কোম্পানীগঞ্জ (নোয়াখালী) প্রতিনিধি
ঘূর্ণিঝড় সিত্রাংয়ের মোকাবিলায় নোয়াখালীর কোম্পানীগঞ্জ উপজেলায় সব ধরনের প্রস্তুতি নিয়েছে উপজেলা প্রশাসন। ঘূর্ণিঝড় মোকাবিলায় জরুরি তথ্য সংগ্রহ ও ত্রাণ বিতরণের জন্য সার্বক্ষণিক নিয়ন্ত্রণ কক্ষ খোলা হয়েছে বলে জানানো হয়েছে। প্রস্তুত করা হয়েছে ৪২টি আশ্রয়কেন্দ্র।
আজ সোমবার সকালে উপজেলা দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা কমিটি জরুরি সভা অনুষ্ঠিত হয়েছে। দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা কমিটির সভাপতি ও উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) মো. মেজবা উল আলম ভূঁইয়ার সভাপতিত্বে উপজেলা প্রকল্প বাস্তবায়ন কর্মকর্তা (পিআইও) মো. যোবায়ের হোসেনের সঞ্চালনায় প্রস্তুতি সভা অনুষ্ঠিত হয়।
সভায় জানানো হয়, উপজেলায় একটি মুজিব কিল্লাসহ ৪২টি আশ্রয়কেন্দ্র প্রস্তুত রাখা হয়েছে। ইতিমধ্যে উপজেলার চরফকিরা ইউনিয়নের গুচ্ছগ্রাম, চরএলাহী, মুছাপুর ইউনিয়নের উপকূলীয় এলাকার ৪৪৫টি পরিবারকে আশ্রয়কেন্দ্রে নেওয়া হয়েছে। বসুরহাট পৌরসভাসহ ৮টি ইউনিয়নে ৯ জন ট্যাগ অফিসার নিয়োগ দেওয়া হয়েছে। মেডিকেল টিম গঠন, শুকনো খাবার, মোমবাতি, দিয়াশলাইসহ যাবতীয় সামগ্রী সংগ্রহ করা হয়েছে।
সভায় আরও জানানো হয়, ঘূর্ণিঝড় মোকাবিলার অংশ হিসেবে সকল মাছ ধরার ট্টলার, নৌকা নদী থেকে সরিয়ে নিরাপদ স্থানে নিয়ে নেওয়া হয়েছে। সকল সরকারি কর্মকর্তা, কর্মচারীকে সার্বক্ষণিক নিজ কর্মস্থলে উপস্থিত থাকার নির্দেশ দেওয়া হয়েছে। উপজেলার প্রতিটি উপকূলীয় এলাকায় সিপিপি সদস্যরা মাইকিং করে ঘূর্ণিঝড়ের সতর্কবার্তা পৌঁছে দিচ্ছে। সিপিপি সদস্যরা উপকূলীয় লোকজনকে এবং তাদের গৃহপালিত পশু, হাঁস-মোরগ নিয়ে আশ্রয়কেন্দ্রে সরিয়ে নিচ্ছে।
ঘূর্ণিঝড় সিত্রাংয়ের মোকাবিলায় নোয়াখালীর কোম্পানীগঞ্জ উপজেলায় সব ধরনের প্রস্তুতি নিয়েছে উপজেলা প্রশাসন। ঘূর্ণিঝড় মোকাবিলায় জরুরি তথ্য সংগ্রহ ও ত্রাণ বিতরণের জন্য সার্বক্ষণিক নিয়ন্ত্রণ কক্ষ খোলা হয়েছে বলে জানানো হয়েছে। প্রস্তুত করা হয়েছে ৪২টি আশ্রয়কেন্দ্র।
আজ সোমবার সকালে উপজেলা দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা কমিটি জরুরি সভা অনুষ্ঠিত হয়েছে। দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা কমিটির সভাপতি ও উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) মো. মেজবা উল আলম ভূঁইয়ার সভাপতিত্বে উপজেলা প্রকল্প বাস্তবায়ন কর্মকর্তা (পিআইও) মো. যোবায়ের হোসেনের সঞ্চালনায় প্রস্তুতি সভা অনুষ্ঠিত হয়।
সভায় জানানো হয়, উপজেলায় একটি মুজিব কিল্লাসহ ৪২টি আশ্রয়কেন্দ্র প্রস্তুত রাখা হয়েছে। ইতিমধ্যে উপজেলার চরফকিরা ইউনিয়নের গুচ্ছগ্রাম, চরএলাহী, মুছাপুর ইউনিয়নের উপকূলীয় এলাকার ৪৪৫টি পরিবারকে আশ্রয়কেন্দ্রে নেওয়া হয়েছে। বসুরহাট পৌরসভাসহ ৮টি ইউনিয়নে ৯ জন ট্যাগ অফিসার নিয়োগ দেওয়া হয়েছে। মেডিকেল টিম গঠন, শুকনো খাবার, মোমবাতি, দিয়াশলাইসহ যাবতীয় সামগ্রী সংগ্রহ করা হয়েছে।
সভায় আরও জানানো হয়, ঘূর্ণিঝড় মোকাবিলার অংশ হিসেবে সকল মাছ ধরার ট্টলার, নৌকা নদী থেকে সরিয়ে নিরাপদ স্থানে নিয়ে নেওয়া হয়েছে। সকল সরকারি কর্মকর্তা, কর্মচারীকে সার্বক্ষণিক নিজ কর্মস্থলে উপস্থিত থাকার নির্দেশ দেওয়া হয়েছে। উপজেলার প্রতিটি উপকূলীয় এলাকায় সিপিপি সদস্যরা মাইকিং করে ঘূর্ণিঝড়ের সতর্কবার্তা পৌঁছে দিচ্ছে। সিপিপি সদস্যরা উপকূলীয় লোকজনকে এবং তাদের গৃহপালিত পশু, হাঁস-মোরগ নিয়ে আশ্রয়কেন্দ্রে সরিয়ে নিচ্ছে।
রাজধানীর রামপুরা ব্রিজের দুই রেলিং ঢুকে আছে একটি বাসের মাঝ বরাবর। যাত্রী নিতে আরেক বাসের সঙ্গে প্রতিযোগিতায় নেমে চালক নিয়ন্ত্রণ হারালে ‘রইছ’ নামের বাসটির এই দশা হয়। ৪ জুন সকালের এই দুর্ঘটনায় বাসটি দুমড়ে-মুচড়ে যায়। যাত্রী বেশি নিতে বাসচালকদের অসুস্থ প্রতিযোগিতা, লক্কড়ঝক্কড় ও ফিটনেসবিহীন বাস দুর্ঘটনা
৩ ঘণ্টা আগেগোপালগঞ্জ জেলা শহরের গুরুত্বপূর্ণ কয়েকটি সড়কে বছরের পর বছর বাস, ট্রাক ও মাইক্রোবাস পার্ক করে রাখা হচ্ছে। বিভিন্ন সড়কের এক লেন দখল করে রাখা হচ্ছে এসব যানবাহন। এতে প্রতিদিন যানজটসহ নানা ভোগান্তিতে পড়ছে মানুষ। মালিক-শ্রমিকেরা বলছেন, নির্ধারিত স্ট্যান্ড না থাকায় বাধ্য হয়ে রাস্তায় গাড়ি রাখছেন তাঁরা।
৪ ঘণ্টা আগেআলুতে বছরের পর বছর লাভ করে অভ্যস্ত জয়পুরহাটের কৃষক ও ব্যবসায়ীরা। তবে এবার পড়েছেন বড় ধরনের বিপাকে। একদিকে বাজারে আলুর দাম অস্থির, অন্যদিকে হিমাগারে সংরক্ষণ ব্যয় বেড়ে যাওয়ায় হিমশিম খাচ্ছেন সবাই। সংরক্ষণ মৌসুমের শুরুতে স্থানীয় প্রশাসনের চাপে ভাড়া না বাড়াতে বাধ্য হলেও পরে কিছু হিমাগারের মালিক নানা অজুহা
৪ ঘণ্টা আগেনীলফামারীর সৈয়দপুরে চলছে জুয়ার জমজমাট আসর। উপজেলার দেড় শতাধিক স্থানে এসব আসর বসে বলে জানা গেছে। প্রতিদিন ২০-৩০ লাখ টাকা লেনদেন হয় এসব আসরে। সেই হিসাবে প্রতি মাসে জুয়াড়িদের কাছে হাতবদল হয় ৬ থেকে ৯ কোটি টাকা। এদিকে, জুয়ার কারণে অনেক পরিবার সর্বস্বান্ত হচ্ছে। জুয়ার টাকা সংগ্রহ করতে গিয়ে এলাকায় বেড়েছে
৪ ঘণ্টা আগে