সুবর্ণচর (নোয়াখালী) প্রতিনিধি
নোয়াখালীর সুবর্ণচর উপজেলার এক মাদ্রাসাছাত্রীকে (১৯) অপহরণ করে ধর্ষণের ঘটনায় প্রধান আসামিকে গ্রেপ্তার করেছে র্যাপিড অ্যাকশন ব্যাটালিয়ন (র্যাব) ১১। গ্রেপ্তার মো. নাজিমুল হক সুমনকে (২৬) আইনানুগ ব্যবস্থা নেওয়ার জন্য সুবর্ণচর উপজেলার চরজব্বর থানায় হস্তান্তর করা হয়েছে। গতকাল শনিবার রাত ১০টার দিকে এক প্রেস বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য নিশ্চিত করেন র্যাব-১১-এর সিপিসি-৩ নোয়াখালী ক্যাম্পের কোম্পানি কমান্ডার লে. কমান্ডার মাহমুদুল হাসান।
গ্রেপ্তার মো. নাজিমুল হক সুমন সদর উপজেলার নেওয়াজপুর ইউনিয়নর পূর্ব সাহাপুর গ্রামের মজিবুল হকের ছেলে। গত শুক্রবার গভীর রাতে চট্টগ্রামের হালিশহর এলাকা থেকে সুমনকে গ্রেপ্তার করা হয়। আজ রোববার সকালে আসামিকে নোয়াখালী চিফ জুডিশিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট আদালতে সোপর্দ করা হবে।
মামলার সূত্রে জানা যায়, ভিকটিম সুবর্ণচর উপজেলার একটি মাদ্রাসার শিক্ষার্থী। চার মাস আগে একটি ডিজিট ভুল হওয়ায় তাঁর নম্বর থেকে সুমনের মোবাইল ফোনে কল চলে যায়। পরে সুমন তাঁকে নিয়মিত ফোন করতে থাকেন। একপর্যায়ে প্রেমের প্রস্তাবসহ বিভিন্ন প্রলোভন দেখান। রাজি না হলে তিনি শুধু একবার দেখা করার অনুরোধ করেন। তাঁর কথা বিশ্বাস করে প্রস্তাবে রাজি হন তরুণী। গত ২৯ এপ্রিল জেলা শহর মাইজদীতে দেখা করতে যান। এ সময় সুমন ও তাঁর সহযোগীরা তাঁকে অপহরণ করে সদরের লক্ষ্মীনারায়ণপুরে সুমনের খালা মর্জিনা আক্তারের বাড়িতে নিয়ে যান। সেখানে রুমি আক্তার ও মর্জিনা আক্তারের সহযোগিতায় সুমন মেয়েটিকে একাধিকবার ধর্ষণ করে বসতঘরে আটকে রাখেন। পরে একটি মোবাইল ফোন কাছে পেয়ে মেয়েটি কৌশলে তাঁর ভাইয়ের মোবাইল ফোনে মেসেজ দিয়ে অপহরণের ঘটনা ও অবস্থানের খবর দেন। পরে তরুণীর ভাই চরজব্বার থানায় অভিযোগ দেন। পুলিশ অভিযান চালিয়ে মেয়েটিকে উদ্ধার করে। পুলিশের উপস্থিতি টের পেয়ে তখন আসামিরা পালিয়ে যান।
এ ঘটনায় ৮ মে ভুক্তভোগী ওই তরুণী নিজে বাদী হয়ে সুমনকে প্রধান আসামি করে এবং আরও দুজনের নাম উল্লেখ করে চরজব্বর থানায় নারী ও শিশু নির্যাতন দমন আইনে মামলা করলে র্যাব সুমনকে গ্রেপ্তার করতে সক্ষম হয়। মামলায় নাম উল্লেখ করা অপর দুই আসামি হলেন রুমি আক্তার (২৩) ও মর্জিনা আক্তার (৪৩)। এ মামলায় আরও তিন-চারজন অজ্ঞাতপরিচয় ব্যক্তিকে আসামি করা হয়েছে।
চরজব্বর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) দেবপ্রিয় দাশ আজকের পত্রিকাকে বলেন, র্যাব-১১-এর সিপিসি-৩ নোয়াখালী ক্যাম্পের কোম্পানি কমান্ডার লে. কমান্ডার মাহমুদুল হাসানের সহায়তায় শুক্রবার গভীর রাতে চট্টগ্রামের হালিশহর এলাকা থেকে সুমনকে গ্রেপ্তার করা হয়। আজ রোববার তাঁকে নোয়াখালী চিফ জুডিশিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট আদালতের পাঠানো হবে।
নোয়াখালীর সুবর্ণচর উপজেলার এক মাদ্রাসাছাত্রীকে (১৯) অপহরণ করে ধর্ষণের ঘটনায় প্রধান আসামিকে গ্রেপ্তার করেছে র্যাপিড অ্যাকশন ব্যাটালিয়ন (র্যাব) ১১। গ্রেপ্তার মো. নাজিমুল হক সুমনকে (২৬) আইনানুগ ব্যবস্থা নেওয়ার জন্য সুবর্ণচর উপজেলার চরজব্বর থানায় হস্তান্তর করা হয়েছে। গতকাল শনিবার রাত ১০টার দিকে এক প্রেস বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য নিশ্চিত করেন র্যাব-১১-এর সিপিসি-৩ নোয়াখালী ক্যাম্পের কোম্পানি কমান্ডার লে. কমান্ডার মাহমুদুল হাসান।
গ্রেপ্তার মো. নাজিমুল হক সুমন সদর উপজেলার নেওয়াজপুর ইউনিয়নর পূর্ব সাহাপুর গ্রামের মজিবুল হকের ছেলে। গত শুক্রবার গভীর রাতে চট্টগ্রামের হালিশহর এলাকা থেকে সুমনকে গ্রেপ্তার করা হয়। আজ রোববার সকালে আসামিকে নোয়াখালী চিফ জুডিশিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট আদালতে সোপর্দ করা হবে।
মামলার সূত্রে জানা যায়, ভিকটিম সুবর্ণচর উপজেলার একটি মাদ্রাসার শিক্ষার্থী। চার মাস আগে একটি ডিজিট ভুল হওয়ায় তাঁর নম্বর থেকে সুমনের মোবাইল ফোনে কল চলে যায়। পরে সুমন তাঁকে নিয়মিত ফোন করতে থাকেন। একপর্যায়ে প্রেমের প্রস্তাবসহ বিভিন্ন প্রলোভন দেখান। রাজি না হলে তিনি শুধু একবার দেখা করার অনুরোধ করেন। তাঁর কথা বিশ্বাস করে প্রস্তাবে রাজি হন তরুণী। গত ২৯ এপ্রিল জেলা শহর মাইজদীতে দেখা করতে যান। এ সময় সুমন ও তাঁর সহযোগীরা তাঁকে অপহরণ করে সদরের লক্ষ্মীনারায়ণপুরে সুমনের খালা মর্জিনা আক্তারের বাড়িতে নিয়ে যান। সেখানে রুমি আক্তার ও মর্জিনা আক্তারের সহযোগিতায় সুমন মেয়েটিকে একাধিকবার ধর্ষণ করে বসতঘরে আটকে রাখেন। পরে একটি মোবাইল ফোন কাছে পেয়ে মেয়েটি কৌশলে তাঁর ভাইয়ের মোবাইল ফোনে মেসেজ দিয়ে অপহরণের ঘটনা ও অবস্থানের খবর দেন। পরে তরুণীর ভাই চরজব্বার থানায় অভিযোগ দেন। পুলিশ অভিযান চালিয়ে মেয়েটিকে উদ্ধার করে। পুলিশের উপস্থিতি টের পেয়ে তখন আসামিরা পালিয়ে যান।
এ ঘটনায় ৮ মে ভুক্তভোগী ওই তরুণী নিজে বাদী হয়ে সুমনকে প্রধান আসামি করে এবং আরও দুজনের নাম উল্লেখ করে চরজব্বর থানায় নারী ও শিশু নির্যাতন দমন আইনে মামলা করলে র্যাব সুমনকে গ্রেপ্তার করতে সক্ষম হয়। মামলায় নাম উল্লেখ করা অপর দুই আসামি হলেন রুমি আক্তার (২৩) ও মর্জিনা আক্তার (৪৩)। এ মামলায় আরও তিন-চারজন অজ্ঞাতপরিচয় ব্যক্তিকে আসামি করা হয়েছে।
চরজব্বর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) দেবপ্রিয় দাশ আজকের পত্রিকাকে বলেন, র্যাব-১১-এর সিপিসি-৩ নোয়াখালী ক্যাম্পের কোম্পানি কমান্ডার লে. কমান্ডার মাহমুদুল হাসানের সহায়তায় শুক্রবার গভীর রাতে চট্টগ্রামের হালিশহর এলাকা থেকে সুমনকে গ্রেপ্তার করা হয়। আজ রোববার তাঁকে নোয়াখালী চিফ জুডিশিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট আদালতের পাঠানো হবে।
আদালত পরিদর্শক বলেন, শাহজালাল তাঁর জবানবন্দিতে তুহিন হত্যাকাণ্ডে নিজে জড়িত ছিলেন এবং অন্য কে কে জড়িত, সেসব বিষয় উল্লেখ করে বক্তব্য দিয়েছেন। তবে অন্য আসামিরা স্বীকারোক্তি দিতে রাজি হননি। তা ছাড়া পুলিশও তাঁদের আর জিজ্ঞাসাবাদের জন্য রিমান্ডের আবেদন করেনি। এ কারণে আদালত সব আসামিকে কারাগারে পাঠানোর...
৪ মিনিট আগেবরগুনার পাথরঘাটায় স্কুলে কোচিং শেষে নিজের ক্লাসে যায় ছাত্রীরা। এ সময় একজন পানির বোতল থেকে পানি পান করে। পানিতে দুর্গন্ধ পেয়ে সে বিষয়টি সহপাঠীদের জানায়। এরপর আরও চার ছাত্রী ওই পানি খেয়ে অসুস্থবোধ করতে থাকে।
৪ মিনিট আগেবান্দরবানের নাইক্ষ্যংছড়ি সীমান্তের ওপারের তমব্রু রাইট ক্যাম্প এলাকায় গোলাগুলির ঘটনা ঘটেছে। এ ঘটনায় ঘুমধুমের তমব্রু সীমান্তে বসবাসকারীদের মধ্যে আতঙ্ক ছড়িয়ে পড়েছে। বর্ডার গার্ড বাংলাদেশ (বিজিবি) সতর্ক পাহারায় রয়েছে।
১০ মিনিট আগেরংপুরের বদরগঞ্জে স্কুলছাত্রীদের অশ্লীল ভিডিও দেখানোর অভিযোগ উঠেছে রবিউল ইসলাম নামের এক দপ্তরির বিরুদ্ধে। এ ঘটনায় অভিভাবকেরা ক্ষুব্ধ হয়ে উঠেছেন। ওই দপ্তরির শাস্তি না হওয়া পর্যন্ত সন্তানদের স্কুলে পাঠাবেন না বলে অভিভাবকেরা হুমকি দিয়েছেন। এদিকে তাঁর বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নিতে এক অভিভাবক গত বৃহস্পতিবার ইউএন
১৩ মিনিট আগে