চাঁদপুর প্রতিনিধি
সম্প্রতি এসএসসি পরীক্ষায় উত্তীর্ণদের কলেজে ভর্তি প্রসঙ্গে শিক্ষামন্ত্রী ডা. দীপু মনি বলেন, ‘শিক্ষার্থীদের ভালো ফলাফলে শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের খুব বেশি মাহাত্ম্য আছে বলে মনে করি না। বরং এ ক্ষেত্রে শিক্ষার্থী, অভিভাবক শিক্ষকদের বিশেষ ভূমিকা থাকে। কারণ দেশের কিছু শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান শুধু মেধাবিদে তাদের প্রতিষ্ঠানে ভর্তি করান।’
আজ সোমবার সকালে চাঁদপুর আউটার স্টেডিয়ামে মাসব্যাপী বিজয় মেলার আনুষ্ঠানিক উদ্বোধনের আগে সাংবাদিকদের প্রশ্নের জবাবে তিনি এ কথা বলেন।
মন্ত্রী বলেন, ‘ভর্তি পরীক্ষা বরাবরের মতো হবে। যে পরিমনা শিক্ষার্থী এ বছর এসএসসিতে উত্তীর্ণ হয়েছে এর চেয়ে ৭ লাখ বেশি আসন আছে এইচএসসির জন্য। কাজেই এখানে কারও প্রতিযোগিতায় ব্যর্থ হওয়ার সুযোগ নেই। কারণ সকল শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানেই এখন প্রশিক্ষিত ও যোগ্য শিক্ষকেরা আছেন।’
শিক্ষা মন্ত্রী আরও বলেন, ‘আমি চাই সারা দেশের শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে বিশ্বের অন্য দেশের মতো সব ধরনের মেধাবী শিক্ষার্থীরা অধ্যয়ন করবেন। তাহলে পরস্পরের আদান-প্রদানে মেধার উন্নতি ও বিকাশ ঘটবে। আমরা সে জন্যই কাজ করে চলেছি।’
এ বছর এসএসসিতে ৫০ শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে পাশের হার শূন্যের বিষয়ে দীপু মনি বলেন, ‘কি কারণে ৫০ শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে একজন শিক্ষার্থীও পাস করতে পারল না, তা খতিয়ে দেখে ভালো ফলাফলের ব্যবস্থা নেওয়া হচ্ছে।’
দীপু মনি বলেন, ‘শিক্ষার্থীরা যেন ভুল পথে চলে না যায় এ বিষয়ে সমাজ ও পরিবারের দায়িত্ব আছে। আমরা সবাই মিলে যদি সে দায়িত্বটা পালন করি তাহলে এসএসসিতে উত্তীর্ণরা ঠিকমতো পড়বে এবং তাদের ভবিষ্যৎ গড়ে তুলবে।’
‘কষ্টে অর্জিত আমাদের এই প্রিয় মাতৃভূমি। দেশের মানুষ শান্তি এবং অগ্রগতি চায়। যারা বিজয়ের মাসে দেশে অরাজকতা করতে চাইলে মানুষ তা প্রতিহত করবে। এটা মানুষ হতে দেবে না।’ বলে মন্তব্য করেন মন্ত্রী।
এ সময় চাঁদপুরের জেলা প্রশাসক (ডিসি) কামরুল হাসান, পুলিশ সুপার (এসপি) মিলন মাহমুদ, বীর মুক্তিযোদ্ধা এম এ ওয়াদুদ, জেলা পরিষদ চেয়ারম্যান ওচমান গণি পাটওয়ারী, চাঁদপুর পৌরসভার মেয়র জিল্লুর রহমানসহ বীর মুক্তিযোদ্ধারা উপস্থিত ছিলেন।
সম্প্রতি এসএসসি পরীক্ষায় উত্তীর্ণদের কলেজে ভর্তি প্রসঙ্গে শিক্ষামন্ত্রী ডা. দীপু মনি বলেন, ‘শিক্ষার্থীদের ভালো ফলাফলে শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের খুব বেশি মাহাত্ম্য আছে বলে মনে করি না। বরং এ ক্ষেত্রে শিক্ষার্থী, অভিভাবক শিক্ষকদের বিশেষ ভূমিকা থাকে। কারণ দেশের কিছু শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান শুধু মেধাবিদে তাদের প্রতিষ্ঠানে ভর্তি করান।’
আজ সোমবার সকালে চাঁদপুর আউটার স্টেডিয়ামে মাসব্যাপী বিজয় মেলার আনুষ্ঠানিক উদ্বোধনের আগে সাংবাদিকদের প্রশ্নের জবাবে তিনি এ কথা বলেন।
মন্ত্রী বলেন, ‘ভর্তি পরীক্ষা বরাবরের মতো হবে। যে পরিমনা শিক্ষার্থী এ বছর এসএসসিতে উত্তীর্ণ হয়েছে এর চেয়ে ৭ লাখ বেশি আসন আছে এইচএসসির জন্য। কাজেই এখানে কারও প্রতিযোগিতায় ব্যর্থ হওয়ার সুযোগ নেই। কারণ সকল শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানেই এখন প্রশিক্ষিত ও যোগ্য শিক্ষকেরা আছেন।’
শিক্ষা মন্ত্রী আরও বলেন, ‘আমি চাই সারা দেশের শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে বিশ্বের অন্য দেশের মতো সব ধরনের মেধাবী শিক্ষার্থীরা অধ্যয়ন করবেন। তাহলে পরস্পরের আদান-প্রদানে মেধার উন্নতি ও বিকাশ ঘটবে। আমরা সে জন্যই কাজ করে চলেছি।’
এ বছর এসএসসিতে ৫০ শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে পাশের হার শূন্যের বিষয়ে দীপু মনি বলেন, ‘কি কারণে ৫০ শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে একজন শিক্ষার্থীও পাস করতে পারল না, তা খতিয়ে দেখে ভালো ফলাফলের ব্যবস্থা নেওয়া হচ্ছে।’
দীপু মনি বলেন, ‘শিক্ষার্থীরা যেন ভুল পথে চলে না যায় এ বিষয়ে সমাজ ও পরিবারের দায়িত্ব আছে। আমরা সবাই মিলে যদি সে দায়িত্বটা পালন করি তাহলে এসএসসিতে উত্তীর্ণরা ঠিকমতো পড়বে এবং তাদের ভবিষ্যৎ গড়ে তুলবে।’
‘কষ্টে অর্জিত আমাদের এই প্রিয় মাতৃভূমি। দেশের মানুষ শান্তি এবং অগ্রগতি চায়। যারা বিজয়ের মাসে দেশে অরাজকতা করতে চাইলে মানুষ তা প্রতিহত করবে। এটা মানুষ হতে দেবে না।’ বলে মন্তব্য করেন মন্ত্রী।
এ সময় চাঁদপুরের জেলা প্রশাসক (ডিসি) কামরুল হাসান, পুলিশ সুপার (এসপি) মিলন মাহমুদ, বীর মুক্তিযোদ্ধা এম এ ওয়াদুদ, জেলা পরিষদ চেয়ারম্যান ওচমান গণি পাটওয়ারী, চাঁদপুর পৌরসভার মেয়র জিল্লুর রহমানসহ বীর মুক্তিযোদ্ধারা উপস্থিত ছিলেন।
রাজধানীর বিমানবন্দর রেলস্টেশন এলাকার নারীসহ সাত মাদক কারবারিকে গ্রেপ্তার করেছে সেনাবাহিনী। গ্রেপ্তারকৃতরা হলেন— মো. জয় (২০), খাদিজা (২১), আম্বিয়া (৪০), ফাতেমা (২১), পরিমনি (১৯), নাছরিন (২১) এবং সুমাইয়া (১৯)।
৬ ঘণ্টা আগেরিফাতের বাবা দুলাল শরীফ আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘আমার শারীরিক অবস্থা খুবই খারাপ। আমার ছেলেকে যারা নির্মমভাবে হত্যা করেছে, জীবিত থাকতে এই হত্যাকাণ্ডের বিচার দেখে যেতে চাই। এত দিন হয়ে গেল, প্রধান আসামির ফাঁসির রায় এখনো কার্যকর করা হয়নি। আমি সরকারের কাছে প্রার্থনা জানাই, দ্রুত ফাঁসির রায় কার্যকর করার
৬ ঘণ্টা আগেপাহাড় ভ্রমণে পর্যটকদের মানতে হয় নানা নির্দেশনা। সঙ্গে জীবনরক্ষাকারী সামগ্রীর পাশাপাশি রাখতে হয় অভিজ্ঞ গাইড। আবহাওয়ার পূর্বাভাস জেনে ঘর থেকে বের হওয়ার দায়িত্ব সত্ত্বেও অনেকে তা না মেনেই পরিবার নিয়ে বের হন। এতে তাঁরা নিজেদের বিপদই ডেকে আনছেন, অনেক সময় হারাচ্ছেন প্রাণ। সংশ্লিষ্ট ব্যক্তিরা বলছেন, নিয়ম ন
৬ ঘণ্টা আগেজানা গেছে, মিয়ানমারের সরকারি বাহিনীর সঙ্গে সংঘাতের জন্য মিয়ানমারে বিদ্রোহী গোষ্ঠীগুলোর অস্ত্র কেনার জন্য টাকা দরকার। সেই টাকা জোগাড় করতে এপারে বাংলাদেশ সীমান্তে থাকা রোহিঙ্গা ও দেশি মাদক কারবারিদের কাছে অল্প দামে বিভিন্ন ধরনের মাদক বিক্রি করছে তারা। মিয়ানমারের অভ্যন্তরীণ অস্থিরতা বাড়ার সঙ্গে...
৭ ঘণ্টা আগে