কুমিল্লা প্রতিনিধি
কাফনের কাপড় পরে নির্বাচনের গণসংযোগ করেছেন কুমিল্লার দেবীদ্বার পৌর নির্বাচনে আওয়ামী লীগের এক বিদ্রোহী প্রার্থী। আরেক বিদ্রোহী প্রার্থী সংবাদ সম্মেলন করে নির্বাচন সুষ্ঠু না হলে বিষপান করে আত্মহত্যার ঘোষণা দিলেন।
দেবীদ্বার পৌরসভা নির্বাচনে প্রার্থীদের হুমকি, মারধর ও প্রচারে বাধা দেওয়ার অভিযোগ তোলা হয়েছে। নৌকা প্রতীকের প্রার্থী, থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি), স্থানীয় সংসদ সদস্য ও নির্বাচনের সহকারী রিটার্নিং কর্মকর্তার বিরুদ্ধে অভিযোগ তুলেছেন আওয়ামী লীগের বিদ্রোহী প্রার্থী ও বহিষ্কৃত পৌর আওয়ামী লীগের সভাপতি মো. আবুল কাশেম ও আওয়ামী লীগ নেতা এম এ কাইয়ূম মজুমদার।
এ বিষয়ে আজ শনিবার বিকেলে কুমিল্লার দেবীদ্বার পৌর এলাকার নির্বাচনী কার্যালয়ে এক সংবাদ সম্মেলন করেন আওয়ামী লীগের বিদ্রোহী প্রার্থী বহিষ্কৃত পৌর আওয়ামী লীগের সভাপতি মো. আবুল কাশেম।
সংবাদ সম্মেলনে আবুল কাশেম বলেন, দেবীদ্বার পৌরসভা নির্বাচনে স্বতন্ত্র মেয়র প্রার্থী হিসেবে নারিকেল গাছ প্রতীক নিয়ে নির্বাচন করছি। প্রতীক পাওয়ার পর থেকে সরকার দলীয় প্রার্থী সাইফুল ইসলাম শামীম নির্বাচনী আচরণবিধি লঙ্ঘন করে ব্যাপক প্রচারণা চালিয়ে যাচ্ছেন। এ বিষয়ে প্রশাসন নীরব। পুলিশ পাহারায় ভোট কেনাসহ বিভিন্ন নির্বাচনী আচরণবিধি লঙ্ঘন করছেন তিনি। বিভিন্ন স্থানে আমার লোকদের মারধরসহ প্রচারণা কাজে বাধা দিচ্ছেন। বহিরাগত লোকজন দিয়ে আমার লোকদের হুমকি দিচ্ছেন।’
সরকার দলীয় প্রার্থী সাইফুল ইসলাম শামীম পক্ষে দেবীদ্বার থানার ওসি কমল কৃষ্ণ ধর প্রকাশ্যে কাজ করছে বলে অভিযোগ আবুল কাশেমের। তিনি বলেন, ‘ঢাকায় নির্বাচন কমিশন কার্যালয়ে দুদিন আগে দেবীদ্বার থানার ওসিসহ পুলিশের বিরুদ্ধে লিখিত অভিযোগ করলেও এখন পর্যন্ত কোনো ব্যবস্থা নেওয়া হয়নি। সুষ্ঠু নির্বাচনের স্বার্থে দেবীদ্বার থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা কমল কৃষ্ণ ধরকে প্রত্যাহার করতে হবে।’
আবুল কাশেম বলেন, ‘দেবীদ্বারের সংসদ সদস্য রাজী মোহাম্মদ ফখরুল সরকার দলীয় প্রার্থী সাইফুল ইসলাম শামীমকে জিতানোর জন্য পৌরসভার কাছাকাছি তাঁর গ্রামের বাড়িতে অবস্থান করছেন। পৌরসভার বাইরের সারা দেবীদ্বারের তাঁর সব নেতা-কর্মী ও গুন্ডা-মাস্তানকে ডেকে নিয়ে, তিনি দিকনির্দেশনা দিচ্ছেন। তাঁরা ভোটের দিন ১৪টি কেন্দ্রে অবস্থান করে আমার একনিষ্ঠ ভোটারদের হুমকি-ধমকি দেবেন, যাতে তাঁরা ভোট কেন্দ্রে ভোট দিতে না আসেন। এমন হলে ভোট মোটেও অংশগ্রহণমূলক ও নিরপেক্ষ হবে না।’
সহকারী রিটার্নিং কর্মকর্তা আলতাফ হোসেন সরকার দলীয় প্রার্থী সাইফুল ইসলাম শামীমের খুবই ঘনিষ্ঠ বলে দাবি আবুল কাশেমের। তিনি বলেন, ‘শামীমের ঘনিষ্ঠদের প্রিসাইডিং, সহকারী প্রিসাইডিং ও পোলিং অফিসার নিয়োগ দেওয়া হয়েছে। এ ছাড়া আঞ্চলিক নির্বাচন কর্মকর্তা ফরহাদ হোসেন ও সহকারী রিটার্নিং কর্মকর্তা আলতাফ হোসেন আপন ভাই। এমতাবস্থায় তাঁরা দুজন মিলে শামীমকে পাশ করানোর জন্য সর্বোচ্চ চেষ্টা করতে পারে বলে গোপন সূত্রে খবর পেয়েছি।’
সংবাদ সম্মেলনে আবুল কাশেম আরও বলেন, ‘আমি কাফনের কাপড় পরে মাঠে নেমেছি। সুষ্ঠু নির্বাচন না হলে আমি আত্মহত্যা করব।’
অপরদিকে আওয়ামী লীগের আরেক বিদ্রোহী প্রার্থী এম এ কাইয়ূম মজুমদারও একই দাবি জানিয়ে সংবাদ সম্মেলন করেছেন। সংবাদ সম্মেলনে তিনি বলেন, ‘দেবীদ্বার পৌরসভা নির্বাচনে স্বতন্ত্র মেয়র পদপ্রার্থী হিসেবে ক্যারাম বোর্ড প্রতীক নিয়ে নির্বাচন করছি। প্রতীক পাওয়ার পর থেকে আওয়ামী লীগ প্রার্থী সাইফুল ইসলাম (শামীম) নির্বাচনের আচরণবিধি লঙ্ঘন করে ব্যাপক প্রচারণা চালিয়ে যাচ্ছে। আমারে নির্বাচনী কাজে বাধা, হামলা মারধর ও বিভিন্ন ভয়ভীতি দেখাচ্ছে। এ বিষয়ে অভিযোগ করলেও প্রশাসন কোনো ব্যবস্থা নিচ্ছে না।’
কাইয়ূম মজুমদার আরও বলেন, ‘দেবীদ্বারের সংসদ সদস্য রাজী মোহাম্মদ ফখরুল সরকার দলীয় প্রার্থী সাইফুল ইসলাম শামীমকে জয় লাভের জন্য পৌরসভার পাশে তাঁর গ্রামের বাড়িতে অবস্থান করছেন। স্থানীয় সংসদ সদস্য আমাকে নির্বাচন থেকে সরাতে সর্বোচ্চ চেষ্টা করেছেন। আমি নির্বাচন থেকে সরে না দাঁড়ানোর কারণে তিনি আমার প্রতি ক্ষুব্ধ। তাঁর গুন্ডাবাহিনী দিয়ে যে কোনো সময় আমার ওপর হামলা করাতে পারেন। এমন হলে ভোট অংশগ্রহণমূলক ও নিরপেক্ষ হবে না। নির্বাচনের পরিবেশ নষ্ট করলে ও সুষ্ঠু ভোট না হলে আমি বিষপান করব। এ জন্য স্থানীয় সংসদ সদস্য দায়ী থাকবেন।’
অভিযোগের বিষয়ে জানতে স্থানীয় সংসদ সদস্য রাজি মোহাম্মদ ফখরুলের মোবাইল ফোনে একাধিকবার কল করা হলেও ধরেননি।
প্রার্থীদের অভিযোগ অস্বীকার করে দেবীদ্বার থানার ওসি কমল কৃষ্ণ ধর বলেন, ‘অবাধ ও সুষ্ঠু নির্বাচনের পরিবেশ বজায় রাখতে আমরা কাজ করে যাচ্ছি। পুলিশের বিরুদ্ধে এমন অভিযোগ সঠিক নয়।’
নির্বাচনে মেয়র পদে আট প্রার্থী প্রতিদ্বন্দ্বিতা করছেন। এ ছাড়া সংরক্ষিত (নারী) কাউন্সিলরের তিনটি পদে ১৮ ও সাধারণ ৯টি ওয়ার্ডে ৬৯ জন কাউন্সিলর প্রার্থী প্রতিদ্বন্দ্বিতা করছেন। দেবীদ্বার পৌরসভায় মোট ভোটার সংখ্যা ৪৪ হাজার ৫০৯ জন। আগামী ১৭ জুলাই ইলেকট্রনিক ভোটিং মেশিনে (ইভিএম) ভোটগ্রহণ হবে।
কাফনের কাপড় পরে নির্বাচনের গণসংযোগ করেছেন কুমিল্লার দেবীদ্বার পৌর নির্বাচনে আওয়ামী লীগের এক বিদ্রোহী প্রার্থী। আরেক বিদ্রোহী প্রার্থী সংবাদ সম্মেলন করে নির্বাচন সুষ্ঠু না হলে বিষপান করে আত্মহত্যার ঘোষণা দিলেন।
দেবীদ্বার পৌরসভা নির্বাচনে প্রার্থীদের হুমকি, মারধর ও প্রচারে বাধা দেওয়ার অভিযোগ তোলা হয়েছে। নৌকা প্রতীকের প্রার্থী, থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি), স্থানীয় সংসদ সদস্য ও নির্বাচনের সহকারী রিটার্নিং কর্মকর্তার বিরুদ্ধে অভিযোগ তুলেছেন আওয়ামী লীগের বিদ্রোহী প্রার্থী ও বহিষ্কৃত পৌর আওয়ামী লীগের সভাপতি মো. আবুল কাশেম ও আওয়ামী লীগ নেতা এম এ কাইয়ূম মজুমদার।
এ বিষয়ে আজ শনিবার বিকেলে কুমিল্লার দেবীদ্বার পৌর এলাকার নির্বাচনী কার্যালয়ে এক সংবাদ সম্মেলন করেন আওয়ামী লীগের বিদ্রোহী প্রার্থী বহিষ্কৃত পৌর আওয়ামী লীগের সভাপতি মো. আবুল কাশেম।
সংবাদ সম্মেলনে আবুল কাশেম বলেন, দেবীদ্বার পৌরসভা নির্বাচনে স্বতন্ত্র মেয়র প্রার্থী হিসেবে নারিকেল গাছ প্রতীক নিয়ে নির্বাচন করছি। প্রতীক পাওয়ার পর থেকে সরকার দলীয় প্রার্থী সাইফুল ইসলাম শামীম নির্বাচনী আচরণবিধি লঙ্ঘন করে ব্যাপক প্রচারণা চালিয়ে যাচ্ছেন। এ বিষয়ে প্রশাসন নীরব। পুলিশ পাহারায় ভোট কেনাসহ বিভিন্ন নির্বাচনী আচরণবিধি লঙ্ঘন করছেন তিনি। বিভিন্ন স্থানে আমার লোকদের মারধরসহ প্রচারণা কাজে বাধা দিচ্ছেন। বহিরাগত লোকজন দিয়ে আমার লোকদের হুমকি দিচ্ছেন।’
সরকার দলীয় প্রার্থী সাইফুল ইসলাম শামীম পক্ষে দেবীদ্বার থানার ওসি কমল কৃষ্ণ ধর প্রকাশ্যে কাজ করছে বলে অভিযোগ আবুল কাশেমের। তিনি বলেন, ‘ঢাকায় নির্বাচন কমিশন কার্যালয়ে দুদিন আগে দেবীদ্বার থানার ওসিসহ পুলিশের বিরুদ্ধে লিখিত অভিযোগ করলেও এখন পর্যন্ত কোনো ব্যবস্থা নেওয়া হয়নি। সুষ্ঠু নির্বাচনের স্বার্থে দেবীদ্বার থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা কমল কৃষ্ণ ধরকে প্রত্যাহার করতে হবে।’
আবুল কাশেম বলেন, ‘দেবীদ্বারের সংসদ সদস্য রাজী মোহাম্মদ ফখরুল সরকার দলীয় প্রার্থী সাইফুল ইসলাম শামীমকে জিতানোর জন্য পৌরসভার কাছাকাছি তাঁর গ্রামের বাড়িতে অবস্থান করছেন। পৌরসভার বাইরের সারা দেবীদ্বারের তাঁর সব নেতা-কর্মী ও গুন্ডা-মাস্তানকে ডেকে নিয়ে, তিনি দিকনির্দেশনা দিচ্ছেন। তাঁরা ভোটের দিন ১৪টি কেন্দ্রে অবস্থান করে আমার একনিষ্ঠ ভোটারদের হুমকি-ধমকি দেবেন, যাতে তাঁরা ভোট কেন্দ্রে ভোট দিতে না আসেন। এমন হলে ভোট মোটেও অংশগ্রহণমূলক ও নিরপেক্ষ হবে না।’
সহকারী রিটার্নিং কর্মকর্তা আলতাফ হোসেন সরকার দলীয় প্রার্থী সাইফুল ইসলাম শামীমের খুবই ঘনিষ্ঠ বলে দাবি আবুল কাশেমের। তিনি বলেন, ‘শামীমের ঘনিষ্ঠদের প্রিসাইডিং, সহকারী প্রিসাইডিং ও পোলিং অফিসার নিয়োগ দেওয়া হয়েছে। এ ছাড়া আঞ্চলিক নির্বাচন কর্মকর্তা ফরহাদ হোসেন ও সহকারী রিটার্নিং কর্মকর্তা আলতাফ হোসেন আপন ভাই। এমতাবস্থায় তাঁরা দুজন মিলে শামীমকে পাশ করানোর জন্য সর্বোচ্চ চেষ্টা করতে পারে বলে গোপন সূত্রে খবর পেয়েছি।’
সংবাদ সম্মেলনে আবুল কাশেম আরও বলেন, ‘আমি কাফনের কাপড় পরে মাঠে নেমেছি। সুষ্ঠু নির্বাচন না হলে আমি আত্মহত্যা করব।’
অপরদিকে আওয়ামী লীগের আরেক বিদ্রোহী প্রার্থী এম এ কাইয়ূম মজুমদারও একই দাবি জানিয়ে সংবাদ সম্মেলন করেছেন। সংবাদ সম্মেলনে তিনি বলেন, ‘দেবীদ্বার পৌরসভা নির্বাচনে স্বতন্ত্র মেয়র পদপ্রার্থী হিসেবে ক্যারাম বোর্ড প্রতীক নিয়ে নির্বাচন করছি। প্রতীক পাওয়ার পর থেকে আওয়ামী লীগ প্রার্থী সাইফুল ইসলাম (শামীম) নির্বাচনের আচরণবিধি লঙ্ঘন করে ব্যাপক প্রচারণা চালিয়ে যাচ্ছে। আমারে নির্বাচনী কাজে বাধা, হামলা মারধর ও বিভিন্ন ভয়ভীতি দেখাচ্ছে। এ বিষয়ে অভিযোগ করলেও প্রশাসন কোনো ব্যবস্থা নিচ্ছে না।’
কাইয়ূম মজুমদার আরও বলেন, ‘দেবীদ্বারের সংসদ সদস্য রাজী মোহাম্মদ ফখরুল সরকার দলীয় প্রার্থী সাইফুল ইসলাম শামীমকে জয় লাভের জন্য পৌরসভার পাশে তাঁর গ্রামের বাড়িতে অবস্থান করছেন। স্থানীয় সংসদ সদস্য আমাকে নির্বাচন থেকে সরাতে সর্বোচ্চ চেষ্টা করেছেন। আমি নির্বাচন থেকে সরে না দাঁড়ানোর কারণে তিনি আমার প্রতি ক্ষুব্ধ। তাঁর গুন্ডাবাহিনী দিয়ে যে কোনো সময় আমার ওপর হামলা করাতে পারেন। এমন হলে ভোট অংশগ্রহণমূলক ও নিরপেক্ষ হবে না। নির্বাচনের পরিবেশ নষ্ট করলে ও সুষ্ঠু ভোট না হলে আমি বিষপান করব। এ জন্য স্থানীয় সংসদ সদস্য দায়ী থাকবেন।’
অভিযোগের বিষয়ে জানতে স্থানীয় সংসদ সদস্য রাজি মোহাম্মদ ফখরুলের মোবাইল ফোনে একাধিকবার কল করা হলেও ধরেননি।
প্রার্থীদের অভিযোগ অস্বীকার করে দেবীদ্বার থানার ওসি কমল কৃষ্ণ ধর বলেন, ‘অবাধ ও সুষ্ঠু নির্বাচনের পরিবেশ বজায় রাখতে আমরা কাজ করে যাচ্ছি। পুলিশের বিরুদ্ধে এমন অভিযোগ সঠিক নয়।’
নির্বাচনে মেয়র পদে আট প্রার্থী প্রতিদ্বন্দ্বিতা করছেন। এ ছাড়া সংরক্ষিত (নারী) কাউন্সিলরের তিনটি পদে ১৮ ও সাধারণ ৯টি ওয়ার্ডে ৬৯ জন কাউন্সিলর প্রার্থী প্রতিদ্বন্দ্বিতা করছেন। দেবীদ্বার পৌরসভায় মোট ভোটার সংখ্যা ৪৪ হাজার ৫০৯ জন। আগামী ১৭ জুলাই ইলেকট্রনিক ভোটিং মেশিনে (ইভিএম) ভোটগ্রহণ হবে।
গাজীপুর মহানগরীর কোনাবাড়ীতে অবস্থিত তৈরি পোশাক কারখানা এম এম নিটওয়্যার ও মামুন নিটওয়্যার লিমিটেড শ্রমিক বিক্ষোভের মুখে অনির্দিষ্টকালের জন্য বন্ধ ঘোষণা করেছে কর্তৃপক্ষ। আজ বুধবার সকাল ৮টায় শ্রমিকেরা কারখানার গেটে টানানো বন্ধ ঘোষণার নোটিশ দেখতে পান। নোটিশ দেখার পর শ্রমিকদের মধ্যে চাপা উত্তেজনা...
৩৭ মিনিট আগেকারও হাতে খাতা, কারও বইয়ের ভাঁজে গুঁজে রাখা কলম। হঠাৎ হাওয়ার ঝাপটা এসে উড়িয়ে দেয় কাগজ। মাথায় হাত দিয়ে ধরে রাখতে হয় বই। শিক্ষক একটু থেমে যান। শব্দ থেমে যায়। কয়েক সেকেন্ড পরে আবারও
১ ঘণ্টা আগে২০০১ সালের ১৪ এপ্রিল রমনা বটমূলে পয়লা বৈশাখের অনুষ্ঠানে বোমা হামলার ঘটনা ঘটে। ওই হামলায় ঘটনাস্থলেই নয়জন নিহত হন। হাসপাতালে মারা যান আরও একজন। রমনা বটমূলে বোমা হামলার ঘটনায় দায়ের করা মামলায় ২০১৪ সালের ২৩ জুন রায় দেন বিচারিক আদালত। রায়ে মুফতি হান্নানসহ আটজনের মৃত্যুদণ্ড এবং ছয়জনের যাবজ্জীবন কারাদণ্ড
১ ঘণ্টা আগেগাজীপুরের টঙ্গীতে বকেয়া বেতনের দাবিতে সড়ক অবরোধ করে শ্রমিক বিক্ষোভ করছেন। আজ বুধবার সকাল ১০টা থেকে টঙ্গীর খাঁ-পাড়া এলাকার সিজন্স ড্রেসেস লিমিটেড নামক কারখানার শ্রমিকেরা ঢাকা-ময়মনসিংহ মহাসড়কে অবস্থান নিয়ে এ বিক্ষোভ করেন।
১ ঘণ্টা আগে