হিমেল চাকমা, রাঙামাটি প্রতিনিধি
সড়কপথে রাঙামাটি শহরে প্রবেশ করতেই চোখে পড়ে উঁচু এক পাহাড়। নাম ফুরোমোন পাহাড়। কৌতূহলী পর্যটকেরা অ্যাডভেঞ্চার ট্যুর করেন ফুরোমোন পাহাড়ে। পায়ে হাঁটার শত কষ্ট পেরিয়ে পাহাড়চূড়ায় উঠলে শীতল বাতাস মনকে প্রফুল্ল করে। প্রাণে আনে প্রশান্তি। গাড়িতে করেও যাওয়া যায় ফুরোমোন পাহাড়চূড়ায়।
সমুদ্রপৃষ্ঠ থেকে পাহাড়টির উচ্চতা প্রায় ১ হাজার ৫২০ ফুট। এই পাহাড়ে উঠলে অপরূপ সৌন্দর্যের দেখা মেলে। সূর্যাস্ত আর সূর্যোদয় দেখা যায় এই পাহাড় থেকে। দিনে প্রতিটি সময় বদলায় এর প্রাকৃতিক রূপ। ভিন্ন ঋতুতে ভিন্ন ভিন্ন দৃশ্য অবলোকন করা যায় পাহাড় থেকে। পাখির চোখে দেখা মেলে পুরো রাঙামাটি শহর, চট্টগ্রামের রাঙ্গুনিয়া, রানীরহাট। হাতে ছুঁয়ে দেখা যায় মেঘ। তাই যে কাউকে মুগ্ধ করে ফুরোমোনের এই সৌন্দর্য।
রাঙামাটির বাইরে থেকে আসা পর্যটকদের জন্য এখনো অজানা একটি স্থান এই ফুরোমোন। অনন্যসুন্দর ফুরোমোন পর্যটকদের নতুন দর্শনীয় স্থান হয়ে উঠবে বলে জানান স্থানীয়রা।
রাঙামাটি জেলা প্রশাসক মিজানুর রহমান বলেন, ‘ফুরোমোনের সৌন্দর্য আসলে অনন্য। যোগাযোগ অবকাঠামো উন্নয়ন করা হলে ফুরোমোন দেশি-বিদেশি পর্যটকদের কাছে আরও আকর্ষণীয় হয়ে উঠবে। এটি সাজেকের মতো আরেকটি দর্শনীয় স্থান হয়ে উঠবে।’
এই প্রাকৃতিক সৌন্দর্য ছাড়াও পাহাড়টিতে রয়েছে একটি বৌদ্ধবিহার। বনভান্তের অন্যতম শিষ্য ভৃগু মহাথের শিষ্যসংঘ নিয়ে এই বনবিহারে অবস্থান করেন। এই বিহারকে কেন্দ্র করে তৈরি হয়েছে আরও বিভিন্ন স্থাপনা, যা পর্যটনকে করেছে সমৃদ্ধ।
রাঙামাটি জেলা পরিষদের চেয়ারম্যান অংসুই প্রু চৌধুরী বলেন, ‘ফুরোমোনে যাওয়ার রাস্তাটি কার্পেটিং প্রকল্পের কাজের ভিত্তিপ্রস্তর স্থাপন করা হয়েছে। কাজ শেষে হলে ফুরোমোন রাঙামাটির অন্যতম পর্যটনকেন্দ্রে পরিণত হবে। এর বাইরে আরও কী সুযোগ-সুবিধা বাড়ানো যায়, তার পরিকল্পনা নিচ্ছে জেলা পরিষদ।’
যেভাবে যাবেন ফুরোমোন
রাঙামাটি শহর থেকে বা মানিকছড়ি সাপছড়ি থেকে চাঁদের গাড়িতে বা সিএনজি অটোরিকশা নিয়ে ফুরোমোনে যাওয়া যায়। অ্যাডভেঞ্চারপ্রিয় মানুষ সাপছড়ি নাড়াইছড়ি হয়ে পায়ে হেঁটে ফুরোমোন পাহাড়ে উঠতে পারেন। যাওয়ার পথে পানি, খাবার নিয়ে নিলে ভালো হয়।
সড়কপথে রাঙামাটি শহরে প্রবেশ করতেই চোখে পড়ে উঁচু এক পাহাড়। নাম ফুরোমোন পাহাড়। কৌতূহলী পর্যটকেরা অ্যাডভেঞ্চার ট্যুর করেন ফুরোমোন পাহাড়ে। পায়ে হাঁটার শত কষ্ট পেরিয়ে পাহাড়চূড়ায় উঠলে শীতল বাতাস মনকে প্রফুল্ল করে। প্রাণে আনে প্রশান্তি। গাড়িতে করেও যাওয়া যায় ফুরোমোন পাহাড়চূড়ায়।
সমুদ্রপৃষ্ঠ থেকে পাহাড়টির উচ্চতা প্রায় ১ হাজার ৫২০ ফুট। এই পাহাড়ে উঠলে অপরূপ সৌন্দর্যের দেখা মেলে। সূর্যাস্ত আর সূর্যোদয় দেখা যায় এই পাহাড় থেকে। দিনে প্রতিটি সময় বদলায় এর প্রাকৃতিক রূপ। ভিন্ন ঋতুতে ভিন্ন ভিন্ন দৃশ্য অবলোকন করা যায় পাহাড় থেকে। পাখির চোখে দেখা মেলে পুরো রাঙামাটি শহর, চট্টগ্রামের রাঙ্গুনিয়া, রানীরহাট। হাতে ছুঁয়ে দেখা যায় মেঘ। তাই যে কাউকে মুগ্ধ করে ফুরোমোনের এই সৌন্দর্য।
রাঙামাটির বাইরে থেকে আসা পর্যটকদের জন্য এখনো অজানা একটি স্থান এই ফুরোমোন। অনন্যসুন্দর ফুরোমোন পর্যটকদের নতুন দর্শনীয় স্থান হয়ে উঠবে বলে জানান স্থানীয়রা।
রাঙামাটি জেলা প্রশাসক মিজানুর রহমান বলেন, ‘ফুরোমোনের সৌন্দর্য আসলে অনন্য। যোগাযোগ অবকাঠামো উন্নয়ন করা হলে ফুরোমোন দেশি-বিদেশি পর্যটকদের কাছে আরও আকর্ষণীয় হয়ে উঠবে। এটি সাজেকের মতো আরেকটি দর্শনীয় স্থান হয়ে উঠবে।’
এই প্রাকৃতিক সৌন্দর্য ছাড়াও পাহাড়টিতে রয়েছে একটি বৌদ্ধবিহার। বনভান্তের অন্যতম শিষ্য ভৃগু মহাথের শিষ্যসংঘ নিয়ে এই বনবিহারে অবস্থান করেন। এই বিহারকে কেন্দ্র করে তৈরি হয়েছে আরও বিভিন্ন স্থাপনা, যা পর্যটনকে করেছে সমৃদ্ধ।
রাঙামাটি জেলা পরিষদের চেয়ারম্যান অংসুই প্রু চৌধুরী বলেন, ‘ফুরোমোনে যাওয়ার রাস্তাটি কার্পেটিং প্রকল্পের কাজের ভিত্তিপ্রস্তর স্থাপন করা হয়েছে। কাজ শেষে হলে ফুরোমোন রাঙামাটির অন্যতম পর্যটনকেন্দ্রে পরিণত হবে। এর বাইরে আরও কী সুযোগ-সুবিধা বাড়ানো যায়, তার পরিকল্পনা নিচ্ছে জেলা পরিষদ।’
যেভাবে যাবেন ফুরোমোন
রাঙামাটি শহর থেকে বা মানিকছড়ি সাপছড়ি থেকে চাঁদের গাড়িতে বা সিএনজি অটোরিকশা নিয়ে ফুরোমোনে যাওয়া যায়। অ্যাডভেঞ্চারপ্রিয় মানুষ সাপছড়ি নাড়াইছড়ি হয়ে পায়ে হেঁটে ফুরোমোন পাহাড়ে উঠতে পারেন। যাওয়ার পথে পানি, খাবার নিয়ে নিলে ভালো হয়।
তিনি টেকের বাজারে কাগজপত্র ফটোকপি করতে গেলে স্থানীয় বিএনপির কর্মী গিয়াস উদ্দিন দেওয়ান, তাঁর ছেলে রিয়াজুল ইসলাম জিসান এবং সহযোগী আজমাইন চৌধুরীসহ আরও তিন-চারজন মিলে তাঁর পথরোধ করে। একপর্যায়ে গিয়াস উদ্দিন বাঁশের লাঠি দিয়ে তাঁর মাথায় আঘাত করেন এবং অন্যরা এলোপাতাড়ি মারধর করেন। এতে তিনি গুরুতর আহত হন।
১১ মিনিট আগেনারায়ণগঞ্জের সোনারগাঁয়ে চাঁদা চেয়ে না পেয়ে বন্দুক দিয়ে গুলি করে হত্যার হুমকির অভিযোগে অস্ত্রধারী এক বিএনপি নেতাকে গ্রেপ্তার করেছে পুলিশ। গতকাল রোববার রাতে তাঁকে উপজেলার সাদিপুর ইউনিয়নের আমগাঁও এলাকা থেকে গ্রেপ্তার করা হয়। গ্রেপ্তার ব্যক্তির নাম শাহজাহান ভূঁইয়া।
২৬ মিনিট আগে২২ জুন রাতে বিস্ফোরণের ঘটনায় ক্ষতিগ্রস্ত সাচড়া ইউনিয়নের দেউলা শিবপুর গ্রামের দুটি পরিবারের জন্য হাফিজ ইব্রাহিমের পক্ষ থেকে ২৩ জুন (সোমবার) সকালে এক লাখ টাকার আর্থিক সহায়তা প্রদান করে উপজেলা বিএনপি। মিছির কাজীর ছেলে মোজাম্মেলকে ৭০ হাজার ও আজাহার চৌকিদারকে ৩০ হাজার টাকা দেওয়া হয়।
৩০ মিনিট আগেমব জাস্টিস কোনোভাবেই গ্রহণযোগ্য নয়। তাঁর (নূরুল হুদার) সঙ্গে যেটা হয়েছে, মানে গলায় এটা-সেটা পরিয়ে দেওয়া হয়েছে, তা কোনোভাবেই গ্রহণযোগ্য নয়।
৪৪ মিনিট আগে