চকরিয়া (কক্সবাজার) প্রতিনিধি
কক্সবাজারের চকরিয়া উপজেলার ডুলাহাজারা ইউনিয়নের পূর্ব মাইজপাড়ায় ডাকাতি প্রতিরোধ অভিযানে সেনাবাহিনীর লেফটেন্যান্ট তানজিম ছারোয়ার নির্জনকে (২৩) একাধিক ছুরিকাঘাত করে তিনজন ডাকাত। তাঁর মৃত্যু নিশ্চিত করতে ফুসফুসও ক্ষতবিক্ষত করা হয়।
গতকাল রোববার (১৯ জানুয়ারি) চকরিয়া জ্যেষ্ঠ জুডিশিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট আদালতে পুলিশের দাখিল করা অভিযোগপত্রে এমন তথ্য উল্লেখ করা হয়েছে। মামলার তদন্তকারী কর্মকর্তা ও চকরিয়া থানার পরিদর্শক (তদন্ত) অরূপ কুমার চৌধুরী এই অভিযোগপত্র জমা দেন।
অভিযোগপত্রে বলা হয়, ২৩ সেপ্টেম্বর দিবাগত রাত পৌনে ৩টার দিকে ডুলাহাজারা ইউনিয়নের পূর্ব মাইজপাড়ায় মাছ ব্যবসায়ী রেজাউল করিমের বাড়িতে একদল ডাকাত ডাকাতির প্রস্তুতি নিচ্ছে। এমন সংবাদ পেয়ে মেজর উজ্জ্বল মিয়ার নেতৃত্বে যৌথ বাহিনী অভিযান পরিচালনা করে। যৌথ বাহিনীর সদস্যদের উপস্থিতি টের পেয়ে ডাকাত দলের সদস্যরা দৌড়ে পালানোর চেষ্টা করে।
অভিযানে আসা দলটির সম্মুখ সদস্য লেফটেন্যান্ট তানজিম ছারোয়ার নিজের পরিচয় দিয়ে অগ্রসর হয়ে তাঁদের দাঁড়ানোর জন্য বলেন। একটি ফাঁকা গুলি ছোড়েন। অভিযানে আসা দলের সদস্যদের হত্যার উদ্দেশ্যে এ সময় অস্ত্রধারী ডাকাত হেলাল উদ্দিন, নুরুল আমিন, আব্দুল করিম, মোর্শেদ আলম, নাছির ও মিনহাজ উদ্দিন গুলি করতে করতে দৌড়ে যান। লেফটেন্যান্ট তানজিম ডাকাত দলকে ধাওয়া করলে একটি বাড়ির উঠানের তারের বেড়ায় লেগে ডাকাত মোর্শেদ আলম পড়ে গেলে তাঁকে তিনি (তানজিম) ধরে ফেলেন।
এরপর তিন ডাকাত নুরুল আমিন, নাছির উদ্দিন ও মোর্শেদ আলম মিলে সেনা কর্মকর্তা তানজিমকে জাপটে ধরেন। নুরুল, নাছির ও মোর্শেদ ছুরি দিয়ে তানজিমের শরীরের বিভিন্ন স্থানে আঘাত করতে থাকেন। ডাকাতেরা হত্যা নিশ্চিত করতে গলার ডানপাশে ছুরি ঢুকিয়ে তানজিমের ফুসফুস পর্যন্ত ক্ষতবিক্ষত করেন। গায়ে বুলেটপ্রুফ জ্যাকেট থাকলেও তিনজনের ছুরিকাঘাতে তানজিম প্রাণে রক্ষা পাননি।
এ সময় অভিযানকারী দলের সদস্য ও ঘটনাস্থলের পাশ থেকে লোকজন আসতে দেখে তানজিমকে ফেলে ডাকাতেরা উত্তর-পূর্ব দিকে দৌড়ে পালিয়ে যায়। মারাত্মক জখম অবস্থায় তানজিম ছারোয়ারকে উদ্ধার করে প্রথমে মালুমঘাট খ্রিষ্টান মেমোরিয়াল হাসপাতাল এবং সেখান থেকে অ্যাম্বুলেন্সে রামু ক্যান্টনমেন্টের সিএমএইচে নিয়ে যাওয়া হয়। চিকিৎসক তাঁকে ভোর সাড়ে ৫টার দিকে মৃত ঘোষণা করেন।
ঘটনার ৩-৪ দিন আগে থেকে ডাকাত জালাল উদ্দিন, হেলাল উদ্দিন, মো. আরিফ উল্লাহ, আনোয়ার হাকিম, জিয়াবুল করিম, মো. ইসমাইল হোসেন, নুরুল আমিন, নাছির উদ্দিন, আবদুল করিম, মোহাম্মদ সাদেক, আনোয়ারুল ইসলাম, মোর্শেদ আলম, শাহ আলম, আবু হানিফ, এনামুল হক, মো. এনাম, মো. কামাল ও মিনহাজ উদ্দিন একে অপরের সঙ্গে যোগাযোগ করছিলেন। এরপর পূর্ব মাইজপাড়ার মাছ ব্যবসায়ী রেজাউল করিমের বাড়িতে ডাকাতির পরিকল্পনা করেন তাঁরা।
গত বছরের ২৩ সেপ্টেম্বর দিবাগত রাত ৩টার দিকে ডুলাহাজারা ইউনিয়নের পূর্ব মাইজপাড়ায় ডাকাতি প্রতিরোধ অভিযানে গিয়ে ডাকাতদের উপর্যুপরি ছুরিকাঘাতে নিহত হন সেনা কর্মকর্তা তানজিম ছারোয়ার। এ ঘটনার পর ২৫ সেপ্টেম্বর সেনাবাহিনীর জ্যেষ্ঠ ওয়ারেন্ট অফিসার মো. আবদুল্লাহ আল হারুনুর রশিদ বাদী হয়ে ১৭ জনের বিরুদ্ধে ডাকাতির প্রস্তুতিসহ হত্যা মামলা করেন।
ওই দিন চকরিয়া থানার উপপরিদর্শক (এসআই) আলমগীর হোসেন বাদী হয়ে একই আসামিদের বিরুদ্ধে অস্ত্র আইনে আরেকটি মামলা করেন। মামলা দুটি তদন্তের দায়িত্ব পান চকরিয়া থানার পরিদর্শক (তদন্ত) অরূপ কুমার চৌধুরী।
চার মাস তদন্ত শেষে মামলার তদন্তকারী কর্মকর্তা নাম-ঠিকানা সঠিক না থাকা ও সম্পৃক্ততা না পেয়ে এজাহারভুক্ত ছয় আসামিকে বাদ দেন। গ্রেপ্তার আসামিদের স্বীকারোক্তিমূলক জবানবন্দিতে প্রাপ্ত তথ্যে ৭ জনকে যুক্ত করে দুটি মামলায় মোট ১৮ জনকে অভিযুক্ত করে আদালতে অভিযোগপত্র জমা দেন।
অভিযোগপত্রে নাম আসা আসামিদের মধ্যে আব্দুল করিম, মোর্শেদ আলম, আনোয়ারুল ইসলাম, মিনহাজ উদ্দিন, শাহ আলম ও আবু হানিফ এখনো পলাতক। বাকি আসামি গ্রেপ্তার হয়ে কারাগারে আছেন।
এ ব্যাপারে মামলার তদন্তকারী কর্মকর্তা ও চকরিয়া থানার পরিদর্শক (তদন্ত) অরূপ কুমার চৌধুরী বলেন, ‘সেনা কর্মকর্তা তানজিম ছারোয়ার হত্যাকাণ্ডের সঙ্গে ১৮ ডাকাত জড়িত। গ্রেপ্তার আসামিদের ১৬৪ ধারায় স্বীকারোক্তিমূলক জবানবন্দি, আসামিদের কললিস্ট ঘেঁটে ও স্থানীয়দের ভাষ্যমতে তাঁদের সম্পৃক্ততা পাওয়া গেছে।’
অরূপ কুমার চৌধুরী আরও বলেন, ‘মামলার এজাহারে ১৭ জন থেকে ৬ আসামিকে বাদ দিয়ে নতুন ৭ জনকে যুক্ত করে অভিযোগপত্র দেওয়া হয়েছে। নতুন ৭ জনের মধ্যে একজন গ্রেপ্তার আছেন। তাঁদের বিরুদ্ধে অভিযোগপত্র জমা দিলে আদালত তা গ্রহণ করে পলাতক বাকি ছয় আসামির বিরুদ্ধে গ্রেপ্তারি পরোয়ানা ও মালপত্র ক্রোকের নির্দেশ দিয়েছেন। অভিযোগপত্রভুক্ত বাকি ১২ আসামি বর্তমানে কারাগারে রয়েছেন।’
কক্সবাজারের চকরিয়া উপজেলার ডুলাহাজারা ইউনিয়নের পূর্ব মাইজপাড়ায় ডাকাতি প্রতিরোধ অভিযানে সেনাবাহিনীর লেফটেন্যান্ট তানজিম ছারোয়ার নির্জনকে (২৩) একাধিক ছুরিকাঘাত করে তিনজন ডাকাত। তাঁর মৃত্যু নিশ্চিত করতে ফুসফুসও ক্ষতবিক্ষত করা হয়।
গতকাল রোববার (১৯ জানুয়ারি) চকরিয়া জ্যেষ্ঠ জুডিশিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট আদালতে পুলিশের দাখিল করা অভিযোগপত্রে এমন তথ্য উল্লেখ করা হয়েছে। মামলার তদন্তকারী কর্মকর্তা ও চকরিয়া থানার পরিদর্শক (তদন্ত) অরূপ কুমার চৌধুরী এই অভিযোগপত্র জমা দেন।
অভিযোগপত্রে বলা হয়, ২৩ সেপ্টেম্বর দিবাগত রাত পৌনে ৩টার দিকে ডুলাহাজারা ইউনিয়নের পূর্ব মাইজপাড়ায় মাছ ব্যবসায়ী রেজাউল করিমের বাড়িতে একদল ডাকাত ডাকাতির প্রস্তুতি নিচ্ছে। এমন সংবাদ পেয়ে মেজর উজ্জ্বল মিয়ার নেতৃত্বে যৌথ বাহিনী অভিযান পরিচালনা করে। যৌথ বাহিনীর সদস্যদের উপস্থিতি টের পেয়ে ডাকাত দলের সদস্যরা দৌড়ে পালানোর চেষ্টা করে।
অভিযানে আসা দলটির সম্মুখ সদস্য লেফটেন্যান্ট তানজিম ছারোয়ার নিজের পরিচয় দিয়ে অগ্রসর হয়ে তাঁদের দাঁড়ানোর জন্য বলেন। একটি ফাঁকা গুলি ছোড়েন। অভিযানে আসা দলের সদস্যদের হত্যার উদ্দেশ্যে এ সময় অস্ত্রধারী ডাকাত হেলাল উদ্দিন, নুরুল আমিন, আব্দুল করিম, মোর্শেদ আলম, নাছির ও মিনহাজ উদ্দিন গুলি করতে করতে দৌড়ে যান। লেফটেন্যান্ট তানজিম ডাকাত দলকে ধাওয়া করলে একটি বাড়ির উঠানের তারের বেড়ায় লেগে ডাকাত মোর্শেদ আলম পড়ে গেলে তাঁকে তিনি (তানজিম) ধরে ফেলেন।
এরপর তিন ডাকাত নুরুল আমিন, নাছির উদ্দিন ও মোর্শেদ আলম মিলে সেনা কর্মকর্তা তানজিমকে জাপটে ধরেন। নুরুল, নাছির ও মোর্শেদ ছুরি দিয়ে তানজিমের শরীরের বিভিন্ন স্থানে আঘাত করতে থাকেন। ডাকাতেরা হত্যা নিশ্চিত করতে গলার ডানপাশে ছুরি ঢুকিয়ে তানজিমের ফুসফুস পর্যন্ত ক্ষতবিক্ষত করেন। গায়ে বুলেটপ্রুফ জ্যাকেট থাকলেও তিনজনের ছুরিকাঘাতে তানজিম প্রাণে রক্ষা পাননি।
এ সময় অভিযানকারী দলের সদস্য ও ঘটনাস্থলের পাশ থেকে লোকজন আসতে দেখে তানজিমকে ফেলে ডাকাতেরা উত্তর-পূর্ব দিকে দৌড়ে পালিয়ে যায়। মারাত্মক জখম অবস্থায় তানজিম ছারোয়ারকে উদ্ধার করে প্রথমে মালুমঘাট খ্রিষ্টান মেমোরিয়াল হাসপাতাল এবং সেখান থেকে অ্যাম্বুলেন্সে রামু ক্যান্টনমেন্টের সিএমএইচে নিয়ে যাওয়া হয়। চিকিৎসক তাঁকে ভোর সাড়ে ৫টার দিকে মৃত ঘোষণা করেন।
ঘটনার ৩-৪ দিন আগে থেকে ডাকাত জালাল উদ্দিন, হেলাল উদ্দিন, মো. আরিফ উল্লাহ, আনোয়ার হাকিম, জিয়াবুল করিম, মো. ইসমাইল হোসেন, নুরুল আমিন, নাছির উদ্দিন, আবদুল করিম, মোহাম্মদ সাদেক, আনোয়ারুল ইসলাম, মোর্শেদ আলম, শাহ আলম, আবু হানিফ, এনামুল হক, মো. এনাম, মো. কামাল ও মিনহাজ উদ্দিন একে অপরের সঙ্গে যোগাযোগ করছিলেন। এরপর পূর্ব মাইজপাড়ার মাছ ব্যবসায়ী রেজাউল করিমের বাড়িতে ডাকাতির পরিকল্পনা করেন তাঁরা।
গত বছরের ২৩ সেপ্টেম্বর দিবাগত রাত ৩টার দিকে ডুলাহাজারা ইউনিয়নের পূর্ব মাইজপাড়ায় ডাকাতি প্রতিরোধ অভিযানে গিয়ে ডাকাতদের উপর্যুপরি ছুরিকাঘাতে নিহত হন সেনা কর্মকর্তা তানজিম ছারোয়ার। এ ঘটনার পর ২৫ সেপ্টেম্বর সেনাবাহিনীর জ্যেষ্ঠ ওয়ারেন্ট অফিসার মো. আবদুল্লাহ আল হারুনুর রশিদ বাদী হয়ে ১৭ জনের বিরুদ্ধে ডাকাতির প্রস্তুতিসহ হত্যা মামলা করেন।
ওই দিন চকরিয়া থানার উপপরিদর্শক (এসআই) আলমগীর হোসেন বাদী হয়ে একই আসামিদের বিরুদ্ধে অস্ত্র আইনে আরেকটি মামলা করেন। মামলা দুটি তদন্তের দায়িত্ব পান চকরিয়া থানার পরিদর্শক (তদন্ত) অরূপ কুমার চৌধুরী।
চার মাস তদন্ত শেষে মামলার তদন্তকারী কর্মকর্তা নাম-ঠিকানা সঠিক না থাকা ও সম্পৃক্ততা না পেয়ে এজাহারভুক্ত ছয় আসামিকে বাদ দেন। গ্রেপ্তার আসামিদের স্বীকারোক্তিমূলক জবানবন্দিতে প্রাপ্ত তথ্যে ৭ জনকে যুক্ত করে দুটি মামলায় মোট ১৮ জনকে অভিযুক্ত করে আদালতে অভিযোগপত্র জমা দেন।
অভিযোগপত্রে নাম আসা আসামিদের মধ্যে আব্দুল করিম, মোর্শেদ আলম, আনোয়ারুল ইসলাম, মিনহাজ উদ্দিন, শাহ আলম ও আবু হানিফ এখনো পলাতক। বাকি আসামি গ্রেপ্তার হয়ে কারাগারে আছেন।
এ ব্যাপারে মামলার তদন্তকারী কর্মকর্তা ও চকরিয়া থানার পরিদর্শক (তদন্ত) অরূপ কুমার চৌধুরী বলেন, ‘সেনা কর্মকর্তা তানজিম ছারোয়ার হত্যাকাণ্ডের সঙ্গে ১৮ ডাকাত জড়িত। গ্রেপ্তার আসামিদের ১৬৪ ধারায় স্বীকারোক্তিমূলক জবানবন্দি, আসামিদের কললিস্ট ঘেঁটে ও স্থানীয়দের ভাষ্যমতে তাঁদের সম্পৃক্ততা পাওয়া গেছে।’
অরূপ কুমার চৌধুরী আরও বলেন, ‘মামলার এজাহারে ১৭ জন থেকে ৬ আসামিকে বাদ দিয়ে নতুন ৭ জনকে যুক্ত করে অভিযোগপত্র দেওয়া হয়েছে। নতুন ৭ জনের মধ্যে একজন গ্রেপ্তার আছেন। তাঁদের বিরুদ্ধে অভিযোগপত্র জমা দিলে আদালত তা গ্রহণ করে পলাতক বাকি ছয় আসামির বিরুদ্ধে গ্রেপ্তারি পরোয়ানা ও মালপত্র ক্রোকের নির্দেশ দিয়েছেন। অভিযোগপত্রভুক্ত বাকি ১২ আসামি বর্তমানে কারাগারে রয়েছেন।’
মৌলভীবাজারের কমলগঞ্জের লাউয়াছড়া জাতীয় উদ্যানে বন্য প্রাণীদের নিরাপদে বিচরণের জন্য ২০২৩ সালে ট্রেন ও সড়কপথে যানবাহনের গতিসীমা ঘণ্টায় ২০ কিলোমিটার নির্ধারণ করে কর্তৃপক্ষ। তবে সেই নির্দেশনা শুধু কাগজ-কলমেই সীমাবদ্ধ। কেউই তা মেনে চলছে না।
৩ ঘণ্টা আগেগাইবান্ধার মাশরুম চাষ সম্প্রসারণের মাধ্যমে পুষ্টি উন্নয়ন ও দারিদ্র্য হ্রাসকরণ প্রকল্প নানা অনিয়ম ও অব্যবস্থাপনার কারণে ‘অঙ্কুরেই বিনষ্ট’ হয়েছে বলে অভিযোগ উঠেছে। জানা গেছে, কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তর ২০২৪-২৫ অর্থবছরে প্রথম কিস্তিতে গাইবান্ধা সদর উপজেলায় ২টি প্রদর্শনী প্রকল্পে ৭ লাখ ৪৮ হাজার টাকা বরাদ্দ
৪ ঘণ্টা আগেনগদ টাকার সঙ্গে ঘুষ হিসেবে ঘুমানোর জন্য খাট নেওয়ার অভিযোগ উঠেছে কুমিল্লার চৌদ্দগ্রাম উপজেলা প্রাথমিক শিক্ষা কর্মকর্তা মোহাম্মদ নুরুল হুদা তালুকদারের বিরুদ্ধে। এ ছাড়া ঘুষ আদায় করতে উপজেলার বিভিন্ন স্কুলের শিক্ষকদের নিয়ে তৈরি করেছেন সিন্ডিকেট।
৫ ঘণ্টা আগেস্থানীয়রা জানান, এলাকায় আধিপত্য বিস্তার নিয়ে বিএনপির বহিষ্কৃত নেতা ও নারায়ণগঞ্জ সিটি করপোরেশনের (নাসিক) সাবেক কাউন্সিলর হান্নান সরকারের অনুসারীরা ২০ জুন বিকেলে সংঘর্ষে জড়িয়ে পড়েছিল। তারই জের ধরে ২১ জুন রাতে আবার সংঘর্ষ শুরু হয়। একপর্যায়ে আব্দুল কুদ্দুসকে (৬০) কুপিয়ে গুরুতর জখম করা হয়।
৭ ঘণ্টা আগে