রাঙ্গুনিয়া (চট্টগ্রাম) প্রতিনিধি
আম পাড়তে ওঠায় বাঁশ দিয়ে গুঁতিয়ে শিশুকে ফেলে দিয়েছেন এক নারী। এতে ওই শিশুর বাম চোখ গুরুতর জখম হয়েছে। তৌহিদুল ইসলাম (১১) নামে ওই শিশুর চোখটি নষ্ট হয়ে যাওয়ার আশঙ্কা করছেন চিকিৎসকেরা।
ঘটনাটি ঘটেছে চট্টগ্রামের রাঙ্গুনিয়ায় উপজেলার চন্দ্রঘোনা-কদমতলী ইউনিয়নের বনগ্রাম লালপাহাড় এলাকায়।
এ ঘটনায় অভিযুক্ত বুলু আক্তারসহ (৪৫) তিনজনের নামে থানায় মামলা হয়েছে। বর্তমানে শিশুটি চট্টগ্রাম চক্ষু হাসপাতালে চিকিৎসাধীন।
মঙ্গলবার (৭ জুন) বিকেলে চট্টগ্রাম চক্ষু হাসপাতালে গিয়ে দেখা যায়, সেখানে দ্বিতীয় তলার ১১ নম্বর সিটে চিকিৎসাধীন রয়েছে শিশু তৌহিদ। তার বাম চোখে ব্যান্ডেজ। ব্যথায় কাতরাচ্ছে। পাশে বসা মা তানজু আক্তার জানান, তাঁর সন্তানের বাম চোখের অবস্থা গুরুতর। চোখ বাঁচাতে হলে দ্রুত ভারতে নিয়ে যাওয়ার পরামর্শ দিয়েছেন চিকিৎসক।
তৌহিদদের বাড়ি উত্তর রাঙ্গুনিয়া মোগলেরহাট। বাবা-মায়ের সঙ্গে সে চন্দ্রঘোনা বনগ্রাম লালপাহাড় এলাকায় থাকে। তার বাবার নাম আনোয়ার হোসেন। অভিযুক্ত বুলু আক্তার ওরফে বুলবুলির বাড়িও একই এলাকায়। তিনি ওই এলাকার খোরশেদ আলমের স্ত্রী।
জানা যায়, কয়েকদিন আগে তৌহিদ বন্ধুদের সঙ্গে খেলতে গিয়ে বুলু আক্তারের আম বাগানে যায়। সেখানে একটি গাছে উঠে আম পাড়ছিল তৌহিদ। টের পেরে বাগান মালিক বুলু আক্তার এসে বাঁশ দিয়ে তৌহিদকে গুঁতা দিতে থাকেন। এক পর্যায়ে বুলু আক্তার ও তাঁর দুই সহযোগীর বাঁশের গুঁতা খেয়ে তৌহিদ আম গাছ থেকে পড়ে যায়। এতে গুরুতর আহত হলে তাকে প্রথমে স্থানীয় চিকিৎসকের কাছে, পরে চট্টগ্রাম মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে নিয়ে যাওয়া হয়। তার বাম চোখের অবস্থা গুরুতর হওয়ায় পরবর্তীতে চট্টগ্রাম চক্ষু হাতপাতালে ভর্তি করা হয়।
এই ঘটনার পর থেকে পলাতক বুলু আক্তার ও তাঁর দুই সহযোগী। এ ব্যাপারে রাঙ্গুনিয়া থানার ওসি মো. মাহবুব মিলকী বলেন, ‘এই ঘটনায় থানায় মামলা হয়েছে। জড়িতদের ধরতে পুলিশ অভিযান চালাচ্ছে।’
আম পাড়তে ওঠায় বাঁশ দিয়ে গুঁতিয়ে শিশুকে ফেলে দিয়েছেন এক নারী। এতে ওই শিশুর বাম চোখ গুরুতর জখম হয়েছে। তৌহিদুল ইসলাম (১১) নামে ওই শিশুর চোখটি নষ্ট হয়ে যাওয়ার আশঙ্কা করছেন চিকিৎসকেরা।
ঘটনাটি ঘটেছে চট্টগ্রামের রাঙ্গুনিয়ায় উপজেলার চন্দ্রঘোনা-কদমতলী ইউনিয়নের বনগ্রাম লালপাহাড় এলাকায়।
এ ঘটনায় অভিযুক্ত বুলু আক্তারসহ (৪৫) তিনজনের নামে থানায় মামলা হয়েছে। বর্তমানে শিশুটি চট্টগ্রাম চক্ষু হাসপাতালে চিকিৎসাধীন।
মঙ্গলবার (৭ জুন) বিকেলে চট্টগ্রাম চক্ষু হাসপাতালে গিয়ে দেখা যায়, সেখানে দ্বিতীয় তলার ১১ নম্বর সিটে চিকিৎসাধীন রয়েছে শিশু তৌহিদ। তার বাম চোখে ব্যান্ডেজ। ব্যথায় কাতরাচ্ছে। পাশে বসা মা তানজু আক্তার জানান, তাঁর সন্তানের বাম চোখের অবস্থা গুরুতর। চোখ বাঁচাতে হলে দ্রুত ভারতে নিয়ে যাওয়ার পরামর্শ দিয়েছেন চিকিৎসক।
তৌহিদদের বাড়ি উত্তর রাঙ্গুনিয়া মোগলেরহাট। বাবা-মায়ের সঙ্গে সে চন্দ্রঘোনা বনগ্রাম লালপাহাড় এলাকায় থাকে। তার বাবার নাম আনোয়ার হোসেন। অভিযুক্ত বুলু আক্তার ওরফে বুলবুলির বাড়িও একই এলাকায়। তিনি ওই এলাকার খোরশেদ আলমের স্ত্রী।
জানা যায়, কয়েকদিন আগে তৌহিদ বন্ধুদের সঙ্গে খেলতে গিয়ে বুলু আক্তারের আম বাগানে যায়। সেখানে একটি গাছে উঠে আম পাড়ছিল তৌহিদ। টের পেরে বাগান মালিক বুলু আক্তার এসে বাঁশ দিয়ে তৌহিদকে গুঁতা দিতে থাকেন। এক পর্যায়ে বুলু আক্তার ও তাঁর দুই সহযোগীর বাঁশের গুঁতা খেয়ে তৌহিদ আম গাছ থেকে পড়ে যায়। এতে গুরুতর আহত হলে তাকে প্রথমে স্থানীয় চিকিৎসকের কাছে, পরে চট্টগ্রাম মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে নিয়ে যাওয়া হয়। তার বাম চোখের অবস্থা গুরুতর হওয়ায় পরবর্তীতে চট্টগ্রাম চক্ষু হাতপাতালে ভর্তি করা হয়।
এই ঘটনার পর থেকে পলাতক বুলু আক্তার ও তাঁর দুই সহযোগী। এ ব্যাপারে রাঙ্গুনিয়া থানার ওসি মো. মাহবুব মিলকী বলেন, ‘এই ঘটনায় থানায় মামলা হয়েছে। জড়িতদের ধরতে পুলিশ অভিযান চালাচ্ছে।’
তিনি টেকের বাজারে কাগজপত্র ফটোকপি করতে গেলে স্থানীয় বিএনপির কর্মী গিয়াস উদ্দিন দেওয়ান, তাঁর ছেলে রিয়াজুল ইসলাম জিসান এবং সহযোগী আজমাইন চৌধুরীসহ আরও তিন-চারজন মিলে তাঁর পথরোধ করে। একপর্যায়ে গিয়াস উদ্দিন বাঁশের লাঠি দিয়ে তাঁর মাথায় আঘাত করেন এবং অন্যরা এলোপাতাড়ি মারধর করেন। এতে তিনি গুরুতর আহত হন।
৯ মিনিট আগেনারায়ণগঞ্জের সোনারগাঁয়ে চাঁদা চেয়ে না পেয়ে বন্দুক দিয়ে গুলি করে হত্যার হুমকির অভিযোগে অস্ত্রধারী এক বিএনপি নেতাকে গ্রেপ্তার করেছে পুলিশ। গতকাল রোববার রাতে তাঁকে উপজেলার সাদিপুর ইউনিয়নের আমগাঁও এলাকা থেকে গ্রেপ্তার করা হয়। গ্রেপ্তার ব্যক্তির নাম শাহজাহান ভূঁইয়া।
২৪ মিনিট আগে২২ জুন রাতে বিস্ফোরণের ঘটনায় ক্ষতিগ্রস্ত সাচড়া ইউনিয়নের দেউলা শিবপুর গ্রামের দুটি পরিবারের জন্য হাফিজ ইব্রাহিমের পক্ষ থেকে ২৩ জুন (সোমবার) সকালে এক লাখ টাকার আর্থিক সহায়তা প্রদান করে উপজেলা বিএনপি। মিছির কাজীর ছেলে মোজাম্মেলকে ৭০ হাজার ও আজাহার চৌকিদারকে ৩০ হাজার টাকা দেওয়া হয়।
২৮ মিনিট আগেমব জাস্টিস কোনোভাবেই গ্রহণযোগ্য নয়। তাঁর (নূরুল হুদার) সঙ্গে যেটা হয়েছে, মানে গলায় এটা-সেটা পরিয়ে দেওয়া হয়েছে, তা কোনোভাবেই গ্রহণযোগ্য নয়।
৪২ মিনিট আগে