রাঙামাটি প্রতিনিধি
বৃষ্টি শুরু হওয়ায় পাহাড়ধসের পূর্বাভাসের পর আতঙ্ক নিয়ে দিন পার করছেন রাঙামাটির বিভিন্ন পাহাড়ের নিচে বসবাসকারীরা। তবে ঝুঁকিপূর্ণ এলাকায় বাস করা কোনো পরিবারই বাড়িঘর ছেড়ে যায়নি। লোকজন বলছেন, বিপৎসংকেতই উঠলে তাঁরা বাড়িঘর ছেড়ে আশ্রয়কেন্দ্রে চলে যাবেন।
এদিকে ক্ষয়ক্ষতি এড়ানোর জন্য জেলা প্রশাসন সচেতনতামূলক কার্যক্রম চালিয়ে যাচ্ছে। শহরের ভেদভেদী লোকনাথ মন্দির এলাকায় ঝুঁকিপূর্ণভাবে বসবাস করা লোকজনের সঙ্গে আজ বৃহস্পতিবার বিকেলে সভা করেছেন জেলা প্রশাসক মো. হাবিব উল্লাহ। এ সময় ভারপ্রাপ্ত পৌর প্রশাসক মোবারক হোসেনসহ প্রশাসনের অন্য কর্মকর্তারা উপস্থিত ছিলেন। সভায় ঝুঁকিপূর্ণ এলাকায় বসবাসকারীরা তাঁদের এলাকার বিভিন্ন স্থান থেকে পানি নামার জন্য নালা ব্যবস্থা তৈরি করে দেওয়ার দাবি জানান।
রাঙামাটিতে ২০১৭ সালে ভয়াবহ পাহাড়ধসের ঘটনার পর এমন দুর্যোগ যেন নিয়মিত ঘটনা হয়ে দাঁড়িয়েছে। দুর্যোগ মোকাবিলায় প্রতিবছর বিশেষ প্রস্তুতি নিতে হচ্ছে স্থানীয় প্রশাসনকে। সম্প্রতি বৃষ্টিপাত বেড়ে যাওয়ায় পাহাড়ধসের ঝুঁকি বেড়েছে রাঙামাটি পৌর শহরের পাহাড়ি এলাকাগুলোতে।
জেলা প্রশাসনের তথ্যমতে, পুরো রাঙামাটিতে ১৫ হাজারের অধিক বাড়ি পাহাড়ধসের ঝুঁকির মধ্যে আছে। জেলা শহরের ভেদভেদীর শিমুলতলি, নতুনপাড়া, রূপনগর, লোকনাথ মন্দির এলাকা, কল্যাণপুর, স্বর্ণটিলা, রিজার্ভ বাজার কাপ্তাই হ্রদ তীরবর্তী এলাকা ও কিনামনি ঘোনাকে পাহাড়ধসের সবচেয়ে ঝুঁকিপূর্ণ এলাকা হিসেবে তালিকাভুক্ত করেছে জেলা প্রশাসন।
শহরের ভেদভেদী লোকনাথ মন্দির, শিমুলতলি, রূপনগর, স্বর্ণটিলাসহ অনেক এলাকায় পাঁচ হাজারেরও অধিক পরিবার পাহাড়ধসের ঝুঁকিতে বসবাস করছে। এসব এলাকায় পানি নিষ্কাশনের নালা না থাকায় ধসের ঝুঁকি বেড়ে গেছে বলে জানালেন বাসিন্দারা।
ঝুঁকিপূর্ণ এলাকায় বসবাসকারীদের নিকটবর্তী ১৭টি অস্থায়ী আশ্রয়কেন্দ্র প্রস্তুত রেখেছে প্রশাসন। অতিরিক্ত জেলা প্রশাসক ও পৌর প্রশাসক মোবারক হোসেন বলেন, ‘আমরা দুর্যোগ মোকাবিলায় প্রস্তুতি গ্রহণ করেছি। বৃষ্টি হলে আমরা দুর্গত এলাকায় মাইকিং করছি।’
এদিকে আজ ঝুঁকিপূর্ণ এলাকা পরিদর্শন শেষে জেলা প্রশাসক হাবিব উল্লাহ বলেন, ‘এ বছর আমরা আগেই দুর্যোগ প্রস্তুতি সভা করে সব বিভাগকে প্রস্তুত রেখেছি। যাতে জেলার যেখানে দুর্যোগ সৃষ্টি হবে দ্রুততম সময়ের মধ্যে উদ্ধার ও ত্রাণ কার্যক্রম শুরু করতে পারি। আমাদের একটাই প্রত্যাশা, একটি প্রাণের যাতে কোনো ক্ষতি না হয়।’
জেলা প্রশাসক আরও বলেন, ‘অবৈধ দখল কোনো আইনে গ্রহণযোগ্য না। পাহাড়ের বিভিন্ন স্থানে অনেক অবৈধ বসতি রয়েছে। আমরা আইনগতভাবে সেটা দেখব। অবৈধ দখল উচ্ছেদের কাজ চলমান থাকবে। তবে এই মুহূর্তে আমার প্রধান কাজ মানুষের জীবন বাঁচানো।’
বৃষ্টি শুরু হওয়ায় পাহাড়ধসের পূর্বাভাসের পর আতঙ্ক নিয়ে দিন পার করছেন রাঙামাটির বিভিন্ন পাহাড়ের নিচে বসবাসকারীরা। তবে ঝুঁকিপূর্ণ এলাকায় বাস করা কোনো পরিবারই বাড়িঘর ছেড়ে যায়নি। লোকজন বলছেন, বিপৎসংকেতই উঠলে তাঁরা বাড়িঘর ছেড়ে আশ্রয়কেন্দ্রে চলে যাবেন।
এদিকে ক্ষয়ক্ষতি এড়ানোর জন্য জেলা প্রশাসন সচেতনতামূলক কার্যক্রম চালিয়ে যাচ্ছে। শহরের ভেদভেদী লোকনাথ মন্দির এলাকায় ঝুঁকিপূর্ণভাবে বসবাস করা লোকজনের সঙ্গে আজ বৃহস্পতিবার বিকেলে সভা করেছেন জেলা প্রশাসক মো. হাবিব উল্লাহ। এ সময় ভারপ্রাপ্ত পৌর প্রশাসক মোবারক হোসেনসহ প্রশাসনের অন্য কর্মকর্তারা উপস্থিত ছিলেন। সভায় ঝুঁকিপূর্ণ এলাকায় বসবাসকারীরা তাঁদের এলাকার বিভিন্ন স্থান থেকে পানি নামার জন্য নালা ব্যবস্থা তৈরি করে দেওয়ার দাবি জানান।
রাঙামাটিতে ২০১৭ সালে ভয়াবহ পাহাড়ধসের ঘটনার পর এমন দুর্যোগ যেন নিয়মিত ঘটনা হয়ে দাঁড়িয়েছে। দুর্যোগ মোকাবিলায় প্রতিবছর বিশেষ প্রস্তুতি নিতে হচ্ছে স্থানীয় প্রশাসনকে। সম্প্রতি বৃষ্টিপাত বেড়ে যাওয়ায় পাহাড়ধসের ঝুঁকি বেড়েছে রাঙামাটি পৌর শহরের পাহাড়ি এলাকাগুলোতে।
জেলা প্রশাসনের তথ্যমতে, পুরো রাঙামাটিতে ১৫ হাজারের অধিক বাড়ি পাহাড়ধসের ঝুঁকির মধ্যে আছে। জেলা শহরের ভেদভেদীর শিমুলতলি, নতুনপাড়া, রূপনগর, লোকনাথ মন্দির এলাকা, কল্যাণপুর, স্বর্ণটিলা, রিজার্ভ বাজার কাপ্তাই হ্রদ তীরবর্তী এলাকা ও কিনামনি ঘোনাকে পাহাড়ধসের সবচেয়ে ঝুঁকিপূর্ণ এলাকা হিসেবে তালিকাভুক্ত করেছে জেলা প্রশাসন।
শহরের ভেদভেদী লোকনাথ মন্দির, শিমুলতলি, রূপনগর, স্বর্ণটিলাসহ অনেক এলাকায় পাঁচ হাজারেরও অধিক পরিবার পাহাড়ধসের ঝুঁকিতে বসবাস করছে। এসব এলাকায় পানি নিষ্কাশনের নালা না থাকায় ধসের ঝুঁকি বেড়ে গেছে বলে জানালেন বাসিন্দারা।
ঝুঁকিপূর্ণ এলাকায় বসবাসকারীদের নিকটবর্তী ১৭টি অস্থায়ী আশ্রয়কেন্দ্র প্রস্তুত রেখেছে প্রশাসন। অতিরিক্ত জেলা প্রশাসক ও পৌর প্রশাসক মোবারক হোসেন বলেন, ‘আমরা দুর্যোগ মোকাবিলায় প্রস্তুতি গ্রহণ করেছি। বৃষ্টি হলে আমরা দুর্গত এলাকায় মাইকিং করছি।’
এদিকে আজ ঝুঁকিপূর্ণ এলাকা পরিদর্শন শেষে জেলা প্রশাসক হাবিব উল্লাহ বলেন, ‘এ বছর আমরা আগেই দুর্যোগ প্রস্তুতি সভা করে সব বিভাগকে প্রস্তুত রেখেছি। যাতে জেলার যেখানে দুর্যোগ সৃষ্টি হবে দ্রুততম সময়ের মধ্যে উদ্ধার ও ত্রাণ কার্যক্রম শুরু করতে পারি। আমাদের একটাই প্রত্যাশা, একটি প্রাণের যাতে কোনো ক্ষতি না হয়।’
জেলা প্রশাসক আরও বলেন, ‘অবৈধ দখল কোনো আইনে গ্রহণযোগ্য না। পাহাড়ের বিভিন্ন স্থানে অনেক অবৈধ বসতি রয়েছে। আমরা আইনগতভাবে সেটা দেখব। অবৈধ দখল উচ্ছেদের কাজ চলমান থাকবে। তবে এই মুহূর্তে আমার প্রধান কাজ মানুষের জীবন বাঁচানো।’
রাজধানীর মগবাজারের দিলু রোড এলাকায় ১০ বছরের এক শিশুকে ধর্ষণের অভিযোগ উঠেছে। আজ সোমবার (১১ আগস্ট) শিশুর নানা বাদী হয়ে থানায় মামলা করেছেন। এ ঘটনায় একজনকে গ্রেপ্তার করেছে পুলিশ।
১০ মিনিট আগেমাদকের সংঘাতে ফের অস্থির হয়ে উঠেছে মোহাম্মদপুরে আটকে পড়া পাকিস্তানিদের আবাসস্থল জেনিভা ক্যাম্প। মাদকের ব্যবসা দখলকে কেন্দ্র করে জেনেভা ক্যাম্পে শীর্ষ মাদক ব্যবসায়ীদের মধ্যে টানা পাঁচ দিন ধরে ভয়াবহ সংঘর্ষ চলছে। একের পর এক ককটেল বিস্ফোরণ ও গুলির ঘটনায় আতঙ্কে দিন কাটাচ্ছেন স্থানীয়রা।
১১ মিনিট আগেফরিদপুরে যৌতুক না পেয়ে স্ত্রীকে নির্যাতনের পর পেট্রল ঢেলে পুড়িয়ে হত্যার দায়ে স্বামীকে যাবজ্জীবন কারাদণ্ড দিয়েছেন আদালত। একই সঙ্গে ৫০ হাজার টাকা অর্থদণ্ড ও অনাদায়ে আরও তিন বছরের সশ্রম কারাদণ্ড দেওয়া হয়েছে। তবে এ রায়ে অসন্তোষ প্রকাশ করেছেন নিহতের স্বজনেরা। আজ সোমবার দুপুরে ফরিদপুর নারী ও শিশু নির্যাতন
২৫ মিনিট আগেরাজধানীর গুলিস্তান কাপ্তানবাজার এলাকায় বাসচাপায় অজ্ঞাতনামা (৪০) এক নারী নিহত হয়েছেন। আজ সোমবার (১১ আগস্ট) দুপুর ১২টার দিকে কাপ্তানবাজার মুরগিপট্টি এলাকায় এ দুর্ঘটনা ঘটে।
৩০ মিনিট আগে