কক্সবাজার প্রতিনিধি
কক্সবাজারের টেকনাফে নাফ নদীতে কাঁকড়া শিকারে গিয়ে মিয়ানমারের অভ্যন্তরে বিস্ফোরণে মো. জোবায়ের (১৯) নামের এক রোহিঙ্গা তরুণ নিহত হয়েছেন। এ সময় দুজন আহত হয়েছেন। বিস্ফোরিত বস্তুটি মাইন বলে জানিয়েছে তারা। গতকাল রোববার বেলা আড়াইটার দিকে উপজেলার হ্নীলা ইউনিয়নের জাদিমুরা এলাকায় নাফ নদীর ওপারে লালদিয়া চরে এই বিস্ফোরণ ঘটে। তখন তিনজনই গুরুতর আহত হন। পরে হাসপাতালে নেওয়ার পথে জোবায়েরের মৃত্যু হয়।
নিহত মো. জোবায়ের (১৯) টেকনাফের হ্নীলা ইউনিয়নের জাদিমুরা এলাকায় বসবাসকারী আব্দুল হামিদের ছেলে। আহতরা হলেন একই এলাকার নুর কামালের ছেলে শাহ আলম (৩০) এবং দমদমিয়া বিজিবি ক্যাম্প সংলগ্ন এলাকার মো. মেস্তরির ছেলে মো. শুক্কুর (২৪)।
নৌ-পুলিশের টেকনাফ স্টেশনের ইনচার্জ পরিদর্শক তপন কুমার বিশ্বাস এ তথ্য নিশ্চিত করেছেন।
আহত রোহিঙ্গা যুবকদের বরাতে তপন কুমার বিশ্বাস বলেন, রোববার দুপুর ১২টার দিকে রোহিঙ্গা যুবক শাহ আলম, মো. জোবায়ের ও মো. শুক্কুর মিলে নাফ নদীতে কাঁকড়া শিকারে যান। একপর্যায়ে তাঁরা নাফ নদীর শূন্যরেখা অতিক্রম করে মিয়ানমারের লালদিয়া চর নামক এলাকায় গিয়ে কাঁকড়া শিকার করতে থাকেন। কাঁকড়া ধরার একপর্যায়ে কাঁদামাটিতে পুঁতে রাখা একটি মাইন বিকট শব্দে বিস্ফোরণের ঘটনা ঘটে। এতে তাঁরা তিনজনই আহত হন। এ সময় তাঁরা পানিতে ভাসতে ভাসতে বাংলাদেশের জলসীমার অভ্যন্তরে পৌঁছান।
নৌ-পুলিশের পরিদর্শক বলেন, আহতদের মধ্যে শাহ আলম ও মো. শুক্কুর বাড়ি ফিরে এলেও গুরুতর আহত মো. জোবায়ের নদীর তীরেই রয়ে যান। পরে খবর পেয়ে স্বজনেরা জোবায়েরকে উদ্ধার করে বাড়ি নিয়ে আসেন। সেখান থেকে হাসপাতালে নেওয়ার পথে তাঁর মৃত্যু হয়। আহত দুজনকে টেকনাফ উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে নেওয়া হলে কর্তব্যরত চিকিৎসক কক্সবাজার জেলা সদর হাসপাতালে পাঠান। বিস্ফোরণে মো. জোবায়েরের ডান পায়ের হাঁটুর নিচ থেকে গোড়ালি পর্যন্ত সম্পূর্ণ উড়ে যায়।
নিহতের মরদেহ বাড়িতে রয়েছে বলে জানিয়ে নৌ-পুলিশের এই পরিদর্শক বলেন, এ বিষয়ে টেকনাফ থানা-পুলিশকে জানানো হয়েছে।
কক্সবাজার সদর হাসপাতালের আবাসিক চিকিৎসা কর্মকর্তা আশিকুর রহমান বলেন, আহত দুজনকে উন্নত চিকিৎসার জন্য চট্টগ্রাম মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে পাঠানো হয়েছে।
কক্সবাজারের টেকনাফে নাফ নদীতে কাঁকড়া শিকারে গিয়ে মিয়ানমারের অভ্যন্তরে বিস্ফোরণে মো. জোবায়ের (১৯) নামের এক রোহিঙ্গা তরুণ নিহত হয়েছেন। এ সময় দুজন আহত হয়েছেন। বিস্ফোরিত বস্তুটি মাইন বলে জানিয়েছে তারা। গতকাল রোববার বেলা আড়াইটার দিকে উপজেলার হ্নীলা ইউনিয়নের জাদিমুরা এলাকায় নাফ নদীর ওপারে লালদিয়া চরে এই বিস্ফোরণ ঘটে। তখন তিনজনই গুরুতর আহত হন। পরে হাসপাতালে নেওয়ার পথে জোবায়েরের মৃত্যু হয়।
নিহত মো. জোবায়ের (১৯) টেকনাফের হ্নীলা ইউনিয়নের জাদিমুরা এলাকায় বসবাসকারী আব্দুল হামিদের ছেলে। আহতরা হলেন একই এলাকার নুর কামালের ছেলে শাহ আলম (৩০) এবং দমদমিয়া বিজিবি ক্যাম্প সংলগ্ন এলাকার মো. মেস্তরির ছেলে মো. শুক্কুর (২৪)।
নৌ-পুলিশের টেকনাফ স্টেশনের ইনচার্জ পরিদর্শক তপন কুমার বিশ্বাস এ তথ্য নিশ্চিত করেছেন।
আহত রোহিঙ্গা যুবকদের বরাতে তপন কুমার বিশ্বাস বলেন, রোববার দুপুর ১২টার দিকে রোহিঙ্গা যুবক শাহ আলম, মো. জোবায়ের ও মো. শুক্কুর মিলে নাফ নদীতে কাঁকড়া শিকারে যান। একপর্যায়ে তাঁরা নাফ নদীর শূন্যরেখা অতিক্রম করে মিয়ানমারের লালদিয়া চর নামক এলাকায় গিয়ে কাঁকড়া শিকার করতে থাকেন। কাঁকড়া ধরার একপর্যায়ে কাঁদামাটিতে পুঁতে রাখা একটি মাইন বিকট শব্দে বিস্ফোরণের ঘটনা ঘটে। এতে তাঁরা তিনজনই আহত হন। এ সময় তাঁরা পানিতে ভাসতে ভাসতে বাংলাদেশের জলসীমার অভ্যন্তরে পৌঁছান।
নৌ-পুলিশের পরিদর্শক বলেন, আহতদের মধ্যে শাহ আলম ও মো. শুক্কুর বাড়ি ফিরে এলেও গুরুতর আহত মো. জোবায়ের নদীর তীরেই রয়ে যান। পরে খবর পেয়ে স্বজনেরা জোবায়েরকে উদ্ধার করে বাড়ি নিয়ে আসেন। সেখান থেকে হাসপাতালে নেওয়ার পথে তাঁর মৃত্যু হয়। আহত দুজনকে টেকনাফ উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে নেওয়া হলে কর্তব্যরত চিকিৎসক কক্সবাজার জেলা সদর হাসপাতালে পাঠান। বিস্ফোরণে মো. জোবায়েরের ডান পায়ের হাঁটুর নিচ থেকে গোড়ালি পর্যন্ত সম্পূর্ণ উড়ে যায়।
নিহতের মরদেহ বাড়িতে রয়েছে বলে জানিয়ে নৌ-পুলিশের এই পরিদর্শক বলেন, এ বিষয়ে টেকনাফ থানা-পুলিশকে জানানো হয়েছে।
কক্সবাজার সদর হাসপাতালের আবাসিক চিকিৎসা কর্মকর্তা আশিকুর রহমান বলেন, আহত দুজনকে উন্নত চিকিৎসার জন্য চট্টগ্রাম মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে পাঠানো হয়েছে।
২০১৯ সালের গোড়ায় মডেল মসজিদের কাজ শুরু হয়। এখন ২০২৫ সালের মাঝামাঝি চলছে, প্রায় সাত বছর পার হলেও ৮০ শতাংশ কাজও শেষ হয়নি। অথচ তিন বছরের চুক্তিতে কাজ শুরু হয়েছিল।”
১৪ মিনিট আগেজমানো পানি পচে দুর্গন্ধ ছড়াচ্ছে, মশা ও মাছির জন্ম হয়ে পরিবেশ চরম আকারে দুষিত হচ্ছে। দ্রুত পৌর শহরের অর্ধলাখ মানুষকে রক্ষায় কালভার্ট ও ড্রেনেজ দখল করে স্থাপনা উচ্ছেদের দাবি জানিয়েছেন ভুক্তভোগীরা। অভিযোগ রয়েছে পৌর কর্তৃপক্ষ পানি নিস্কাশনে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নেয়ার আশ্বাস দিলেও কার্যকর ব্যবস্থা নিচ্ছেন
১৭ মিনিট আগেসরেজমিনে কুর্নী ও বহনতলী এলাকায় গিয়ে দেখা গেছে, সড়কের বিভিন্ন স্থানে বড় বড় গর্তে বৃষ্টির পানি জমে আছে। এতে গর্তের গভীরতা ও অবস্থান বোঝা কঠিন হয়ে পড়েছে চালকদের জন্য। প্রতিনিয়ত যানবাহন এসব গর্তে পড়ে দুর্ঘটনার শিকার হচ্ছে।
২৮ মিনিট আগেউপজেলার বড়বিল-তুলাবিল-কালাপানি সড়কের পান্নাবিল এলাকায় একটি ব্রিজ সম্পূর্ণভাবে দেবে গেছে। এ ছাড়া একসত্যাপাড়া-বড়বিল, যোগ্যাছোলা-আছারতলী ও গচ্ছাবিল-চইক্যাবিল সড়কে চলমান কার্পেটিং প্রকল্পের ৪০-৫০ শতাংশ ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে। কংক্রিট-বালু দিয়ে প্রস্তুত সড়ক অংশ খরস্রোতে ভেসে গেছে।
৩৩ মিনিট আগে