কুমিল্লা প্রতিনিধি
কুমিল্লা বরুড়ায় জমি নিয়ে বিরোধে ব্যবসায়ী শহীদ উল্লাহকে হত্যা করা হয়। তাঁর ছেলে আইনজীবী হয়ে বাবার খুনের সেই মামলায় লড়ে ২৫ বছর পর বিচার নিশ্চিত করেছেন। এ ঘটনায় আদালত চারজনের মৃত্যুদণ্ড ও একজনের যাবজ্জীবন সাজা দিয়েছেন।
আজ সোমবার দুপুরে কুমিল্লার অতিরিক্ত জেলা ও দায়রা জজ তৃতীয় আদালতের বিচারক রোজিনা খান এ রায়ে দেন।
মৃত্যুদণ্ডপ্রাপ্ত আসামিরা হলেন–কুমিল্লা বরুড়া উপজেলার পরানপুর গ্রামের ইউছুব, বনি আমীন, ইউছুবের ভাতিজা সোলায়মান, ইউছুবের শ্যালক ও আ. হক। যাবজ্জীবন কারাদণ্ডপ্রাপ্ত আসামি হলেন আসামি ইউসুফের বড় বোন রজ্জবী বিবি। রায় ঘোষণার সময় মামলায় মৃত্যুদণ্ডপ্রাপ্ত চারজন ও যাবজ্জীবন কারাদণ্ড প্রাপ্ত একজন আসামি আদালতের কাঠগড়ায় উপস্থিত ছিলেন।
নিহত ফার্নিচার ব্যবসায়ী শহীদ উল্লাহ একই গ্রামের বরুড়া বিজরা মাদ্রাসার সাবেক অধ্যক্ষ মৃত আবদুল মজিদের ছেলে।
মামলার অতিরিক্ত সরকারি কৌশলী (এপিপি) মো. নুরুল ইসলাম আজকের পত্রিকাকে বিষয়টি নিশ্চিত করেন।
মামলার বিবরণে জানা যায়, ১৯৯৮ সালে ২১ মে দুপুরে শহিদুল্লাহ তাঁর জমিতে ধানের চারা রোপণ করতে যায়। তখন শহিদুল্লার সঙ্গে আসামিদের বাগ্বিতণ্ডা হয়। পরে রাতে শহিদুল্লাহকে তার দোকান থেকে ডেকে নিয়ে আসামিরা কুপিয়ে জখম করে। এইসময় স্থানীয়রা তাঁকে উদ্ধার করে হাসপাতালে নেওয়ার পথে মারা যায় শহিদুল্লাহ।
এই ঘটনায় ২২ মে নিহতের ভাই আমানুল্লাহ বাদী হয়ে মামলা করলে পুলিশ ১৫ জনের নামে অভিযোগপত্র (চার্জশিট) জমা দেন।
নিহতের ছেলে আইনজীবী মো. আবু নাসের রায় ঘোষণার পর তাঁর প্রতিক্রিয়ায় বলেন, ‘আমার বাবাকে যখন হত্যা করা হয়, তখন আমি পঞ্চম শ্রেণিতে পড়ি। আমি মায়ের অনুপ্রেরণায় বাবার খুনিদের বিচার নিশ্চিত করতে আইনজীবী হয়েছি। আমি সুপ্রিম কোর্টের একজন আইনজীবী। ২৫ বছর পর হলেও একজন সন্তান হিসেবে আমি আমার বাবার হত্যার বিচার নিশ্চিত করতে পেরেছি, এটা আমার অনেক বড় পাওয়া।’
মামলার অতিরিক্ত সরকারি কৌশলী (এপিপি) মো. নুরুল ইসলাম জানান, ২০ জন সাক্ষীর সাক্ষ্যগ্রহণ শেষে অভিযোগ সন্দেহাতীতভাবে প্রমাণিত হওয়ায় দীর্ঘ ২৬ বছর পর মামলার রায় দিয়েছেন আদালত। বিচারক চারজনের ফাঁসি এবং একজনকে যাবজ্জীবন কারাদণ্ড দেওয়া হয়েছে। বাকি আসামিদের বিরুদ্ধে অভিযোগ প্রমাণিত না হওয়ায় তাঁদেরকে খালাস দেওয়া হয়।
কুমিল্লা বরুড়ায় জমি নিয়ে বিরোধে ব্যবসায়ী শহীদ উল্লাহকে হত্যা করা হয়। তাঁর ছেলে আইনজীবী হয়ে বাবার খুনের সেই মামলায় লড়ে ২৫ বছর পর বিচার নিশ্চিত করেছেন। এ ঘটনায় আদালত চারজনের মৃত্যুদণ্ড ও একজনের যাবজ্জীবন সাজা দিয়েছেন।
আজ সোমবার দুপুরে কুমিল্লার অতিরিক্ত জেলা ও দায়রা জজ তৃতীয় আদালতের বিচারক রোজিনা খান এ রায়ে দেন।
মৃত্যুদণ্ডপ্রাপ্ত আসামিরা হলেন–কুমিল্লা বরুড়া উপজেলার পরানপুর গ্রামের ইউছুব, বনি আমীন, ইউছুবের ভাতিজা সোলায়মান, ইউছুবের শ্যালক ও আ. হক। যাবজ্জীবন কারাদণ্ডপ্রাপ্ত আসামি হলেন আসামি ইউসুফের বড় বোন রজ্জবী বিবি। রায় ঘোষণার সময় মামলায় মৃত্যুদণ্ডপ্রাপ্ত চারজন ও যাবজ্জীবন কারাদণ্ড প্রাপ্ত একজন আসামি আদালতের কাঠগড়ায় উপস্থিত ছিলেন।
নিহত ফার্নিচার ব্যবসায়ী শহীদ উল্লাহ একই গ্রামের বরুড়া বিজরা মাদ্রাসার সাবেক অধ্যক্ষ মৃত আবদুল মজিদের ছেলে।
মামলার অতিরিক্ত সরকারি কৌশলী (এপিপি) মো. নুরুল ইসলাম আজকের পত্রিকাকে বিষয়টি নিশ্চিত করেন।
মামলার বিবরণে জানা যায়, ১৯৯৮ সালে ২১ মে দুপুরে শহিদুল্লাহ তাঁর জমিতে ধানের চারা রোপণ করতে যায়। তখন শহিদুল্লার সঙ্গে আসামিদের বাগ্বিতণ্ডা হয়। পরে রাতে শহিদুল্লাহকে তার দোকান থেকে ডেকে নিয়ে আসামিরা কুপিয়ে জখম করে। এইসময় স্থানীয়রা তাঁকে উদ্ধার করে হাসপাতালে নেওয়ার পথে মারা যায় শহিদুল্লাহ।
এই ঘটনায় ২২ মে নিহতের ভাই আমানুল্লাহ বাদী হয়ে মামলা করলে পুলিশ ১৫ জনের নামে অভিযোগপত্র (চার্জশিট) জমা দেন।
নিহতের ছেলে আইনজীবী মো. আবু নাসের রায় ঘোষণার পর তাঁর প্রতিক্রিয়ায় বলেন, ‘আমার বাবাকে যখন হত্যা করা হয়, তখন আমি পঞ্চম শ্রেণিতে পড়ি। আমি মায়ের অনুপ্রেরণায় বাবার খুনিদের বিচার নিশ্চিত করতে আইনজীবী হয়েছি। আমি সুপ্রিম কোর্টের একজন আইনজীবী। ২৫ বছর পর হলেও একজন সন্তান হিসেবে আমি আমার বাবার হত্যার বিচার নিশ্চিত করতে পেরেছি, এটা আমার অনেক বড় পাওয়া।’
মামলার অতিরিক্ত সরকারি কৌশলী (এপিপি) মো. নুরুল ইসলাম জানান, ২০ জন সাক্ষীর সাক্ষ্যগ্রহণ শেষে অভিযোগ সন্দেহাতীতভাবে প্রমাণিত হওয়ায় দীর্ঘ ২৬ বছর পর মামলার রায় দিয়েছেন আদালত। বিচারক চারজনের ফাঁসি এবং একজনকে যাবজ্জীবন কারাদণ্ড দেওয়া হয়েছে। বাকি আসামিদের বিরুদ্ধে অভিযোগ প্রমাণিত না হওয়ায় তাঁদেরকে খালাস দেওয়া হয়।
সিলেটের রাজনীতির ‘সৌন্দর্য’ প্রধান রাজনৈতিক দলগুলোর নেতাদের সৌহার্দ্য। চোরাচালান, বালু-পাথর লুটসহ নানা অপকর্মেও তাঁদের ‘মিলমিশের’ বিষয়টিও বেশ আলোচিত-সমালোচিত। বিখ্যাত পর্যটন স্পট সাদাপাথরের পাথর লুটের পর বিষয়টি আবার আলোচনায় এসেছে। পাথর লুটপাটে বিএনপির অন্তত ২৮ নেতার জড়িত থাকার অভিযোগ উঠেছে।
৫ ঘণ্টা আগেসাদাপাথর, জাফলং, বিছনাকান্দির পর এবার লুটপাটে অস্তিত্ব হারানোর পথে সিলেটের জৈন্তাপুর উপজেলার রাংপানি। সেখান থেকেও শুরু হয়েছে পাথর চুরি। দিনদুপুরে ঘটছে এসব ঘটনা। রাংপানি পর্যটনকেন্দ্র একসময় শ্রীপুর নামে পরিচিত ছিল। সালমান শাহসহ বেশ কয়েকজন জনপ্রিয় নায়কের সিনেমার শুটিং হয়েছিল সেই সময়।
৫ ঘণ্টা আগেনদ-নদীতে পানি বাড়ায় রাজশাহী বিভাগের পাঁচ জেলায় কমপক্ষে সাড়ে ছয় হাজার পরিবার পানিবন্দী হয়ে পড়েছে। ভাঙনের কবলে পড়েছে অনেক বাড়িঘর। গতকাল রোববার সকাল থেকে পদ্মার পানি কমছে। এর ফলে ভাঙন আরও বেড়ে যাওয়ার আশঙ্কা করছে নদীপারের মানুষ। এদিকে রংপুরের পীরগাছায় অর্ধশত পরিবার এখন নদীভাঙনের কারণে অসহায় দিন পার করছে
৬ ঘণ্টা আগেচাঁপাইনবাবগঞ্জ জেলা সদর হাসপাতালেই ডেঙ্গুর হটস্পট রয়েছে বলে অভিযোগ উঠেছে। এ ছাড়া হাসপাতালের চিকিৎসাসেবা নিয়ে প্রশ্ন তুলেছেন রোগী ও তাঁদের স্বজনেরা।
৬ ঘণ্টা আগে