ভোলা প্রতিনিধি
সাগরে ঝড়ের কবলে ডুবে যাওয়া মাছ ধরার ট্রলারের নিখোঁজ আট জেলের সন্ধান এখনো পাওয়া যায়নি। গতকাল মঙ্গলবার বিকেলে ভোলা জেলার চরফ্যাশন উপজেলার ঢালচরে ঝড়ের কবলে পড়ে মাছ ধরার দুটি ট্রলার ডুবে যায়। দুটি ট্রলারে ১৮ জন জেলের মধ্যে ওই দিন ১০ জনকে জীবিত উদ্ধার করা হলেও আট জন এখনো নিখোঁজ রয়েছেন।
আজ বুধবার দুপুর পর্যন্ত নিখোঁজ জেলেদের উদ্ধারে কাজ করছে কোস্টগার্ড দক্ষিণ জোন ভোলা অফিসের সদস্যরা।
স্থানীয় সূত্রে জানা যায়, মঙ্গলবার বিকেলে চরফ্যাশন উপজেলার বয়ারচরের পূর্ব দিকে ১৩ জন জেলে নিয়ে ইউসুফ মাঝির ট্রলার ডুবে যায়। খবর পেয়ে অন্য ট্রলারের মাঝিরা পাঁচজনকে জীবিত উদ্ধার করেন। এর মধ্যে আট জেলে এখনো নিখোঁজ রয়েছেন। বৈরী আবহাওয়ার কারণে তাঁদের উদ্ধার করা সম্ভব হচ্ছে না। এ ছাড়া সকালে একই উপজেলার ঢালচর ইউনিয়নের তারুয়ার দ্বীপ এলাকায় পাঁচজন জেলে নিয়ে অপর একটি ট্রলার ডুবে যায়।
আজ বুধবার দুপুরে ভোলা কোস্টগার্ড দক্ষিণ জোনের মিডিয়া কর্মকর্তা লেফটেন্যান্ট কে এম শাফিউল কিঞ্জল আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘ভোলায় ডুবে যাওয়া দুটি ট্রলারের জেলেদের মধ্যে একটি ট্রলারের সবাইকে জীবিত উদ্ধার করা হয়েছে। অন্য ট্রলারের নিখোঁজ আট জেলেকে এখনো উদ্ধার করা যায়নি। তবে তাদের উদ্ধারের জন্য কোস্টগার্ডের সদস্যরা ভোলার মনপুরা, হাতিয়া, চর মানিকা এলাকায় চেষ্টা চালিয়ে যাচ্ছে। এ ছাড়া কোস্টগার্ড দক্ষিণ জোনের পূর্ব ও পশ্চিম জোনের সমুদ্রগামী জাহাজ দিয়ে যেখানে ট্রলার ডুবেছে সেখানে নিখোঁজ জেলেদের উদ্ধারে কাজ শুরু করেছে। নিখোঁজ জেলেদের বাড়ি ভোলার চরফ্যাশন উপজেলার ঢালচরসহ বিভিন্ন এলাকায় বলে জানা গেছে।’
এদিকে নিখোঁজ জেলেদের সন্ধান না পাওয়ায় দুশ্চিন্তায় পড়েছেন তাঁদের পরিবারের সদস্যরা। তাঁদের মধ্যে হতাশা বিরাজ করছে।
সাগরে ঝড়ের কবলে ডুবে যাওয়া মাছ ধরার ট্রলারের নিখোঁজ আট জেলের সন্ধান এখনো পাওয়া যায়নি। গতকাল মঙ্গলবার বিকেলে ভোলা জেলার চরফ্যাশন উপজেলার ঢালচরে ঝড়ের কবলে পড়ে মাছ ধরার দুটি ট্রলার ডুবে যায়। দুটি ট্রলারে ১৮ জন জেলের মধ্যে ওই দিন ১০ জনকে জীবিত উদ্ধার করা হলেও আট জন এখনো নিখোঁজ রয়েছেন।
আজ বুধবার দুপুর পর্যন্ত নিখোঁজ জেলেদের উদ্ধারে কাজ করছে কোস্টগার্ড দক্ষিণ জোন ভোলা অফিসের সদস্যরা।
স্থানীয় সূত্রে জানা যায়, মঙ্গলবার বিকেলে চরফ্যাশন উপজেলার বয়ারচরের পূর্ব দিকে ১৩ জন জেলে নিয়ে ইউসুফ মাঝির ট্রলার ডুবে যায়। খবর পেয়ে অন্য ট্রলারের মাঝিরা পাঁচজনকে জীবিত উদ্ধার করেন। এর মধ্যে আট জেলে এখনো নিখোঁজ রয়েছেন। বৈরী আবহাওয়ার কারণে তাঁদের উদ্ধার করা সম্ভব হচ্ছে না। এ ছাড়া সকালে একই উপজেলার ঢালচর ইউনিয়নের তারুয়ার দ্বীপ এলাকায় পাঁচজন জেলে নিয়ে অপর একটি ট্রলার ডুবে যায়।
আজ বুধবার দুপুরে ভোলা কোস্টগার্ড দক্ষিণ জোনের মিডিয়া কর্মকর্তা লেফটেন্যান্ট কে এম শাফিউল কিঞ্জল আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘ভোলায় ডুবে যাওয়া দুটি ট্রলারের জেলেদের মধ্যে একটি ট্রলারের সবাইকে জীবিত উদ্ধার করা হয়েছে। অন্য ট্রলারের নিখোঁজ আট জেলেকে এখনো উদ্ধার করা যায়নি। তবে তাদের উদ্ধারের জন্য কোস্টগার্ডের সদস্যরা ভোলার মনপুরা, হাতিয়া, চর মানিকা এলাকায় চেষ্টা চালিয়ে যাচ্ছে। এ ছাড়া কোস্টগার্ড দক্ষিণ জোনের পূর্ব ও পশ্চিম জোনের সমুদ্রগামী জাহাজ দিয়ে যেখানে ট্রলার ডুবেছে সেখানে নিখোঁজ জেলেদের উদ্ধারে কাজ শুরু করেছে। নিখোঁজ জেলেদের বাড়ি ভোলার চরফ্যাশন উপজেলার ঢালচরসহ বিভিন্ন এলাকায় বলে জানা গেছে।’
এদিকে নিখোঁজ জেলেদের সন্ধান না পাওয়ায় দুশ্চিন্তায় পড়েছেন তাঁদের পরিবারের সদস্যরা। তাঁদের মধ্যে হতাশা বিরাজ করছে।
রাজধানীর রামপুরা ব্রিজের দুই রেলিং ঢুকে আছে একটি বাসের মাঝ বরাবর। যাত্রী নিতে আরেক বাসের সঙ্গে প্রতিযোগিতায় নেমে চালক নিয়ন্ত্রণ হারালে ‘রইছ’ নামের বাসটির এই দশা হয়। ৪ জুন সকালের এই দুর্ঘটনায় বাসটি দুমড়ে-মুচড়ে যায়। যাত্রী বেশি নিতে বাসচালকদের অসুস্থ প্রতিযোগিতা, লক্কড়ঝক্কড় ও ফিটনেসবিহীন বাস দুর্ঘটনা
২ ঘণ্টা আগেগোপালগঞ্জ জেলা শহরের গুরুত্বপূর্ণ কয়েকটি সড়কে বছরের পর বছর বাস, ট্রাক ও মাইক্রোবাস পার্ক করে রাখা হচ্ছে। বিভিন্ন সড়কের এক লেন দখল করে রাখা হচ্ছে এসব যানবাহন। এতে প্রতিদিন যানজটসহ নানা ভোগান্তিতে পড়ছে মানুষ। মালিক-শ্রমিকেরা বলছেন, নির্ধারিত স্ট্যান্ড না থাকায় বাধ্য হয়ে রাস্তায় গাড়ি রাখছেন তাঁরা।
২ ঘণ্টা আগেআলুতে বছরের পর বছর লাভ করে অভ্যস্ত জয়পুরহাটের কৃষক ও ব্যবসায়ীরা। তবে এবার পড়েছেন বড় ধরনের বিপাকে। একদিকে বাজারে আলুর দাম অস্থির, অন্যদিকে হিমাগারে সংরক্ষণ ব্যয় বেড়ে যাওয়ায় হিমশিম খাচ্ছেন সবাই। সংরক্ষণ মৌসুমের শুরুতে স্থানীয় প্রশাসনের চাপে ভাড়া না বাড়াতে বাধ্য হলেও পরে কিছু হিমাগারের মালিক নানা অজুহা
২ ঘণ্টা আগেনীলফামারীর সৈয়দপুরে চলছে জুয়ার জমজমাট আসর। উপজেলার দেড় শতাধিক স্থানে এসব আসর বসে বলে জানা গেছে। প্রতিদিন ২০-৩০ লাখ টাকা লেনদেন হয় এসব আসরে। সেই হিসাবে প্রতি মাসে জুয়াড়িদের কাছে হাতবদল হয় ৬ থেকে ৯ কোটি টাকা। এদিকে, জুয়ার কারণে অনেক পরিবার সর্বস্বান্ত হচ্ছে। জুয়ার টাকা সংগ্রহ করতে গিয়ে এলাকায় বেড়েছে
২ ঘণ্টা আগে