ব্রাহ্মণপাড়া (কুমিল্লা) প্রতিনিধি
কুমিল্লার ব্রাহ্মণপাড়া উপজেলায় টানা চতুর্থবারের মতো মহিলা ভাইস চেয়ারম্যান নির্বাচিত হয়েছেন মোসা. তাহমিনা হক পপি। উপজেলা নির্বাচনে তিনি হাঁস প্রতীকে পেয়েছেন ৩৫ হাজার ৪০৬ ভোট। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী ছিলেন এডভোকেট জাহান আরা বেগম। তিনি কলস প্রতীকে পেয়েছেন ২৪ হাজার ৬১৭ ভোট।
গতকাল বুধবার রাত ১১টার দিকে ভোটের ফলাফল ঘোষণা করেন সহকারী রিটার্নিং কর্মকর্তা ও ব্রাহ্মণপাড়া উপজেলা নির্বাচন কর্মকর্তা সুলতানা এলিন।
জানা গেছে, তাহমিনা হক পপি উপজেলা বিএনপির সহসভাপতি ও কুমিল্লা দক্ষিণ জেলা বিএনপির সদস্য। তবে নির্বাচনে অংশ নেওয়ায় দল থেকে তাঁকে বহিষ্কার করা হয়।
তাহমিনা হক পপি ব্রাহ্মণপাড়া উপজেলা পরিষদের প্রথম চেয়ারম্যান ও উপজেলা বিএনপির সাবেক সভাপতি মরহুম রফিকুল হক ভূইয়ার মেয়ে। তাঁর বাবার বাড়ি উপজেলার দুলালপুর ইউনিয়নের দুলালপুর এলাকায়। তার স্বামী বাড়ি একই গ্রামের মধ্যপাড়া এলাকার। তার স্বামী আবু কাউসার ব্যবসার পাশাপাশি উপজেলা শ্রমিক দলের সভাপতি হিসেবে দায়িত্ব পালন করছেন।
শিক্ষা জীবনে তাহমিনা হক পপি উপজেলার দুলালপুর এসএমএন্ড কে উচ্চ বিদ্যালয় থেকে এসএসসি, সাহেবাবাদ ডিগ্রি কলেজ থেকে এইচএসসি ও একই কলেজ থেকে ১৯৯৯ সালে বিএ পাস করেন। একজন সমাজকর্মী হিসেবে তিনি এলাকায় পরিচিত ছিলেন।
তৃতীয় উপজেলা পরিষদ নির্বাচনে ভাইস চেয়ারম্যান পদে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করে নির্বাচিত হন। এরপর চতুর্থ ও পঞ্চম উপজেলা পরিষদ নির্বাচনে বিপুল ভোটের ব্যবধানে ভাইস চেয়ারম্যান নির্বাচিত হন তিনি।
তাহমিনা হক পপি জেলা ও উপজেলা পর্যায়ে বিভিন্ন নারী সংগঠনের সঙ্গে জড়িত থেকে নারী উন্নয়নে ও নারীদের কল্যাণে কাজ করে যাচ্ছেন। নারীদের বিপদে পাশে থেকে অর্জন করেন ব্যাপক জনপ্রিয়তা। তাহমিনা হক পপি জেলা ও উপজেলা পর্যায়ে পেয়েছেন জয়িতা নারী হিসেবে সম্মাননা।
তিনি নির্যাতিত নিপীড়িতদের পাশে দাঁড়ান। ছুটে চলেন উপজেলার প্রত্যন্ত গ্রামে। গরিব, অসহায়, দরিদ্র ও ছিন্নমূল মানুষদের বিপদে ও দুর্যোগে এগিয়ে আসান। নারী নির্যাতনের বিরুদ্ধে রুখে দাঁড়ানোসহ বিচারিক কাজে ছুটে যান। এ কারণে টানা চারবারের মতো মহিলা ভাইস চেয়ারম্যান নির্বাচিত হয়েছেন তিনি।
নির্বাচনে বিজয়ের তাহমিনা হক পপি বলেন, ‘এ বিজয়ে আমি সত্যিই ভাষা হারিয়ে ফেলেছি। উপজেলার মানুষ আমাকে এত ভালোবাসে যে বারবার নির্বাচিত করছেন। জনগণের এ ঋণ শোধ করার মতো নয়। তবে সর্বাত্মক চেষ্টা করব এ উপজেলাবাসীর যেকোনো বিপদ-আপদ ও সামাজিক উন্নয়নে কাজ করার। সবাইকে কৃতজ্ঞতা ও ধন্যবাদ জানাই। সবাইকে নিয়ে ব্রাহ্মণপাড়া উপজেলাকে স্মার্ট উপজেলা গড়ে তুলব।’
কুমিল্লার ব্রাহ্মণপাড়া উপজেলায় টানা চতুর্থবারের মতো মহিলা ভাইস চেয়ারম্যান নির্বাচিত হয়েছেন মোসা. তাহমিনা হক পপি। উপজেলা নির্বাচনে তিনি হাঁস প্রতীকে পেয়েছেন ৩৫ হাজার ৪০৬ ভোট। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী ছিলেন এডভোকেট জাহান আরা বেগম। তিনি কলস প্রতীকে পেয়েছেন ২৪ হাজার ৬১৭ ভোট।
গতকাল বুধবার রাত ১১টার দিকে ভোটের ফলাফল ঘোষণা করেন সহকারী রিটার্নিং কর্মকর্তা ও ব্রাহ্মণপাড়া উপজেলা নির্বাচন কর্মকর্তা সুলতানা এলিন।
জানা গেছে, তাহমিনা হক পপি উপজেলা বিএনপির সহসভাপতি ও কুমিল্লা দক্ষিণ জেলা বিএনপির সদস্য। তবে নির্বাচনে অংশ নেওয়ায় দল থেকে তাঁকে বহিষ্কার করা হয়।
তাহমিনা হক পপি ব্রাহ্মণপাড়া উপজেলা পরিষদের প্রথম চেয়ারম্যান ও উপজেলা বিএনপির সাবেক সভাপতি মরহুম রফিকুল হক ভূইয়ার মেয়ে। তাঁর বাবার বাড়ি উপজেলার দুলালপুর ইউনিয়নের দুলালপুর এলাকায়। তার স্বামী বাড়ি একই গ্রামের মধ্যপাড়া এলাকার। তার স্বামী আবু কাউসার ব্যবসার পাশাপাশি উপজেলা শ্রমিক দলের সভাপতি হিসেবে দায়িত্ব পালন করছেন।
শিক্ষা জীবনে তাহমিনা হক পপি উপজেলার দুলালপুর এসএমএন্ড কে উচ্চ বিদ্যালয় থেকে এসএসসি, সাহেবাবাদ ডিগ্রি কলেজ থেকে এইচএসসি ও একই কলেজ থেকে ১৯৯৯ সালে বিএ পাস করেন। একজন সমাজকর্মী হিসেবে তিনি এলাকায় পরিচিত ছিলেন।
তৃতীয় উপজেলা পরিষদ নির্বাচনে ভাইস চেয়ারম্যান পদে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করে নির্বাচিত হন। এরপর চতুর্থ ও পঞ্চম উপজেলা পরিষদ নির্বাচনে বিপুল ভোটের ব্যবধানে ভাইস চেয়ারম্যান নির্বাচিত হন তিনি।
তাহমিনা হক পপি জেলা ও উপজেলা পর্যায়ে বিভিন্ন নারী সংগঠনের সঙ্গে জড়িত থেকে নারী উন্নয়নে ও নারীদের কল্যাণে কাজ করে যাচ্ছেন। নারীদের বিপদে পাশে থেকে অর্জন করেন ব্যাপক জনপ্রিয়তা। তাহমিনা হক পপি জেলা ও উপজেলা পর্যায়ে পেয়েছেন জয়িতা নারী হিসেবে সম্মাননা।
তিনি নির্যাতিত নিপীড়িতদের পাশে দাঁড়ান। ছুটে চলেন উপজেলার প্রত্যন্ত গ্রামে। গরিব, অসহায়, দরিদ্র ও ছিন্নমূল মানুষদের বিপদে ও দুর্যোগে এগিয়ে আসান। নারী নির্যাতনের বিরুদ্ধে রুখে দাঁড়ানোসহ বিচারিক কাজে ছুটে যান। এ কারণে টানা চারবারের মতো মহিলা ভাইস চেয়ারম্যান নির্বাচিত হয়েছেন তিনি।
নির্বাচনে বিজয়ের তাহমিনা হক পপি বলেন, ‘এ বিজয়ে আমি সত্যিই ভাষা হারিয়ে ফেলেছি। উপজেলার মানুষ আমাকে এত ভালোবাসে যে বারবার নির্বাচিত করছেন। জনগণের এ ঋণ শোধ করার মতো নয়। তবে সর্বাত্মক চেষ্টা করব এ উপজেলাবাসীর যেকোনো বিপদ-আপদ ও সামাজিক উন্নয়নে কাজ করার। সবাইকে কৃতজ্ঞতা ও ধন্যবাদ জানাই। সবাইকে নিয়ে ব্রাহ্মণপাড়া উপজেলাকে স্মার্ট উপজেলা গড়ে তুলব।’
রাজধানীর রামপুরা ব্রিজের দুই রেলিং ঢুকে আছে একটি বাসের মাঝ বরাবর। যাত্রী নিতে আরেক বাসের সঙ্গে প্রতিযোগিতায় নেমে চালক নিয়ন্ত্রণ হারালে ‘রইছ’ নামের বাসটির এই দশা হয়। ৪ জুন সকালের এই দুর্ঘটনায় বাসটি দুমড়ে-মুচড়ে যায়। যাত্রী বেশি নিতে বাসচালকদের অসুস্থ প্রতিযোগিতা, লক্কড়ঝক্কড় ও ফিটনেসবিহীন বাস দুর্ঘটনা
১ ঘণ্টা আগেগোপালগঞ্জ জেলা শহরের গুরুত্বপূর্ণ কয়েকটি সড়কে বছরের পর বছর বাস, ট্রাক ও মাইক্রোবাস পার্ক করে রাখা হচ্ছে। বিভিন্ন সড়কের এক লেন দখল করে রাখা হচ্ছে এসব যানবাহন। এতে প্রতিদিন যানজটসহ নানা ভোগান্তিতে পড়ছে মানুষ। মালিক-শ্রমিকেরা বলছেন, নির্ধারিত স্ট্যান্ড না থাকায় বাধ্য হয়ে রাস্তায় গাড়ি রাখছেন তাঁরা।
১ ঘণ্টা আগেআলুতে বছরের পর বছর লাভ করে অভ্যস্ত জয়পুরহাটের কৃষক ও ব্যবসায়ীরা। তবে এবার পড়েছেন বড় ধরনের বিপাকে। একদিকে বাজারে আলুর দাম অস্থির, অন্যদিকে হিমাগারে সংরক্ষণ ব্যয় বেড়ে যাওয়ায় হিমশিম খাচ্ছেন সবাই। সংরক্ষণ মৌসুমের শুরুতে স্থানীয় প্রশাসনের চাপে ভাড়া না বাড়াতে বাধ্য হলেও পরে কিছু হিমাগারের মালিক নানা অজুহা
১ ঘণ্টা আগেনীলফামারীর সৈয়দপুরে চলছে জুয়ার জমজমাট আসর। উপজেলার দেড় শতাধিক স্থানে এসব আসর বসে বলে জানা গেছে। প্রতিদিন ২০-৩০ লাখ টাকা লেনদেন হয় এসব আসরে। সেই হিসাবে প্রতি মাসে জুয়াড়িদের কাছে হাতবদল হয় ৬ থেকে ৯ কোটি টাকা। এদিকে, জুয়ার কারণে অনেক পরিবার সর্বস্বান্ত হচ্ছে। জুয়ার টাকা সংগ্রহ করতে গিয়ে এলাকায় বেড়েছে
২ ঘণ্টা আগে