৃত্বে পালেরহাট এলাকায় ফরিদ উদ্দিনের বাড়িতে অভিযান চালানো হয়। এ সময় তাঁর কাছ থেকে একটি একনলা বন্দুক ও নগদ এক লাখ পাঁচ হাজার টাকা উদ্ধার করা হয়। পরে ফরিদের দেওয়া তথ্যে সহযোগী নাঈমের বাড়ির পাশের পুকুর থেকে বিপুল পরিমাণ ইয়াবা, গাঁজা...
২ ঘণ্টা আগে