কক্সবাজার প্রতিনিধি
লাখো পর্যটক ও পুণ্যার্থীর সমাগমের মধ্য দিয়ে কক্সবাজার সমুদ্রসৈকতে দেশের সবচেয়ে বড় প্রতিমা বিসর্জন শেষ হয়েছে। আজ রোববার ঢাকঢোল-বাদ্যযন্ত্র বাজিয়ে, রং ছিটিয়ে ও আতশবাজি ফাটিয়ে ট্রাকে করে একে একে প্রতিমা বিসর্জন দেওয়া হয়।
এ উপলক্ষে স্থানীয় প্রশাসন শহর ও সৈকত এলাকায় কড়া নিরাপত্তাব্যবস্থা গ্রহণ করে। বেলা বাড়ার সঙ্গে সঙ্গে জেলার বিভিন্ন এলাকার মণ্ডপ থেকে প্রতিমা নিয়ে সৈকতমুখী হন পুণ্যার্থীরা।
প্রতিমা বিসর্জনের জন্য সমুদ্রসৈকতের লাবণি পয়েন্টে তৈরি করা বিজয়া মঞ্চ। জেলা প্রশাসনের উন্মুক্ত মঞ্চে জেলা পূজা উদ্যাপন কমিটি এ অনুষ্ঠানের আয়োজন করে। দুপুরের পর মঞ্চে সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠান ও বিজয়া দশমীর আলোচনা সভা হয়।
এতে বক্তব্য দেন কক্সবাজারের জেলা প্রশাসক মোহাম্মদ সালাহউদ্দিন, র্যাব-১৫ কক্সবাজার ব্যাটালিয়নের অধিনায়ক লে কর্নেল এইচ এম সাজ্জাদ হোসেন, পুলিশ সুপার মোহাম্মদ রহমতুল্লাহ, সাবেক সংসদ সদস্য ও বিএনপির কেন্দ্রীয় নেতা লুৎফর রহমান কাজল, জেলা বিএনপির সাধারণ সম্পাদক শামীম আরা স্বপ্না প্রমুখ।এরপর সন্ধ্যায় দশমীর আনুষ্ঠানিকতা শেষে ধর্মীয় ভাবগাম্ভীর্য আর উৎসাহ–উদ্দীপনার মধ্য দিয়ে শেষ হয় সনাতন ধর্মাবলম্বীদের প্রতিমা বিসর্জন। এর মাধ্যমে সমাপ্তি ঘটে দুর্গোৎসবের।
এ বিষয়ে জেলা পূজা উদ্যাপন কমিটির সাধারণ সম্পাদক দীপক শর্মা দীপ আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘জেলার ৯ উপজেলা ছাড়াও পার্শ্ববর্তী বান্দরবানের নাইক্ষ্যংছড়ি, লামা ও আলীকদম উপজেলা থেকেও প্রতিমা এনে সৈকতে বিসর্জন দেওয়া হয়। এবার জেলার ৯টি উপজেলায় ৩২১টি মণ্ডপে শারদীয় দুর্গোৎসব উদ্যাপন হয়েছে। এর মধ্যে ১৫১টি প্রতিমা ও ১৭০টি ঘট পূজা।’
লাখো পর্যটক ও পুণ্যার্থীর সমাগমের মধ্য দিয়ে কক্সবাজার সমুদ্রসৈকতে দেশের সবচেয়ে বড় প্রতিমা বিসর্জন শেষ হয়েছে। আজ রোববার ঢাকঢোল-বাদ্যযন্ত্র বাজিয়ে, রং ছিটিয়ে ও আতশবাজি ফাটিয়ে ট্রাকে করে একে একে প্রতিমা বিসর্জন দেওয়া হয়।
এ উপলক্ষে স্থানীয় প্রশাসন শহর ও সৈকত এলাকায় কড়া নিরাপত্তাব্যবস্থা গ্রহণ করে। বেলা বাড়ার সঙ্গে সঙ্গে জেলার বিভিন্ন এলাকার মণ্ডপ থেকে প্রতিমা নিয়ে সৈকতমুখী হন পুণ্যার্থীরা।
প্রতিমা বিসর্জনের জন্য সমুদ্রসৈকতের লাবণি পয়েন্টে তৈরি করা বিজয়া মঞ্চ। জেলা প্রশাসনের উন্মুক্ত মঞ্চে জেলা পূজা উদ্যাপন কমিটি এ অনুষ্ঠানের আয়োজন করে। দুপুরের পর মঞ্চে সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠান ও বিজয়া দশমীর আলোচনা সভা হয়।
এতে বক্তব্য দেন কক্সবাজারের জেলা প্রশাসক মোহাম্মদ সালাহউদ্দিন, র্যাব-১৫ কক্সবাজার ব্যাটালিয়নের অধিনায়ক লে কর্নেল এইচ এম সাজ্জাদ হোসেন, পুলিশ সুপার মোহাম্মদ রহমতুল্লাহ, সাবেক সংসদ সদস্য ও বিএনপির কেন্দ্রীয় নেতা লুৎফর রহমান কাজল, জেলা বিএনপির সাধারণ সম্পাদক শামীম আরা স্বপ্না প্রমুখ।এরপর সন্ধ্যায় দশমীর আনুষ্ঠানিকতা শেষে ধর্মীয় ভাবগাম্ভীর্য আর উৎসাহ–উদ্দীপনার মধ্য দিয়ে শেষ হয় সনাতন ধর্মাবলম্বীদের প্রতিমা বিসর্জন। এর মাধ্যমে সমাপ্তি ঘটে দুর্গোৎসবের।
এ বিষয়ে জেলা পূজা উদ্যাপন কমিটির সাধারণ সম্পাদক দীপক শর্মা দীপ আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘জেলার ৯ উপজেলা ছাড়াও পার্শ্ববর্তী বান্দরবানের নাইক্ষ্যংছড়ি, লামা ও আলীকদম উপজেলা থেকেও প্রতিমা এনে সৈকতে বিসর্জন দেওয়া হয়। এবার জেলার ৯টি উপজেলায় ৩২১টি মণ্ডপে শারদীয় দুর্গোৎসব উদ্যাপন হয়েছে। এর মধ্যে ১৫১টি প্রতিমা ও ১৭০টি ঘট পূজা।’
কারও হাতে খাতা, কারও বইয়ের ভাঁজে গুঁজে রাখা কলম। হঠাৎ হাওয়ার ঝাপটা এসে উড়িয়ে দেয় কাগজ। মাথায় হাত দিয়ে ধরে রাখতে হয় বই। শিক্ষক একটু থেমে যান। শব্দ থেমে যায়। কয়েক সেকেন্ড পরে আবারও
১৮ মিনিট আগে২০০১ সালের ১৪ এপ্রিল রমনা বটমূলে পয়লা বৈশাখের অনুষ্ঠানে বোমা হামলার ঘটনা ঘটে। ওই হামলায় ঘটনাস্থলেই নয়জন নিহত হন। হাসপাতালে মারা যান আরও একজন। রমনা বটমূলে বোমা হামলার ঘটনায় দায়ের করা মামলায় ২০১৪ সালের ২৩ জুন রায় দেন বিচারিক আদালত। রায়ে মুফতি হান্নানসহ আটজনের মৃত্যুদণ্ড এবং ছয়জনের যাবজ্জীবন কারাদণ্ড
৩৪ মিনিট আগেগাজীপুরের টঙ্গীতে বকেয়া বেতনের দাবিতে সড়ক অবরোধ করে শ্রমিক বিক্ষোভ করছেন। আজ বুধবার সকাল ১০টা থেকে টঙ্গীর খাঁ-পাড়া এলাকার সিজন্স ড্রেসেস লিমিটেড নামক কারখানার শ্রমিকেরা ঢাকা-ময়মনসিংহ মহাসড়কে অবস্থান নিয়ে এ বিক্ষোভ করেন।
১ ঘণ্টা আগেকুষ্টিয়ার দৌলতপুরে পদ্মা নদীতে টর্নেডো সৃষ্টি হয়ে পানি আকাশে উঠে যাওয়ার ঘটনা ঘটেছে। গতকাল মঙ্গলবার বিকেলের দিকে উপজেলার মরিচা ইউনিয়নের কোলদিয়াড় এলাকায় পদ্মা নদীতে এ ঘটনা ঘটে। ইতিমধ্যে এ দৃশ্যের বেশ কয়েকটি ভিডিও সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম ফেসবুকে ছড়িয়ে পড়েছে। সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে ভাইরাল হওয়া...
১ ঘণ্টা আগে