কক্সবাজার প্রতিনিধি
বিশ্ব শরণার্থী দিবস-২০২৪ উপলক্ষে কক্সবাজার সাংস্কৃতিককেন্দ্রে শুরু হয়েছে মিয়ানমার থেকে বাংলাদেশে আশ্রয় নেওয়া রোহিঙ্গাদের ‘রেজিলিয়েন্স-সক্ষমতা’ শীর্ষক আট দিনব্যাপী আলোকচিত্র প্রদর্শনী। কক্সবাজার আর্ট ক্লাবের সহযোগিতায় জাতিসংঘের বিভিন্ন সংস্থা এবং রোহিঙ্গাদের মানবিক সহযোগিতা প্রদানকারী সংস্থাগুলোর সমন্বয়ে গত বুধবার সন্ধ্যায় এ প্রদর্শনীর আয়োজন করা হয়। গতকাল বৃহস্পতিবার থেকে প্রদর্শনী সবার জন্য উন্মুক্ত করা হয়েছে। প্রদর্শনী চলবে ২০ জুন পর্যন্ত।
প্রদর্শনীর উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন রোহিঙ্গাদের নিয়ে কাজ করা জাতিসংঘের ইন্টার সেক্টর কো-অর্ডিনেশন গ্রুপের (আইএসসিজি) ভারপ্রাপ্ত প্রধান মারকাস টপ, ইউএনএইচসিআরের প্রতিনিধি সুমবল রিজভীসহ জাতিসংঘের বিভিন্ন সংস্থা ও এনজিওর প্রতিনিধিরা উপস্থিত ছিলেন।
কক্সবাজারের আশ্রয়শিবিরে নানা প্রতিকূলতার মধ্যে রোহিঙ্গাদের সক্ষমতার বিষয়বস্তু প্রদর্শনীতে তুলে ধরা হয়েছে।
বিশ্ব শরণার্থী দিবস-২০২৪ উপলক্ষে কক্সবাজার সাংস্কৃতিককেন্দ্রে শুরু হয়েছে মিয়ানমার থেকে বাংলাদেশে আশ্রয় নেওয়া রোহিঙ্গাদের ‘রেজিলিয়েন্স-সক্ষমতা’ শীর্ষক আট দিনব্যাপী আলোকচিত্র প্রদর্শনী। কক্সবাজার আর্ট ক্লাবের সহযোগিতায় জাতিসংঘের বিভিন্ন সংস্থা এবং রোহিঙ্গাদের মানবিক সহযোগিতা প্রদানকারী সংস্থাগুলোর সমন্বয়ে গত বুধবার সন্ধ্যায় এ প্রদর্শনীর আয়োজন করা হয়। গতকাল বৃহস্পতিবার থেকে প্রদর্শনী সবার জন্য উন্মুক্ত করা হয়েছে। প্রদর্শনী চলবে ২০ জুন পর্যন্ত।
প্রদর্শনীর উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন রোহিঙ্গাদের নিয়ে কাজ করা জাতিসংঘের ইন্টার সেক্টর কো-অর্ডিনেশন গ্রুপের (আইএসসিজি) ভারপ্রাপ্ত প্রধান মারকাস টপ, ইউএনএইচসিআরের প্রতিনিধি সুমবল রিজভীসহ জাতিসংঘের বিভিন্ন সংস্থা ও এনজিওর প্রতিনিধিরা উপস্থিত ছিলেন।
কক্সবাজারের আশ্রয়শিবিরে নানা প্রতিকূলতার মধ্যে রোহিঙ্গাদের সক্ষমতার বিষয়বস্তু প্রদর্শনীতে তুলে ধরা হয়েছে।
২০১৯ সালের গোড়ায় মডেল মসজিদের কাজ শুরু হয়। এখন ২০২৫ সালের মাঝামাঝি চলছে, প্রায় সাত বছর পার হলেও ৮০ শতাংশ কাজও শেষ হয়নি। অথচ তিন বছরের চুক্তিতে কাজ শুরু হয়েছিল।”
২৭ মিনিট আগেজমানো পানি পচে দুর্গন্ধ ছড়াচ্ছে, মশা ও মাছির জন্ম হয়ে পরিবেশ চরম আকারে দুষিত হচ্ছে। দ্রুত পৌর শহরের অর্ধলাখ মানুষকে রক্ষায় কালভার্ট ও ড্রেনেজ দখল করে স্থাপনা উচ্ছেদের দাবি জানিয়েছেন ভুক্তভোগীরা। অভিযোগ রয়েছে পৌর কর্তৃপক্ষ পানি নিস্কাশনে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নেয়ার আশ্বাস দিলেও কার্যকর ব্যবস্থা নিচ্ছেন
৩০ মিনিট আগেসরেজমিনে কুর্নী ও বহনতলী এলাকায় গিয়ে দেখা গেছে, সড়কের বিভিন্ন স্থানে বড় বড় গর্তে বৃষ্টির পানি জমে আছে। এতে গর্তের গভীরতা ও অবস্থান বোঝা কঠিন হয়ে পড়েছে চালকদের জন্য। প্রতিনিয়ত যানবাহন এসব গর্তে পড়ে দুর্ঘটনার শিকার হচ্ছে।
৪১ মিনিট আগেউপজেলার বড়বিল-তুলাবিল-কালাপানি সড়কের পান্নাবিল এলাকায় একটি ব্রিজ সম্পূর্ণভাবে দেবে গেছে। এ ছাড়া একসত্যাপাড়া-বড়বিল, যোগ্যাছোলা-আছারতলী ও গচ্ছাবিল-চইক্যাবিল সড়কে চলমান কার্পেটিং প্রকল্পের ৪০-৫০ শতাংশ ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে। কংক্রিট-বালু দিয়ে প্রস্তুত সড়ক অংশ খরস্রোতে ভেসে গেছে।
১ ঘণ্টা আগে