প্রতিনিধি কক্সবাজার
সেনাবাহিনীর অবসরপ্রাপ্ত মেজর সিনহা মোহাম্মদ রাশেদ খান হত্যা মামলার ১২ নম্বর সাক্ষী সেনা সার্জেন্ট আইয়ুব আলীর জবানবন্দি দিয়ে সাক্ষ্যগ্রহণ শুরু হয়েছে। আজ বুধবার সকাল সাড়ে ১০টায় কক্সবাজার জেলা ও দায়রা জজ মোহাম্মদ ইসমাইলের আদালতে এ মামলার তৃতীয় দফার সাক্ষ্যগ্রহণের শেষ দিনের কার্যক্রম শুরু করা হয়। এর আগে কড়া নিরাপত্তার মধ্য দিয়ে ওসি প্রদীপ কুমার দাশসহ মামলার ১৫ আসামিকে আদালতে হাজির করা হয়।
রাষ্ট্রপক্ষের আইনজীবী এবং কক্সবাজার জেলা ও দায়রা জজ আদালতের পাবলিক প্রসিকিউটর (পিপি) ফরিদুল আলম জানান, আজ ১২ নম্বর সাক্ষী সেনা কর্মকর্তা সার্জেন্ট আইয়ুব আলীকে দিয়ে সাক্ষ্যগ্রহণ শুরু হয়েছে। এ ছাড়া কক্সবাজার সদর হাসপাতালের আবাসিক মেডিকেল অফিসার ডা. শাহীন আবদুর রহমানকেও আদালতে সাক্ষীর জন্য উপস্থিত রাখা হয়েছে।
এর আগে গত ২৩ থেকে ২৫ আগস্ট টানা তিন দিন মামলার প্রথম দফায় ১ নম্বর সাক্ষী ও বাদী শারমিন শাহরিয়া ফেরদৌস এবং ২ নম্বর সাক্ষী সাহেদুল ইসলাম সিফাতের সাক্ষ্যগ্রহণ হয়। একইভাবে গত ৫ থেকে ৮ সেপ্টেম্বর টানা চার দিনে দ্বিতীয় দফায় চার সাক্ষীর সাক্ষ্যগ্রহণ ও জেরা সম্পন্ন শেষ করেন আদালত। গতকাল মঙ্গলবার পর্যন্ত ১১ জন সাক্ষীর সাক্ষ্যগ্রহণ শেষ হয়েছে। আজ ১২ নম্বর সাক্ষী দিয়ে মামলার সাক্ষ্যগ্রহণ শুরু হয়েছে।
গত বছরের ৩১ জুলাই রাতে কক্সবাজার-টেকনাফ মেরিন ড্রাইভ সড়কের টেকনাফ উপজেলার বাহারছড়া ইউনিয়নের শামলাপুর চেকপোস্টে পুলিশের গুলিতে নিহত হন সেনাবাহিনীর অবসরপ্রাপ্ত মেজর সিনহা মোহাম্মদ রাশেদ খান।
এ ঘটনার পর একই বছরের ৫ আগস্ট সিনহার বোন শারমিন শাহরিয়া ফেরদৌস বাদী হয়ে টেকনাফ থানার সাবেক ওসি প্রদীপ কুমার দাশ ও বাহারছড়ার (তদন্ত) সাবেক ইনচার্জ পরিদর্শক লিয়াকত আলীসহ ৯ পুলিশ সদস্যের বিরুদ্ধে আদালতে মামলা দায়ের করেন।
এরপর ওসি প্রদীপ দাশ ও পরিদর্শক লিয়াকতসহ সাত পুলিশ সদস্য আত্মসমর্পণ করেন।
ঘটনায় পুলিশ বাদী হয়ে টেকনাফ থানায় একটি এবং রামু থানায় আরেকটি মামলা দায়ের করেন।
গত বছরের ১৩ ডিসেম্বর র্যাব-১৫ কক্সবাজার ব্যাটালিয়নের তৎকালীন দায়িত্বরত সহকারী পুলিশ সুপার খাইরুল ইসলাম ১৫ জনকে অভিযুক্ত করে আদালতে অভিযোগপত্র জমা দেন। বর্তমানে মামলার ১৫ আসামি কারাগারে রয়েছেন।
সেনাবাহিনীর অবসরপ্রাপ্ত মেজর সিনহা মোহাম্মদ রাশেদ খান হত্যা মামলার ১২ নম্বর সাক্ষী সেনা সার্জেন্ট আইয়ুব আলীর জবানবন্দি দিয়ে সাক্ষ্যগ্রহণ শুরু হয়েছে। আজ বুধবার সকাল সাড়ে ১০টায় কক্সবাজার জেলা ও দায়রা জজ মোহাম্মদ ইসমাইলের আদালতে এ মামলার তৃতীয় দফার সাক্ষ্যগ্রহণের শেষ দিনের কার্যক্রম শুরু করা হয়। এর আগে কড়া নিরাপত্তার মধ্য দিয়ে ওসি প্রদীপ কুমার দাশসহ মামলার ১৫ আসামিকে আদালতে হাজির করা হয়।
রাষ্ট্রপক্ষের আইনজীবী এবং কক্সবাজার জেলা ও দায়রা জজ আদালতের পাবলিক প্রসিকিউটর (পিপি) ফরিদুল আলম জানান, আজ ১২ নম্বর সাক্ষী সেনা কর্মকর্তা সার্জেন্ট আইয়ুব আলীকে দিয়ে সাক্ষ্যগ্রহণ শুরু হয়েছে। এ ছাড়া কক্সবাজার সদর হাসপাতালের আবাসিক মেডিকেল অফিসার ডা. শাহীন আবদুর রহমানকেও আদালতে সাক্ষীর জন্য উপস্থিত রাখা হয়েছে।
এর আগে গত ২৩ থেকে ২৫ আগস্ট টানা তিন দিন মামলার প্রথম দফায় ১ নম্বর সাক্ষী ও বাদী শারমিন শাহরিয়া ফেরদৌস এবং ২ নম্বর সাক্ষী সাহেদুল ইসলাম সিফাতের সাক্ষ্যগ্রহণ হয়। একইভাবে গত ৫ থেকে ৮ সেপ্টেম্বর টানা চার দিনে দ্বিতীয় দফায় চার সাক্ষীর সাক্ষ্যগ্রহণ ও জেরা সম্পন্ন শেষ করেন আদালত। গতকাল মঙ্গলবার পর্যন্ত ১১ জন সাক্ষীর সাক্ষ্যগ্রহণ শেষ হয়েছে। আজ ১২ নম্বর সাক্ষী দিয়ে মামলার সাক্ষ্যগ্রহণ শুরু হয়েছে।
গত বছরের ৩১ জুলাই রাতে কক্সবাজার-টেকনাফ মেরিন ড্রাইভ সড়কের টেকনাফ উপজেলার বাহারছড়া ইউনিয়নের শামলাপুর চেকপোস্টে পুলিশের গুলিতে নিহত হন সেনাবাহিনীর অবসরপ্রাপ্ত মেজর সিনহা মোহাম্মদ রাশেদ খান।
এ ঘটনার পর একই বছরের ৫ আগস্ট সিনহার বোন শারমিন শাহরিয়া ফেরদৌস বাদী হয়ে টেকনাফ থানার সাবেক ওসি প্রদীপ কুমার দাশ ও বাহারছড়ার (তদন্ত) সাবেক ইনচার্জ পরিদর্শক লিয়াকত আলীসহ ৯ পুলিশ সদস্যের বিরুদ্ধে আদালতে মামলা দায়ের করেন।
এরপর ওসি প্রদীপ দাশ ও পরিদর্শক লিয়াকতসহ সাত পুলিশ সদস্য আত্মসমর্পণ করেন।
ঘটনায় পুলিশ বাদী হয়ে টেকনাফ থানায় একটি এবং রামু থানায় আরেকটি মামলা দায়ের করেন।
গত বছরের ১৩ ডিসেম্বর র্যাব-১৫ কক্সবাজার ব্যাটালিয়নের তৎকালীন দায়িত্বরত সহকারী পুলিশ সুপার খাইরুল ইসলাম ১৫ জনকে অভিযুক্ত করে আদালতে অভিযোগপত্র জমা দেন। বর্তমানে মামলার ১৫ আসামি কারাগারে রয়েছেন।
রাজধানীর রামপুরা ব্রিজের দুই রেলিং ঢুকে আছে একটি বাসের মাঝ বরাবর। যাত্রী নিতে আরেক বাসের সঙ্গে প্রতিযোগিতায় নেমে চালক নিয়ন্ত্রণ হারালে ‘রইছ’ নামের বাসটির এই দশা হয়। ৪ জুন সকালের এই দুর্ঘটনায় বাসটি দুমড়ে-মুচড়ে যায়। যাত্রী বেশি নিতে বাসচালকদের অসুস্থ প্রতিযোগিতা, লক্কড়ঝক্কড় ও ফিটনেসবিহীন বাস দুর্ঘটনা
১ ঘণ্টা আগেগোপালগঞ্জ জেলা শহরের গুরুত্বপূর্ণ কয়েকটি সড়কে বছরের পর বছর বাস, ট্রাক ও মাইক্রোবাস পার্ক করে রাখা হচ্ছে। বিভিন্ন সড়কের এক লেন দখল করে রাখা হচ্ছে এসব যানবাহন। এতে প্রতিদিন যানজটসহ নানা ভোগান্তিতে পড়ছে মানুষ। মালিক-শ্রমিকেরা বলছেন, নির্ধারিত স্ট্যান্ড না থাকায় বাধ্য হয়ে রাস্তায় গাড়ি রাখছেন তাঁরা।
২ ঘণ্টা আগেআলুতে বছরের পর বছর লাভ করে অভ্যস্ত জয়পুরহাটের কৃষক ও ব্যবসায়ীরা। তবে এবার পড়েছেন বড় ধরনের বিপাকে। একদিকে বাজারে আলুর দাম অস্থির, অন্যদিকে হিমাগারে সংরক্ষণ ব্যয় বেড়ে যাওয়ায় হিমশিম খাচ্ছেন সবাই। সংরক্ষণ মৌসুমের শুরুতে স্থানীয় প্রশাসনের চাপে ভাড়া না বাড়াতে বাধ্য হলেও পরে কিছু হিমাগারের মালিক নানা অজুহা
২ ঘণ্টা আগেনীলফামারীর সৈয়দপুরে চলছে জুয়ার জমজমাট আসর। উপজেলার দেড় শতাধিক স্থানে এসব আসর বসে বলে জানা গেছে। প্রতিদিন ২০-৩০ লাখ টাকা লেনদেন হয় এসব আসরে। সেই হিসাবে প্রতি মাসে জুয়াড়িদের কাছে হাতবদল হয় ৬ থেকে ৯ কোটি টাকা। এদিকে, জুয়ার কারণে অনেক পরিবার সর্বস্বান্ত হচ্ছে। জুয়ার টাকা সংগ্রহ করতে গিয়ে এলাকায় বেড়েছে
২ ঘণ্টা আগে