ইমরান হোসাইন, কর্ণফুলী (চট্টগ্রাম)
চট্টগ্রামের কর্ণফুলী শাহ আমানত সেতুতে টোল আদায় ও গাড়ি পারাপার দ্রুত করতে ফাস্ট ট্র্যাক দুটি বুথ রাখা হয়েছিল। কিন্তু কয়েক মাস না যেতেই আবারও টোল আদায় পুরোনো পদ্ধতিতে চলে আসে। এতে করে ফিরে আসে আগের চিত্র। এখন এই ফাস্ট ট্র্যাকে গেলে আটকে যায় গাড়ির গতি। টোল প্লাজার উভয় পাশে ছয়টির মধ্যে দুটি লেনে ফাস্ট ট্র্যাক পদ্ধতি থাকলেও ম্যানুয়ালি টোল আদায় করছে সেতু কর্তৃপক্ষ।
জানা যায়, সেতুতে যানবাহনের অতিরিক্ত চাপ, যানজট নিরসন ও দ্রুত গাড়ি পারাপারে চট্টগ্রামের শাহ্ আমানত সেতুতে (নতুন ব্রিজ) কয়েক সেকেন্ডের মধ্যে টোল আদায়ের জন্য ২০১৯ সালের ২৭ অক্টোবর সড়ক ও সেতুমন্ত্রী ওবায়দুল কাদের এ পদ্ধতির উদ্বোধন করেন। টোলের ছয়টির মধ্যে ৩ ও ৪ নম্বর লেন নির্ধারণ করা হয় ফাস্ট ট্র্যাকের জন্য। কিন্তু দুটি লেনেই এখন ম্যানুয়ালি টোল আদায় করা হয়। এতে সৃষ্ট যানজটে নাকাল টোলের উভয় পাশের যাত্রী ও চালকেরা। ফলে সেতু শুধু নামেই ফাস্ট ট্র্যাক, কাজ হচ্ছে ম্যানুয়ালি। প্রায় আড়াই বছরেও ফাস্ট ট্র্যাকের সুফল দেখেনি কেউ।
সেতুর টোল প্লাজায় গিয়ে দেখা যায়, উভয় পাশের ছয় লেনের মধ্যে চারটি দিয়ে যানবাহন পারাপার হচ্ছে। ফাস্ট ট্র্যাকের দুটি লেনেও গাড়ি রয়েছে। তবে একটি গাড়িকেও ফাস্ট ট্র্যাক ব্যবহার করতে দেখা যায়নি।
দুর্ভোগে পড়া এক বাসচালক বলেন, ফাস্ট ট্র্যাক নামে আছে কাজে নেই। এটার সম্পর্কে কেউ কিছু জানেন না। জটিল এই পদ্ধতিতে চালকেরা এখনো অভ্যস্ত না হওয়ায় সুফল মিলছে না। এ কারণে দীর্ঘ সময় ধরে আমাদের এখানে জ্যামে আটকে থাকতে হয়। এতে যাত্রীরা ভোগান্তির শিকার হচ্ছেন।
সেতু কর্তৃপক্ষ সূত্রে জানা যায়, কর্ণফুলী সেতুতে প্রথমবারের মতো এ পদ্ধতি চালু করা হয় ২০২০ সালের জানুয়ারিতে। গাড়ির চালক, মালিক ও সাধারণ যাত্রীদের এই পদ্ধতি সম্পর্কে সচেতন করতে সেতু কর্তৃপক্ষের কর্মকর্তা-কর্মচারীরা প্রচার-প্রচারণাও করেন। প্রথমবারের মতো শুরু হওয়া ফাস্ট ট্র্যাক পদ্ধতিতে গাড়ির গ্লাসে থাকা রেডিও ফ্রিকোয়েন্সি আইডেনটিফিকেশন বা আরএফআইডি ট্যাগের সঙ্গে টোল গেটের অ্যানটেনার সংকেতের মাধ্যমে টোল আদায় করা হবে। গাড়ি টোলপ্লাজা পার হওয়ার সঙ্গে সঙ্গে গাড়ি ওয়ালার রকেট অ্যাকাউন্ট থেকে টোলের টাকা সেতু কর্তৃপক্ষের হিসাবে চলে আসবে। রকেট অ্যাকাউন্টে টাকা না থাকলে জরিমানা গুনতে হবে গাড়ির চালক বা মালিকদের। জরিমানা এড়াতে রকেট হিসেবে টোলের জন্য পর্যাপ্ত পরিমাণ টাকাও রাখতে হবে। তবে এ পদ্ধতিতে শুধুমাত্র গাড়ির ডিজিটাল নম্বর প্লেটধারী, নির্দিষ্ট একটি ফরম পূরণ ও রকেট মোবাইল অ্যাকাউন্ট খুলতে হবে। তাহলে গাড়ির টোল আদায় হবে খুব সহজেই।
ফাস্ট ট্র্যাক পদ্ধতি সম্পর্কে জানতে চাইলে বাঁশখালীর বাসচালক মোহাম্মদ খোরশেদ বলেন, টোল আদায়ের দুটি বক্সে ফাস্ট ট্র্যাক চালু করেছিল অনেক আগে। আসলে এটা কী জিনিস সেটাও এখনো অনেক চালক বা গাড়ির মালিকেরা জানেন না। সবাই বলছেন, মোবাইলের মাধ্যমে নাকি সেতুর টোল আদায় হবে। এতে করে কমবে যানজট। কেউ-কেউ বলেছেন, সহজে সেতু পার হওয়ার জন্য মোবাইল নিয়ে রেজিস্ট্রেশন করতে হবে। কিন্তু এই রেজিস্ট্রেশন কোথায় করব, সেটা আমি নিজেও জানি না।
সেতুর ওপর দুই দফা টোল আদায়ের জন্য ফাস্ট ট্র্যাক পদ্ধতিতে কয়েক সেকেন্ডে টোল আদায়ের কথা থাকলেও এই পদ্ধতি ব্যবহার সম্পর্কে চালক, গাড়ির মালিকেরা সচেতন না থাকা ও ফাস্ট ট্র্যাক পদ্ধতিতে রেজিস্ট্রেশন না করায় ভীষণ বেকায়দায় পড়ে যান, যার কারণে কিছুদিন না যেতেই ফাস্ট ট্র্যাকে ম্যানুয়ালি টোল আদায় করতে হচ্ছে কর্তৃপক্ষকে। যার ফলে ফিরে আসে আগের চিত্রে। প্রতি বৃহস্পতি, শুক্র ও শনিবার এলে ভোগান্তিতে পড়ে ঘরমুখী ও শহরমুখী দক্ষিণ চট্টগ্রামের মানুষজন। আর সড়কে দায়িত্বরত ট্রাফিক পুলিশ যানজট নিরসনে ব্যস্ত থাকে।
চট্টগ্রাম থেকে কক্সবাজারসহ দক্ষিণ চট্টগ্রামে যাতায়াতে ব্যবহার হয় কর্ণফুলী নদীর ওপর নির্মিত এই শাহ আমানত সেতু। প্রতিদিন চলাচল করে ছোটবড় ৫০ হাজারের বেশি গাড়ি। গত দুই বছরে শুধু ৪০০ গাড়ি ফাস্ট ট্র্যাক পদ্ধতিতে নিবন্ধন করেছে বলে জানিয়েছেন বাংলাদেশ ও ভারতের যৌথ কোম্পানি ইউডিসি-ভ্যান জেভির অপারেশন ডাইরেক্টর অপূর্ব সাহা।
অপূর্ব সাহা আজকের পত্রিকাকে বলেন, ম্যানুয়ালি টোল আদায় করতে প্রচুর সময়ক্ষেপণ হতো। ফাস্ট ট্র্যাক পদ্ধতিতে টোল আদায়ে সময় প্রয়োজন হবে মাত্র দুই সেকেন্ড। তবে গাড়ির চাপের কারণে ফাস্ট ট্র্যাক পদ্ধতিতেও ম্যানুয়ালি টোল আদায় করা হচ্ছে।
অপূর্ব সাহা আরও বলেন, গাড়ির চাপ ও ভোগান্তি কমানোর জন্য আমরা আরও দুটি লেন বাড়িয়েছি। ফাস্ট ট্র্যাক পদ্ধতিতে যদি সব চালক নিবন্ধন করে নেন, তাহলে ভোগান্তি কমে আসবে। এ পদ্ধতি ব্যবহারের জন্য প্রায় সময় ব্যানার ও ফেস্টুন টাঙানোসহ প্রচার-প্রচারণা চালানো হয়। ফাস্ট ট্র্যাকের সুবিধার আওতায় চলে এলে পাল্টে যাবে শাহ আমানত সেতুর টোলপ্লাজার দৃশ্যপট।
চট্টগ্রামের কর্ণফুলী শাহ আমানত সেতুতে টোল আদায় ও গাড়ি পারাপার দ্রুত করতে ফাস্ট ট্র্যাক দুটি বুথ রাখা হয়েছিল। কিন্তু কয়েক মাস না যেতেই আবারও টোল আদায় পুরোনো পদ্ধতিতে চলে আসে। এতে করে ফিরে আসে আগের চিত্র। এখন এই ফাস্ট ট্র্যাকে গেলে আটকে যায় গাড়ির গতি। টোল প্লাজার উভয় পাশে ছয়টির মধ্যে দুটি লেনে ফাস্ট ট্র্যাক পদ্ধতি থাকলেও ম্যানুয়ালি টোল আদায় করছে সেতু কর্তৃপক্ষ।
জানা যায়, সেতুতে যানবাহনের অতিরিক্ত চাপ, যানজট নিরসন ও দ্রুত গাড়ি পারাপারে চট্টগ্রামের শাহ্ আমানত সেতুতে (নতুন ব্রিজ) কয়েক সেকেন্ডের মধ্যে টোল আদায়ের জন্য ২০১৯ সালের ২৭ অক্টোবর সড়ক ও সেতুমন্ত্রী ওবায়দুল কাদের এ পদ্ধতির উদ্বোধন করেন। টোলের ছয়টির মধ্যে ৩ ও ৪ নম্বর লেন নির্ধারণ করা হয় ফাস্ট ট্র্যাকের জন্য। কিন্তু দুটি লেনেই এখন ম্যানুয়ালি টোল আদায় করা হয়। এতে সৃষ্ট যানজটে নাকাল টোলের উভয় পাশের যাত্রী ও চালকেরা। ফলে সেতু শুধু নামেই ফাস্ট ট্র্যাক, কাজ হচ্ছে ম্যানুয়ালি। প্রায় আড়াই বছরেও ফাস্ট ট্র্যাকের সুফল দেখেনি কেউ।
সেতুর টোল প্লাজায় গিয়ে দেখা যায়, উভয় পাশের ছয় লেনের মধ্যে চারটি দিয়ে যানবাহন পারাপার হচ্ছে। ফাস্ট ট্র্যাকের দুটি লেনেও গাড়ি রয়েছে। তবে একটি গাড়িকেও ফাস্ট ট্র্যাক ব্যবহার করতে দেখা যায়নি।
দুর্ভোগে পড়া এক বাসচালক বলেন, ফাস্ট ট্র্যাক নামে আছে কাজে নেই। এটার সম্পর্কে কেউ কিছু জানেন না। জটিল এই পদ্ধতিতে চালকেরা এখনো অভ্যস্ত না হওয়ায় সুফল মিলছে না। এ কারণে দীর্ঘ সময় ধরে আমাদের এখানে জ্যামে আটকে থাকতে হয়। এতে যাত্রীরা ভোগান্তির শিকার হচ্ছেন।
সেতু কর্তৃপক্ষ সূত্রে জানা যায়, কর্ণফুলী সেতুতে প্রথমবারের মতো এ পদ্ধতি চালু করা হয় ২০২০ সালের জানুয়ারিতে। গাড়ির চালক, মালিক ও সাধারণ যাত্রীদের এই পদ্ধতি সম্পর্কে সচেতন করতে সেতু কর্তৃপক্ষের কর্মকর্তা-কর্মচারীরা প্রচার-প্রচারণাও করেন। প্রথমবারের মতো শুরু হওয়া ফাস্ট ট্র্যাক পদ্ধতিতে গাড়ির গ্লাসে থাকা রেডিও ফ্রিকোয়েন্সি আইডেনটিফিকেশন বা আরএফআইডি ট্যাগের সঙ্গে টোল গেটের অ্যানটেনার সংকেতের মাধ্যমে টোল আদায় করা হবে। গাড়ি টোলপ্লাজা পার হওয়ার সঙ্গে সঙ্গে গাড়ি ওয়ালার রকেট অ্যাকাউন্ট থেকে টোলের টাকা সেতু কর্তৃপক্ষের হিসাবে চলে আসবে। রকেট অ্যাকাউন্টে টাকা না থাকলে জরিমানা গুনতে হবে গাড়ির চালক বা মালিকদের। জরিমানা এড়াতে রকেট হিসেবে টোলের জন্য পর্যাপ্ত পরিমাণ টাকাও রাখতে হবে। তবে এ পদ্ধতিতে শুধুমাত্র গাড়ির ডিজিটাল নম্বর প্লেটধারী, নির্দিষ্ট একটি ফরম পূরণ ও রকেট মোবাইল অ্যাকাউন্ট খুলতে হবে। তাহলে গাড়ির টোল আদায় হবে খুব সহজেই।
ফাস্ট ট্র্যাক পদ্ধতি সম্পর্কে জানতে চাইলে বাঁশখালীর বাসচালক মোহাম্মদ খোরশেদ বলেন, টোল আদায়ের দুটি বক্সে ফাস্ট ট্র্যাক চালু করেছিল অনেক আগে। আসলে এটা কী জিনিস সেটাও এখনো অনেক চালক বা গাড়ির মালিকেরা জানেন না। সবাই বলছেন, মোবাইলের মাধ্যমে নাকি সেতুর টোল আদায় হবে। এতে করে কমবে যানজট। কেউ-কেউ বলেছেন, সহজে সেতু পার হওয়ার জন্য মোবাইল নিয়ে রেজিস্ট্রেশন করতে হবে। কিন্তু এই রেজিস্ট্রেশন কোথায় করব, সেটা আমি নিজেও জানি না।
সেতুর ওপর দুই দফা টোল আদায়ের জন্য ফাস্ট ট্র্যাক পদ্ধতিতে কয়েক সেকেন্ডে টোল আদায়ের কথা থাকলেও এই পদ্ধতি ব্যবহার সম্পর্কে চালক, গাড়ির মালিকেরা সচেতন না থাকা ও ফাস্ট ট্র্যাক পদ্ধতিতে রেজিস্ট্রেশন না করায় ভীষণ বেকায়দায় পড়ে যান, যার কারণে কিছুদিন না যেতেই ফাস্ট ট্র্যাকে ম্যানুয়ালি টোল আদায় করতে হচ্ছে কর্তৃপক্ষকে। যার ফলে ফিরে আসে আগের চিত্রে। প্রতি বৃহস্পতি, শুক্র ও শনিবার এলে ভোগান্তিতে পড়ে ঘরমুখী ও শহরমুখী দক্ষিণ চট্টগ্রামের মানুষজন। আর সড়কে দায়িত্বরত ট্রাফিক পুলিশ যানজট নিরসনে ব্যস্ত থাকে।
চট্টগ্রাম থেকে কক্সবাজারসহ দক্ষিণ চট্টগ্রামে যাতায়াতে ব্যবহার হয় কর্ণফুলী নদীর ওপর নির্মিত এই শাহ আমানত সেতু। প্রতিদিন চলাচল করে ছোটবড় ৫০ হাজারের বেশি গাড়ি। গত দুই বছরে শুধু ৪০০ গাড়ি ফাস্ট ট্র্যাক পদ্ধতিতে নিবন্ধন করেছে বলে জানিয়েছেন বাংলাদেশ ও ভারতের যৌথ কোম্পানি ইউডিসি-ভ্যান জেভির অপারেশন ডাইরেক্টর অপূর্ব সাহা।
অপূর্ব সাহা আজকের পত্রিকাকে বলেন, ম্যানুয়ালি টোল আদায় করতে প্রচুর সময়ক্ষেপণ হতো। ফাস্ট ট্র্যাক পদ্ধতিতে টোল আদায়ে সময় প্রয়োজন হবে মাত্র দুই সেকেন্ড। তবে গাড়ির চাপের কারণে ফাস্ট ট্র্যাক পদ্ধতিতেও ম্যানুয়ালি টোল আদায় করা হচ্ছে।
অপূর্ব সাহা আরও বলেন, গাড়ির চাপ ও ভোগান্তি কমানোর জন্য আমরা আরও দুটি লেন বাড়িয়েছি। ফাস্ট ট্র্যাক পদ্ধতিতে যদি সব চালক নিবন্ধন করে নেন, তাহলে ভোগান্তি কমে আসবে। এ পদ্ধতি ব্যবহারের জন্য প্রায় সময় ব্যানার ও ফেস্টুন টাঙানোসহ প্রচার-প্রচারণা চালানো হয়। ফাস্ট ট্র্যাকের সুবিধার আওতায় চলে এলে পাল্টে যাবে শাহ আমানত সেতুর টোলপ্লাজার দৃশ্যপট।
তিনি টেকের বাজারে কাগজপত্র ফটোকপি করতে গেলে স্থানীয় বিএনপির কর্মী গিয়াস উদ্দিন দেওয়ান, তাঁর ছেলে রিয়াজুল ইসলাম জিসান এবং সহযোগী আজমাইন চৌধুরীসহ আরও তিন-চারজন মিলে তাঁর পথরোধ করে। একপর্যায়ে গিয়াস উদ্দিন বাঁশের লাঠি দিয়ে তাঁর মাথায় আঘাত করেন এবং অন্যরা এলোপাতাড়ি মারধর করেন। এতে তিনি গুরুতর আহত হন।
৩৯ মিনিট আগেনারায়ণগঞ্জের সোনারগাঁয়ে চাঁদা চেয়ে না পেয়ে বন্দুক দিয়ে গুলি করে হত্যার হুমকির অভিযোগে অস্ত্রধারী এক বিএনপি নেতাকে গ্রেপ্তার করেছে পুলিশ। গতকাল রোববার রাতে তাঁকে উপজেলার সাদিপুর ইউনিয়নের আমগাঁও এলাকা থেকে গ্রেপ্তার করা হয়। গ্রেপ্তার ব্যক্তির নাম শাহজাহান ভূঁইয়া।
১ ঘণ্টা আগে২২ জুন রাতে বিস্ফোরণের ঘটনায় ক্ষতিগ্রস্ত সাচড়া ইউনিয়নের দেউলা শিবপুর গ্রামের দুটি পরিবারের জন্য হাফিজ ইব্রাহিমের পক্ষ থেকে ২৩ জুন (সোমবার) সকালে এক লাখ টাকার আর্থিক সহায়তা প্রদান করে উপজেলা বিএনপি। মিছির কাজীর ছেলে মোজাম্মেলকে ৭০ হাজার ও আজাহার চৌকিদারকে ৩০ হাজার টাকা দেওয়া হয়।
১ ঘণ্টা আগেসাবেক প্রধান নির্বাচন কমিশনার (সিইসি) এ কে এম নূরুল হুদার সঙ্গে তাঁর আটকের আগে যেভাবে আচরণ করা হয়েছে, তা কোনোভাবেই গ্রহণযোগ্য নয় বলে মন্তব্য করেছেন স্বরাষ্ট্র ও কৃষি মন্ত্রণালয়ের উপদেষ্টা লেফটেন্যান্ট জেনারেল (অব.) মো. জাহাঙ্গীর আলম চৌধুরী।
১ ঘণ্টা আগে