দীঘিনালা (খাগড়াছড়ি) প্রতিনিধি
খাগড়াছড়ির দীঘিনালা উপজেলার কবাখালী ইউপির দক্ষিণ মিলনপুরে ছড়ার পাড় ভাঙনে যাতায়াতের একমাত্র সড়কটি ধসে পড়েছে। আর এতে চরম দুর্ভোগে পড়েছে সেখানকার স্থানীয় বাসিন্দারা।
আজ রোববার সরেজমিনে গিয়ে দেখা যায়, কবাখালী ইউপির দক্ষিণ মিলনপুরের রাস্তাটির ৮০ শতাংশ ভেঙে ছড়ায় পড়েছে। এতে করে সেখানে যান চলাচল বন্ধ রয়েছে। জরুরি কোনো কাজে যানবাহন ব্যবহার করা যাচ্ছে না। ফলে দুর্ভোগে সেখানকার শতাধিক পরিবার। এ ছাড়া এই ছড়ার পাশ দিয়ে যাওয়া সড়কটি বেশ কয়েকটি স্থানে ভেঙে রয়েছে।
এদিকে একমাত্র সড়কটি ভেঙে যাওয়ার ফলে দুর্ভোগে স্কুল-মাদ্রাসা ও কলেজ পড়ুয়া শিক্ষার্থীরা। এই সড়ক দিয়ে উপজেলার হাচিনসনপুর উচ্চবিদ্যালয়ের বহু শিক্ষার্থী এই পথ ধরে যাওয়া-আসা করে থাকে।
জান্নাতুল নামে এক স্কুল পড়ুয়া শিক্ষার্থী বলছে, ‘সড়কটি ভেঙে যাওয়া এখন যানবাহন চলাচল করতে পারে না। এ জন্য আমাদের বিদ্যালয়ে ঠিক সময়ে পৌঁছাতে পারি না। না হলে আমাদের বাড়ি থেকে অনেক সময় নিয়ে বের হতে হয়, এতে আমাদের সময় নষ্ট হয়। এটি দ্রুত ঠিক করার জন্য সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষের কাছে দাবি জানাই।’
দক্ষিণ মিলনপুর গ্রামের বাসিন্দা রোকেয়া বেগম (৪০) বলেন, ‘দক্ষিণ মিলনপুর সড়কটি অন্তত ১৫ ফুট প্রশস্ত ছিল। কবাখালী ছড়ার ভাঙনে রাস্তাটি এখন মাত্র তিন থেকে চার ফুট হয়েছে। এর মধ্যে সড়কের ওপরে গাছের পাটাতন ব্যবহার করে চলাচল করছে মানুষ।’
এ বিষয়ে ৩ নম্বর কবাখালী ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান নলেজ চাকমা আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘কবাখালী ইউপির মধ্যে দিয়ে যে ছড়াটি মাইনী নদীতে মিলিত হয়েছে, সেই ছড়ার ভাঙনে কবাখালী দক্ষিণ মিলনপুর সড়কটি ধসে পড়ছে। এতে সেখানকার বাসিন্দাদের চলাচলে চরম বিঘ্নিত হচ্ছে। ভাঙন ঠেকাতে সেখানে বড় আকারে গাইড ওয়াল দরকার। মেরামতে ৭ থেকে ১০ লাখ টাকা দরকার। এই পরিমাণ টাকা আমাদের ইউনিয়ন পরিষদের পক্ষ থেকে ব্যয় করা সম্ভব না। আমরা দেড়-দুই লাখ টাকার ওপরে বরাদ্দ পাই না। সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষ এ ব্যাপারে সুনজর দেওয়ার অনুরোধ জানাই।’
খাগড়াছড়ির দীঘিনালা উপজেলার কবাখালী ইউপির দক্ষিণ মিলনপুরে ছড়ার পাড় ভাঙনে যাতায়াতের একমাত্র সড়কটি ধসে পড়েছে। আর এতে চরম দুর্ভোগে পড়েছে সেখানকার স্থানীয় বাসিন্দারা।
আজ রোববার সরেজমিনে গিয়ে দেখা যায়, কবাখালী ইউপির দক্ষিণ মিলনপুরের রাস্তাটির ৮০ শতাংশ ভেঙে ছড়ায় পড়েছে। এতে করে সেখানে যান চলাচল বন্ধ রয়েছে। জরুরি কোনো কাজে যানবাহন ব্যবহার করা যাচ্ছে না। ফলে দুর্ভোগে সেখানকার শতাধিক পরিবার। এ ছাড়া এই ছড়ার পাশ দিয়ে যাওয়া সড়কটি বেশ কয়েকটি স্থানে ভেঙে রয়েছে।
এদিকে একমাত্র সড়কটি ভেঙে যাওয়ার ফলে দুর্ভোগে স্কুল-মাদ্রাসা ও কলেজ পড়ুয়া শিক্ষার্থীরা। এই সড়ক দিয়ে উপজেলার হাচিনসনপুর উচ্চবিদ্যালয়ের বহু শিক্ষার্থী এই পথ ধরে যাওয়া-আসা করে থাকে।
জান্নাতুল নামে এক স্কুল পড়ুয়া শিক্ষার্থী বলছে, ‘সড়কটি ভেঙে যাওয়া এখন যানবাহন চলাচল করতে পারে না। এ জন্য আমাদের বিদ্যালয়ে ঠিক সময়ে পৌঁছাতে পারি না। না হলে আমাদের বাড়ি থেকে অনেক সময় নিয়ে বের হতে হয়, এতে আমাদের সময় নষ্ট হয়। এটি দ্রুত ঠিক করার জন্য সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষের কাছে দাবি জানাই।’
দক্ষিণ মিলনপুর গ্রামের বাসিন্দা রোকেয়া বেগম (৪০) বলেন, ‘দক্ষিণ মিলনপুর সড়কটি অন্তত ১৫ ফুট প্রশস্ত ছিল। কবাখালী ছড়ার ভাঙনে রাস্তাটি এখন মাত্র তিন থেকে চার ফুট হয়েছে। এর মধ্যে সড়কের ওপরে গাছের পাটাতন ব্যবহার করে চলাচল করছে মানুষ।’
এ বিষয়ে ৩ নম্বর কবাখালী ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান নলেজ চাকমা আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘কবাখালী ইউপির মধ্যে দিয়ে যে ছড়াটি মাইনী নদীতে মিলিত হয়েছে, সেই ছড়ার ভাঙনে কবাখালী দক্ষিণ মিলনপুর সড়কটি ধসে পড়ছে। এতে সেখানকার বাসিন্দাদের চলাচলে চরম বিঘ্নিত হচ্ছে। ভাঙন ঠেকাতে সেখানে বড় আকারে গাইড ওয়াল দরকার। মেরামতে ৭ থেকে ১০ লাখ টাকা দরকার। এই পরিমাণ টাকা আমাদের ইউনিয়ন পরিষদের পক্ষ থেকে ব্যয় করা সম্ভব না। আমরা দেড়-দুই লাখ টাকার ওপরে বরাদ্দ পাই না। সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষ এ ব্যাপারে সুনজর দেওয়ার অনুরোধ জানাই।’
চট্টগ্রাম নগরে পরীর পাহাড়ে যাতায়াতের দুর্ভোগ কমাতে বছরখানেক আগে সড়কের পাশের ২৩ শতক জায়গার ওপর গড়ে ওঠা অবৈধ দখলদারদের স্থাপনা ভেঙে দিয়েছিলেন তৎকালীন জেলা প্রশাসক। উচ্ছেদের পর সেখানে জনস্বার্থে প্রকল্প বাস্তবায়নের কথা ছিল। জুলাই-আগস্ট অভ্যুত্থানের পর ডিসি রদবদল হলে সেই উদ্ধার করা জায়গা আরেক দখলদারের
২ ঘণ্টা আগেসিলেটের ১৩৩ বছরের পুরোনো এমসি কলেজ। এর ছাত্রাবাসের সপ্তম ব্লকে ১২৮ জন শিক্ষার্থীর পাশাপাশি কলেজের কয়েকজন কর্মচারীও থাকেন। কিন্তু বেশ কয়েক দিন ধরে পানির তীব্র সংকট থাকায় ভোগান্তিতে পড়েছেন শিক্ষার্থীরা। গোসল করা দূরে থাক, প্রয়োজনীয় খাওয়ার পানিও পাচ্ছেন না তাঁরা। তাই অনেকে বাধ্য হয়ে নিজ নিজ বাড়িতে চলে
২ ঘণ্টা আগেটানা বৃষ্টি আর উজানের ঢলে পদ্মা নদীতে বৃদ্ধি পাচ্ছে পানি। এতে চাঁপাইনবাবগঞ্জ সদর ও শিবগঞ্জ উপজেলার চরাঞ্চল ডুবে পানিবন্দী হয়ে পড়েছে পাঁচটি ইউনিয়নের নিম্নাঞ্চলের সাড়ে ৬ হাজার পরিবার। অন্যদিকে কুষ্টিয়ার দৌলতপুরের পদ্মার চরের নিম্নাঞ্চলের আবাদি জমি ও চলাচলের রাস্তা ডুবে গেছে। ইতিমধ্যে রামকৃষ্ণপুর
২ ঘণ্টা আগেরংপুরের তারাগঞ্জে গণপিটুনিতে শ্বশুর রূপলাল দাস (৪৫) ও জামাই প্রদীপ লালের (৩৫) প্রাণহানির পেছনে আইনশৃঙ্খলাহীনতাকে দুষছেন স্থানীয় লোকজন। তাঁরা বলছেন, গত কয়েক দিনের চুরি, ছিনতাই ও হত্যাকাণ্ড-সংশ্লিষ্ট অপরাধের কারণে স্থানীয় জনতার ভেতর মবের মনোভাব তৈরি হয়েছে। পাশাপাশি পুলিশও সেভাবে তৎপর নয়। এসব কারণেই শ্
২ ঘণ্টা আগে