নিজস্ব প্রতিবেদক, চট্টগ্রাম
নগরীর চান্দগাঁওতে নালায় পড়ে অল্পের জন্য রক্ষা পেল এক শিশু। শনিবার বিকেলে নগরের পুরাতন চান্দগাঁওয়ের পাঠানিয়া গোদা এলাকায় এ ঘটনা ঘটে।
এ ঘটনার একটি ভিডিও সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে ছড়িয়ে পড়েছে। ভিডিওতে দেখা যায়, ফুটপাত দিয়ে দুই নারী হেঁটে যাচ্ছেন। তাঁদের সঙ্গে থাকা ছয়/সাত বছরের এক কন্যাশিশু একজনের হাত ধরে হাঁটছে। সাফা মারওয়া ইলেকট্রনিকস নামে একটি দোকানের সামনের রাস্তার গর্তে পড়ে যায় শিশুটি। এ সময় দুই নারী চিৎকার শুরু করলে পার্শ্ববর্তী দোকানসহ আশপাশের লোকজন ছুটে আসেন। অন্যরা আসার আগেই অবশ্য তাঁরা শিশুটিকে টেনে তোলেন।
তোলার পরপরই শিশুটিকে নিয়ে ওই নারীরা চলে যান। তাঁদের পরিচয় জানা সম্ভব হয়নি।
চান্দগাঁও ওয়ার্ডের কাউন্সিলর এসরারুল হক আজ রোববার আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘চট্টগ্রাম উন্নয়ন কর্তৃপক্ষের নালার কাজের পর সেখানে স্ল্যাবের একটি অংশ ভেঙে গিয়েছিল। সেখানে পড়ে দুর্ঘটনা ঘটেছিল। আমরা সোমবারের মধ্যে জায়গাটি ঢালাই করে ঠিক করে দেব। নগরের উন্মুক্ত নালা ও খালগুলো রীতিমতো মৃত্যুফাঁদে পরিণত হয়েছে। বিভিন্ন সময় নালায় পড়ে শিশুসহ একাধিকজনের মৃত্যুর ঘটনা ঘটেছে। এদের মধ্যে একজনের তো খোঁজই পাওয়া যায়নি।’
চট্টগ্রাম নগরীর উন্মুক্ত নালা ও খালগুলোতে পড়ে গত বছরের জুন থেকে ডিসেম্বর পর্যন্ত শিশুসহ অন্তত পাঁচজনের মৃত্যু হয়েছে। তাদের মধ্যে একজনের খোঁজ এখনো পাওয়া যায়নি।
এর মধ্যে গত ৩০ জুন নগরের মেয়র গলি এলাকায় চশমা খালে পড়ে অটোরিকশাচালক ও এক যাত্রীর মৃত্যু হয়। ২৫ আগস্ট নগরের মুরাদপুরে চশমা খালে পা পিছলে পড়ে তলিয়ে যান সবজি বিক্রেতা ছালেহ আহমেদ। তাঁর খোঁজ এখনো পাওয়া যায়নি। আর ২৭ সেপ্টেম্বর নগরের আগ্রাবাদের মাজারগেট এলাকায় ফুটপাত থেকে পা পিছলে নালায় পড়ে মৃত্যু হয় বিশ্ববিদ্যালয়ছাত্রী শেহেরীন মাহমুদ সাদিয়ার (১৯)। গত বছরের ৬ ডিসেম্বর নগরের চশমা খালে তলিয়ে যায় শিশু মো. কামাল উদ্দিন (১২)। তিন দিন পর নগরের মির্জা খাল থেকে তার মরদেহ উদ্ধার করা হয়।
নগরীর চান্দগাঁওতে নালায় পড়ে অল্পের জন্য রক্ষা পেল এক শিশু। শনিবার বিকেলে নগরের পুরাতন চান্দগাঁওয়ের পাঠানিয়া গোদা এলাকায় এ ঘটনা ঘটে।
এ ঘটনার একটি ভিডিও সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে ছড়িয়ে পড়েছে। ভিডিওতে দেখা যায়, ফুটপাত দিয়ে দুই নারী হেঁটে যাচ্ছেন। তাঁদের সঙ্গে থাকা ছয়/সাত বছরের এক কন্যাশিশু একজনের হাত ধরে হাঁটছে। সাফা মারওয়া ইলেকট্রনিকস নামে একটি দোকানের সামনের রাস্তার গর্তে পড়ে যায় শিশুটি। এ সময় দুই নারী চিৎকার শুরু করলে পার্শ্ববর্তী দোকানসহ আশপাশের লোকজন ছুটে আসেন। অন্যরা আসার আগেই অবশ্য তাঁরা শিশুটিকে টেনে তোলেন।
তোলার পরপরই শিশুটিকে নিয়ে ওই নারীরা চলে যান। তাঁদের পরিচয় জানা সম্ভব হয়নি।
চান্দগাঁও ওয়ার্ডের কাউন্সিলর এসরারুল হক আজ রোববার আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘চট্টগ্রাম উন্নয়ন কর্তৃপক্ষের নালার কাজের পর সেখানে স্ল্যাবের একটি অংশ ভেঙে গিয়েছিল। সেখানে পড়ে দুর্ঘটনা ঘটেছিল। আমরা সোমবারের মধ্যে জায়গাটি ঢালাই করে ঠিক করে দেব। নগরের উন্মুক্ত নালা ও খালগুলো রীতিমতো মৃত্যুফাঁদে পরিণত হয়েছে। বিভিন্ন সময় নালায় পড়ে শিশুসহ একাধিকজনের মৃত্যুর ঘটনা ঘটেছে। এদের মধ্যে একজনের তো খোঁজই পাওয়া যায়নি।’
চট্টগ্রাম নগরীর উন্মুক্ত নালা ও খালগুলোতে পড়ে গত বছরের জুন থেকে ডিসেম্বর পর্যন্ত শিশুসহ অন্তত পাঁচজনের মৃত্যু হয়েছে। তাদের মধ্যে একজনের খোঁজ এখনো পাওয়া যায়নি।
এর মধ্যে গত ৩০ জুন নগরের মেয়র গলি এলাকায় চশমা খালে পড়ে অটোরিকশাচালক ও এক যাত্রীর মৃত্যু হয়। ২৫ আগস্ট নগরের মুরাদপুরে চশমা খালে পা পিছলে পড়ে তলিয়ে যান সবজি বিক্রেতা ছালেহ আহমেদ। তাঁর খোঁজ এখনো পাওয়া যায়নি। আর ২৭ সেপ্টেম্বর নগরের আগ্রাবাদের মাজারগেট এলাকায় ফুটপাত থেকে পা পিছলে নালায় পড়ে মৃত্যু হয় বিশ্ববিদ্যালয়ছাত্রী শেহেরীন মাহমুদ সাদিয়ার (১৯)। গত বছরের ৬ ডিসেম্বর নগরের চশমা খালে তলিয়ে যায় শিশু মো. কামাল উদ্দিন (১২)। তিন দিন পর নগরের মির্জা খাল থেকে তার মরদেহ উদ্ধার করা হয়।
নারায়ণগঞ্জের ফতুল্লায় নালা থেকে অজ্ঞাত এক ব্যক্তির (৪৮) মরদেহ উদ্ধার করেছে পুলিশ। আজ বৃহস্পতিবার সকাল সাড়ে ৯টায় ফতুল্লার পশ্চিম শিহাচর নূর মসজিদ সংলগ্ন নালা থেকে মরদেহটি উদ্ধার করা হয়।
২ ঘণ্টা আগেচট্টগ্রামের আনোয়ারার অবস্থিত কোরিয়ান রপ্তানি প্রক্রিয়াজাতকরণ অঞ্চলে (কেইপিজেড) পাহাড় ধসে দুই শিশুর মৃত্যু হয়েছে। এ ঘটনায় আহত হয়েছে দুজন। আজ বৃহস্পতিবার সকালে এ দুর্ঘটনা ঘটে।
২ ঘণ্টা আগেনারায়ণগঞ্জের রূপগঞ্জে একটি ডাইং কারখানায় গ্যাসের বিস্ফোরণে তিনজন দগ্ধ হয়েছেন। দগ্ধদের রাজধানীর জাতীয় বার্ন ও প্লাস্টিক সার্জারি ইনস্টিটিউটে ভর্তি করা হয়েছে। আজ বৃহস্পতিবার সকাল ৯টায় উপজেলার রূপসী কাজীপাড়া এলাকার মঞ্জু ডাইং অ্যান্ড টেক্সটাইল কারখানায় এ ঘটনা ঘটে।
২ ঘণ্টা আগেমামলা, জিডি করে হয়রানির প্রতিকার এবং ৪ দফা দাবি আদায়ে বরিশাল বিশ্ববিদ্যালয়ের (ববি) প্রশাসনকে মৃত ঘোষণা করে প্রতীকী কফিন মিছিল করেছেন আন্দোলনকারী শিক্ষার্থীরা। গতকাল বুধবার রাতে দাবি না মানা ও প্রশাসনের নিষ্ক্রিয়তার প্রতিবাদে বিশ্ববিদ্যালয়ের গ্রাউন্ড ফ্লোর থেকে কফিন মিছিল ঢাকা-কুয়াকাটা মহাসড়কের পাশে
২ ঘণ্টা আগে