দেবীদ্বার (কুমিল্লা) প্রতিনিধি
কুমিল্লার দেবিদ্বারের রসুলপুরে মামলা তুলে না নেওয়ায় রাস্তা বন্ধ করে বাঁশের বেড়া দেওয়ার অভিযোগ উঠেছে আলমগীর হোসেনের বিরুদ্ধে। ফলে চার দিন ধরে অবরুদ্ধ হয়ে পড়েছে ছয় পরিবার।
সুরুজ মিয়া, বাছির মিয়া, জাহাঙ্গীর মিয়া, শাহজাহান, মিজানুর রহমান ও সোহেল মিয়ার পরিবার অবরুদ্ধ হয়ে পড়ে। এ বিষয়ে ভুক্তভোগী মো. বাছির মিয়া গত শুক্রবার দেবিদ্বার থানায় লিখিত অভিযোগ করেছেন।
সরেজমিন দেখা যায়, রসুলপুর বাজারসংলগ্ন খালের পাশে একটিই মাটির রাস্তা। বাঁশের বেড়া দিয়ে রাস্তাটি বন্ধ করে দেওয়া হয়েছে। অবরুদ্ধ থাকা বাড়ির নারী ও শিশুরা কান্নায় ভেঙে পড়েন।
তাঁদের মধ্যে নাজমা বেগম, শাহিনুর বেগম, হাজেরা বেগম, সোহেরা বেগম ও ফিরোজা বেগম জানান, আলমগীর হোসেন এলাকায় প্রভাবশালী। তাঁদের ভয়ে সন্তানেরা ঘর থেকে বের হতে পারে না। তাঁরা লাঠিসোঁটা নিয়ে রাস্তায় দাঁড়িয়ে থাকে। চার দিন ধরে তাঁরা কষ্টে দিন পার করছেন।
স্থানীয়রা জানান, এ রাস্তা ৩০ থেকে ৩৫ বছর ধরে ওই ছয়টি পরিবার চলাচল করে আসছে। মূলত জমিসংক্রান্ত দ্বন্দ্বে গত বৃহস্পতিবার আলমগীর ও তাঁর ছেলেরা রাস্তা বন্ধ করে দেন।
অবরুদ্ধ পরিবারের সদস্য বাছির মিয়ার সঙ্গে মোবাইলে ফোনে যোগাযোগ করা হলে তিনি বলেন, ‘আজ চার দিন ধরে আমি ঘরের বাইরে। শুধু আমি নই, বাড়িতে কোনো পুরুষ নেই। তাঁদের ভয়ে কেউ আসতে পারছেন না। কয়েক দিন আগে মিজান হুমকি দিচ্ছেন। আমরা কেউ ভয়ে আসতে পারছি না।’
স্থানীয় ইউনিয়ন পরিষদের (ইউপি) সদস্য মো. আনিছুর রহমান বলেন, তাঁদের মধ্যে আগে থেকে ঝগড়া ও মারামারি হয়েছে। এ নিয়ে থানায় আলমগীরসহ তাঁর ছেলেদের বিরুদ্ধে মামলা হয়েছে। ওই মামলা তোলার জন্য বাছিরসহ ওই ছয় পরিবারকে চাপ দেওয়া হয়। মামলা না তোলায় আলমগীর বাছিরসহ ছয় পরিবার চলাচলের রাস্তায় বাঁশ দিয়ে বেড়া দিয়েছে।
এ বিষয়ে জানতে আলমগীর হোসেনকে একাধিকবার মোবাইল ফোনে কল দেওয়া হলেও পাওয়া যায়নি। তবে তাঁর ভাতিজা শাহীন মিয়া বলেন, ‘বাছির মিয়াসহ ওই ছয় পরিবার আমার চাচা আলমগীর হোসেনের পূর্ব দিকে যাওয়ার রেকর্ডভুক্ত রাস্তা বন্ধ করে। এতে চাচাও ক্ষুব্ধ হয়ে পশ্চিমের দিকের রাস্তা বন্ধ করে দেন।’
দেবিদ্বার থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) কমল কৃষ্ণ ধর বলেন, ‘এ বিষয়ে অভিযোগ পেয়েছি, তদন্তের পর আইনগত ব্যবস্থা নেওয়া হবে।’
কুমিল্লার দেবিদ্বারের রসুলপুরে মামলা তুলে না নেওয়ায় রাস্তা বন্ধ করে বাঁশের বেড়া দেওয়ার অভিযোগ উঠেছে আলমগীর হোসেনের বিরুদ্ধে। ফলে চার দিন ধরে অবরুদ্ধ হয়ে পড়েছে ছয় পরিবার।
সুরুজ মিয়া, বাছির মিয়া, জাহাঙ্গীর মিয়া, শাহজাহান, মিজানুর রহমান ও সোহেল মিয়ার পরিবার অবরুদ্ধ হয়ে পড়ে। এ বিষয়ে ভুক্তভোগী মো. বাছির মিয়া গত শুক্রবার দেবিদ্বার থানায় লিখিত অভিযোগ করেছেন।
সরেজমিন দেখা যায়, রসুলপুর বাজারসংলগ্ন খালের পাশে একটিই মাটির রাস্তা। বাঁশের বেড়া দিয়ে রাস্তাটি বন্ধ করে দেওয়া হয়েছে। অবরুদ্ধ থাকা বাড়ির নারী ও শিশুরা কান্নায় ভেঙে পড়েন।
তাঁদের মধ্যে নাজমা বেগম, শাহিনুর বেগম, হাজেরা বেগম, সোহেরা বেগম ও ফিরোজা বেগম জানান, আলমগীর হোসেন এলাকায় প্রভাবশালী। তাঁদের ভয়ে সন্তানেরা ঘর থেকে বের হতে পারে না। তাঁরা লাঠিসোঁটা নিয়ে রাস্তায় দাঁড়িয়ে থাকে। চার দিন ধরে তাঁরা কষ্টে দিন পার করছেন।
স্থানীয়রা জানান, এ রাস্তা ৩০ থেকে ৩৫ বছর ধরে ওই ছয়টি পরিবার চলাচল করে আসছে। মূলত জমিসংক্রান্ত দ্বন্দ্বে গত বৃহস্পতিবার আলমগীর ও তাঁর ছেলেরা রাস্তা বন্ধ করে দেন।
অবরুদ্ধ পরিবারের সদস্য বাছির মিয়ার সঙ্গে মোবাইলে ফোনে যোগাযোগ করা হলে তিনি বলেন, ‘আজ চার দিন ধরে আমি ঘরের বাইরে। শুধু আমি নই, বাড়িতে কোনো পুরুষ নেই। তাঁদের ভয়ে কেউ আসতে পারছেন না। কয়েক দিন আগে মিজান হুমকি দিচ্ছেন। আমরা কেউ ভয়ে আসতে পারছি না।’
স্থানীয় ইউনিয়ন পরিষদের (ইউপি) সদস্য মো. আনিছুর রহমান বলেন, তাঁদের মধ্যে আগে থেকে ঝগড়া ও মারামারি হয়েছে। এ নিয়ে থানায় আলমগীরসহ তাঁর ছেলেদের বিরুদ্ধে মামলা হয়েছে। ওই মামলা তোলার জন্য বাছিরসহ ওই ছয় পরিবারকে চাপ দেওয়া হয়। মামলা না তোলায় আলমগীর বাছিরসহ ছয় পরিবার চলাচলের রাস্তায় বাঁশ দিয়ে বেড়া দিয়েছে।
এ বিষয়ে জানতে আলমগীর হোসেনকে একাধিকবার মোবাইল ফোনে কল দেওয়া হলেও পাওয়া যায়নি। তবে তাঁর ভাতিজা শাহীন মিয়া বলেন, ‘বাছির মিয়াসহ ওই ছয় পরিবার আমার চাচা আলমগীর হোসেনের পূর্ব দিকে যাওয়ার রেকর্ডভুক্ত রাস্তা বন্ধ করে। এতে চাচাও ক্ষুব্ধ হয়ে পশ্চিমের দিকের রাস্তা বন্ধ করে দেন।’
দেবিদ্বার থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) কমল কৃষ্ণ ধর বলেন, ‘এ বিষয়ে অভিযোগ পেয়েছি, তদন্তের পর আইনগত ব্যবস্থা নেওয়া হবে।’
সরেজমিনে কুর্নী ও বহনতলী এলাকায় গিয়ে দেখা গেছে, সড়কের বিভিন্ন স্থানে বড় বড় গর্তে বৃষ্টির পানি জমে আছে। এতে গর্তের গভীরতা ও অবস্থান বোঝা কঠিন হয়ে পড়েছে চালকদের জন্য। প্রতিনিয়ত যানবাহন এসব গর্তে পড়ে দুর্ঘটনার শিকার হচ্ছে।
৭ মিনিট আগেউপজেলার বড়বিল-তুলাবিল-কালাপানি সড়কের পান্নাবিল এলাকায় একটি ব্রিজ সম্পূর্ণভাবে দেবে গেছে। এ ছাড়া একসত্যাপাড়া-বড়বিল, যোগ্যাছোলা-আছারতলী ও গচ্ছাবিল-চইক্যাবিল সড়কে চলমান কার্পেটিং প্রকল্পের ৪০-৫০ শতাংশ ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে। কংক্রিট-বালু দিয়ে প্রস্তুত সড়ক অংশ খরস্রোতে ভেসে গেছে।
১১ মিনিট আগে২০১১ সাল থেকে বেসরকারি উন্নয়ন সংস্থা সোসাইটি ফর পিপলস অ্যাকশন ইন চেঞ্জ অ্যান্ড ইকুইটি—স্পেস’র সহায়তায় এসব ইকো টয়লেট স্থাপন করা হয়। প্রতিটি টয়লেটের দুটি চেম্বার থেকে বছরে দেড়শ কেজি জৈব সার উৎপন্ন হয়। পাশাপাশি প্রস্রাব সংরক্ষণ করে ব্যবহার করা হয় ইউরিয়া সারের বিকল্প হিসেবে। এতে বিঘাপ্রতি ২-৩ হাজার টাকা
১৪ মিনিট আগেভূমিকম্পপ্রবণ ১৯৪টি দেশের মধ্যে বাংলাদেশ ১৫তম অবস্থানে জানিয়ে পরিকল্পনাবিদ তৌফিকুল আলম বলেন, দেশে সিলেট অঞ্চল সবচেয়ে বেশি ভূমিকম্পপ্রবণ। ঢাকায় উচ্চ জনঘনত্ব, মাটি দুর্বল ও নীতিমালা না মেনেই ভবন নির্মাণের কারণে ৭.৫ মাত্রার ভূমিকম্প হলে ৫১ শতাংশ ভবন ক্ষতিগ্রস্ত হবে।
১ ঘণ্টা আগে